Rubayet Alam
775
Subscribers
+224 hours
+57 days
+2830 days
- Subscribers
- Post coverage
- ER - engagement ratio
Data loading in progress...
Subscriber growth rate
Data loading in progress...
Repost from GAZA NOW IN ENGLISH
02:08
Video unavailableShow in Telegram
Thank you from Gaza 🇵🇸
27.74 MB
❤ 6
####
কুরবানি ঈদ শুধু নিজের রিসার্ভের জন্য করবেন না। আপনার দুয়ার থেকে ফাঁকা পলিথিন নিয়ে যদি কোনো গরিব মানুষ চলে যায়, এটা আপনার ব্যর্থতা যে, আল্লাহকে আপনি আপনার তাকওয়া বুঝাতে পারলেন না। মনে রাখবেন, ইসলামে সকল সামাজিক কাজেই ইকোনমিক ভ্যাল্যু জড়িত। আপনার আমার যাকাত যেমন শত মানুষের কর্মসংস্থান যোগান দিয়ে সমাজের অর্থনীতি সচল রাখতে পারে, একইভাবে ঈদুল আযহায় কুরবানি পশুকে কুরবানি করে কুরবানি করতে না পারা মানুষদের সাথেই যদি ঈদের আনন্দ ভাগ না করেন, তাহলে সেটি হয়ে যায় ক্যাপিটালিজমের আরেকটি বাস্তব উদাহরণ, ঈদ হয় না।
ঈদ সবাইকে মিলে, যার আছে এবং যার নাই ।।
❤ 6
####
আল্লাহর প্রিয় বান্দা মুসলমানরা কেমন হয়, তার প্রকৃত সংজ্ঞা পাবেন দুনিয়ার সকল মজলুম মুসলমানদেরকে দেখলে। ফিলিস্তিনের কথাই চিন্তা করেন। এই যুদ্ধের মধ্যেও তারা শত ঝুঁকি নিয়ে ঈদের নামাজ পড়ে ইজ্রায়েলিদের জব্দ তো করেই, সাথে কুরবানি করে নিজেদের মুসলমানিত্ব টিকিয়ে রাখে। আল্লাহ যত তাঁর বান্দাদের পরিক্ষার মধ্যে রাখে, তারা তত জান্নাতের দিকে এগিয়ে যায়। পাশের দেশ ভারতের মুসলমানদের কথা একবার ভাবুন। তাদেরকে প্রতিনিয়ত অত্যাচারের শিকার তো হতেই হয়, উল্টো কুরবানী ঈদ তারা করতে পারে না ঠিকমতো।
আমরা শুধু একটা কাজই করতে পারি তাদের জন্য। আল্লাহর কাছে আমাদের ভাই-বোনদের জন্য দু'আ প্রার্থনা। আমরা তাদের সবার কাছে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা পাঠিয়ে দেই।
"তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"
❤ 9
Photo unavailableShow in Telegram
🅰️🅰️🅰️
Ehud Barak, former Prime Minister of the Zionist regime:
If Netanyahu's government remains in office with its failures, we will soon face several united fronts against us, and this, Qassem Soleimani's dream, will come true.
We need to replace this failed government as soon as possible with an agreed date for elections or a constructive vote of no confidence.
