cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

C.H.Article 07

رَبَّنَا لَا تُزغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً إنّكَ أَنْتَ الْوَهّابً.. [হে আমাদের রব! হিদায়াত দেওয়া পরে আমাদের অন্তরকে বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ হতে আমাদের রহমত দান করুন।নিশ্চয় আপনি মহানদাতা••]

Show more
Advertising posts
582
Subscribers
No data24 hours
No data7 days
+230 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান যখন ব্যংকের লাইসেন্স পায় তখন সে বন্ধ হতে পারে না। তার অবস্থা যতই খারাপ হোক, তার টাকা সব চলে যাক৷ কিন্তু সে বন্ধ হতে পারবে না এবং গ্রাহকদের ( যারা টাকা জমা রেখেছে) টাকা দিতেও বাধ্য৷ কারণ কেন্দ্রীয় ব্যংক ( বাংলাদেশ ব্যংক) লাইসেন্স প্রাপ্ত ব্যংক গুলোর অভিভাবক ৷ বিপদে পড়া ব্যংকের দ্বায়িত্ব নিয়ে নেয় কেন্দ্রীয় ব্যংক। টাকা লাগলে টাকা দিবে, পরিচালকদের সরিয়ে বাংলাদেশ ব্যংক সে ব্যংক পরিচালনা করবে। তবে যদি বাংলাদেশ ব্যংক অনুমোদন করে যে অমুক ব্যংক বন্ধ হবে তাহলে সে ব্যংক বন্ধ হবে। কিন্তু গ্রাহকদের টাকা বাংলাদেশ ব্যংক ফেরত দিবে। কথা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যংক এত টাকা কোথায় পায়। এসব টাকা বিভিন্ন ব্যংক থেকে আসে। লাইসেন্স প্রাপ্ত সরকার এবং বেসরকারি ব্যংক গুলো তাদের কাছে থাকা গ্রাহকদের জমাকৃত টাকার একটা অংশ প্রতি মাসে বাংলাদেশ ব্যংকে জমা রাখে। সেখান থেকেই বাংলাদেশ ব্যংক এসব ঝামেলা মেটায়। আবার অনেক সময় সরকারকে লোন দেয়৷ (ধারাবাহিক পর্বে সমাপ্ত.......)
Show all...
আলহামদুলিল্লাহ। সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবর। মস্কোর কনসার্ট হলে বন্দুকধারীর হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ জনে। গতকাল শুক্রবার রাতে রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলের কনসার্ট হলের ভেতরে ছয়জন সশস্ত্র ব্যক্তি এলোপাথাড়ি গুলি করতে শুরু করে। প্রাথমিক অবস্থায় মৃতের সংখ্যা কম থাকলেও সময়ের সাথে বাড়তে শুরু করে মৃতের সংখ্যা। ইতিমধ্যে এ হামলার দায় স্বীকার করেছে ইসলামিক স্টেটের খোরাসান শাখা। আক্রমণকারী ছয়জনের মধ্য থেকে ৪ জন পালিয়ে যেতেও সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার বিভিন্ন গণমাধ্যম।
Show all...
5
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি প্রডাক্ট আসে চীন থেকে, দ্বিতীয় অবস্থানে ভারত। বাংলাদেশ ক্রমাগত চীনের ঋনের বেড়াজালে আটকে যাচ্ছে যেমন আটকে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তান। পরিনতি কি সবাই জানে। এ অঞ্চলের অর্থনীতি এবং সম্পদের উপর আমেরিকা, আইএমএফ'র পুর্ণ কতৃত্ব। বাংলার ব্যবসায়ীরা ক্রীতদাস বানিয়ে রেখেছে পুরো কওমকে। তাগুত সরকার, প্রশাসন এসব আগ্রাসনের সুযোগ করে দিচ্ছে, । শিক্ষা এবং সংস্কৃতি কওমকে কাফেরদের গোলামিতে সুখের ট্রেনিং দিচ্ছে এ সমস্ত কাফেরদের বয়কট করুন। নির্দিষ্ট কাউকে নয়৷ প্রতিটি পদক্ষেপে, প্রতিটি কাজে,চিন্তায়, কথায় বয়কট করুন৷ শুধু বাজারে গিয়ে নির্দিষ্ট কয়েকটি পণ্য বয়কট করে কিছু হবে না৷
Show all...
