Clinical Collection

MRCP: 1. Hamad 2-3 times 2. Pastest 2 times 3. Pastpaper 1 time 4. Passmedicine 1-2 times. You can completely skip magrraby, on exam. Main source is Hamad + Pastest combo. 5. No role of coaching. 6. Only give more and more exams in coaching or solve questions as much as you can. FCPS P1 Medicine: 1. Davidson 2. Sba pearl or passmedicine (better to study passmed minimum 1 time) 3. Pdf from fcps p1 group, though it wasnt published during our time but i go through it, its an excellent source. 4. No role of coaching. 5. Only give more and more exams in coaching. -ডা.আহমেদ ইনান ভাই

Wahid Hridoy has shared a file with you https://acrobat.adobe.com/id/urn:aaid:sc:AP:c005dab7-c745-4024-b062-11c7295c4b41

Guideline for the Management of Dermatophytosis Prof. Dr. Hasibur Rahman Dermatophytosis is one of the most common skin diseases affecting millions of people of Bangladesh. Increased number of recurrent and recalcitrant Dermatophytosis are now-a-days an emerging public health problem in our daily practice. Therefore it has now become an essential need for the Dermatologists to standardise a national guideline on the management of Dermatophytosis in Bangladesh perspective. Following recommendations may be taken in consideration : 1. KOH mount microscopy for routine diagnostic test 2. Fungal culture is in chronic, recurrent, relapse, recalcitrant and multisite tinea cases. 3. Baseline liver function tests (LFTs) and periodic monitoring are to be done prior to starting the systemic antifungal therapy in recalcitrant cases. 4. All suspected cases should be looked for blood glucose and other immunosuppressive conditions 5.Topical monotherapy is recommended for simple tinea cases, while a combination of systemic and topical antifungals is recommended for recalcitrant & extensive lesions. 6.Topical corticosteroid in combination with antifungal use in the clinical practice of tinea management is to be strongly discouraged. 7.Because of the anti-inflammatory, antibacterial and broad spectrum activity, topical azoles should be preferred. 8.The duration of treatment should be continued for 2 weeks, post-clinical cure for topical agents, whereas systemic therapy should be continued in recalcitrant cases only. 9.Terbinafine (250 mg once daily) and Itraconazole (100 mg – 200 mg/day) should be the preferred systemic drugs. Minimum duration of treatment should be 2– 4 weeks in simple cases and > 4 weeks in recalcitrant cases. 10.Doubling of the dose in case of systemic antifungal agents is not required in case of simple tinea cases, while in the case of recalcitrant tinea infections, doubling the dose is strongly favoured for terbinafine (500 mg/day), Itraconazole (400mg/day) for 2 weeks followed by usual dose for next 2-4 weeks. 11. In the paediatric age group, there was no specific recommendation for topical antifungal agents, but fluconazole and terbinafine are preferred as the systemic choice of agents. 12.In case of pregnant females, topical agents should be preferred, while systemic therapy should be avoided, as far as practicable. 13.In case of tinea incognito, where corticosteroids has been used, we recommend abrupt stoppage of corticosteroids except in settings of steroids induced rosacea, where it is withdrawn in few days. Therefore Itraconazole 100 mg–200 mg, is recommended twice daily, for the treatment of tinea incognito. The duration of the therapy should be 4–6 weeks or more, in tinea incognito. 14.Though there are multiple agents used as supplemental treatment for tinea infections, the role of Antifungal shampoo/ soap during bathing, Coconut oil , apple cedar vinegar, 6% salicylic acid, antihistamines and moisturisers are agreed upon by the experts. However, these agents are not recommended in all cases. Bacterial superinfections need to be treated with appropriate antibacterial agents. 15.In special situations Isotretinoin may act as good adjuvant in treating relapsing & recalcitrant superficial dermatophytosis, although we do not recommend oral isotretinoin for the routine treatment of dermatophytes. 16.Lastly, advices are important to prevent the relapses by controlling Diabetes, maintaining cleanliness & hygiene, wearing loose garments, avoid sharing cloths etc.

