cookie

We use cookies to improve your browsing experience. By clicking «Accept all», you agree to the use of cookies.

avatar

তানজীল আরেফীন আদনান

পুরোদস্তুর নবি-প্রেমিক, আর কোনো পরিচয় নেই; থাকাও উচিত না। ফেসবুক আইডি: https://www.facebook.com/tanjilarefin207088

Show more
Advertising posts
5 829
Subscribers
+424 hours
+307 days
+25030 days

Data loading in progress...

Subscriber growth rate

Data loading in progress...

মাওলানা তৈয়ব আশরাফ হাফি., যার বয়ান ঘণ্টার পর ঘণ্টা শোনা যায় অনায়াসেই। কোনো বিরক্তি আসবে না, উঠে যেতে ইচ্ছে হবে না। যাত্রাবাড়ীতে হযরতের মাদরাসায় প্রতি সপ্তাহে সোমবার আসরের পর যখন বয়ান করেন, প্রায়ই আমি যাই। ফেরার সময় মনে হয়, বিকালটা যদি আরও বড় হতো! প্রকৃত আল্লাহওয়ালাদের কথা এমনই হয়। হযরতের বয়ানগুলো টেলিগ্রাম চ্যানেলে আপলোড হয়। চ্যানেলের লিংক কমেন্টে দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
Show all...
45👍 14😢 1
নিজ মানহাজ-মাসলাকের না হলে অনেকের অনেক কিছুই তখন আর ভালো লাগে না আমাদের। ইনসাফের সাথে সমালোচনা কয়জনই বা করি আমরা! শরয়ী মানদণ্ডের বাইরে না হলে ভালো লাগা বা না-লাগার ব্যাপারটা ব্যক্তিগত বিষয় হয়ে যায়। ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে এত মাতামাতির কিছু নেই, এটাকে এত ফলাও করে প্রচার করারও কিছু নেই, বরং এতে ইনসাফের সীমানার বাইরে গিয়ে ব্যক্তি-বিদ্বেষই জাহির করা হয়। হ্যাঁ, কারও কোনো কাজ শরয়ী সীমার বাইরে গেলে তখন না হয় সমালোচনা করুন। বিভিন্ন ভাষা মিলিয়ে একটা কবিতা বলে শেষ করছি, দুশমন আগার সোজা চলে সহ্য না-বাশাদ, দোস্ত আগার হা*ইগ্যা দেবে গন্ধ না-বাশাদ।
Show all...
👍 20 9
এই প্রজেক্টে প্রায় এক লাখ টাকার মতো এসেছে আলহামদুলিল্লাহ। এখনো ২ লাখ টাকা লাগবে। আপনাদের আরও সহযোগিতা কামনা করছি। পাওনাদাররা তাকে এক সপ্তাহের সময় দিয়েছিল, যার মধ্যে তিন দিন চলেও গিয়েছে। পোস্টটি শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
Show all...
43🔥 4👍 3
মোহাইমিন ভাই আফগানদের কোনো খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে কোনো কিছু বলেছেন, আমি তা মনে করি না। কিন্তু সমস্যা হলো তিনি একটা ফ্যান্টাসিতে ভুগছিলেন৷ সেটা ভেঙে যাওয়ায় তিনি হতাশা ছড়িয়েছেন। আফগানদের নিয়ে একটা কথা মাথায় রাখুন। যদি এখনো একটা ফ্রি ফেয়ার ইলেকশান দেন তবে তা* লে* বা ন হেরে যাবে। কাবুলে তো তারা জামানত হারালেও অবাক হবো না। কাবুলের জনগোষ্ঠী অত্যন্ত সেক্যুলার। আজ থেকে না। আমানুল্লাহর সময় থেকেই। এমনকি কান্দাহার, হেরাতেও সেক্যুলারদের দাপট কম না। কান্দাহারেতো সেক্যুলার পশতুন জেনারেলরা যে নির্যাতন চালিয়েছে সেটা কেবল চীন, রাশিয়ার কমিউনিস্ট বিপ্লবী সন্ত্রাসীদের সাথে তুল্য। গাযায় গনহত্যা চালানো জায়োনিস্টরাও অবশ্য একই কাতারের। সেখানে জেনারেল রাজিক নামে এক কুখ্যাত সন্ত্রাসী ছিল যে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ধরে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করতো, গুম করতো। আফগানিস্তান অন্তত এক কোটি মানুষ পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছে গত বিশ বছরে। সোভিয়েত কমিউনিস্টরাও তার পূর্বে অন্তত পঞ্চাশ বছর আফগানদের মগজ ধোলাই করেছে। মার্কিন সমর্থিত আফগান প্রশাসনে অন্তত কয়েক লক্ষ মানুষ চাকরি করতো যাদের একজনের চাকরিও ইমারত খেয়ে দেয় নাই। এটাই বাস্তবতা। আফগানিস্তান