👍 3
####
বয়কট প্রসেসটা লজিক্যাল ও রিয়ালিস্টিক হওয়া আবশ্যক। আমার জেনারেল অব্জার্ভেশন বলে, আমরা বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে বেশি আবেগাপ্লুত হয়ে সোশাল মিডিয়া ক্যাম্পেইন চালাই। এই যেমন ধরেন, কোকা কোলা বেভারেজ বয়কটে কথা তুললেও, কোক কোম্পানির বাকি প্রোডাক্টগুলি নিয়ে কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই সচেতন না। স্প্রাইট, ফান্টা, কিনলে ওয়াটার প্রোডাক্টগুলাও কিন্তু কোক কোম্পানির। এটা গেল পজিটিভ অবস্থায় অসচেতনতার অভাব।
নেগেটিভ অবস্থাতেও একই অবস্থা দেখা যায়। যেমন: আবেগে বশীভূত হয়ে নিরপরাধ অথবা যে বা যারা জড়িতই না স্পেসিফিক বিষয়ের সাথে, তবুও তাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দেয়া। এই বয়কট প্রসেসিং ফ্যাসিজমেরই একটি রূপ। আমি জানি না, আপনারা আমার সাথে একমত হবেন কিনা, তাও বলি।
কোকের বিজ্ঞাপনে শরাফ আহমেদ জীবন ও শিমুল শর্ফার কাস্টিংয়ের জন্য সোশাল মিডিয়ায় প্রচুর মানুষ নির্মাতা কাজল আরেফিন অমির নাটক বয়কট ঘোষণা করেছে যেহেতু এই দুইজন ব্যক্তি অমির পরিচালনা টিমের সাথে কাজ করে আসছে। এটা মোটেও জাস্টিস মনে হয় না আমার কাছে।
প্রথমত, অমি এই বিজ্ঞাপনের সাথে জড়িত না।
দ্বিতীয়ত, তার আপকামিং ওয়েব ফিল্ম (সস্তা কনটেন্ট যদিও) এর নির্মাণ অনেক আগেই শেষ। তো যদি এখন এই ওয়েব ফিল্ম না প্রচার করায়, আর্থিক ক্ষতি কার? অমির। যে বিজ্ঞাপনের সাথে কোনোভাবেই সে জড়িত না, তাকে এভাবে ক্ষতি করায়ে লাভ কী? দোষ তো তার না। তার টিমে কাজ করে বলে, জীবন ও শিমুলের ব্যক্তিগত লাইফের দায় তো কাজল আরেফিনের হতে পারে না।
এমন কিছু ইনজাস্টিসের দিকে নজর রাখা উচিত আমাদের। এমন ইনজাস্টিস জাজমেন্ট আমরা হরহামেশাই করে থাকি ।।
❤ 5
#BREAKING
ফিলিস্তিনিদের ঈদ মোবারক জিহাদের পথেই হচ্ছে। দখলদার ইজ্রায়েলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ১২জন ইজ্রায়েলি সেনা অক্কা পেয়েছে; এরই সাথে সর্বমোট সংখ্যা ৩ নাম্বার সেঞ্চুরি ছুয়ে গেল ।।
🔥 11
#LatestBreaking
গাজায় যাতে ত্রাণ পৌঁছাতে পারে, সেজন্য রাফাহ যুদ্ধে সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি বিরাজ করবে ।।
❤ 8
####
৮৯ জুন, ১৯৭৪ সালে ৫০ বছরমেয়াদী পেট্রোডলার চুক্তি সাক্ষরিত হয় যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের মধ্যে, যার মাধ্যমে আমেরিকার আধিপত্য ও মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি রাজপরিবারের এলিটিজম যাত্রা শুরু করে। প্রশ্ন হলো এটাকেই কেন আমেরিকার আধিপত্যের উত্থান বলে আমি মনে করি? কারণ আমেরিকা একমাত্র ধরা জ্বালানী তেলের ইস্যুতে।
শুনলে অবাক হবেন যে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে সবচেয়ে বেশি জ্বালানী তেল উৎপাদন করে কিন্তু তারপরও সৌদি আরবের উপর নির্ভরশীল হয়ে আসছে তেল আমদানির জন্য। কারণ আমেরিকায় যে শেল ওয়েল মাইন করা হয়, তা খুবই ব্যয়বহুল; এর চেয়ে সৌদি আরব থেকে আমদানি করে চলাটা আমেরিকার জন্য সহজ ব্যাপার। আর এই চুক্তির মাধ্যমে আমেরিকা যেমন গোটা মধ্যপ্রাচ্যে নাক গলানোর সুযোগ পেয়েছে, পাশাপাশি নিজেদের ডলারও শক্তিশালী করে গেছে। কারণ পেট্রোডলার চুক্তিমতে, সৌদি আরব মার্কিন ডলার বিনিময় মাধ্যমেই তেলের বাণিজ্য করে আসছে।
