cookie

Мы используем файлы cookie для улучшения сервиса. Нажав кнопку «Принять все», вы соглашаетесь с использованием cookies.

avatar

Youth Spring

আমরা চাই আমাদের চ্যানেলের মাধ্যমে অন্ধকারাচ্ছন্ন আত্মাগুলো আলোকে ফিরে আসুক।ইবাদতে অনাগ্রহী আত্মাগুলোতে আগ্রহ সঞ্চার হোক।মৃতপ্রায় আত্মাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ুক প্রাণশক্তি।

Больше
Рекламные посты
2 884
Подписчики
-124 часа
-17 дней
+630 дней

Загрузка данных...

Прирост подписчиков

Загрузка данных...

বনখেকো মোশাররফের পুত্র পুলিশের এসপি মাসরুফ রাসূল(স:) এর সম্মানে আঘাত দিয়েছে। শাতিমে রাসূলের বিচার চাই।
Показать все...
🤬 14
নতুন বছর শুরুর দোয়া . আজ সূর্য ডোবার পর শুরু হবে হিজরী নববর্ষ। . সাহাবী আবদুল্লাহ বিন হিশাম রাযি. বলেন, সাহাবায়ে কেরাম নতুন মাস বা নতুন বছর শুরুর এ দোয়াটি তেমন গুরুত্ব দিয়ে শিখতেন, যেভাবে কুরআনুল কারীম শিখতেন। দোয়াটি হল- اللَّهُمَّ أَدْخِلْهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ، وَالْإِيمَانِ، وَالسَّلَامَةِ، وَالْإِسْلَامِ، وَرِضْوَانٍ مِنَ الرَّحْمَنِ، وَجَوَازٍ مِنَ الشَّيْطَانِ হে আল্লাহ! আপনি আমাদের মাঝে এ মাস/বছরের আগমন ঘটান শান্তি, নিরাপত্তা এবং ঈমান ও ইসলামের সাথে; দয়াময় আল্লাহর সন্তুষ্টি ও শয়তান থেকে সুরক্ষার সাথে। (তাবরানী, আলমুজামুল আওসাত : ৬/২২১) সংগৃহীত
Показать все...
👍 2 1
Фото недоступноПоказать в Telegram
"আর তোমরা জিহাদ কর তোমাদের সম্পদ ও জীবন দিয়ে" আল-কোরআন। গাজ্জায় চলমান যুদ্ধে আপনাদের সহযোগিতার ব্যপারে আল্লাহকে স্বরণ করুন।
Показать все...
👍 6
Показать все...
ইসলাম বিদ্বেষীদের তৎপরতা ও নবীন প্রজন্ম

#Subscribe Our Channel ‍-

https://www.youtube.com/channel/UC3PNw3IeXUxEZMuMcDUbI-A

#ইসলাম একটি সরল - সঠিক , শান্তির বাহক জীবন ব্যবস্থা। কিন্তু ইসলাম #বিদ্ধেষীরা তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ তৎপরতার দ্বারা প্রতিনিয়ত ইসলামকে কলুষিত করে, #নিজেদের তৈরী স্বার্থবাদী মতবাদ জাতির উপর চাপিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। #আলোচ্য ভিডিওতে ইসলাম বিদ্ধেষীদের বহুবিধ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ তৎপরতা এবং এর বিপরীতে #উম্মাহকে সরল সঠিক পথে পরিচালিত করার ক্ষেত্রে নবীন প্রজন্মের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