প্রমান করেছে সংখ্যালঘু হয়েও ইসলামি রাষ্ট্র কায়েম করা যায়। আফগানিস্তান প্রমান করেছে ইকামতে দ্বীন ব্যালট না বুলেটের মাধ্যমেই সম্ভব। এখন কেউ যদি আফগানিস্তানে বিপ্লবের মধু খাওয়ার জন্য যেতে চায় তবে সে একটা ফ্যান্টাসির ভেতর আছে। সেখানে নিউইয়র্ক, লন্ডন বা দুবাই হয় নাই বা অচিরেই হবেও না। আফগান সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুত্তাকি না। আহযাবের আগে মদিনাতেও বাটপাররাই সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। এখন কেউ যদি হিজরত করতে চায় তবে দুইটি কারনে করা যেতে পারে। ১) নিজে ইসলাম প্র‍্যাক্টিস করার সুযোগ পাওয়ার জন্য। ২) নিজের যোগ্যতা আফগানদের ভেতর দাওয়াতি কাজ ও উন্নয়নে ব্যবহার করার জন্য। অন্য কোনো মতলব থাকলে আফগানিস্তান ইজ নট ইওর কাপ অফ টি। ©
Show all...
20🔥 6
মানুষের সাথে যত সখ্যতা বাড়াবেন, তত আপনার মান কমতে থাকবে। শেখ সাদী রহ. এর একটি কবিতার সারাংশ হলো, মানুষ যত কথা বলবে, ততই তার ভুলত্রুটি সবার সামনে প্রকাশ পেতে থাকবে। সুতরাং প্রয়োজন ছাড়া মানুষের সাথে সখ্যতা কমিয়ে দিন। অনর্থক কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
Show all...
47🔥 16👍 10😢 3
উপরের প্রজেক্টে আপনাদের আরও সহযোগিতা কামনা করছি। এনজিওর লোকেরা সেই আলেমকে ১ সপ্তায় সময় দিয়েছে, এর মধ্যে ৩ লাখ টাকা আদায় করতে না পারলে তারা বাজারের মধ্যে বিচার বসাবেন বলেও হুমকি দিয়েছে। এখন সেই আলেম ঘরছাড়া হয়ে আছেন। টাকার পরিমাণ অনেক দেখা গেলেও সবাই মিলে পাশে দাঁড়ালে এটা কিছুই না ইনশাআল্লাহ। টাকা পাঠানোর মাধ্যম: 01743014850 নগদ, রকেট, বিকাশ
Show all...
💔 29😢 6👍 3
একজন বিপদগ্রস্ত আলেমের গল্প বলি, তিনি থাকেন উত্তরবঙ্গের প্রত্যন্ত এক অঞ্চলে। নতুন বিয়ের পর এলাকার বাজারে দিলেন রিচার্জের ছোট্ট দোকান। সাথে ছিল বিকাশ, নগদ, রকেট। একদিন ভোরে বিকাশের কয়েক লাখ টাকা ক্যাশে রেখে কল থেকে পানি আনতে যান, এই সুযোগে চোর এসে ক্যাশ থেকে সব টাকা চুরি করে নিয়ে যায়। মুহূর্তেই তিনি পড়ে যান মহাবিপদে। সেই টাকা শোধ করতে তিনি অন্য জায়গা থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ঋণ করেন। সেই ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে শয়তানের ধোঁকায় বিভিন্ন এনজিও থেকে সূদে টাকা নেন। এতেই তিনি করে বসেন জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। এরপর এনজিওর লোকেরা সূদের টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে, এমনকি একদিন রাতভর আটকে রেখে মারধর করে তাকে। পরদিন কোনোরকম বেঁচে ফিরে আসেন তাদের থেকে। এখনো সেই সূদের ঋণ তিনি আদায় করে যাচ্ছেন। ফলে তার ছোট্ট দোকান থেকে যা আয় হয় সবই চলে যাচ্ছে সূদের ঋণের পেছনে। এরমধ্যে নতুন বিবির টুকটাক স্বর্ণের জিনিস বন্ধক রেখেও টাকা নিয়েছেন। সেগুলোরও চাপ আছে। মোটকথা এমন নানাবিধ চাপে তিনি জর্জরিত হয়ে আছেন বছরখানেকেরও বেশি সময়। ইতিমধ্যে তার প্রথম সন্তান দুনিয়াতে আসার সময়ও হয়ে গিয়েছে। টাকার কারণে পারছেন না স্ত্রীকে ঠিকমতো চিকিৎসাও করাতে। এমন পরিস্থিতিতে তিনি আমার কাছে সব খুলে বলেছেন। তিনি আমার খুবই পরিচিত মানুষ, ভাইর মতো সম্পর্ক তার সাথে। আমার একার সামর্থ্য নেই তার এই বিপদ দূর করার। তাই সবার সামনেই ব্যাপারটা পেশ করলাম। তার আপাতত ৩ লাখ টাকা হলে সূদের চাপ থেকে মুক্ত হবেন ইনশাআল্লাহ। বাকি টাকা তিনি ধীরে ধীরে আদায় করার চেষ্টা করবেন বলেছেন। তার এখন মূলত সূদের ঋণ থেকেই মুক্ত হওয়া