News article

রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মানে যার উপর আল্লাহ সন্তুষ্ট বা রাজি। হযরত মুয়াবিয়া " রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু "। কারণ তিনি মুজাহিদ, ওহী লেখক এবং সম্মানিত সাহাবি। পুত্রকে খলিফা নির্বাচন করে যাওয়া একটা ভুল সিদ্ধান্ত। কিন্তু তিনি এটাকে রেওয়াজ করে যান না। ইমাম হাসান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু মুয়াবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বায়াত দিয়ে খিলাফত অপর্ন করেছিলেন। ইয়াজিদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু নয়৷ একজন ফাসিক চরিত্রের লোক। আহলে বায়াত হত্যাকারী, মদীনা এবং মক্কা আক্রমণকারী। কাবায় পাথরের গোলা নিক্ষেপ কারী, মদীনায় গনহত্যা এবং গনধর্ষনের অনুমতিদানকারী৷ শিয়া প্রেম বা শিয়া বিরোধিতা যেন আমাদের এই দুই ব্যক্তি সম্পর্কে মূল্যায়নে বিভ্রান্ত না করে।

খলিফা আছেন, খিলাফত ঘোষিত হয়েছে জানার পরেও যারা,খলিফাকে বায়াত দিচ্ছে না তারা সুস্পষ্ট ভাবে তাগুতের সহযোগী।

পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘোরে, পৃথিবীর বয়স ৫ কোটি বছর, বর্তমান মানুষ লৌহ - প্রস্তর বিভিন্ন যুগ পেরিয়ে এই অবস্থায় এসেছে, টেকটোনিক প্লেটের কারণে ভুমিকম্প হয় --- এসব কয়জন দেখেছে? কিন্তু সবাই বিশ্বাস করে। বিজ্ঞানী বা নাসা যেটাই বলে সেটাই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস। এর নাম আকিদা বা বিশ্বাস। বর্তমান মুসলিমদের আকিদা কুফরি নির্ভর। কাফেরদের এসব কথা চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে আছে৷ এমনকি আলেমদের মধ্যেও এসব বিশ্বাস আছে৷

ইসলাম কখনও কাফেরদের স্বীকৃতি সহানুভূতি চায় না। বরং দুনিয়ায় কি থাকবে বা কি থাকবে না, কোনটা স্বীকৃত আর কোনটা অস্বীকৃত তার সিদ্ধান্ত দেয় ইসলাম। একমাত্র খিলাফতই ( আই এস প্রতিষ্ঠিত) এ বিষয়গুলো প্রমাণ করেছে। খিলাফত কখনোই তথাকথিত ইসলামী ইমারতের মতো এখনও জাতিসংঘ, রাশিয়া আমেরিকা ভারত চীনের দিকে তাকিয়ে থাকে না৷

আমেরিকা ইসলামের শত্রু কেন? কারণ সে শিরক এবং কুফরের ঝান্ডাধারী এবং কাফেরদের লিডার৷ একইভাবে ভারতও৷ সুতরাং প্রতিটি মুশরিক এবং কাফেরই ইসলামের শত্রু, মুসলমানদের শত্রু৷ সে ব্যক্তি হোক কিংবা হামাস,তালেবান, আরকান আর্মি বা রাশিয়া, চীন, ইরান, তুরস্ক হোক।

পুলিশের পিটানি শুরু হয়ে গেছে। সামনে গ্রেফতার এমনকি হত্যা করা হবে অনেককে। এত কষ্টের এই সংগ্রামের কারণ একজন জালিম তাগুত হওয়া৷

কুফর - শিরকের সাথে ইসলামের রং মিশিয়ে জায়েজ এমনকি ফরজ বানানো হয়েছে শতাব্দীর পর শতাব্দী জুড়ে৷ কুফরি কোয়ান্টাম মেথডকেও এখন দ্বীন ইসলামের অংশ বানানো হচ্ছে।  এজন্য মুসলিম নামের কিছু শয়তানকে কাজে লাগানো হয়েছে। 

কুফর - শিরকের সাথে ইসলামের রং মিশিয়ে জায়েজ এমনকি ফরজ বানানো হয়েছে শতাব্দীর পর শতাব্দী জুড়ে৷ কুফরি কোয়ান্টাম মেথডকেও এখন দ্বীন ইসলামের অংশ বানানো হচ্ছে।  এজন্য মুসলিম নামের কিছু শয়তানকে কাজে লাগানো হয়েছে।