বাঁশেরকেল্লা - Basherkella
Official Telegram Channel of Basherkella Page. Page Link: www.facebook.com/Basherkella08
Ko'proq ko'rsatish63 277
Obunachilar
+1424 soatlar
+3887 kunlar
+1 94430 kunlar
Post vaqtlarining boʻlagichi
Ma'lumot yuklanmoqda...
Find out who reads your channel
This graph will show you who besides your subscribers reads your channel and learn about other sources of traffic.Nashrni tahlil qilish
Postlar | Ko'rishlar | Ulashishlar | Ko'rish dinamikasi |
01 এই ঋণের চাপেই শ্রীলঙ্কা দেউলিয়া হয়েছিল!
#StepDownHasina | 108 | 0 | Loading... |
02 মাফিয়া রাণী হাসিনার সময়কালের ১৫ বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে এক লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। গত মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকায়। আলোচ্য ১৫ বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে এক লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ টাকা। বৃদ্ধির হার ৭১১ শতাংশ বা ৮ গুণের বেশি।
জানুয়ারি থেকে মার্চ এই তিন মাসেই খেলাপি ঋণ ৩৬ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকায়। যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। যদিও প্রকৃত তথ্য আরও অনেক বেশি।
এর আগে ১৯৯০ সালে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল চার হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল ১৮ বছরে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। ওই সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৮৪ শতাংশ বা প্রায় ৫ গুণ। | 1 137 | 2 | Loading... |
03 সরকারের সিদ্ধান্তে ভারত হয়ে নেপালে রপ্তানি বন্ধ
ভারতের কাছ থেকে রেল ট্রানজিট পেয়েও ব্যবহার করছে না বাংলাদেশ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অনুমতি না দেওয়ায় রেলপথে বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে নেপালে পণ্য রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তাই ব্যবসায়ীরা আমদানি করা পণ্য ভারতের কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে খালাস করে দেশটির সড়ক কিংবা রেলপথ ব্যবহার করে নেপালে পাঠাচ্ছেন।
হাসিনা সরকার ভারতকে ট্রানজিট দিলেও ভারতের দেওয়া ট্রানজিট ব্যবহার করতে পারছে না কারণ, এতে ভারত ক্ষতিগ্রস্ত হবে, স্ত্রী হয়ে স্বামীর ক্ষতি চাওয়া যায়? | 1 335 | 0 | Loading... |
04 Media files | 2 126 | 2 | Loading... |
05 বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইসরাইলের ভূমিকা প্রসঙ্গে বর্ণনা এসেছে গবেষক, ইতিহাসবিদ মহিউদ্দিন আহমদের লেখনীতে।
মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের মধ্যে দুইটা বলয় ছিলো। সিরাজুল আলম খান এবং শেখ ফজলুল হক মনি ।
শেখ মুজিব মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে শেখ ফজলুল হক মনির পক্ষাবলম্বন করেন। এরপরই মূলত সিরাজুল আলম খানের পক্ষ আওয়ামী লীগের রাজনীতির মূল স্রোতধারা থেকে হারিয়ে যায়। এর ফলে মুক্তিযুদ্ধ এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাদের অবদানও হারিয়ে যায়।
মহিউদ্দিন আহমদ যখন বইটি লিখছেন তখন সিরাজুল আলম খান এবং তার পক্ষ রাজনীতিতে খুব অল্পই প্রাসঙ্গিক এবং যার বয়ানে এই আলাপ আসছে তিনি হচ্ছেন আমির হোসেন আমু ; বর্তমানে আওয়ামী লীগের মূলস্রোতেরই নেতা এবং ঐসময় ছিলেন মনির পক্ষের লোক। নিচের বক্তব্য পাঠকালে এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা যেতে পারে।
"ওই দিন রাত একটার পর সিরাজুল আলম খান আমারে রুম থিকা নিয়া গেল। নর্দার্ন পার্কের মধ্যে বেঞ্চ। কয়, আমু সাব, নিশ্চয়ই আপনার কাছে কোনো ইনফরমেশন আছে। তা না হইলে আপনি এই স্ট্যান্ড নিলেন কেন। আপনি কী করে ঝুঁকি নিলেন যে আমরা যেখানে খুশি সেখানে যাব, যাদের খুশি তাদের হেল্প নেব। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ব্যাপার আছে।
থাকতে পারে। আপনে কী কইতে চান, সেইটা বলেন।
আমার কাছে তো প্রস্তাব আছে। আমাদের ২০ হাজার ছেলেকে লিফট কইরা নিয়া যাবে। পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক ট্রেনিং আর অস্ত্রশস্ত্র দিয়া আমাদের পাঠায়া দিবে।
কারা?
ইসরায়েল।
আইজকা এইটা কইলাম। এইটা আমি কারোরে কই না। তহন থিকাই আমি জানি তার ইসরায়েলি লাইন। নাইলে ইসরায়েলের কথা কবে কেন?