বয়কট সমর্থন করা যায় কিন্তু সমাধান নয়।  ভারতকে বয়কট করে চীনকে গ্রহণ করতে হবে,  করতে বাধ্য।  আবার চীনের আগ্রাসন থেকে রক্ষা পেতে আমেরিকার পায়ে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে।  কারণ কোন অঞ্চলই পুরো পুরি স্বয়ংসম্পুর্ন নয় এবং  একটা জাতীয়তাবাদী অঞ্চলের জন্য এছাড়া কিছুই করার নাই।  তার উপর সে অঞ্চল যদি হয় সাম্রাজ্যবাদীদের গোলামদের শাসনে, কন্ট্রোলে। একটি আত্নমর্যাদাসম্পন্ন সরকার এবং ঐক্যবদ্ধ বিস্তৃত অঞ্চলই পারে আগ্রাসীদের আগ্রাসন এবং গোলামী থেকে পুরো পুরি বেঁচে থাকতে।  আর এটা একমাত্র খিলাফতেই সম্ভব। 
Show all...
👍 6
মানুষের সময়, শ্রম এবং সম্পদকে ( জমি,স্বর্ণ) কাগজের টাকায় রুপান্তর করে ব্যংক নামক কোম্পানিতে জমা রাখা হয়৷ সে টাকা ঋণের নামে চলে যাচ্ছে কিছু ব্যক্তির হাতে এসব ব্যক্তি কোনভাবে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়েছে৷ এরপর প্রভাব খাটিয়ে বা ব্যংকের ম্যানেজার / এমডি/ ডিরেক্টরের সাথে সুসম্পর্কের জোরে বিভিন্ন নামে বেনামে নিয়ে যাচ্ছে ঋণের নামে৷ গড়ে তুলছে নিজের সাম্রাজ্য৷ এবার এরাই পুরো অর্থনীতি, বাজার কন্ট্রোল করা শুরু করল৷ সাধারণ মানুষের সময় এবং শ্রমকে রুপান্তর করা টাকা এদের কাছে চলে যাওয়া শুরু হলো দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির নামে। এরা এই টাকা নিয়ে যাচ্ছে বিদেশে৷ যেহেতু কুফর অর্থনীতি চলে ডলারকে কেন্দ্র করে সেহেতু ডলারে রুপান্তর করা হয় টাকা। এরপর বাইরে পাঠিয়ে দেয়া হয়৷ সংকট হয় ডলারের। সংকট সমাধান হয় ভ্যাটের নামে, ট্যাক্সের নামে, বিদ্যুৎ গ্যাস এর দাম বাড়ার নামে। পুরো সিস্টেম কিভাবে মানুষকে ক্রীতদাস বানিয়ে দিচ্ছে এটা হচ্ছে তার নমুনা। এককালের জমিদারি প্রথার চাইতেও ভয়ংকর এই পুজিবাদী ব্যবস্থা।
Show all...
👍 4
মৃত্যু কখন আসবে কেউ জানে না।  হয়তো তখন কেউ থাকবে মদ্যপ অবস্থায়, কেউ ব্যভিচারে রত, কেউ কনসার্টে, কেউ বেনামাজি অথবা কেউ ঈমান থেকেই অনেক দুরে। বুদ্ধিমান সবসময়ই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকে আর আহাম্মকের কাছে মৃত্যু অনেক দুরে।
Show all...
