cookie

Sizning foydalanuvchi tajribangizni yaxshilash uchun cookie-lardan foydalanamiz. Barchasini qabul qiling», bosing, cookie-lardan foydalanilishiga rozilik bildirishingiz talab qilinadi.

avatar

দারসুল হাদিস

রাসূল তোমাদেরকে যা দেয় তা গ্রহন করো, যা করা থেকে নিষেধ করে তা পরিহার করো। [সুরা হাশর]

Ko'proq ko'rsatish
Reklama postlari
808
Obunachilar
+124 soatlar
+67 kunlar
+1630 kunlar

Ma'lumot yuklanmoqda...

Obunachilar o'sish tezligi

Ma'lumot yuklanmoqda...

ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় এসে ইয়াহুদীদেরকে আশুরার দিন সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) পালনরত দেখতে পেলেন। এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা এটা কোন দিনের সাওম পালন করছ? তারা বলল, এ মহান দিনে আল্লাহ তায়ালা মূসা (আলাইহিস সালাম) ও তাঁর সম্প্রদায়কে মুক্তি দিয়েছেন এবং ফির’আউন ও তার কওমকে ডুবিয়ে দিয়েছেন। মূসা (আলাইহিস সালাম) কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার লক্ষ্যে এ দিনে সাওম পালন করেছেন। তাই আমরাও এ দিনে সাওম পালন করছি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমরা তো তোমাদের থেকে মূসা (আলাইহিস সালাম) এর অধিক নিকটবর্তী এবং হকদার। অতঃপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাওম পালন করলেন এবং সাওম পালন করার জন্য সকলকে নির্দেশ দিলেন। ( মুসলিম)
Hammasini ko'rsatish...
👍 1
ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আমাকে ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে যতক্ষণ না তারা বলবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল এবং সালাত কায়েম করবে আর যাকাত প্রদান করবে। অতঃপর যদি তারা তা করে, তবে তাদের জান ও মাল আমার হাত থেকে নিরাপদ হবে, কিন্তু যদি ইসলামের অধিকার আদায় করতে হয়, তবে তা ভিন্ন কথা। আর তাদের হিসাব নেয়ার ভার তো আল্লাহর উপর।” [বুখারী, মুসলিম]
Hammasini ko'rsatish...
6
আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা  সা’ব বিন জাস্সামা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন: “চারণভূমি সংরক্ষিত করার অধিকার আল্লাহ ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যতিত আর কারো নেই।” আমি তাঁকে আরো প্রশ্ন করেছি মুশরিকদের শিশুদের সম্পর্কে; আমরা কি মুশরিকদের সাথে তাদের শিশুদেরও হত্যা করবো? তিনি বলেন: “হ্যা, তাদেরকেও হত্যা করবে। কেননা ওরা তাদেরই অন্তর্ভূক্ত।” এরপর তিনি হুনাইনের যুদ্ধে তাদের শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করেন।”[ইবনে হিব্বান ]
Hammasini ko'rsatish...
5
আত ইবন ইয়াসার (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ সর্বোচ্চ মর্যাদার আধকারী ব্যক্তির কথা তোমাদেরকে বলিব কি? যে ব্যক্তি স্বীয় ঘোড়ার লাগাম হাতে নিয়া আল্লাহর রাহে জিহাদে লিপ্ত থাকে, সেই ব্যক্তি হইল সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি। অতঃপর সর্বোচ্চ মর্যাদা হইল ঐ ব্যক্তির যে ইবাদতে লিপ্ত হইয়া থাকে আর কাহাকেও তাহার সহিত শরীক করে নাই। (মুয়াত্তা মালিক)
Hammasini ko'rsatish...
10