2
কবি আসাদ বিন হাফিজের কাবা নিয়ে অনন্য কিছু পংক্তি। 🔘 দিন ও রাত্রির প্রতিটি প্রহর, প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি সেকেন্ড-ক্ষণ কাবা প্রদক্ষিণ করছে বিচিত্রসব নারী ও নর অনবরত, বিরামহীন। কি মধ্য দুপুর, কি মধ্যরাত, সন্ধ্যা-সকাল, শুক্র-মঙ্গল, ভেদাভেদহীন, অভিন্ন হৃদয়। নারী নয়, নর নয়, ইরাকী-বার্মিজ নয়, বাঙালি-পাকিস্তানি নয়, শুধুই মানুষ করে কাবায় তাওয়াফ। চোখের পানিতে ধুয়ে ফেলে হিংসা ও ঘৃণার কালি মানুষ জড়িয়ে ধরে আদমের হাত উধাও চকচকে লোভ, স্বার্থের সংঘাত কি নেই এখানে? পাশ্চাত্য পুঁজিবাদের চোখে যখন সবই পণ্য, এমনকি মানুষ এবং মানবতাও ভেজালবিরোধী অভিযান হয় না বলেই সভ্যতার শপিংমলে আজো তা শোভা পায়। বস্তুত: পাশ্চাত্যের মাকাল ফলের তিক্ত জারক খেতে খেতে মানুষ ভুলে গেছে আঙুর ও আপেলের স্বাদ। -কবি আসাদ বিন হাফিজ। রাহিমাহুল্লাহ। কবি দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন আজ সোমবার। দুই হাজার চব্বিশ ঈসায়ী সনের জুলাই মাসের প্রথম দিন।আল্লাহর তার গোলামের ভুল ভ্রান্তি ক্ষমাকরে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। ©আব্দুল হাই সাইফুল্লাহ
Показать все...
😢 6👍 5
'একটি অনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার' নামক বিখ্যাত কবিতা এবং ঐতিহাসিক উপন্যাস 'ক্রুসেড সিরিজের' রচয়িতা আসাদ বিন হাফিজ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। একটানা 'ক্রুসেড সিরিজ' পড়তে পড়তে কত যে সকাল-সন্ধা আমরা শেষ করেছি। বিপ্লবের জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছি, স্বপ্ন বুনেছি মসজিদে আকসাকে উদ্ধার করার। আল্লাহ তা'য়ালা কবিকে রহম করুন, ক্ষমা করে সম্মানিত করুন। ©
Показать все...
10😢 4
ঔপনিবেশিক গোলামী ও ভারতীয় হিন্দু জাতীয়তাবাদের মানস-সন্তান : আচার্য যদুনাথ সরকার। বাঙালি হিন্দু উগ্র জাতীয়তাবাদী ইতিহাস তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বাঙালি ইতিহাস তত্ত্বের আর্থিক জাতীয়তাবাদের উদ্দাতা ছিলেন রমেশচন্দ্র দত্ত, সিপাহী বিদ্রোহকে ইতিহাস তত্ত্বের আলোকে আলোচনাকারী হলেন রজনীকান্ত গুপ্ত, বাঙালির ইতিহাস চর্চায় বাংলাকে গুরুত্ব দানকারী লেখক হলেন অক্ষয়কুমার মৈত্র এবং নিখিলনাথ রায় ইত্যাদি। এই সকল ঐতিহাসিকদের ইতিহাস তত্ত্বের সব মিলিয়ে এক সংকীর্ণ বাঙালি হিন্দু স্বাজাত্য বোধের জন্ম নিয়েছিল। এর পরবর্তী ধারা রক্ষায় যারা এগিয়ে আসেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, সতীশচন্দ্র মিত্র, রমাপ্রসাদ চন্দ্র, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, যদুনাথ সরকার প্রমুখের নাম। আমরা যদুনাথ নিয়ে একটু আলাপ করতে পারি। যদুনাথ সরকার (১৮৭০–১৯৫৮) জন্ম নেন রাজশাহীতে। ১৮৯২ তে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে এমএ পাস করেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনিই প্রথম অধ্যাপক ভাইস চ্যান্সেলর। ইতিহাসে তার জ্ঞান ছিল অসাধারণ। তিনি কয়েকটি ভাষা রপ্ত করেছিলেন। ১৯০১ খৃস্টাব্দে প্রকাশিত তার প্রথম গ্রন্থ হিস্ট্রি অফ ঔরঙ্গজেব (৫ খণ্ড)। তার লেখা বইয়ের সংখ্যা পঁচিশ। অন্যান্য বইয়ের মধ্যে দি ফল অব দি মুঘল এম্পায়ার। শিবাজী (বাংলা) মিলিটারি হিস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া, দি রাণী অফ ঝাঁসি। তিনি ছিলেন একজন রবীন্দ্রবাদী। এটাও হয়তো তার বাবার সাথে রবীন্দ্র পরিবারের দীর্ঘ পরিচয়ের সূত্রে। তিনি রবীন্দ্রনাথের রচনা ইংরেজিতে লিখে পাশ্চাত্য জগতের কাছে তুলে ধরেন। এ ঘটনা রবীন্দ্রনাথের নোবেল জয়ের আগের। ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনকে তিনি সবসময় আশীর্বাদ তুল্য হিসেবে দেখেছেন। তার কলমে ইংরেজ প্রশংসা ছিল অতুলনীয়। ইংরেজ শোষণ ও শাসন নিয়ে কোন সমালোচনা তার থেকে দেখা যায় নি। আঠারো ও উনিশ শতকের বাংলা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্রিটিশশক্তির বিরুদ্ধে পরিচালিত একটানা কৃষক বিদ্রোহ ও গণতান্ত্রিক সংগ্রাম সমকালীন ভারতীয় ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য দিক। কিন্তু, যদুনাথ সরকারের লেখনীতে ইতিহাসের এই দিকটি সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রভুর মনতুষ্টির বিষয়ে তিনি ছিলেন অনেক যত্নবান। যদুনাথের ইতিহাস-ভাবনার অন্য একটি দুর্বল দিক হলো ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলন প্রশ্নে নীরবতা। এছাড়াও, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণে নিয়তিবাদের দিকে অতিমাত্রায় ঝুঁকেছেন। যা আধুনিক ঐতিহাসিকদের মধ্যে অনেকটাই অনুপস্থিত। ভারতীয় জাতীয়তাবাদী হিন্দু ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দুর্বল দিক হচ্ছে, ভারতের স্বাতন্ত্র্য বা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তারা ইতিহাস দর্শন ও পদ্ধতি থেকে অনেকটাই সরে গেছেন। বলা যায় জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিকরা দেশ-প্রদেশের জোয়ারে ভেসে গেছেন। অনেক সময় তাদের লেখায় উগ্রজঙ্গি মনোভাবের প্রতিফলন ঘটেছে।উপমহাদেশের মুসলমানদের বিভিন্ন সংগ্রামকে তারা আড়চোখে বিশ্লেষণ করেছেন। প্রাচীন ভারতে গৌরব গাঁথা নিয়ে তারা বাড়াবাড়ি করেছেন এবং বিদেশিদের পক্ষপাতিত্বে তারা অতিমাত্রায় জবাব দিয়েছেন। এমনকি, এই জাতীয়তাবাদী ইতিহাস চর্চার অন্যতম ফসল হলো দীর্ঘকালের হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও মুসলিম বিদ্বেষ। এরা রাজপুত, শিখ এবং মারাঠাদের সংগ্রামকে অতিরঞ্জিত করেছিল। এবং সেক্ষেত্রে যদুনাথের ভূমিকা ছিল অনন্য। [ নোট: কামরুজ্জামান ]
Показать все...
👍 2
Repost from Sorwar Alam
01:00
Видео недоступноПоказать в Telegram
উইকিলিকস ইরাকে ১১ জন বেসামরিক নাগরিকের উপর ২০০৭ সালে মার্কিন হামলার কথা প্রকাশ করার পরে, জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য নির্ভীক প্রচারক হিসাবে অনেকে প্রশংসা করেছিলেন। যাইহোক, মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মতে, ওই হামলা আমেরিকান সেনাবাহিনী করেনি বরং "মাতাল একজন চালকের" দায়ে এতগুলো বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছিল। এই হচ্ছে আমেরিকার বাগদাদ অভিযানের ফাঁস হওয়া ভিডিও ক্লিপ। যাতে দেখা যাচ্ছে নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করার নারকীয় দৃশ্য।
Показать все...
5.59 MB
Repost from Hope
