𝗖𝗼𝗻𝘁𝗲𝗻𝘁 𝗭𝗼𝗻𝗲

আল্লাহর আইন পরিবর্তনকারি কা*ফির।

শাইখ আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল (হাফি.) এর খুবই ইম্পরট্যান্ট লেকচার।

গণতন্ত্রের অনুসারীরা মু*র্তাদ ও কা*ফির। ভোট প্রদানের মাধ্যমে এরা মূলত নিজেদের জন্য বিধানদাতা নির্বাচন করে। আল্লহর বিপরীতে হুকুম প্রণেতা নির্বাচন করে। ইমামুল মানহাজ শাইখুল মু*জাহিদ উসামাহ ইবনু লা*দিন رحمه الله বলেন, 'ঐ সকল দাজ্জালদের থেকে সতর্ক থাকা আবশ্যক যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক ইসলামী দল বা জামাআহর লেবাসে কথা বলে এবং মানুষকে স্পষ্ট রিদ্দাহয় তথা ধর্মত্যাগে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। যদি তারা সত্যনিষ্ঠ হতো তা হলে আল্লহর দ্বীনকে একমাত্র তার জন্যই পালন ও মু*র্তাদ শাসক থেকে মুক্তি পাওয়াই হত তাদের রাত-দিনের একমাত্র চিন্তা। আর অ্যামেরিকা এবং তাদের মিত্রদের সাথে জি*হাদ করার প্রতি মানুষকে প্রেরণা জোগাত। এতে যদি তারা অক্ষম হয়ে যেত, তা হলে অবশ্যই অন্তর দিয়ে ঘৃণা করত এবং মু*র্তাদদের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ অথবা তাদের কু*ফরী মজলিশে বসা থেকে বেঁচে থাকত।'

🎙️বাংলায় "দাওলাতুল ইসলামের" বন্দী সৈনিকদের বাণী। #High_Quality

🎙️বাংলায় "দাওলাতুল ইসলামের" বন্দী সৈনিকদের বাণী।

না*ওয়াক্বিদু তা*লিবান তা*লিবানের ইসলাম ভঙ্গের কারণসমূহ। ১। তা*লিবানের কিছু শিরকি আক্বিদা রয়েছেঃ তারা ওয়াহদাতুল ওজুদ, ওয়াহদাতুশ শুহুদ, হুলুলে বিশ্বাসী। যা সম্পূর্ণ শিরক। ২। তা*লিবান আল্লাহর আইন পরিবর্তনকারীঃ তারা আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ এর আনিত শরীয়াহ মোতাবেক ফায়সালা করে না বরং মু*রতাদ জহির শাহের প্রবর্তিত আইন দ্বারা আল্লাহর বিধান পরিবর্তন করেছে। ৩। তালিবান জাতিসংঘের অনুসারীঃ তারা জাতিসংঘ বা আন্তর্জাতিক কু*ফফারদের আইন মেনে নেয়, অথচ এই জাতিসংঘই মুসলিমদের সবচেয়ে বড় শত্রু। তাদের বক্তব্যে বারবার ঘোষণা দেয়, আমরা আন্তর্জাতিক আইনের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আমরা তাদের সাথে বন্ধুত্ব চাই। ৪। তা*লিবান আসলি কা*ফেরদের সাথে জি*হাদ স্থগিত করেছেঃ তারা স্বীকার করেছে যে আমরা সকল কা*ফেরদের সাথে সুসম্পর্ক চাই, সকল সমস্যা শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে এবং সকল কা*ফেরদের নিরাপত্তা প্রদান আমাদের দায়িত্ব। ৫। তা*লিবান ইহুদী এবং খ্রিস্টানদের অনুসারী। কারণ তারা আল্লাহর হুদুদ এবং শরিয়াহ পরিবর্তন করেছে। যেমন- বর্ডার স্থাপন করা, শরীয়াহ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অজুহাত তৈরি করা, নেসাব পরিমান চুরির পরও হাত না কাটা ইত্যাদি। ৬। কা*ফেরকে কাফের না বলাঃ তারা বিশ্বের তা*গুত শাসক ও সেনাবাহিনীদের মুসলিম বলে মনে করে এবং তাদের ভাই বলে সম্বোধন করে। ৭। খি*লাফাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধঃ দোহা চুক্তিতে তারা আমেরিকার সাথে এ মর্মে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে যে, তারা আমেরিকার সহায়তায় খি*লাফাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। বর্তমানে "আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস দমন" নামক কু*ফরি জোটের অন্তর্ভুক্ত হয়ে তা*লিবান দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। ৮। তা*লেবানরা জাতীয়তাবাদ ও দেশাত্মবাদের প্রবক্তাঃ তারা শরীয়ার সীমা নয় বরং আফগানিস্তানের সীমানা রক্ষায় বিশ্বাসী। তাদের সুখ দুঃখ সব আফগানীদের ঘিরে, হোক সে নাস্তিক, মুলহিদ, রাফিজি, কমিউনিস্ট, হিন্দু শিখ বা গণতান্ত্রিক। ৯। রাফেদীদের সাথে বন্ধুত্বঃ তারা রাফিদাদেরকে ভাই বলে এবং তাদেরকে উচ্চপদস্থ নেতা বানায় আর রাফেজীদের ইমাম খামেনির সহায়তায় দাওলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ১০। তা*লিবান প্রজাতন্ত্রে বিশ্বাস করেঃ তারা প্রজাতন্ত্র, সাম্য, মানবাধিকার ইত্যাদি নীতি গ্রহণ করেছে।

📋 নাওয়াক্বিদু তা*লিবান তা*লিবানের ঈমান ভঙ্গের কারণসমূহ।

পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাটিই কু*ফরী।

আমাদের ভাই মুসা সেরেন্টোনিও। যারা "দ্য আটলান্টিক" রিপোর্ট বিশ্বাস করেন; যেটি একজন কা*ফির সাংবাদিক লিখেছিল এবং যাতে ভাই মুসার ধর্মত্যাগের কথা লিখেছে। তাহলে জেনে রাখুন যে আপনি একটি বড় এবং গুরুতর পাপ করেছেন। যা বিচারের দিনের জন্য ধরে রাখা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, يَأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُواْ إِن جَاءَكُمْ فَاسِقٌ بِنَبَإٍ فَتَبَيَّنُوا أَن تُصِيبُوا قَوما بِجَهَهَا الَّذِينَ ءَامَنُواْ إِن جَاءَكُمْ فَاسِقٌ بِنَبَإٍ فَتَبَيَّنُوا أَن تُصِيبُوا قَوما بِجَهَهَا الَّذِينَ فَتُصْبِحَکُمْ فَتُصْبِحُوا عَلَيْمِنَ فَتُصْبِحُوا عَلَى. "হে ঈমানদারগণ! যদি কোন ফাসিক (মিথ্যাবাদী) তোমার কাছে কোন সংবাদ নিয়ে আসে, তাহলে তা যাচাই করে দেখ, পাছে তুমি অজ্ঞতাবশত মানুষের ক্ষতি না কর এবং পরে তোমার কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হবে।"