Hujur's Thought

ফরিদপুরে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী কর্তৃক ২ জন নিরপরাধ মুসলিম নির্মাণ শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত। কমেন্টে ভিডিও

আত্মহত্যা করেছেন পুরুষ থেকে নারী হওয়া এই মানুষটা। কারো আত্মহত্যার খবরে খুশি হবার কিছু নেই। ডিপ্রেশনে ভোগা মানুষদের জন্য আমার খারাপ লাগে৷ এই মৃত্যুকে নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করছে পুরুষ থেকে নারী হওয়া সকালরা। এই আত্মহত্যার দায় চাপাচ্ছে মুসলিমদের কাঁধে। আসলে দায়টা কার? ইন জেনারেল, এইসব মানুষের মানসিক রোগ এবং আত্মহত্যার প্রবনতা বেশি। চলেন একটু ক্ষতিয়ে দেখি কেন এদের মানসিক রোগ বেশি। ১। এরা কোন স্ট্যাবল রিলেশনে থাকে না। এদের পার্টনার চেন্জ করার রেট অনেক বেশি। আবার এদের বেশিরভাগ পরিবার থেকেও ডিট্যাচড থাকে। যার কারণে ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট কম থাকে। কিন্তু মানুষ যেহেতু, দিনশেষে একটা স্ট্যাবল রিলেশনের ক্রেভিং থাকে। সেটা না পাওয়ার হত্যাশা থাকে। ২। এদের মধ্য ড্রাগ এডিকশন অনেক বেশি। ড্রাগের সাথে হতাশা এবং ইনডিসিপ্লিন লাইফের খাতির অনেক বেশি। এডিক্টেড মানুষের আত্মহত্যার প্রবনতাও বেশি৷ ৩। ছেলে থেকে মেয়ে হবার জন্য যে ওষুধ গুলো(টেস্টেসটেরন ব্লকার+ ইস্ট্রোজেন) নিতে হয় তার সাইড ইফেক্ট অনেক৷ ডায়াবেটিস, হাই প্রেসার থেকে শুরু করে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। রোগের সাথে ডিপ্রেশন ফ্রি। ৪। এদের বেশিরভাগই পায়ুপথের যোদ্ধা। এইডস, ফিসার, পাইলস, সোর, এনাল টোন কমে যাওয়া থেকে শুরু করে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে এই যুদ্ধের পরিনতি। হতাশার এটাও একটা কারন। ৫। সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার হতাশা, ধর্ম থেকে ছিটকে পড়ার হতাশা, সমাজের বিবেকবান মানুষের(এ পয়েন্টে মুসলিমদের কিছু ভূমিকা আছে বটে) লজিকাল সমালোচনা থেকে হতাশা - নানা ধরনের হতাশা তাদের থাকে। দায়টা আসলে আমাদের কাঁধে না চাপায়ে পশ্চিমাদের কাঁধে চাপানো উচিত। তাদের রেটরিকের ফাঁদে পড়ে এই মানুষগুলো নানা রোগে ভুগে, ধর্ম ও স্বাভাবিক জীবন থেকে ছিটকে পড়ে অনেক সময় আত্মহত্যার মতো দুঃখজনক ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। সমাজটা সুস্থ থাকলে তারাও হয়তো পেতে পারতো একটা স্বাভাবিক জীবন। অকালে ঝরে পড়তো না এই ছেলে মেয়েগুলো। ( যাদের ডিএসডি আছে তাদের জন্য এ পোস্ট না, তাদের জন্য চিকিৎসা দরকার৷ তবে সকালরা বিপদে পড়লে ডিএসডির ঢাল ব্যবহার করে। এটা ডিএসডির রোগীদের জন্য অপমানজনক।) - ডা. মেহেদি হাসান

কেন এই ডাবলস্ট্যান্ডার্ডবাজি?

চারদিকে কী শুনশান নীরবতা, মনে হয় দেশে কিছুই হয়নি। তরতাজা দুইজন মুসলমান ছেলেকে হ ত্যা করলো ফরিদপুরের হিন্দুরা নেই কোন প্রতিবাদ, নেই কোন ধরপাকড়। পূজার নামে দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া, নেই কোন বাঁধা। ©সহমতভাই

মিডিয়াতে ঘটনাটাকে খুবই নিরীহভাবে উপস্থাপনের পায়তারা চলছে। প্রভু ক্ষেপে যায় না যেন! হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের হাত আমাদের ভাইয়ের রক্তে রঞ্জিত। ফেলানি, আবরারের মতো ঘটনাগুলোর পুনরাবৃত্তি আমাদের কীসের ইঙ্গিত দেয়? প্রকৃত সংখ্যালঘু কারা?

ফরিদপুরের মধুখালীতে একটি জীর্ণ মন্দিরে আগুন লাগার ঘটনায় সন্দেহবশত দুই মুসলিম নির্মাণ শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা! গতকাল (১৮ এপ্রিল) বৃহস্পতিবার মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লি গ্রামের জীর্ণ একটি মন্দিরে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। কিভাবে সেখানে আগুন লাগে কিংবা কারা আগুন লাগিয়ে কি স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছে এ ব্যাপারে কোন তথ্যই কারো জানা ছিল না। কিন্তু সেখানকার স্থানীয় হিন্দুরা দিক-বেদিক ছোটাছুটি করে, মন্দির থেকে ২০ গজ দূরে অবস্থিত পঞ্চপল্লী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শৌচাগার নির্মাণের কাজ করা কয়েকজন নিরীহ শ্রমিকদের ধরে এনে দড়ি দিয়ে বেধে পেটাতে থাকে। একপর্যায়ে আশরাফুল (২১) ও আরশাদুল (১৫) নামের আপন দুই ভাইকে নির্মমভাবে পিটিয়ে সেখানেই হত্যা করে পঞ্চপল্লি ও এর আশপাশ গ্রামের চিহ্নিত কিছু হিন্দু সন্ত্রাসীরা। #Bangladesh #Hindutva #Islam

সত্যিকারের সংখ্যালঘু কারা? বিস্তারিত: https://www.rtvonline.com/country/269682