Off topic but it may help some people. আমেরিকা তে পিএইচডি / মাস্টার্স!!!!!!!! বাংলাদেশী মেডিকেল স্টুডেন্ট/ ডাক্তার দের জন্য। পথটি ঠিক কেমন? জটিল হলেও অসম্ভব না। please have a look. করনীয় - ১.রেজাল্ট কনভার্ট - WES or ECE convert করা রেজাল্ট এর- বুঝিয়ে বলি:- বাংলাদেশী স্টুডেন্ট দের জন্য মেডিকেল পাসের রেজাল্ট আসে শুধু পাস বা ফেল হিসেবে, কিন্তু আমেরিকা চায় সিজিপিএ রেজাল্ট সেটার জন্য করতে হবে যেটা, আপনাকে #ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সার্টিফিকেট WES বা ECE এর কাছে ওদের হেড অফিসে পাঠাতে হবে,ওরা রেজাল্ট কনভার্ট করে দিবে,,আমি WES করেছিলাম কারন ECE আমেরিকার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহন করেনা, তবে শতকরা ৮০% বিশ্ববিদ্যালয় গ্রহন করে। WES acceptance 100% WES কিভাবে করবেন? website আছে wes এর সেখানে গিয়ে আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। কোনো টাকা লাগবেনা। এরপর আপনি ওখানে কয়েক পৃষ্ঠার বিস্তর কিছু ফরম আছে পূরন করবেন,, এরপর সব শেষে আপনার সার্টিফকেট এর স্ক্যান কপি সেন্ড করবেন এবং পেমেন্ট করবেন। পেমেন্ট টা করতে হয় ভিসা বা মাস্টার কার্ড দিয়ে,, ২৩৭ ডলার। যা বাংলাদেশী টাকার প্রায় ২৯০০০ টাকা বর্তমান ডলার রেট অনুযায়ী। এরপর আপনার ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সার্টিফিকেট নিয়ে যে যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন,, এগুলো সত্যায়িত করতে ( examination controller) কে দিয়ে। যদি কেউ ঢাকার কোনো মেডিকেল এর হয়ে থাকেন তিনি যাবেন- ঢাবির প্রসাসনিক ভবনের ৩০৯ নং রুমে। কিছু বাড়তি টাকা খরচ করতে হতে পারে কারন ঢাবি দেখলাম পয়সা ছাড়া নড়েনা। যদি কেউ রাজশাহী খুলনা এই অঞ্চলের মানে এই বিভাগের হয়ে থাকেন তিনি যাবেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসাসনিক ভবনের ৩ তলায়,৩১১,৩১৩ এসব রুমে। আলহামদুলিল্লাহ,, কোনো টাকা লাগবেনা এরা ঘুষ খায়না। তবে সবাই এক না বর্তমান যিনি আছেন তিনি চাইতেও পারেন বা কাজে গড়িমসি দেখলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে। এরপর সত্যায়িত কপি Fedex or DHL কুরিয়ারের মাধ্যম wes এর ঠিকানায় পাঠাতে হবে। ঢাবি,রাবি এবং কুরিয়ার এর এরা সব প্রসিডিউর জানে গেলেই ওরা করে দেবে। প্রচুর মানুষ WES এ রেজাল্ট পাঠায় কারন এটা সারা বিশ্বে সর্বোত্তম গ্রহনযোগ্য রেজাল্ট দেয়। ২. রেজাল্ট কনভার্ট করতে দিয়ে আপনাকে পড়া শুরু করতে হবে IELTS এবং GRE.. শুধু IELTS দিয়েও অনেকের চান্স হয়েছে। আপনি ভালো একটা স্কোর আগে তুলুন। ৩. SOP রেডি করা:- এটা কি? statement of purpose কেন আপনি আমেরিকা যেতে চান,কেন আপনি চিরাচরিত ডাক্তারি, চেম্বার ছেড়ে, চিকিৎসা বিজ্ঞানী হতে চান? আপনার রেজাল্ট সমূহ,মেডিকেলে কি কি কাজ শিখেছেন, কি কি কাজ নিয়ে কাজ করতে আপনি আগ্রহী এসকল বিষয় সুন্দর ভাবে ২ পেজে লিখতে হবে,,খুব সাবধানে করতে হয় কারন আমেরিকার প্রফেসররা এসব খুঁটিয়ে খুটিয়ে পড়ে,,দিলাম আর আপনি ভাববেন ফেলে রাখলো এটা ভাবলে বিপদে পড়তে হবে। ৪. LOR :- Letter of recommendations আপনার মেডিকেল এর ৩ জন প্রফেসর বা এসোসিয়েট বা এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর কে দিয়ে ৩ টি লেটার লিখে সই নিয়ে তার কম্পিউটারে সেভ করে দিয়ে আসতে হবে। আমেরিকা তে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি এপ্লাই করবেন ওরা রেকমেন্ডেশন এর জন্য ২ বা ৩ জন এর ইমেইল এড্রেস চাইবে আপনার সেই ৩ জনের মেইল এড্রেস দিবেন তারা সরাসরি প্রফেসরদের মেইল করবে,তখন আপনার প্রফেসরকে সেই লেটার ওদের কে সাবমিট করতে হবে। এখানে আমি বলব অনেক ভালো প্রফেসর দেখে বিজি কারো কাছে না যাওয়া ই ভালো যিনি আপনার কাজ কে গুরুত্ব দিবে তার থেকেই রেকমেন্ডেশন নিবেন। আমেরিকা আমার দেশী চেম্বার হাকানো স্যারদের রেকমেন্ডেশনই লাগবে এমন কোনো জেদ ধরে বসে থাকেনা। ৫. সুন্দর একটি গ্রাজুয়েট সিভি তৈরি করা। এটা নরমাল চাকরি সিভি না। রিসার্চ বা গবেষণা সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সিভি তৈরি। ৬. দুই বা ৩ টা বা ততোধিক জার্নাল অথবা পাবলিকেশনের কাজ করা। সরাসরি যুক্ত থাকতে না পারলেও আপনি টাকা দিয়ে অর্থাৎ পে করে হলেও কিছু রিসার্চ পেপারে যুক্ত হন। খেয়াল রাখবেন একটা হলেও যেন main author থাকে।।বাকিগুলো কো-অথার হলেও সমস্যা নেই। ৭. প্রফেসর খোজা:- Professor hunting বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রফেসর দের গবেষণার কাজ গুলো দেখবেন,পড়বেন,,মেডিকেল রিলেটেড কাজ গুলো পড়ে পছন্দ সই কাজে যেই যেই প্রফেসর যুক্ত তাদের কে মেইল করবেন,,মেইলের মধ্যে আপনার সিভি,রেজাল্ট (ওয়েস), SOP, ielts or GRE score পাঠিয়ে দিবেন সাথে,, ওনার পছন্দ হলে উনি রিপ্লাই দিয়ে আপনার সাথে মৌখিক পরীক্ষা বা ক্লাউড মিটিং ফিক্স করবেন। ধৈর্য নিয়ে মেইল করবেন,,রিপ্লাই তেমন আসবেনা সেটা মাথায় রেখেই করবেন। এবং শত শত প্রফেসর আছেন ওনাদের কে এশিয়া থেকে লাখ লাখ স্টুডেন্ট মেইল করে,, সুতরাং আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে,, মনে রাখবেন আপনি পরীক্ষা দিতে চান এবং তারা আপনার পরীক্ষা নেবে তার জন্য ও যথেষ্ট ক্যাপাবল হতে হবে। keep mailing

