cookie

ما از کوکی‌ها برای بهبود تجربه مرور شما استفاده می‌کنیم. با کلیک کردن بر روی «پذیرش همه»، شما با استفاده از کوکی‌ها موافقت می‌کنید.

avatar

Arif Azad

Official Telegram channel of author Arif Azad Follow Me On Other Social Platform: Facebook Page: https://www.facebook.com/arifazad.bd Youtube Channel: https://www.youtube.com/@ArifAzad/ Instagram: https://www.instagram.com/me.arifazad/

نمایش بیشتر
پست‌های تبلیغاتی
44 620
مشترکین
+3024 ساعت
+2027 روز
+81230 روز
توزیع زمان ارسال

در حال بارگیری داده...

Find out who reads your channel

This graph will show you who besides your subscribers reads your channel and learn about other sources of traffic.
Views Sources
تجزیه و تحلیل انتشار
پست هابازدید ها
به اشتراک گذاشته شده
ديناميک بازديد ها
01
আপনারা যারা ইসলামিক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন, যারা ভিডিও ভ্লগ এবং ভিডিও মেইকিংয়ের মাধ্যমে ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করছেন, তাদের উদ্দেশ্যে দুটো কথা বলতে চাই। আশা করি একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিশেবে এই কথাগুলোকে আপনারা গ্রহণ করবেন। শুরুতেই আমি আপনাদেরকে সূরা আল মুমিনূনের তৃতীয় আয়াতটির কথা স্মরণ করাতে চাই৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সূরাটি শুরু করেছেন ‘সফলকাম মুমিন’ বান্দাদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনার মাধ্যমে। এই সূরার শুরুতেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সফলকাম মুমিনদের দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হিশেবে যা উল্লেখ করেছেন তা হলো— ‘(এরা হলো তারা) যারা অসার, অনর্থক কথাবার্তা এড়িয়ে চলে’। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই সূরায় আল্লাহ তাআলা সফলকাম মুমিন ব্যক্তির বেশ কয়েকটি গুণের কথা একের পর এক বর্ণনা করে গেছেন৷ তবে, অসার অনর্থক আর অহেতুক কথা বার্তার বিষয়টাকে তিনি উল্লেখ করেছেন একেবারে দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্যে—ঠিক সালাতের পর পর। এমনকি যাকাত দেওয়া, ব্যভিচার থেকে দূরে থাকা, আমানত রক্ষা আর ওয়াদা পূরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব বৈশিষ্ট্যের আগেই ‘অসার কথা আর কার্যকলাপ’ থেকে দূরে থাকার বিষয়টাকে তিনি তুলে ধরেছেন। এখন এই অসার, অনর্থক আর অহেতুক কথা বলতে কী বোঝায়, তাই না? তাফসিরগ্রন্থগুলোতে এসেছে, অসার আর অনর্থক কথা বলতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বুঝিয়েছেন এমনকিছুকে যেগুলোর করার ফলে আল্লাহর দ্বীনের কোনো উপকার তো হয়ই না, নিজেরও কোনো উপকারে আসে না। একটা সময় ছিলো যখন এসকল অনর্থক কাজ আর কথাগুলো ব্যক্তিগত কিন্তু স্বল্প পরিসরে হতো। আজকের দুনিয়ার গ্লোবালাইজেশন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এখন আমাদের প্রত্যেকের হাতে হাতে স্মার্টফোন থাকায় এবং ‘একটি বাড়ি একটি স্টুডিও’ এর যামানা চলে আসায় এখন প্রায় সকলেই নিজেদের কথা আর মতামত অবাধ এবং অবলীলায় বলে যেতে পারেন। তবে, আপনারা যারা ইসলামিক কন্টেন্ট তৈরি করেন, আপনাদের প্রতি প্রত্যাশা হবে—‘ইসলামি কন্টেন্ট’ এবং ‘ইসলামি কন্টেন্ট ক্রিয়েটর’ এইসব ট্যাগের আওতাধীন এমনকিছু করবেন না যা জনপরিসরে ইসলামকে সস্তা করে তুলে। ইসলাম কখনোই কারো সাথে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝড়গা করতে শেখায় না৷ বরঞ্চ, যারা গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসে, কুরআনের স্পষ্ট হুকুম হচ্ছে তাদের বলতে হবে— সালাম! এমনকি, নিজে সঠিক হওয়া সত্ত্বেও, কেবলমাত্র বাদানুবাদ আর ঝগড়া এড়ানোর জন্যে কেউ যদি চুপ করে থাকে, জান্নাতের শেষ প্রান্তে তার জন্য একটা ঘরের নিশ্চয়তা দিয়েছেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ইয়েস, দিস ইস ইসলাম।  