মহি : আমার মনে হয় না। অনেকে অনেক সময় বাগাড়ম্বর করে না? ওনার কোনো ইন্টারন্যাশনাল লাইন-ফাইন ছিল বলে আমার মনে হয় না।
আমু : ছিল। ইন্টারন্যাশনাল লাইন না থাকলে…ইন্ডিয়ার লগে একটা লাইন তো তার ছিল।
মহি: সেইটা থাকতে পারে।[১৭]
একাত্তরের যুদ্ধে ইসরায়েল প্রসঙ্গ উঠেছিল। এ সময় ইসরায়েল সরকার ভারতের ডানপন্থী রাজনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা বাংলাদেশের। কয়েকজন সাংসদের মাধ্যমে ইসরায়েলের কাছে সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছিল। এটা জানতে পেরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদের একান্ত সচিব কামালউদ্দিন সিদ্দিকী সিপিআইএমের পত্রিকায় তথ্যটি জানিয়ে দেন। সংবাদটি ওই পত্রিকায় ছাপা হয়। এরপর ইসরায়েলি লবির তৎপরতা বন্ধ হয়ে যায়।[১৮]
ওই সময় ভারত অবশ্য ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র সহযোগিতা পেয়েছিল। ভারত তখন অস্ত্র জোগাড়ের জন্য মরিয়া। সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ার মধ্যবর্তী ছোট্ট দেশ লিচেনস্টেইনে অবস্থিত অস্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠান ‘সালগাদ’ ইসরায়েলের জন্য অস্ত্র তৈরি ও জোগান দিত। পি এন হাকসার ১৯৬৫ সালে লন্ডনে ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার থাকাকালে সালগাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্লোমো জাবলুডোয়িচের সঙ্গে পরিচিত হন। হাকসারের অনুরোধে জাবলুডোয়িচ ৩ আগস্ট ১৯৭১ লন্ডনে ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার প্রকাশ কাউলের সঙ্গে দেখা করে ভারতে অস্ত্র সরবরাহের ব্যাপারে সাধ্যমতো চেষ্টা করবেন বলে আশ্বাস দেন। তিনি ইরান ও তুরস্কের জন্য তৈরি অস্ত্রের চালান সরাসরি ভারতে পাঠিয়ে দেন। এ ছাড়া ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মজুত থেকে কিছু অস্ত্র আকাশপথে ভারতে পাঠানো হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী গোল্ড মেয়ার ইন্দিরা গান্ধীকে এক চিঠিতে জানান, ভারতের বিপদের সময় ইসরায়েল অতীতেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং এখনো তা করে যাচ্ছে। চিঠিতে তিনি অস্ত্র সাহায্যের প্রতিদান হিসেবে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ইঙ্গিত দেন। ইন্দিরা এই অনুরোধ এড়িয়ে যান।" [১৯]
রেফারেন্সঃ
প্রতিনায়ক সিরাজুল আলম খান- মহিউদ্দিন আহমদ। পৃষ্ঠা ২৩৩,২৩৪ | 2 743 | 12 | Loading... |
06 ঘুম নিয়ে সচেতন হই...
ইদানিং স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগের কথা বেশ শুনতে পাচ্ছি। এটি এমন একটি রোগ যখন ঘুমন্ত ব্যক্তির কাছে মনে হয় যে, তার দম বন্ধ হয়ে আসছে। এই বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করে বেশ কিছু জরুরি তথ্য পেলাম, যা আমাদের সবার জন্যই জানা প্রয়োজনীয়।
এটি খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। ক্লাসিক যুগের ইসলামিক স্কলারেরা এই রোগটিকে জাছুম হিসেবে অভিহিত করেছেন। ইবনে আল মানজুর এ রোগটিকে কাবুসের সাথে তুলনা করেছেন। কাবুস হলো এক ধরনের অনিষ্টকর স্বত্ত্বা, যা ঘুমের ভেতর মানুষের ওপর এসে ভর করে।
ইবনে সিনা তার আল কানুন গ্রন্থে বলেছেন, ঘুমুনোর পর কিছু মানুষ অনুভব করে যে কেউ তার ওপর চেপে আছে, যে তাকে পিষ্ট করে ফেলতে চাইছে; ফলে সে দম নিতে পারে না। এ অবস্থায় সে নড়াচড়া করতে পারেনা, কথা বলতে পারে না। যখন এই ভর করা বিষয়টি চলে যায়, সাথে সাথে ঘুমন্ত মানুষটির ঘুম ভেঙে যায়। এরকম পরিণতি ফ্যাটি লিভারসহ শারীরিক নানা কারণে হতে পারে আবার ভিন্ন কারণেও হতে পারে।”