জরুরি। নাহয় এনজিওর লোকেরা এসে প্রতিনিয়ত তাকে মারধরের হুমকি দিচ্ছে। ফলে তিনি ঠিকমতো বাসা বা দোকানেও যেতে পারছেন না, পালিয়ে দিনযাপন করছেন। পুরো ঘটনা সংক্ষেপে বললাম, এতেই পরিস্থিতির ভয়াবহতা বোঝার কথা। তার এই বিপদে আমরা তার পাশে দাঁড়াতে পারি ইনশাআল্লাহ। হাদিয়া পাঠানোর মাধ্যম: 01743014850 নগদ, রকেট, বিকাশ ব্যাংক একাউন্ট: IFIC Bank  MOHD. TANJIL AREFIN A/C NO : 0210014217851 Konapara Branch Routing No : 120273746 বিকাশ-নগদে পাঠালে রেফারেন্সে Alem লিখে দেয়ার অনুরোধ।
Show all...
😢 34👍 10
মুফতি তাকি উসমানি হাফি. বলেন, যখন তোমার যবান থেকে কিছু বলতে চাইবে, অথবা তোমার কলম দিয়ে কোনো কথা বলতে চাইবে, তখন মনে রেখো, এই কথাকে আমার কোনো না কোনো আদালতে প্রমাণ করতে হবে। যদি তুমি সেই কথাকে প্রমাণ করার মতো হিম্মত রাখো, তাহলে অবশ্যই বলে দাও, বা লিখে দাও। কিন্তু যদি প্রমাণ করার হিম্মত তোমার না থাকে, তাহলে সাবধান! এমন কথা বলতে যেয়ো না, বা লিখো না। কারণ, হতে পারে দুনিয়ার কোনো আদালতেই তোমাকে এই কথা প্রমাণ করতে হবে। আর দুনিয়াতে না হলেও আখেরাতে তো অবশ্যই তোমাকে ধরা হবে এ বিষয়ে। আখেরাতের আদালতে আল্লাহ তাআলার সামনে সবকিছু পেশ করা হবে। যদি সেই আদালতে প্রমাণ করার হিম্মত রাখো, তাহলে বলতে পারো।
Show all...
17👍 15🔥 8 2🥰 1
দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনত আমার প্রতিবাদী রূপকে পরিবর্তন করে দেয়নি, আমার ভেতরের জযবাকে নষ্ট করেনি, আমাকে ইসলামের সুস্পষ্ট বিধানগুলো বলতে-মানতে বাধা দেয়নি, বরং আমি আমার স্বকীয়তা ঠিক রেখে এই মেহনতে সময় দিই। যারা আমার লেখাজোখা সবসময় পড়েন তারা এটা বুঝবেন আশা করি। কেউ কেউ হয়তো এই মেহনতে আসেন এমন কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে, যা সফল না হলে এই মেহনত থেকে সরে যান, আবার এই মেহনতের দোষারোপও করেন, বস্তুত তারা এই মেহনতের মূল মাকসাদ, রূপরেখা ভালোভাবে বোঝেননি। ইফতার পর তাবলীগে এক সাল দেয়াকে আমি মোটেই অনর্থক ভাবছি না, বরং সে সময়টুকু আমার প্রচুর কাজে লেগেছে। একাধিক হাদীসের কিতাব মুখস্থ করার তাওফীক হয়েছে। খুব সহজেই পুরো দেশের আপামর জনতার দ্বীন-ঈমানের অবস্থা আমার সামনে এসেছে, দাওয়াতী কাজ করার বাস্তব রূপরেখা আমার সামনে এসেছে। শুনে শুনে নয়, বরং প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে প্রকৃত অবস্থা দেখার সুযোগ হয়েছে, যা এখন আমার অনেক কাজেই লাগছে। তাই আমি মনে করি, এই মেহনতকে দেখার রূপটা পরিবর্তন করা জরুরি, দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো উচিত, নাহয় ভুল বোঝাবুঝি হতেই থাকবে। আমি বলছি না যে, এই মেহনত ভুলের ঊর্ধ্বে, বরং এই মেহনতে প্রচুর খোরাফাত, তাহরীফ রয়ে গেছে, যা আমি ইতিপূর্বে অনেক পোস্টেই লিখেছি। কিন্তু এই মেহনতে আমি ভিন্ন চোখে দেখি।
Show all...
29🔥 8👍 6
হাকীমুল উম্মাত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. বলেন, হাজী ইমদাদুল্লাহ মক্কী রহ. বলতেন, দুনিয়া হাতে থাকা ক্ষতিকর নয়, তবে দুনিয়া দিলের মধ্যে জায়গা করে নেয়া ক্ষতিকর। উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি বলতেন, পানি নৌকার মধ্যে হলে নৌকা ডুবে যাবে। অথচ পানি যদি নৌকার নিচে থাকে তাহলে নৌকার জন্যই ভালো। মুন্তাখাব মালফুযাত থানবীর পরশে
Show all...
53👍 10👌 9🔥 8
Choose a Different Plan

Your current plan allows analytics for only 5 channels. To get more, please choose a different plan.