হ্যাঁ, আপনি বলতে পারেন কেউ যদি ইসলামকে আক্রমণ করে কথা বলে, ইসলামের বিরুদ্ধাচারণ করে তখনও কি আমরা চুপ করে থাকবো? কখনোই নয়৷ এসবের ব্যাপারে আমরা সর্বদা সোচ্চার থাকবো, কথা বলবো এবং সচেতনতা সৃষ্টি করবো। তবে এর সবটাই হবে অত্যন্ত মার্জিত, পরিশীলিত, গোছানোভাবে। বুদ্ধিবৃত্তিক উপায়ে। আমরা এমনকিছু করে বসবো না যার জন্য জনমানসে আমাদের বিষয়ে, ইসলামের বিষয়ে ভুল বার্তা যায়। আপনি আরো বলতে পারেন, ব্যক্তির ভুল অ্যাপ্রোচ আর ভুলের জন্য ব্যক্তি দায়ী হবে, ইসলাম দায়ী হবে কেনো? কথাটা কিতাবী ভাষায় ঠিক আছে, কিন্তু প্রায়োগিক অর্থে ঠিক নয়৷ সোশ্যাল স্ফিয়ারে অনেক অনেক মানুষ আছে যারা কুরআন আর হাদিস দিয়ে নয়, ইসলামকে জাজ করবে আমাদের আচার, আচরণ, প্রতিক্রিয়া দিয়ে৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা তো আমাদেরকে সুন্দর আদব আখলাক গঠনের কথা এমনি এমনি বলেননি। ইসলাম বিষয়ে সোশ্যাল স্ফিয়ারে কথা বলা প্রতিটা আল্লাহর বান্দার বেলাতেই যদিও কথাগুলো যায়, তথাপি কন্টেন্ট ক্রিয়েটরগণ যেহেতু স্পিকার আর ক্যামেরার সামনে বেশি এক্সপোজড হোন, তাই তাদেরকে মুখ্য উদ্দেশ্য করা হয়েছে। মহান রব আমাদের হিদায়াতের ওপর রাখুন।
6 80520Loading...
02
ঠিক এই বয়সের একটা মেয়ে আমারও আছে। সেদিন বিকেলবেলা খেলতে খেলতে হঠাৎ করে খাট থেকে উল্টে পড়ে গেলো নিচে। একেবারে চোখের পলকে। আমি পাশে বসেই কাজ করছিলাম। ধরবো যে, সেই সুযোগটাও পাইনি। মাথাটা পড়েছে নিচে। বুকের ভেতরটা এমনভাবে ধক করে উঠেছিলো, মনে হয়েছিলো তখনই হয়তো আমি মারা যাবো। আমার বাচ্চার এইটুকুন কষ্ট আমি সহ্য করতে পারিনি৷ আর, এই বাচ্চাটার দিকে দেখুন। ভয় আর বিহ্বলতা কেমন একাকার হয়ে আছে চোখেমুখে। সে যেন এই বর্বরতা, এই নৃশংসতাকে বিশ্বাসই করতে পারছে না। আমি জানি আমরা মাযলুম এবং দূর্বল। কিন্তু আমাদের রব মহাপরাক্রমশালী, সর্বশক্তিমান। তিনি অবশ্যই এসবের হিশেব নিবেন—কড়ায়, গণ্ডায়। হয়তো আমরা দেখবো না, হয়তো আরো অনেক প্রজন্ম পরে, এমন একটা প্রজন্মের উন্মেষ ঘটবে যারা এইসব অনাচারের হিশেব নিতে ছুটে আসবে ঝড়ের বেগে। সেদিন এইসব অত্যাচারীরা গাছের পেছনে লুকিয়ে বাঁচতে চাইলে, গাছেরাও তাদের দেখিয়ে দেবে৷ বলবে, ‘আমার পেছনে আছে এক খুনি৷ আসো, তাকে বধ করো’। নবিজীর হাদিসে যেমন বলা। আমরা সেই উত্তরসূরীদের অঙ্কুরোদগমের কাজ করে যাবো, ইন শা আল্লাহ।
11 92969Loading...
03
#RafahIsUnderAttack
14 11116Loading...
04
জীবনের সবচেয়ে সেরা অর্জন হলো—আল্লাহর একজন অতি-উত্তম ইবাদতকারী বান্দা হতে পারা । এই অর্জন যারা লাভ করতে পারে, সফলতা তাদের জন্যই। কুরআনও তাদেরকে সফল হিশেবে আখ্যায়িত করেছে যারা নিজেদের সালাতের প্রতি বিনয়ী। সালাতে বিনয়ী হওয়ার অর্থ হলো—আল্লাহর সামনে ঠিক সেইভাবে দাঁড়ানো, যেভাবে দাড়ালে আল্লাহর প্রতি বান্দার বিনয় প্রকাশ পায়। যেভাবে অনুগত দাস তার মালিকের সম্মুখে দাঁড়ায়— আশা এবং ভয় নিয়ে, ভালোবাসা আর অনুরাগ নিয়ে। নিজের সকল ত্রুটি, অপূর্ণতাকে স্বীকার করে বান্দা আল্লাহর সামনে দাঁড়াবে— এটাই সালাতে বিনয়ী হওয়া। কিন্তু যান্ত্রিক জীবনের জাঁতাকলে আমাদের সমস্তকিছু যখন যন্ত্রের মতো গতানুগতিক, সেখানে আমাদের সালাতগুলোতে কতটুকু বিনয় আমরা রাখতে পারছি, সেটা নিয়ে ভেবেছি কখনো? কখনো ভেবেছি— কুরআনে বর্ণিত কিংবা আকাঙ্ক্ষিত বিনয় কি আমরা ধরে রাখতে পেরেছি আমাদের সালাতে? আমরা কি সেভাবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াই যেভাবে দাঁড়ানোর