আধুনিক সময়ের চিকিৎসাবীদদের ব্যাখ্যা একটু অন্যরকম। ড. হাসান শামসি বাশা এই কাবুসকে দুটোভাগে ভাগ করেছেন। একটি হলো সাময়িক কাবুস- যা শারীরিক কারণে হয়। অন্যটি হলো পুনরাবৃত্তি হয় এমন কাবুস। তার মতে, এটি হয় মূলত জ্বীনের প্রভাবে।
তিনি তার স্লিপ, ইনসোমনিয়া এন্ড ড্রিমস গ্রন্থে বলেছেন, “কিছু মানুষ আছেন যারা ঘুমুনোর পর শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাষ্প তাদের মস্তিষ্কে উঠে যায়, তাই আক্রান্ত ব্যক্তি অনুভব করেন যে তিনি নড়াচড়া করতে বা কথা বলতে পারেন না। এতে করে তিনি এক ধরনের আতঙ্ক বোধ করেন। অনেকের ক্ষেত্রে মৃগি রোগীদের মতো খিঁচুনি দেখা দেয়। কোনো ব্যক্তি যখন প্রচন্ড মানসিক চাপ ও উদ্বেগের মধ্যে থাকে তখন তার সাথে এমনটি হতে পারে। আর যাদের নিয়মিতভাবেই এমনটা হয় তাদের ক্ষেত্রে এটি হয় খারাপ জ্বীন বা অনিষ্টকর কোনো স্বত্ত্বার প্রভাবে।
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে ঘুম ভালো হওয়ার বেশ কিছু উপায় পাওয়া যায়। ঘুমুনোর পর যেন অশুভ কোনো স্বত্ত্বার আসা যাওয়া না হয়, তা নিশ্চিতে নবিজি সা. কিছু আমলও বাতলে দিয়েছেন। মনে রাখতে হবে, ঘুমকে খুব সাদামাটা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। যখন আমরা ঘুমাই তখন আমাদের রুহটা উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তাই ঘুম এক ধরনের মৃত্যুর মতোন। আল্লাহ পাক বলেন,
“আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার ক্ষেত্রে প্রাণ হরণ হয় তার নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত করেন, তার প্রাণ আর ফিরিয়ে দেন না আর যাদের হায়াত আছে তাদের প্রাণ ফিরিয়ে দেন তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।” (সুরা যুমার: ৪২)
এক্ষেত্রে সমাধান হিসেবে প্রথম করনীয় হলো, ঘুমানোর আগে বিছানা ও নিজের পোশাক ভালোভাবে ঝেড়ে নেয়া। রাসূল সা. বলেছেন, “যদি তোমাদের কোন ব্যক্তি শয্যা গ্রহণ করতে যায়, তখন সে যেন তার লুঙ্গির ভেতর দিক দিয়ে নিজ বিছানাটা ঝেড়ে নেয়। কারণ, সে জানে না যে, বিছানার উপর তার অনুপস্থিতিতে পীড়াদায়ক কোন কিছু আছে কিনা।” (বুখারি: ৬৩২০)
দ্বিতীয় সমাধান হলো, ঘুমানোর আগে জিকির, দোয়া পাঠ করা। জিকির করতে করতে ঘুমিয়ে পড়লে সর্বোত্তম। ঘুমের দোয়ার পাশাপাশি, আয়াতুল কুরসি, সুরা বাকারার শেষ ২ আয়াত, তাসবীহ, তাহমিদ ও তাকবীর পাঠ, সুরা কাফিরুন ও সুরা নাসসহ চার কুল তেলাওয়াত করা ইত্যাদি।
আল্লাহ আমাদের এই আমলগুলো করার তাওফিক দিন। সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
- আলি আহমদ মাবরুর | 3 449 | 23 | Loading... |
07 আজকের নামাজের সময়সূচি | 3 489 | 4 | Loading... |
08 কথা ছিল, মমতাজের কারেন্ট কোনোদিনই শেষ হবে না। কিন্তু আমরা এ কী দেখতেছি....? | 4 299 | 2 | Loading... |
09 গুজরাটের রাখালিয়ালে আরেক মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
সকাল ৭ টায় পুলিশ মোতায়েন করে এবং মাদানি মসজিদ ভেঙে দেয়। বিল্ডিং ইউসেজ পারমিশন (বিইউ) না থাকার কারন দেখিয়ে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ মসজিদ এবং ওয়াজুখানা এলাকাটিও ভেঙে দিয়েছে। | 4 792 | 6 | Loading... |
10 যখন জ্ঞান ফিরল তখন মোটামুটি সর্বনাশ হয়ে গেছে। | 5 260 | 2 | Loading... |
11 - জাতিসংঘের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হা*মাস
- ভবিষ্যতে রাজনীতি করবো: আনার কন্যা ডরিন
- সাকিবকে অবসরে যেতে বললেন বীরেন্দর শেবাগ | 5 726 | 0 | Loading... |
12 বাটপার | 5 981 | 0 | Loading... |
13 আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় জড়িত সন্দেহে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে আটক করেছে পুলিশ। | 6 147 | 1 | Loading... |
14 >>>ব্রেকিং নিউজ<<<