👍 6
ক্যাপিটালিজম মানুষের মধ্যে চাহিদার পর চাহিদা সৃষ্টি করে। যার ফলস্বরূপ হতাশা আসতে থাকবে৷ কারণ কোন মানুষই তার সব চাওয়া পুরন করতে পারে না। হতাশার চাপ যারা সহ্য করবে পারে না তারাই আত্নহত্যা করে।  এছাড়া মানুষের মধ্যে লোকদেখানো প্রবনতা,একের উপর অন্যের টক্কর দেয়ার মানষিকতা ক্যাপিটালিজম তৈরি করে দেয়। মুলত মানুষের জীবনের লক্ষ্যই হয়ে যায় " আমি সেরা" -- জাতীয়।  এটাতে ছন্দপতন হলেই আত্নহত্যা৷ ক্যাপিটালিজম মানুষের মধ্যে দুনিয়া কেন্দ্রীক লক্ষ্য, চাওয়া, মানষিকতা - আকিদা তৈরি করে৷ আখেরাতে বিশ্বাসী মানুষও এমন হয়ে যায় নিজের অজান্তে।  মুখে আখেরাতে বিশ্বাসের কথা বললেও তার পুরো অন্তর জুড়ে থাকে দুনিয়া৷ ক্যাপিটালিজমের মতো বিধ্বংসী মতবাদ গ্রহণের কারণে  বাংলাদেশ সহ সারা দুনিয়ার চিত্র এটাই। 
Show all...
👍 1
গত ৩০০ বছরের ইতিহাসে ( আজ পর্যন্ত) বাংলায় একজন মুসলিম শাসকও পাওয়া যায় না৷ শিয়া মুশরিকদের থেকে বৃটিশ। এরপর বৃটিশদের গোলাম মুরতাদ। এরপর ভারত বা আমেরিকার দালাল মুরতাদরাই এই অঞ্চল শাসন করেছে। এই কওম দীর্ঘ ৩০০ বছরেরও বেশি সময় মুশরিক - কাফের - মুরতাদ দ্বারা এবং কুফর নিয়ম কানুন দ্বারা শাসিত হচ্ছে৷
Show all...
6
মুসলিম থেকে হিন্দু হওয়া মেয়েটি একজন নয়, এমন অনেক আছে। অনেক মুসলিম নারী হিন্দুদের সাথে প্রেম করছে, কাফেরদের সন্তান ধারণ করছে, হিন্দুদের সাথে লিভ টুগেদার করছে৷ গার্মেন্টস সেক্টরে, পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টদের মধ্যে এসব ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে৷ হিন্দু ছেলেরা স্মার্টনেস বা উদার মানষিকতা বা জ্ঞানী - শিক্ষিত হওয়ার ভান ধরে, মিথ্যা মুখোশ পরে কিছু আহাম্মক মেয়েকে প্রলুব্ধ করছে। মুসলমানদের ঈমান ধরতে গেলে না-ই৷ এখন পরবর্তী প্রজন্মকে পুরো পুরি কাফের বানিয়ে দেয়াই এদের লক্ষ্য। মন্দিরে গিয়ে পূজা করা লাগবে না, কাফেরদের আকিদা - বিশ্বাস - মানষিকতা - রুচি অন্তরে আর চলনে-বলনে থাকলেই হলো৷ এটাই যথেষ্ট। শুধু মেয়ে নয় মুসলিম ছেলেরাও হিন্দু মেয়েদের টোপে পড়ছে। নামকাওয়াস্তে মুসলিম হওয়া বা যার ধর্ম সে পালন করবে এই নিয়মে বিয়ে পর্যন্ত হয়ে যাচ্ছে হিন্দু মেয়ে এবং মুসলিম ছেলের। হিন্দু ছেলেরা,মুসলিম ছেলেদের সাথে বন্ধুত্বের ইতিহাস অনেক আগে থেকেই চলছে। তার পরিমাণ বাংলাদেশের মুসলমানদের মধ্যে ঈমানী জযবার অভাব এবং দ্বীনের মুল রুকনের প্রতি উদাসীনতা। হিন্দু ঠিকই তার ধর্মে আছে, তার ধর্মের জন্য কাজ করছে, তার ধর্মকে বিজয়ী করতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু মুসলিম নিজ দ্বীন থেকে বিচ্যুত৷
Show all...
👍 4