কথা? আমাদের রুকু আর সিজদাহতে, আমাদের তিলাওয়াতে সেই বিনয় কি প্রকাশ পায় যা সত্যিকারের মুমিন বান্দার সালাতে থাকা আবশ্যক? একটা ছোট্ট দুআ— আল্লাহুম্মা আ'ইন্নি 'আলা যিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি ইবাদাতিক' , কিন্তু এর মধ্যে যেন জুড়ে দেওয়া আছে জীবনের সবচেয়ে বড় তিনটা অর্জন লাভের গোপন রহস্য । মুআয ইবনু জাবাল রাযিয়াল্লাহু আনহুকে শিখিয়ে যাওয়া নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সেই ভালোবাসামাখা জীবনের পাঠগুলো আমরা আমাদের জীবনেও প্রতিফলিত করবো কি ?
15 78352Loading...
05
He has lost nine of his family members in Gaza air strike, but not missing his Salah. This is true passion for Deen. This is true Salvation.
23 07865Loading...
06
ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, যুহদের স্তর হচ্ছে তিনটা। মানে, আল্লাহকে ভয় করে, কিংবা আল্লাহকে ভালোবেসে একজন মানুষ তিনভাবে জীবনযাপন করে থাকে। প্রথম স্তরের মানুষেরা কেবল যাবতীয় হারাম থেকে বেঁচে থাকে। দ্বিতীয় স্তরের মানুষ হারাম থেকে তো বাঁচেই, হালালের মধ্যে যা অতিরিক্ত, তা থেকেও বিরত রাখে নিজেদের। তৃতীয় এবং সর্বোচ্চ স্তরের মানুষ হালালের মধ্যেও এমন সব জিনিস এড়িয়ে চলে, যা সাধারণত আল্লাহর ভাবনা থেকে গাফেল করে দেয়। ইউটিউবে পাবলিশ হওয়া সর্বশেষ ভিডিও - https://youtu.be/t8x44eWCSTc
29 60752Loading...
07
হয়তো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনাকে অত্যধিক ভালোবাসেন বলেই তিনি আপনাকে বেশি পরীক্ষাও করেন৷ নবি আর রাসূলদের জীবন থেকে আমরা তো এই শিক্ষাটাই পাই।
28 66748Loading...
08
মুসলিম হয়ে কী লাভ হলো, যদি আমি পদে পদে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার অবাধ্যতায় লিপ্ত থাকি? আমার জন্য নাযিল হওয়া জীবনবিধান অনুসারে জীবন যদি না-ই সাজাতে পারি, কী মূল্য আছে তবে এই মুসলমানিত্বের? আমি কুরআন পেয়েছি, হাদিস পেয়েছি, কিন্তু আমি কি আনাস ইবনু মালিকের মতো হয়ে উঠতে পেরেছি? আমি কি পেরেছি আমার জাহিলিয়াত থেকে পুরোপুরি উঠে আসতে? আমি কি পেরেছি আমার জাহিলিয়াতের কর্মকাণ্ডকে ঘৃণা করতে? "চলো বদলাই পরিবর্তনের পথে" শিরোনামের ভিডিওটি দেখুন ইউটিউবে - https://youtu.be/rFcUDuHBsTk
32 70640Loading...
09
যদি এই পাপের কারণে আল্লাহ আপনাকে আপনার বাবা-মা'র আদর স্নেহ থেকে চিরতরে বঞ্চিত করেন, যদি আপনার সন্তানের বাবা ডাক শোনা থেকে আপনাকে বঞ্চিত করেন, যদি তিনি কেড়ে নেন আপনার প্রিয় চাকরিটা? যদি আপনার ব্যবসায়ে তিনি ধ্বস নামান— কেমন উপভোগ্য হবে জীবনের সেই সময়গুলো? ইউটিবে পাবলিশ হওয়া সর্বশেষ ভিডিও - https://youtu.be/aUYJnEPziHw
29 84137Loading...
10
এই তীব্র গরম থেকে শেখার মতো অনেককিছু নেওয়া যায়। সবচেয়ে বড় যে শিক্ষা একজন মুমিন নিতে পারে তা হলো—জাহান্নামের আযাবের বিষয়ে ভীত হওয়া।
27 79016Loading...
আপনারা যারা ইসলামিক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন, যারা ভিডিও ভ্লগ এবং ভিডিও মেইকিংয়ের মাধ্যমে ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করছেন, তাদের উদ্দেশ্যে দুটো কথা বলতে চাই। আশা করি একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিশেবে এই কথাগুলোকে আপনারা গ্রহণ করবেন। শুরুতেই আমি আপনাদেরকে সূরা আল মুমিনূনের তৃতীয় আয়াতটির কথা স্মরণ করাতে চাই৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সূরাটি শুরু করেছেন ‘সফলকাম মুমিন’ বান্দাদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনার মাধ্যমে। এই সূরার শুরুতেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সফলকাম মুমিনদের দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হিশেবে যা উল্লেখ করেছেন তা হলো— ‘(এরা হলো তারা) যারা অসার, অনর্থক কথাবার্তা এড়িয়ে চলে’। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই সূরায় আল্লাহ তাআলা সফলকাম মুমিন ব্যক্তির বেশ কয়েকটি গুণের কথা একের পর এক বর্ণনা করে গেছেন৷ তবে, অসার অনর্থক আর অহেতুক কথা বার্তার বিষয়টাকে তিনি উল্লেখ করেছেন একেবারে দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্যে—ঠিক সালাতের পর পর। এমনকি যাকাত দেওয়া, ব্যভিচার থেকে দূরে থাকা, আমানত রক্ষা আর ওয়াদা পূরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব বৈশিষ্ট্যের আগেই ‘অসার কথা আর কার্যকলাপ’ থেকে দূরে থাকার বিষয়টাকে তিনি তুলে ধরেছেন। এখন এই অসার, অনর্থক আর অহেতুক কথা বলতে কী বোঝায়, তাই না? তাফসিরগ্রন্থগুলোতে এসেছে, অসার আর অনর্থক কথা বলতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বুঝিয়েছেন এমনকিছুকে যেগুলোর করার ফলে আল্লাহর দ্বীনের কোনো উপকার তো হয়ই না, নিজেরও কোনো উপকারে আসে না। একটা সময় ছিলো যখন এসকল অনর্থক কাজ আর কথাগুলো ব্যক্তিগত কিন্তু স্বল্প পরিসরে হতো। আজকের দুনিয়ার গ্লোবালাইজেশন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এখন আমাদের প্রত্যেকের হাতে হাতে স্মার্টফোন থাকায় এবং ‘একটি বাড়ি একটি স্টুডিও’ এর যামানা চলে আসায় এখন প্রায় সকলেই নিজেদের কথা আর মতামত অবাধ এবং অবলীলায় বলে যেতে পারেন। তবে, আপনারা যারা ইসলামিক কন্টেন্ট তৈরি করেন, আপনাদের প্রতি প্রত্যাশা হবে—‘ইসলামি কন্টেন্ট’ এবং ‘ইসলামি কন্টেন্ট ক্রিয়েটর’ এইসব ট্যাগের আওতাধীন এমনকিছু করবেন না যা জনপরিসরে ইসলামকে সস্তা করে তুলে। ইসলাম কখনোই কারো সাথে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝড়গা করতে শেখায় না৷ বরঞ্চ, যারা গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসে, কুরআনের স্পষ্ট হুকুম হচ্ছে তাদের বলতে হবে— সালাম! এমনকি, নিজে সঠিক হওয়া সত্ত্বেও, কেবলমাত্র বাদানুবাদ আর ঝগড়া এড়ানোর জন্যে কেউ যদি চুপ করে থাকে, জান্নাতের শেষ প্রান্তে তার জন্য একটা ঘরের নিশ্চয়তা দিয়েছেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ইয়েস, দিস ইস ইসলাম।  হ্যাঁ, আপনি বলতে পারেন কেউ যদি ইসলামকে আক্রমণ করে কথা বলে, ইসলামের বিরুদ্ধাচারণ করে তখনও কি আমরা চুপ করে থাকবো? কখনোই নয়৷ এসবের ব্যাপারে আমরা সর্বদা সোচ্চার থাকবো, কথা বলবো এবং সচেতনতা সৃষ্টি করবো। তবে এর সবটাই হবে অত্যন্ত মার্জিত, পরিশীলিত, গোছানোভাবে। বুদ্ধিবৃত্তিক উপায়ে। আমরা এমনকিছু করে বসবো না যার জন্য জনমানসে আমাদের বিষয়ে, ইসলামের বিষয়ে ভুল বার্তা যায়। আপনি আরো বলতে পারেন, ব্যক্তির ভুল অ্যাপ্রোচ আর ভুলের জন্য ব্যক্তি দায়ী হবে, ইসলাম দায়ী হবে কেনো? কথাটা কিতাবী ভাষায় ঠিক আছে, কিন্তু প্রায়োগিক অর্থে ঠিক নয়৷ সোশ্যাল স্ফিয়ারে অনেক অনেক মানুষ আছে যারা কুরআন আর হাদিস দিয়ে নয়, ইসলামকে জাজ করবে আমাদের আচার, আচরণ, প্রতিক্রিয়া দিয়ে৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা তো আমাদেরকে সুন্দর আদব আখলাক গঠনের কথা এমনি এমনি বলেননি। ইসলাম বিষয়ে সোশ্যাল স্ফিয়ারে কথা বলা প্রতিটা আল্লাহর বান্দার বেলাতেই যদিও কথাগুলো যায়, তথাপি কন্টেন্ট ক্রিয়েটরগণ যেহেতু স্পিকার আর ক্যামেরার সামনে বেশি এক্সপোজড হোন, তাই তাদেরকে মুখ্য উদ্দেশ্য করা হয়েছে। মহান রব আমাদের হিদায়াতের ওপর রাখুন।
نمایش همه...
614👍 90💯 32
01:01
Video unavailableShow in Telegram