আগ্নেয়াস্ত্র–সংক্রান্ত ৩ টি মামলার সবগুলোতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ছেলে হান্টার বাইডেন। | 5 804 | 2 | Loading... |
15 এই নৈতিকতাহীন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে মাফিয়া রাণী হাসিনার লুটেরা অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকেই বুঝানো হচ্ছে । বিজ্ঞজনেরা জীবনের নিরাপত্তাজনিত কারণে সরাসরি তা বলতে পারছেন না। | 5 760 | 1 | Loading... |
16 নিজের ভূখন্ডেই চলা দায় হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন! | 5 786 | 1 | Loading... |
17 একদিনের ব্যবধানে জীবনের ফলোরের হাল দেখুন।👆🏽
বানাও আরও কোকাকোলার বিজ্ঞাপন! | 2 | 0 | Loading... |
18 ২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সংসদে নির্দলীয় তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা বাতিলের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেয়। এই সিদ্ধান্তে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠে। ঠিক ওই সময় পরিস্থিতি আরও অবনতি হলে দেশ ছেড়ে যেতে হবে—এমন ভাবনায় হন্যে হয়ে বিকল্প (ব্যাকআপ) খুঁজতে থাকেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ দুই সহযোগী।
"অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১১ সালের শেষ দিকে সালমান রহমান ও তারিক সিদ্দিক সপরিবারে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্র সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসের নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। দ্বৈত নাগরিকত্ব পাওয়ার অনেকগুলো শর্তের মধ্যে অন্যতম হলো দেশটিতে বিনিয়োগ করা। তারাও বিনিয়োগের মাধ্যমেই নাগরিকত্ব (সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টম্যান) পাওয়ার চেষ্টা চালান। দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন নিয়ে কাজ করা বৈশ্বিক পরামর্শক সংস্থা হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের (এইচপিএল) মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেন তারা। সালমান এফ রহমান সংস্থাটির জুরিখ কার্যালয় এবং তারিক সিদ্দিক সংস্থাটির দুবাই শাখার মাধ্যমে প্রচেষ্টা চালান।" | 6 118 | 2 | Loading... |
19 ইসরাইলি কোম্পানি কোকাকোলা তীব্র সমালোচনার মুখে বাংলাদেশের সেই বিতর্কিত বিজ্ঞাপনটি সরিয়ে নিলেও পুনরায় তা প্রকাশ করেছে! | 5 847 | 3 | Loading... |
20 অপ্রাপ্তবয়স্ক আদিবাসী নারী প্রীতি ওরাংকে যৌন নিপীড়ন ও হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত ডেইলি স্টারের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকের জামিন মঞ্জুর করলেন জয় বাংলা হাইকোর্ট | 5 721 | 0 | Loading... |
21 কোকাকোলা ইসরাঈলী পণ্য আজ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞাপনে কোক তা অস্বীকার করেনি! সুতরাং আর যত যুক্তিই দাঁড় করাক না কেন, কোকসহ ইসরাঈলী পণ্য বর্জন চলবেই।
-মুহাম্মদ ইয়াছিন আরাফাত
#BoycottCocacola
#BoycottIsraelProducts | 5 659 | 0 | Loading... |
22 বিমান বিধ্বস্ত হয়ে আফ্রিকার দেশ মালাউইয়ের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাওলাস চিলিমাসহ ১০ জন নিহত হয়েছেন। | 5 624 | 2 | Loading... |
23 ঠিক এই কারনেই বাংলাদেশে কাজের মান খারাপ। কাজ যা হয় বছরান্তে আবার তা রিপিয়ারিং করতে হয়। নতুন করে বাজেট, ঘুষ, টাকা মারা ইত্যাদি তো আছেই। | 5 782 | 1 | Loading... |
24 আবারও বিশ্বকে চমক দেখাল আফগানিস্তান। নিজ ঝুলিতে নিল আরও এক অন্যন্য অর্জন। | 5 847 | 5 | Loading... |
25 চুক্তিতে অবৈধভাবে অব্যাহতি : শুল্ক-কর ছাড়াই ভারত থেকে আসছে আদানির বিদ্যুৎ!