যাইহোক, এই পঞ্চাশ বছর কিন্তু এ মাসের ৮ তারিখেই পার হয়ে গেল। সৌদি আরব চুক্তি রিনিউ করতে রাজি হয়নি। ডলারের দরপতন অবশ্যই পড়বে, এমনটা হলে। অন্যদিকে, সৌদি আরব চীনের মুদ্রা ইউয়ানে তেলের বাণিজ্য করে আসছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় থেকে। দেখা যাক, সৌদি আরব আদৌ এই চুক্তি থেকে শেষমেষ দূরে সরে থাকবে কিনা। সৌদি আরব আমেরিকা থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন থাকবে না কারণ সৌদির লক্ষ্য এখন পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হওয়া ।।
👍 3
####
বাংলাদেশের যেই ইস্যুতে ফেসবুক সেলিব মানুষেরা মুখ খুলতে চায় না অথবা খুললেও, পক্ষ নেয় তা হলো এলজিবিটিকিউ ইস্যু। একটা সময় এটাকে জেনেটিক রোগ হিসেবে দাঁড় করিয়ে জাস্টিফিকেশন আনা শুরু হলো। তারপরে আসল, কনসেন্ট প্রিন্সিপল অর্থাৎ, দুইজন ব্যক্তি (ছেলে হোক অথবা মেয়ে) পারস্পরিক সম্মতির সাপেক্ষে যা খুশি করতে পারে যেই প্রিন্সিপলের জেরেই সুইডেনে প্রায় সময়ই দাবি উঠে ইনসেস্ট ও নেক্রোফিলিয়ার স্বীকৃতি আদায়ের জন্য। এখন এলজিবিটিকিউ+ লিগ্যালাইজ করার চেষ্টা করা হয় মানবাধিকারের নামে। আপনি দেখবেন, এই ইস্যু এমন একটা জিনিস, যেক্ষেত্রে একটা লো আইকিউ ও বাস্তবজ্ঞানহীন ব্যক্তি না বুঝেই সমর্থন দিয়ে ফেলবে। আবার স্বার্থের টানেও করে। আমি নিজেই দেখেছি এমন অনেক ব্যক্তিকে, যারা ব্র্যাকে আসিফ মাহতাব ইস্যুতে ব্র্যাককেই সমর্থন করে গেছে অথচ ব্যক্তিগত জীবনে তারা সমকামিতাবিরোধী। তাকে আসলে এলিট সমাজে চলতে গেলে, নিজের জাত মারতে হয়। আমি ইউনিভার্সিটি লাইফ শেষ করে আসছি। বন্ধুত্ব ও সামাজিকতার জন্য এক চুল পরিমাণও নিজের আইডিওলজি ও স্ট্যান্ড থেকে সরে আসিনি, আমার অনেক সহযোদ্ধাকেই যেখানে নির্লজ্জ হতে দেখছি এবং সেজন্য তাদের সংগও ত্যাগ করছি। মুখ খুললেই, শত্রু হবে- এটাই স্বাভাবিক; তাই আমি এসব মেনেই নিজের পথে থেকেছি। এবং শত্রু আছে, মানে আপনি ভালো মানুষ না। আপনি কোনো ঝামেলায় যাবেন না, অপমান ও অন্যায় সহ্য করে যান, দেখবেন এক শ্রেণির গাড়োল আপনাকে খুবই নাইস ও ফাইন মানুষ হিসেবে রিকগ্নাইজ করবে। এটাই হলো লো আইকিউ মানুষের জাজমেন্টের সীমা।
বাঙালী লিব্রেলদের পশ্চিমা অথবা সাদা চামড়াদের অন্ধফলো করে যাওয়ার প্রবণতা আছে। কিন্তু তারা কোক ইস্যু অথবা এলজিবিটিকিউ+ ইস্যুতে এমনটা করে না যেখানে অনেক সাদা চামড়ার মানুষ কোক ও এলজিবিটিকিউ+ বয়কটের পথে। বিষয়টা অদ্ভুত না? বিদেশফেরত বেশিরভাগ বিপ্লবীদেরকেই দেখবেন, গণতান্ত্রিক শক্তির নামে এলজিবিটিকিউ+ এর পক্ষে অবস্থান নিয়ে থাকে। এই ম্যাকানিজমগুলাই এখন এলজিবিটিকিউ+ কে ইউরোপে এলজিফ্যাসিজমে পরিণত করেছে ।।
🔥 3