ঠিক এই বয়সের একটা মেয়ে আমারও আছে। সেদিন বিকেলবেলা খেলতে খেলতে হঠাৎ করে খাট থেকে উল্টে পড়ে গেলো নিচে। একেবারে চোখের পলকে। আমি পাশে বসেই কাজ করছিলাম। ধরবো যে, সেই সুযোগটাও পাইনি। মাথাটা পড়েছে নিচে। বুকের ভেতরটা এমনভাবে ধক করে উঠেছিলো, মনে হয়েছিলো তখনই হয়তো আমি মারা যাবো। আমার বাচ্চার এইটুকুন কষ্ট আমি সহ্য করতে পারিনি৷ আর, এই বাচ্চাটার দিকে দেখুন। ভয় আর বিহ্বলতা কেমন একাকার হয়ে আছে চোখেমুখে। সে যেন এই বর্বরতা, এই নৃশংসতাকে বিশ্বাসই করতে পারছে না। আমি জানি আমরা মাযলুম এবং দূর্বল। কিন্তু আমাদের রব মহাপরাক্রমশালী, সর্বশক্তিমান। তিনি অবশ্যই এসবের হিশেব নিবেন—কড়ায়, গণ্ডায়। হয়তো আমরা দেখবো না, হয়তো আরো অনেক প্রজন্ম পরে, এমন একটা প্রজন্মের উন্মেষ ঘটবে যারা এইসব অনাচারের হিশেব নিতে ছুটে আসবে ঝড়ের বেগে। সেদিন এইসব অত্যাচারীরা গাছের পেছনে লুকিয়ে বাঁচতে চাইলে, গাছেরাও তাদের দেখিয়ে দেবে৷ বলবে, ‘আমার পেছনে আছে এক খুনি৷ আসো, তাকে বধ করো’। নবিজীর হাদিসে যেমন বলা। আমরা সেই উত্তরসূরীদের অঙ্কুরোদগমের কাজ করে যাবো, ইন শা আল্লাহ।
نمایش همه...
8.07 MB
😢 1186 246👍 103🎉 3
Photo unavailableShow in Telegram
#RafahIsUnderAttack
نمایش همه...
😢 1070👍 6 2
জীবনের সবচেয়ে সেরা অর্জন হলো—আল্লাহর একজন অতি-উত্তম ইবাদতকারী বান্দা হতে পারা । এই অর্জন যারা লাভ করতে পারে, সফলতা তাদের জন্যই। কুরআনও তাদেরকে সফল হিশেবে আখ্যায়িত করেছে যারা নিজেদের সালাতের প্রতি বিনয়ী। সালাতে বিনয়ী হওয়ার অর্থ হলো—আল্লাহর সামনে ঠিক সেইভাবে দাঁড়ানো, যেভাবে দাড়ালে আল্লাহর প্রতি বান্দার বিনয় প্রকাশ পায়। যেভাবে অনুগত দাস তার মালিকের সম্মুখে দাঁড়ায়— আশা এবং ভয় নিয়ে, ভালোবাসা আর অনুরাগ নিয়ে। নিজের সকল ত্রুটি, অপূর্ণতাকে স্বীকার করে বান্দা আল্লাহর সামনে দাঁড়াবে— এটাই সালাতে বিনয়ী হওয়া। কিন্তু যান্ত্রিক জীবনের জাঁতাকলে আমাদের সমস্তকিছু যখন যন্ত্রের মতো গতানুগতিক, সেখানে আমাদের সালাতগুলোতে কতটুকু বিনয় আমরা রাখতে পারছি, সেটা নিয়ে ভেবেছি কখনো? কখনো ভেবেছি— কুরআনে বর্ণিত কিংবা আকাঙ্ক্ষিত বিনয় কি আমরা ধরে রাখতে পেরেছি আমাদের সালাতে? আমরা কি সেভাবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াই যেভাবে দাঁড়ানোর কথা? আমাদের রুকু আর সিজদাহতে, আমাদের তিলাওয়াতে সেই বিনয় কি প্রকাশ পায় যা সত্যিকারের মুমিন বান্দার সালাতে থাকা আবশ্যক? একটা ছোট্ট দুআ— আল্লাহুম্মা আ'ইন্নি 'আলা যিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি ইবাদাতিক' , কিন্তু এর মধ্যে যেন জুড়ে দেওয়া আছে জীবনের সবচেয়ে বড় তিনটা অর্জন লাভের গোপন রহস্য । মুআয ইবনু জাবাল রাযিয়াল্লাহু আনহুকে শিখিয়ে যাওয়া নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সেই ভালোবাসামাখা জীবনের পাঠগুলো আমরা আমাদের জীবনেও প্রতিফলিত করবো কি ?
نمایش همه...
757😢 68👍 61💯 8
00:13
Video unavailableShow in Telegram
He has lost nine of his family members in Gaza air strike, but not missing his Salah. This is true passion for Deen. This is true Salvation.
نمایش همه...
4.65 MB
😢 1253 367👍 40💯 18
ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, যুহদের স্তর হচ্ছে তিনটা। মানে, আল্লাহকে ভয় করে, কিংবা আল্লাহকে ভালোবেসে একজন মানুষ তিনভাবে জীবনযাপন করে থাকে। প্রথম স্তরের মানুষেরা কেবল যাবতীয় হারাম থেকে বেঁচে থাকে। দ্বিতীয় স্তরের মানুষ হারাম থেকে তো বাঁচেই, হালালের মধ্যে যা অতিরিক্ত, তা থেকেও বিরত রাখে নিজেদের। তৃতীয় এবং সর্বোচ্চ স্তরের মানুষ হালালের মধ্যেও এমন সব জিনিস এড়িয়ে চলে, যা সাধারণত আল্লাহর ভাবনা থেকে গাফেল করে দেয়। ইউটিউবে পাবলিশ হওয়া সর্বশেষ ভিডিও - https://youtu.be/t8x44eWCSTc
نمایش همه...
একটা ব্যামোর কথা ┇ রিমাইন্ডার┇ Arif Azad