৮. রিপ্লাই আসলে পরবর্তী কাজ গুলো নিজেই বুঝে যাবেন। তবে যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্কলারশিপ,, আমেরিকা তে পিএইচডি চান্স পেলেও আপনি যদি স্কলারশিপ না পান পড়তে পারবেননা,,প্রায় ২ কোটি বাংলাদেশী টাকা খরচ হবে। সুতরাং প্রফেসর কে ধরে হোক বা বিশ্ববিদ্যালয় অথোরিটি,, স্কলারশিপ আনতে হবে। ক্লাউড মিটিং টা বা মৌখিক পরীক্ষা টা খুব ভালো ভাবে দিয়েন,,মেডিকেল এর বেসিক নলেজে চোখ বুলিয়ে নিবেন। স্কলারশিপ mostly এটার উপর ডিপেন্ড করে। ৯. এ পর্যন্ত আপনার খরচ- Wes:- সব মিলে প্রায় ৩৮-৩৯ হাজার টাকা এপ্লাই:- আমেরিকার প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরম এর দাম ৭-৮ হাজার টাকা রেজাল্ট পাঠানো: কিছু বিশ্ববিদ্যালয় WES এর অনলাইন কপি পেয়ে খুশি বাকিরা বলবে WES head office থেকে তোমার রেজাল্ট WES কে বলো পাঠাতে,,তখন আরো ৩৩ ডলার বা ৪৫০০ টাকার মত যাবে। exception case. চান্স পেলে- ভিসা ফি:- ৩৫০ ডলার ৪২-৪৩ হাজারের মত এম্বাসি ফি: ২১০৯০ টাকা টিকেট:- তখনকার রেট অনুযায়ী আমার লেগেছে ১ লাখ ৩৭ হাজার আমেরিকা তে প্রথম মাসে কোনো শিক্ষাবৃত্তি থাকেনা তো প্রথম মাসের বাসা ভাড়া, খাবার খরচ বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যেতে হবে। মোটামুটি ২-৩ লাখ নিয়ে যাওয়া বেটার। শপিং :- ৫০-৬০ হাজার। আমি সংক্ষিপ্ত একটা ধারনা দেবার চেষ্টা করেছি,,কারো যদি আগ্রহ থাকে আমেরিকা তে পড়তে যাবার। অনেকেই একটি সঠিক ধারনা না থাকার জন্য এই দিকে যেতে পারেন না। তবে কোনো এজেন্সির কাছে যাবেন না,ওরা অনেক টাকা চাইবে। নিজের কাজ গুলো নিজেই করবেন। টাকা বাঁচবে। The sky is yours, best of luck. Dr. Reshma Akter MBBS (RU) Bangladesh PhD in bioenvironmental science research target:- Human ipsc induced cardiomyocyte ( starting from August 2024) Morgan state University of Maryland USA Full funded scholarship (100%)+ health insurance + living expenses Go and flourish, world is waiting for you.

Electrolyte in ECG

Wahid Hridoy has shared a file with you https://acrobat.adobe.com/id/urn:aaid:sc:AP:c005dab7-c745-4024-b062-11c7295c4b41