গত বছর এপ্রিল থেকে আদানির বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। ভারতের ঝাড়খণ্ডের গড্ডা কেন্দ্রটি থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ৩১ শতাংশের বেশি শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হবে। তবে আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে কোনো ধরনের শুল্ক-কর দেয়া হচ্ছে না। ২০১৭ সালে সম্পাদিত চুক্তিতে অবৈধভাবে শুল্ক-কর অব্যাহতি দেয় পিডিবি। এতে বড় অঙ্কের রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ২০১৪ সালের এক প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে ২০২২ সালে আদানির বিদ্যুতের ক্ষেত্রে শুল্ক-কর অব্যাহতি চায় পিডিবি। পরবর্তী সময়ে এনবিআরের অনুমতি চেয়ে চিঠি দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। এনবিআরের মতামত ছাড়া আদানির সঙ্গে চুক্তিতে কীভাবে শুল্ক-কর অব্যাহতি দেয়া হলো তার ব্যাখ্যা চেয়ে একাধিকবার বিদ্যুৎ বিভাগকে চিঠি দিয়েছে এনবিআর। তবে এক বছরের বেশি পেরিয়ে গেলেও এনবিআরের চিঠির কোনো জবাব দেয়নি বিদ্যুৎ বিভাগ। | 6 027 | 1 | Loading... |
26 বিদেশি বিনিয়োগে জাহাঙ্গীরের থাবা
বাংলাদেশের পোশাকশিল্প খাতে ২০১৭ সালে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) শুরু করে হংকংভিত্তিক বহুজাতিক শিল্পগোষ্ঠী লাওস গ্রুপ। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে গাজীপুরের দক্ষিণ সালনা ও বাইপাসে গড়ে তোলে দুটি অ্যাপারেল কম্পানি। এতে কর্মসংস্থান হয় দেশি-বিদেশি প্রায় পাঁচ হাজার বেকারের। কিন্তু ট্রেড লাইসেন্স সংশোধনী ও নবায়ন না হওয়ায় ১৮ বিঘার ওপর নির্মিত লাওস গ্রুপের কলোটেক্স অ্যাপারেল লিমিটেডের উৎপাদন বন্ধের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, লাওস গ্রুপের মতো বিদেশি শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।
দেশে ব্যবসারত বহুজাতিক কম্পানির ট্রেড লাইসেন্সের নবায়ন, সংশোধনী না করে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি প্রতিষ্ঠানটির ঝুট ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিতে চান।এভাবে জাহাঙ্গীরের ঝুট ব্যবসার থাবা পড়েছিল গাজীপুরের কোনাবাড়ীর কোরিয়ান মালিকানাধীন নিউ টাউন নিটওয়্যার কম্পানির (এনটিকেসি) ওপর। ১৬ বছর আগে প্রতিষ্ঠানটির বৈধ ঝুট ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন চিশতীকে বিতাড়িত করেন। সেই সঙ্গে এনটিকেসির ঝুট ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন জাহাঙ্গীর। | 6 045 | 4 | Loading... |
27 শুধু জয় বাংলা শিখতেছে! | 5 997 | 3 | Loading... |
28 নিত্য পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ককর বসিয়ে ডাকাত সরকারের বার্ষিক আয় ২৩,০৫৬ কোটি টাকা!
#StepDownHasina | 6 106 | 4 | Loading... |
29 তীব্র সমালোচনার মুখে সেই বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিল কোকাকোলা। | 5 983 | 2 | Loading... |
30 মূল্যস্ফীতির অন্যতম কারণ জ্বালানি তেলের উচ্চ মূল্য : বিশ্ববাজারের সঙ্গে মূল্য সমন্বয় হচ্ছে না জ্বালানি তেলের।
বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম কমছে। গত মাসেও বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ব্যারেলপ্রতি গড় মূল্য ছিল ৮১ ডলার ৪০ সেন্ট। আর আন্তর্জাতিক বাজারে গতকাল মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম ছিল ৭৬ ডলারের নিচে। মূল্যে পতন অব্যাহত রয়েছে অন্যান্য বাজার আদর্শেও। দেশে জ্বালানি তেলের ‘স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ’ পদ্ধতি চালু রয়েছে গত মার্চ থেকে।
কিন্তু বিশ্ববাজারে পণ্যটির দাম কমতির দিকে থাকলেও চলতি মাসে জ্বালানি বিভাগ ডিজেল-কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনের দাম বাড়িয়েছে। জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য সমন্বয়ের এ পদ্ধতি ঠিকমতো বাস্তবায়ন না হওয়ার পেছনে বাংলাদেশ সরকারের পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) অতিমাত্রায় মুনাফার প্রবণতাকে দায়ী করছেন জ্বালানি খাত বিশেষজ্ঞরা। আর জ্বালানি তেলের এ উচ্চ মূল্যকেই দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে না আসার অন্যতম কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন তারা। | 6 448 | 3 | Loading... |
31 বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পরবর্তী প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে বেছে নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
ওয়াকার-উজ-জামানের শ্বশুর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুস্তাফিজুর রহমান। মুস্তাফিজুর রহমান ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের ফুপাতো ভাই। | 6 306 | 14 | Loading... |
32 নিয়মিত যারা কোমল পানীয় পান করছেন তাদের ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। চিনি দিয়ে বা কৃত্রিম মিষ্টি দিয়ে তৈরি কোমল পানীয় আগাম মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দিচ্ছে। কারণ এসব খাবারের কারণে হৃদরোগ, কিডনি ডিজিজ, কিডনিতে পাথর, টাইপ-টু ডায়াবেটিস, যকৃতের বিভিন্ন রোগের এবং কয়েক ধরনের ক্যান্সারের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। হার্ভাড ইউনিভার্সিটির টিএইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ পরিচালিত একটি গবেষণায় এ তথ্য বেড়িয়ে এসেছে। | 6 285 | 11 | Loading... |
33 বহুল প্রচলিত কয়েকটি ইসরাইলি পণ্য
#Bangladesh
#BoycottIsraeliProducts
#Boycottisraelibrands
#BoycottCocaCola | 6 598 | 15 | Loading... |
34 আপনি এক কেজি চিনি কিনলে ডা*কাত সরকার নিয়ে নিচ্ছে ৪০ টাকা। | 6 531 | 1 | Loading... |
35 নেত্রকোনা মডেল থানায় কর্মরত এক পুলিশ সদস্য পারিবারিক কলহে ১৪০টি ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে আ*ত্মহ*ত্যা করেছে। নিহত ওই কনস্টেবলের নাম রুবেল মিয়া (২৮)। | 6 918 | 5 | Loading... |
36 রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ইন্দ্রনীল মিশ্র।
.
শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া এই ছাত্র প্রথম বিভাগে পাশ তো করেনইনি, যে ১৪ জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ পেয়েছিলেন সেখানেও তার অবস্থান ১০ম।
.
আবার তিনিই তার বিভাগে একমাত্র শিক্ষার্থী যিনি কিনা বিএসসিতে ৪০৩ কোর্সে ফেল করেছেন। মজার বিষয় হলো এই শিক্ষার্থী ফলাফল খারাপ হওয়ায় এমএসসিতে থিসিস গ্রুপে যাওয়ারই সুযোগ পাননি।
.
আরো মজার বিষয় হলো ইন্দ্রনীল মিশ্র রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাতেই উত্তীর্ণ হতে পারেননি। বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার কারনে ওয়ার্ড কোটায় ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন।
.
শেখ মুজিবুরের সোনার ছেলে বলে কথা! | 6 981 | 9 | Loading... |
37 একদম, গণতন্ত্র পরিপক্ক হবার বদলে আরও নিম্নগামী হইছে! | 6 812 | 2 | Loading... |
38 Media files | 6 862 | 3 | Loading... |
39 Media files | 7 448 | 5 | Loading... |
Photo unavailableShow in Telegram
এই ঋণের চাপেই শ্রীলঙ্কা দেউলিয়া হয়েছিল!
#StepDownHasina
Photo unavailableShow in Telegram
মাফিয়া রাণী হাসিনার সময়কালের ১৫ বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে এক লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। গত মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকায়। আলোচ্য ১৫ বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে এক লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ টাকা। বৃদ্ধির হার ৭১১ শতাংশ বা ৮ গুণের বেশি।
জানুয়ারি থেকে মার্চ এই তিন মাসেই খেলাপি ঋণ ৩৬ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকায়। যা এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। যদিও প্রকৃত তথ্য আরও অনেক বেশি।
এর আগে ১৯৯০ সালে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল চার হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল ১৮ বছরে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। ওই সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৮৪ শতাংশ বা প্রায় ৫ গুণ।
😢 42👍 4
Photo unavailableShow in Telegram
সরকারের সিদ্ধান্তে ভারত হয়ে নেপালে রপ্তানি বন্ধ
ভারতের কাছ থেকে রেল ট্রানজিট পেয়েও ব্যবহার করছে না বাংলাদেশ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অনুমতি না দেওয়ায় রেলপথে বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে নেপালে পণ্য রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তাই ব্যবসায়ীরা আমদানি করা পণ্য ভারতের কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে খালাস করে দেশটির সড়ক কিংবা রেলপথ ব্যবহার করে নেপালে পাঠাচ্ছেন।
হাসিনা সরকার ভারতকে ট্রানজিট দিলেও ভারতের দেওয়া ট্রানজিট ব্যবহার করতে পারছে না কারণ, এতে ভারত ক্ষতিগ্রস্ত হবে, স্ত্রী হয়ে স্বামীর ক্ষতি চাওয়া যায়?
👎 38😁 28👍 3
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ইসরাইলের ভূমিকা প্রসঙ্গে বর্ণনা এসেছে গবেষক, ইতিহাসবিদ মহিউদ্দিন আহমদের লেখনীতে।
মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের মধ্যে দুইটা বলয় ছিলো। সিরাজুল আলম খান এবং শেখ ফজলুল হক মনি ।
শেখ মুজিব মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে শেখ ফজলুল হক মনির পক্ষাবলম্বন করেন। এরপরই মূলত সিরাজুল আলম খানের পক্ষ আওয়ামী লীগের রাজনীতির মূল স্রোতধারা থেকে হারিয়ে যায়। এর ফলে মুক্তিযুদ্ধ এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাদের অবদানও হারিয়ে যায়।
মহিউদ্দিন আহমদ যখন বইটি লিখছেন তখন সিরাজুল আলম খান এবং তার পক্ষ রাজনীতিতে খুব অল্পই প্রাসঙ্গিক এবং যার বয়ানে এই আলাপ আসছে তিনি হচ্ছেন আমির হোসেন আমু ; বর্তমানে আওয়ামী লীগের মূলস্রোতেরই নেতা এবং ঐসময় ছিলেন মনির পক্ষের লোক। নিচের বক্তব্য পাঠকালে এই বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখা যেতে পারে।
"ওই দিন রাত একটার পর সিরাজুল আলম খান আমারে রুম থিকা নিয়া গেল। নর্দার্ন পার্কের মধ্যে বেঞ্চ। কয়, আমু সাব, নিশ্চয়ই আপনার কাছে কোনো ইনফরমেশন আছে। তা না হইলে আপনি এই স্ট্যান্ড নিলেন কেন। আপনি কী করে ঝুঁকি নিলেন যে আমরা যেখানে খুশি সেখানে যাব, যাদের খুশি তাদের হেল্প নেব। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ব্যাপার আছে।
থাকতে পারে। আপনে কী কইতে চান, সেইটা বলেন।
আমার কাছে তো প্রস্তাব আছে। আমাদের ২০ হাজার ছেলেকে লিফট কইরা নিয়া যাবে। পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক ট্রেনিং আর অস্ত্রশস্ত্র দিয়া আমাদের পাঠায়া দিবে।
কারা?