পর্দাটা নারী এবং পুরুষ, দু’জনের জন্যেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া’তায়ালা ফরয করেছেন। একজন নারী যেমন নিজেকে বোরকা আর হিজাবে আবৃত করবে, নিজের রূপ-লাবণ্যকে পর-পুরুষের...

542👍 48😢 38
হয়তো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনাকে অত্যধিক ভালোবাসেন বলেই তিনি আপনাকে বেশি পরীক্ষাও করেন৷ নবি আর রাসূলদের জীবন থেকে আমরা তো এই শিক্ষাটাই পাই।
نمایش همه...
1611👍 83😢 42💯 19🎉 11
মুসলিম হয়ে কী লাভ হলো, যদি আমি পদে পদে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার অবাধ্যতায় লিপ্ত থাকি? আমার জন্য নাযিল হওয়া জীবনবিধান অনুসারে জীবন যদি না-ই সাজাতে পারি, কী মূল্য আছে তবে এই মুসলমানিত্বের? আমি কুরআন পেয়েছি, হাদিস পেয়েছি, কিন্তু আমি কি আনাস ইবনু মালিকের মতো হয়ে উঠতে পেরেছি? আমি কি পেরেছি আমার জাহিলিয়াত থেকে পুরোপুরি উঠে আসতে? আমি কি পেরেছি আমার জাহিলিয়াতের কর্মকাণ্ডকে ঘৃণা করতে? "চলো বদলাই পরিবর্তনের পথে" শিরোনামের ভিডিওটি দেখুন ইউটিউবে - https://youtu.be/rFcUDuHBsTk
نمایش همه...
পরিবর্তনের পথে ┇ রিমাইন্ডার┇ Arif Azad

দুনিয়ায় প্রাপ্ত বড় একটি নিআমত হলো মুসলিম হিশেবে জন্মগ্রহণ করা। কিন্তু এই নিআমাত তখনই ফলপ্রসূ হবে, যখন আমরা এর যথার্থ মূল্যায়ন করতে পারব। মুসলিম হয়ে কী লাভ হল...

437😢 119👍 35💯 3
যদি এই পাপের কারণে আল্লাহ আপনাকে আপনার বাবা-মা'র আদর স্নেহ থেকে চিরতরে বঞ্চিত করেন, যদি আপনার সন্তানের বাবা ডাক শোনা থেকে আপনাকে বঞ্চিত করেন, যদি তিনি কেড়ে নেন আপনার প্রিয় চাকরিটা? যদি আপনার ব্যবসায়ে তিনি ধ্বস নামান— কেমন উপভোগ্য হবে জীবনের সেই সময়গুলো? ইউটিবে পাবলিশ হওয়া সর্বশেষ ভিডিও - https://youtu.be/aUYJnEPziHw
نمایش همه...
গুনাহ থেকে কেনো বাঁচবেন? ┇ আরিফ আজাদ ┇ Arif Azad

সামাজিক অবস্থান পরিবর্তনের সাথে সাথে যদি আপনার বন্ধুমহলও বদলে যায়— যেমন কোটিপতি মানুষ না হলে আপনি কারো জন্য সময় করেন না, লাখোপতি না হলে আপনি কারো বাসায় দা...

394😢 192👍 26💯 6
এই তীব্র গরম থেকে শেখার মতো অনেককিছু নেওয়া যায়। সবচেয়ে বড় যে শিক্ষা একজন মুমিন নিতে পারে তা হলো—জাহান্নামের আযাবের বিষয়ে ভীত হওয়া।
نمایش همه...
926😢 348👍 103💯 10
آرشیو پست ها