জিলহজ্জ এর চাঁদ দেখা গেছে। ইবাদত শুরু হোক স্পেশাল ১০ দিনের ইনশাআল্লাহ
Hammasini ko'rsatish...
9
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, আয়িশা (রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ আরাফাহ্ দিবসের তুলনায় এমন কোন দিন নেই- যেদিন আল্লাহ তা’আলা সর্বাধিক লোককে দোযখের আগুন থেকে মুক্তি দান করেন। আল্লাহ তাআলা নিকটবর্তী হন, অতঃপর বান্দাদের সম্পর্কে মালায়িকার সামনে গৌরব করেন এবং বলেনঃ তারা কী উদ্দেশে সমবেত হয়েছে (বা তারা কী চায়)? [সহিহ মুসলিম, হাদিস নং-৩১৭৯]
Hammasini ko'rsatish...
6
Repost from News article
জিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিন এবং রাত ‘‘শপথ প্রত্যুষের ও দশ রজনির।’’ [সুরা ফজর আয়াত ১] দশ রজনি বলতে জিলহজ্জের প্রথম দশ রজনি বুঝায় এ ব্যাখ্যা ইবনে আব্বাস রা. ইবনে যুবায়ের ও মুজাহিদ রহ. সহ অনেকের। প্রসিদ্ধ মুফাসসির ইবনে কাসির এ মতটিকেই বিশুদ্ধ বলেছেন। ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ‘আমলের চেয়ে অন্য কোন দিনের ‘আমলই উত্তম নয়। তাঁরা জিজ্ঞেস করলেন, জিহাদও কি (উত্তম) নয়? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ জিহাদও নয়। তবে সে ব্যক্তির কথা ছাড়া যে নিজের জান ও মালের ঝুঁকি নিয়েও জিহাদে যায় এবং কিছুই নিয়ে ফিরে আসে না। ( বুখারী) হুনাইদাহ ইবনু খালিদ (রহ.) তার স্ত্রী থেকে এবং তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কোনো এক স্ত্রী সূত্রে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যিলহজ মাসের নয় তারিখ পর্যন্ত, আশুরার দিন, প্রত্যেক মাসে তিনদিন, মাসের প্রথম সোমবার ও বৃহস্পতিবার সওম রাখতেন।[ আবু দাউদ, নাসায়ী, আহমাদ) আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ এমন কোন দিন নেই যে দিনগুলোর (নফল) ইবাদাত আল্লাহ্ তা’আলার নিকট যিলহাজ্জ মাসের দশ দিনের ইবাদাত হতে বেশী প্রিয়। এই দশ দিনের প্রতিটি রোযা এক বছরের রোযার সমকক্ষ এবং এর প্রতিটি রাতের ইবাদাত কাদরের রাতের ইবাদাতের সমকক্ষ। ( ইবনে মাজাহ, তিরমিজি)  উম্মে সালামা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ যে ব্যক্তির নিকট কুরবানীর পশু আছে সে যেন যিলহজ্জ এর নতুন চাঁদ দেখার পর থেকে কুরবানী করা পর্যন্ত তার চুল ও নখ না কাটে। [সহীহ মুসলিম, আবু দাউদ]
Hammasini ko'rsatish...
6
কাব ইবনু উজরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বের হয়ে আমাদের সামনে আসলেন। আমরা সংখ্যায় ছিলাম নয়জন; পাঁচজন আরব এবং চারজন অনারব অথবা এর বিপরীত। তিনি বললেনঃ তোমরা শোন, তোমরা কি শুনেছ? খুব শীঘ্রই আমার পরে এমন কিছু সংখ্যক শাসক আবির্ভূত হবে, যে লোক তাদের সংস্পর্শে গিয়ে তাদের মিথ্যাচারকে সমর্থন করবে এবং তাদেরকে অত্যাচারে সহায়তা দান করবে সে আমার দলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয় এবং আমিও তার দলে অন্তর্ভুক্ত নই। আর সে ব্যক্তি হাওযে কাওসারে আমার সামনে পৌছতে পারবে না। আর যে লোক তাদের সংস্পর্শে যাবে না, তাদের অত্যাচারে সহায়তা দান করবে না এবং তাদের মিথ্যাচারকে সমর্থন করবে না, সে আমার এবং আমিও তার। সে হাওযে কাওসারে আমার সাক্ষাৎ লাভ করবে। ( তিরমিজি)
Hammasini ko'rsatish...