ইসরায়েল।
আইজকা এইটা কইলাম। এইটা আমি কারোরে কই না। তহন থিকাই আমি জানি তার ইসরায়েলি লাইন। নাইলে ইসরায়েলের কথা কবে কেন?
মহি : আমার মনে হয় না। অনেকে অনেক সময় বাগাড়ম্বর করে না? ওনার কোনো ইন্টারন্যাশনাল লাইন-ফাইন ছিল বলে আমার মনে হয় না।
আমু : ছিল। ইন্টারন্যাশনাল লাইন না থাকলে…ইন্ডিয়ার লগে একটা লাইন তো তার ছিল।
মহি: সেইটা থাকতে পারে।[১৭]
একাত্তরের যুদ্ধে ইসরায়েল প্রসঙ্গ উঠেছিল। এ সময় ইসরায়েল সরকার ভারতের ডানপন্থী রাজনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারা বাংলাদেশের। কয়েকজন সাংসদের মাধ্যমে ইসরায়েলের কাছে সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছিল। এটা জানতে পেরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাক আহমদের একান্ত সচিব কামালউদ্দিন সিদ্দিকী সিপিআইএমের পত্রিকায় তথ্যটি জানিয়ে দেন। সংবাদটি ওই পত্রিকায় ছাপা হয়। এরপর ইসরায়েলি লবির তৎপরতা বন্ধ হয়ে যায়।[১৮]
ওই সময় ভারত অবশ্য ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র সহযোগিতা পেয়েছিল। ভারত তখন অস্ত্র জোগাড়ের জন্য মরিয়া। সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রিয়ার মধ্যবর্তী ছোট্ট দেশ লিচেনস্টেইনে অবস্থিত অস্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠান ‘সালগাদ’ ইসরায়েলের জন্য অস্ত্র তৈরি ও জোগান দিত। পি এন হাকসার ১৯৬৫ সালে লন্ডনে ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার থাকাকালে সালগাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্লোমো জাবলুডোয়িচের সঙ্গে পরিচিত হন। হাকসারের অনুরোধে জাবলুডোয়িচ ৩ আগস্ট ১৯৭১ লন্ডনে ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার প্রকাশ কাউলের সঙ্গে দেখা করে ভারতে অস্ত্র সরবরাহের ব্যাপারে সাধ্যমতো চেষ্টা করবেন বলে আশ্বাস দেন। তিনি ইরান ও তুরস্কের জন্য তৈরি অস্ত্রের চালান সরাসরি ভারতে পাঠিয়ে দেন। এ ছাড়া ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মজুত থেকে কিছু অস্ত্র আকাশপথে ভারতে পাঠানো হয়। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী গোল্ড মেয়ার ইন্দিরা গান্ধীকে এক চিঠিতে জানান, ভারতের বিপদের সময় ইসরায়েল অতীতেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল এবং এখনো তা করে যাচ্ছে। চিঠিতে তিনি অস্ত্র সাহায্যের প্রতিদান হিসেবে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ইঙ্গিত দেন। ইন্দিরা এই অনুরোধ এড়িয়ে যান।" [১৯]
রেফারেন্সঃ
প্রতিনায়ক সিরাজুল আলম খান- মহিউদ্দিন আহমদ। পৃষ্ঠা ২৩৩,২৩৪
👍 58🔥 6❤ 2
ঘুম নিয়ে সচেতন হই...