⚠️ যেসব গুনাহ অভিশাপের পাত্র বানায় বিভিন্ন গুনাহের জন্য রাসুল (ﷺ) অভিসম্পাত করেছেন। যেসব দুর্ভাগা বান্দা-বান্দী এসব গুনাহ করে থাকে তারাও এই লানত ও অভিসম্পাতের ভাগিদার হয়। সংক্ষেপে তাদের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো: ১. যেসব নারী নিজেদের শরীরে ট্যাটু বা উল্কা অংকন করে, যারা সেই ট্যাটু লাগিয়ে দেয় এবং যেসকল নারী পরচুল বা নকল চুল ব্যবহার করে ও যারা সেই নকল চুল লাগিয়ে দেয়। ২. যারা সুদী লেনদেন করে, যারা সেই লেনদেন লিখে দেয় এবং যারা এর ওপর সাক্ষী থাকে। ৩. অপরের সম্পদ যে চুরি করে। ৪. মদ্যপায়ী, মদ প্রস্তুতকারক, মদের ব্যবসায়ী, মদ বিক্রির অর্থভোগকারী এবং মদের পরিবেশক। ৫. যে ব্যক্তি নিজ পিতা-মাতার ধ্বংস কামনা করে। ৬. যে ব্যক্তি আল্লাহ তাআলা ব্যতীত অন্য কারো নামে পশু জবাই করে। ৭. যে-সকল পুরুষ নারীর বেশ ধারণ করে এবং যে-সকল নারী পুরুষেরসাদৃশ্য গ্রহণ করে। ৮. যে ব্যক্তি সমাজে কোনো বিদআত শুরু করে অথবা কোনো বিদআতকে প্রশ্রয় দেয়। ৯. জীব ও প্রাণির চিত্রাংকনকারী। ১০. সম-কামী। ১১. বিকৃত রুচির যেসকল মানুষ পশুকাম করে। ১২. যে ব্যক্তি নিজের পিতা-মাতাকে গালি দেয়। ১৩. যে ব্যক্তি পশুর মুখে আঘাত করে। ১৪. যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের ক্ষতি করে কিংবা কোনো ষড়-যন্ত্র করে। ১৫. যেসকল নারী কবর যিয়ারত করে, যারা কবরে সিজদা দেয় বা মোমবাতি জ্বালায়। ১৬. স্ত্রীর পশ্চাদ্দেশে যৌ'ন সম্ভোগকারী। ১৭. সাহাবীদেরকে নিয়ে যারা বাজে মন্তব্য করে। ১৮. যে ব্যক্তি নারীদের পোষাক পরে অথবা যে নারী পুরুষদের পোষাক পরে। ১৯. ঘুষখোর, ঘুষদাতা ও ঘুষের মধ্যস্থতাকারী। উল্লিখিত এ সকল প্রকারের লোকের জন্য আল্লাহর রাসূল বদদুআ ও অভিসম্পাত করেছেন। ২০. এ ছাড়া নবীজি এ ইরশাদ করেছেন, যেই স্ত্রী স্বামীর সাথে রাগ করে তার সাথে এক বিছানায় রাত্রি যাপন করে না, আল্লাহর ফিরিশতা রাতভর সেই নারীকে লানত করতে থাকেন। ২১. আল্লাহর রাসূল আমাদেরকে জানিয়েছেন, যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের প্রতি ধারালো কোনো অস্ত্র দিয়ে ইশারা করে কথা বলে, ফিরিশতারা তার ওপর লানত বর্ষণ করেন। বই: রূহের খোরাক। লেখক: ইমাম ইবনুল কায়্যিম (রহ.) 🍀 গুনাহের এরকম আরও ক্ষতির কথা জানতে পুরো বইটি পড়ার অনুরোধ রইল। © Work for Dawah
Показать все...
👍 4 1😢 1
Repost from Sorwar Alam
২টি ভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন ২টি ঘটনা নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন সরকারের মুখপাত্র (বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে কাল্পনিক) সংবাদ সম্মেলনের পর প্রশ্ন উত্তর পর্ব ১ঃ (রাশিয়া-ইউক্রেন) সাংবাদিকঃ ইউক্রেনে বহু শিশু হত্যার যে খবর গণমাধ্যমে এসেছে তা নিয়ে মার্কিন সরকারের মনোভাব কি? মার্কিন মুখপাত্রঃ ইউক্রেনে পুতিন যে নির্বিচারে শতশত শিশু হত্যা করেছে তা স্পষ্ট যুদ্ধ অপরাধ এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ। আন্তর্জাতিক আদালতে তার বিচার করতে হবে। সাংবাদিকঃ আপনারা কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে সেখানে শতশত শিশু হত্যা হয়েছে। খবরে তো বলা হয়েছে ডজন খানেক। মার্কিন মুখপাত্রঃ আমরা তথ্য পেয়েছি। সেখানে শতশত শিশু হত্যা করেছে পুতিন। সাংবাদিকঃ আপনারা কিভাবে তথ্য পেলেন? কোন তদন্ত হয়েছে? মার্কিন মুখপাত্রঃ আমাদের সোর্সের মাধ্যমে আমরা তথ্য পেয়েছি। সাংবাদিকঃ রাশিয়া তো বলছে তারা ঘটনার তদন্ত করবে। মার্কিন মুখপাত্রঃ আমরা রাশিয়ার তদন্তকে কেন বিশ্বাস করবো? রাশিয়া নিজেই তো এখানে দোষী! সাংবাদিকঃ রাশিয়া তো জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি গঠনেরও আহ্বান জানিয়েছে। মার্কিন মুখপাত্রঃ এগুলো রাশিয়ার সময়ক্ষেপণের ফন্দি ফিকির! সাংবাদিকঃ তাহলে আপনারা কোন তদন্ত ছাড়াই রাশিয়াকে দোষী বলে সাব্যাস্ত করলেন? মার্কিন মুখপাত্রঃ এই সিকিউরিটি! তাকেএই রুম থেকে বের করে দেও! এ সাংবাদিক না! সে মূলত পুতিনের গুপ্তচর! সংবাদ সম্মেলনের পর প্রশ্ন উত্তর পর্ব ২ঃ (ইসরাইল-গাজা) সাংবাদিকঃ গাজায় ইসরাইল হাজার হাজার শিশু হত্যা করেছে বলে যে খবর গণমাধ্যমে এসেছে তা নিয়ে মার্কিন সরকারের মনোভাব কি? মার্কিন মুখপাত্রঃ সেখানে কিছু বেসামরিক লোক নিহত হয়ে থাকতে পারে। তবে সে জন্য দায়ী হামাস। কারণ হামাস এই হামলা শুরু করিয়েছে। সাংবাদিকঃ জাতিসংঘের অনেকগুলো রিপোর্টে তো এসেছে যে সেখানে হাজার হাজার শিশু হত্যা করা হয়েছে। এমনকি সরাসরি ইসরাইলি বোমা হামলায় একটা হাসপাতালেই কয়েকশ শিশু নিহত হয়েছে। মার্কিন মুখপাত্রঃ এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন দলিল প্রমাণ নেই। এগুলো হামাসের প্রোপাগান্ডা। সাংবাদিকঃ কিন্তু জাতিসংঘের তদন্তকারী একটা টীম তো তাদের তদন্ত রিপোর্ট পেশ করেছে এই বিষয়ে। মার্কিন মুখপাত্রঃ তাদের রিপোর্ট একপেশে। আমরা এই রিপোর্ট বিশ্বাস করি না। সাংবাদিকঃ তাহলে ফিলিস্তিন সরকার তো একটা আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি সেখানে পাঠাতে বলেছে! সে কমিটিকেও তো ইসরাইল অনুমতি দিচ্ছে না। মার্কিন মুখপাত্রঃ আমরা মনে করি সেখানে আন্তর্জাতিক কোন তদন্ত কমিটির যাওয়ার মত নিরাপদ পরিস্থিতি নেই। সাংবাদিকঃ তাহলে! মার্কিন মুখপাত্রঃ আমরা ইসরাইলকে এই বিষয়ে তদন্ত করার আহবান করেছি? তারা বিষয়টি ভেবে দেখবে বলেছে। আমরা বিশ্বাস করি আজ হোক কাল হোক বা কয়েক বছর পরে হলে ইসরাইল একদিন বিষয়টি তদন্ত করবে। এবং সে তদন্তের রিপোর্ট আসা পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। সাংবাদিকঃ ইসরাইল তো এখানে নিজেই দোষী? মার্কিন মুখপাত্রঃ আপনি কিভাবে ইসরাইলকে এখানে দোষী সাব্যাস্ত করেন। যেখানে ইসরাইল এখন তদন্তই শুরু করে নি। সাংবাদিকঃ কিন্তু আন্তর্জাতিক সব সংস্থা তো বলছে ইসরাইল তাদেরকে হত্যা করেছে। ICC ICJ রায়ও দিয়েছে। এই বিষয়ে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারির সম্ভাবনা আছে। মার্কিন মুখপাত্রঃ এখানে নেতানিয়াহুকে টেনে আনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সে ইসরাইলের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। তাকে এভাবে সরাসরি দোষারোপ করে আপনি হামাসের পক্ষ নিয়েছেন। সাংবাদিকঃ আমিতো বলিনি আইসিসি বলেছে। মার্কিন মুখপাত্রঃ এই কে আছ একে এখান থেকে বের করে দেও। তিনি সাংবাদিক না বরং হামাসের গুপ্তচর!
Показать все...
Выберите другой тариф

Ваш текущий тарифный план позволяет посмотреть аналитику только 5 каналов. Чтобы получить больше, выберите другой план.