10
আহমদ ইবনু সুলায়মান রাহাভী (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কি তোমাদের জন্য ঐরূপ সালাত আদায় করব না যেরূপ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দেখেছি সালাত আদায় করতে? আমরা বললাম, হ্যাঁ, তখন তিনি দাঁড়ালেন। যখন তিনি রুকু করলেন তখন তাঁর হাতদ্বয়ের তালু তাঁর উভয় হাটুর উপর রাখলেন। আর আঙ্গুল সমূহ রাখলেন তাঁর হাটুর নিচের দিকে। আর তার বগল (পার্শ্বদেশ থেকে) পৃথক রাখলেন। তখন তাঁর সকল অঙ্গ সোজা হয়ে গেল। তারপর তিনি তাঁর মাথা উঠালেন এবং দাঁড়িয়ে গেলেন। তখন তাঁর সকল অঙ্গ সোজা হয়ে গেল। তারপর সিজদা করলেন এবং তাঁর বগল (পার্শ্বদেশ থেকে) পৃথক রাখলেন এবং তার সকল অঙ্গ সোজা হয়ে গেল। তারপর বসলেন এবং সকল অঙ্গ সোজা হয়ে গেল, এরপর আবার সিজদা করলেন এবং সকল অঙ্গ সোজা হয়ে গেল। এরূপে চার রাকাআত আদায় করলেন। তারপর বললেন, এরূপই আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সালাত আদায় করতে দেখেছি। আর তিনি এরূপেই আমাদের নিয়ে সালাত আদায় করতেন। ( নাসায়ী)
Hammasini ko'rsatish...
3🔥 1
ইয়াযীদ ইবন খালিদ (রহঃ) .... ইয়াযীদ ইবন উমায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, যিনি মু’আয ইবন জাবাল (রাঃ)-এর সাথী ছিলেন, তিনি বলেনঃ মু’আয ইবন জাবাল (রাঃ) যখন কোন যিকিরের মজলিসে বসতেন, তখন এরূপ বলতেন যে, আল্লাহ্‌ তা’আলা সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং সন্দেহ পোষণকারীরা ধ্বংস হয়েছে। একদিন তিনি বলেনঃ তোমাদের পরবর্তী সময়ে ব্যাপক ফিতনার সৃষ্টি হবে। সে সময় ধন-সম্পদের প্রাচুর্য হবে এবং কুরআন শিক্ষার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হবে। ফলে, মু’মিন, মুনাফিক, স্ত্রী-পুরুষ, ছোট-বড় গোলাম ও স্বাধীন ব্যক্তি তার জ্ঞান অর্জন করবে। তখন এক ব্যক্তি এরূপ বলবেঃ লোকদের কি হয়েছে? তারা আমার অনুসরণ কেন করে না, অথচ আমি কুরআন পড়েছি! তারা ততক্ষণ আমার অনুসরণ করবে না, যতক্ষণ না আমি কুরআন ব্যতীত অন্য জিনিস তাদের সামনে পেশ করি। কাজেই, কেউ যদি এরূপ কিছু করে, তবে তোমরা তা অস্বীকার করবে। কেননা, এরূপ যা কিছু উদ্ভাবিত হবে, তা গুমরাহী এবং আমি আলিমদের গুমরাহী সম্পর্কে অধিক শংকিত। কেননা, শয়তান কখনো কখনো আলিমদের মুখ থেকে গুমরাহীর কথা বের করে দেয় এবং কোন কোন সময় মুনাফিকও সত্য কথা বলে। রাবী বলেনঃ তখন আমি মু’আয (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করিঃ জ্ঞানী ব্যক্তি যে অজ্ঞানের মত কথা বলতে পারে এবং মুনাফিক ও কোন সময় সত্য কথা বলতে পারে, তা আমরা কিভাবে অবগত হতে পারি? তিনি বলেনঃ তোমরা জ্ঞানীদের সে সব কথা পরিহার করবে, যা ভুল ও মিথ্যার সাথে প্রসিদ্ধি লাভ করবে এবং লোকেরা তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করবে। এ সময় ও তোমরা তাদের সাথে সস্পর্কচ্ছেদ করবে না; কেননা, হয়তো তারা তা থেকে ফিরে আসতে পারে। তোমরা তাদের থেকে সত্য কথা শ্রবণ করবে এবং তা গ্রহণ করবে। কেননা, হকের মধ্যে সত্যের নূর নিহিত থাকে। ( আবু দাউদ) 
Hammasini ko'rsatish...
👍 1
Boshqa reja tanlang

Joriy rejangiz faqat 5 ta kanal uchun analitika imkoniyatini beradi. Ko'proq olish uchun, iltimos, boshqa reja tanlang.