ইদানিং স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগের কথা বেশ শুনতে পাচ্ছি। এটি এমন একটি রোগ যখন ঘুমন্ত ব্যক্তির কাছে মনে হয় যে, তার দম বন্ধ হয়ে আসছে। এই বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করে বেশ কিছু জরুরি তথ্য পেলাম, যা আমাদের সবার জন্যই জানা প্রয়োজনীয়।
এটি খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। ক্লাসিক যুগের ইসলামিক স্কলারেরা এই রোগটিকে জাছুম হিসেবে অভিহিত করেছেন। ইবনে আল মানজুর এ রোগটিকে কাবুসের সাথে তুলনা করেছেন। কাবুস হলো এক ধরনের অনিষ্টকর স্বত্ত্বা, যা ঘুমের ভেতর মানুষের ওপর এসে ভর করে।
ইবনে সিনা তার আল কানুন গ্রন্থে বলেছেন, ঘুমুনোর পর কিছু মানুষ অনুভব করে যে কেউ তার ওপর চেপে আছে, যে তাকে পিষ্ট করে ফেলতে চাইছে; ফলে সে দম নিতে পারে না। এ অবস্থায় সে নড়াচড়া করতে পারেনা, কথা বলতে পারে না। যখন এই ভর করা বিষয়টি চলে যায়, সাথে সাথে ঘুমন্ত মানুষটির ঘুম ভেঙে যায়। এরকম পরিণতি ফ্যাটি লিভারসহ শারীরিক নানা কারণে হতে পারে আবার ভিন্ন কারণেও হতে পারে।”
আধুনিক সময়ের চিকিৎসাবীদদের ব্যাখ্যা একটু অন্যরকম। ড. হাসান শামসি বাশা এই কাবুসকে দুটোভাগে ভাগ করেছেন। একটি হলো সাময়িক কাবুস- যা শারীরিক কারণে হয়। অন্যটি হলো পুনরাবৃত্তি হয় এমন কাবুস। তার মতে, এটি হয় মূলত জ্বীনের প্রভাবে।
তিনি তার স্লিপ, ইনসোমনিয়া এন্ড ড্রিমস গ্রন্থে বলেছেন, “কিছু মানুষ আছেন যারা ঘুমুনোর পর শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে বাষ্প তাদের মস্তিষ্কে উঠে যায়, তাই আক্রান্ত ব্যক্তি অনুভব করেন যে তিনি নড়াচড়া করতে বা কথা বলতে পারেন না। এতে করে তিনি এক ধরনের আতঙ্ক বোধ করেন। অনেকের ক্ষেত্রে মৃগি রোগীদের মতো খিঁচুনি দেখা দেয়। কোনো ব্যক্তি যখন প্রচন্ড মানসিক চাপ ও উদ্বেগের মধ্যে থাকে তখন তার সাথে এমনটি হতে পারে। আর যাদের নিয়মিতভাবেই এমনটা হয় তাদের ক্ষেত্রে এটি হয় খারাপ জ্বীন বা অনিষ্টকর কোনো স্বত্ত্বার প্রভাবে।
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে ঘুম ভালো হওয়ার বেশ কিছু উপায় পাওয়া যায়। ঘুমুনোর পর যেন অশুভ কোনো স্বত্ত্বার আসা যাওয়া না হয়, তা নিশ্চিতে নবিজি সা. কিছু আমলও বাতলে দিয়েছেন। মনে রাখতে হবে, ঘুমকে খুব সাদামাটা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। যখন আমরা ঘুমাই তখন আমাদের রুহটা উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তাই ঘুম এক ধরনের মৃত্যুর মতোন। আল্লাহ পাক বলেন,
“আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার ক্ষেত্রে প্রাণ হরণ হয় তার নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত করেন, তার প্রাণ আর ফিরিয়ে দেন না আর যাদের হায়াত আছে তাদের প্রাণ ফিরিয়ে দেন তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।” (সুরা যুমার: ৪২)
এক্ষেত্রে সমাধান হিসেবে প্রথম করনীয় হলো, ঘুমানোর আগে বিছানা ও নিজের পোশাক ভালোভাবে ঝেড়ে নেয়া। রাসূল সা. বলেছেন, “যদি তোমাদের কোন ব্যক্তি শয্যা গ্রহণ করতে যায়, তখন সে যেন তার লুঙ্গির ভেতর দিক দিয়ে নিজ বিছানাটা ঝেড়ে নেয়। কারণ, সে জানে না যে, বিছানার উপর তার অনুপস্থিতিতে পীড়াদায়ক কোন কিছু আছে কিনা।” (বুখারি: ৬৩২০)
দ্বিতীয় সমাধান হলো, ঘুমানোর আগে জিকির, দোয়া পাঠ করা। জিকির করতে করতে ঘুমিয়ে পড়লে সর্বোত্তম। ঘুমের দোয়ার পাশাপাশি, আয়াতুল কুরসি, সুরা বাকারার শেষ ২ আয়াত, তাসবীহ, তাহমিদ ও তাকবীর পাঠ, সুরা কাফিরুন ও সুরা নাসসহ চার কুল তেলাওয়াত করা ইত্যাদি।
আল্লাহ আমাদের এই আমলগুলো করার তাওফিক দিন। সব ধরনের অনিষ্টতা থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
- আলি আহমদ মাবরুর
❤ 188👍 29
Photo unavailableShow in Telegram
কথা ছিল, মমতাজের কারেন্ট কোনোদিনই শেষ হবে না। কিন্তু আমরা এ কী দেখতেছি....?
😁 220😢 16👎 4👍 3🔥 3
00:51
Video unavailableShow in Telegram
গুজরাটের রাখালিয়ালে আরেক মসজিদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
সকাল ৭ টায় পুলিশ মোতায়েন করে এবং মাদানি মসজিদ ভেঙে দেয়। বিল্ডিং ইউসেজ পারমিশন (বিইউ) না থাকার কারন দেখিয়ে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ মসজিদ এবং ওয়াজুখানা এলাকাটিও ভেঙে দিয়েছে।
gujrat.mp41.46 MB
😢 383👎 12🔥 10👍 2
Photo unavailableShow in Telegram
যখন জ্ঞান ফিরল তখন মোটামুটি সর্বনাশ হয়ে গেছে।
😁 365👍 14😢 7