Iclinic

যোনিপথ সুস্থ রাখার কিছু পদ্ধতি--- 🔴 যোনিপথের ভিতরে কোনো সাবান, সুগন্ধি, ডুশ বা অন্য কিছু দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। কারণ যোনিপথের ভিতরটা সে নিজেই পরিষ্কার রাখে। বাইরে থেকে কিছু করার দরকার নেই। কিছু করতে গেলেই বরং হিতে বীপরীত হতে পারে। যেমন : ফাঙ্গাল ইনফেকশন, Bacterial Vaginosis এগুলো দেখা দিতে পারে। তাই ভিতরে একদমই কিছু করতে যাবেন না 🔴 যোনিপথের বাইরের জায়গাটুকু পানি আর সাবান দিয়ে পরিষ্কার করবেন। সাধারণ একটা সাবান ব্যাবহার করবেন, সুগন্ধিযুক্ত সাবান ব্যাবহার করবেন না। ধোয়ার পরে ভালো করে জায়গাটা শুকিয়ে নিবেন 🔴 সুতি কাপড়ের অন্তর্বাস পড়বেন 🔴 খুব টাইট অন্তর্বাস বা পায়জামা পড়বেন না 🔴ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাবেন না 📌ঘরে বসেই গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ

গাইনি সমস্যা হলে সেটা নিয়ে লুকোচুরি না করে চিকিৎসককে বলা এবং গাইনি সমস্যা সম্পর্কে জেনে রাখা প্রত্যেকটি নারীর জন্যেই উপকারী এবং দরকারী। কিন্তু এ নিয়ে ট্যাবু আর লজ্জার কমতি নেই। তাই অসুখ এবং প্রশ্ন নিজের ভেতরে পুষে রেখে নিজেদের অবস্থাকে কঠিন করে তোলেন অনেক নারী। 🔹সাদাস্রাবে অস্বাভাবিকতা: ~ যোনিপথ দিয়ে সাদাশ্রাব নির্গমন হওয়া নারীদের জন্য স্বাভাবিক। যোনিপথকে পরিষ্কার রাখতেই এই প্রক্রিয়াটি ঘটে থাকে। তবে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে এই সাদাস্রাবের পরিমাণ, রঙ, গন্ধ পরিবর্তিত হতে পারে। এমনটি হলে চিকিৎসকের কাছে চলে যান। কারণ, অনেকসময় এই অস্বাভাবিকতার কারণে হতে পারে সার্ভিকাল ক্যান্সারও। 🔹অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ: ~ পানি বেশি খাওয়া বা স্বাভাবিক কোন কারণে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ হতে পারে। তবে, যোনিপথে সংক্রমণ (ইউটিআই) এবং যৌনতার মাধ্যমে পরিবাহিত সংক্রমণও এর কারণ হতে পারে। 🔹বিনা কারণে রক্তপাত বা অতিরিক্ত রক্তপাত: ~ পিরিয়ডের সময় রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক। তবে এছাড়াও প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হলে বা রক্তপাত অতিরিক্ত হলে সেটি চিন্তার কারণ। সংক্রমণ, তলপেটে জমা পাথর, সার্ভিকাল ক্যান্সার, মূত্রথলীর ক্যান্সারসহ আরো নানারকম ভয়াবহ কারণ থাকতে পারে এর পেছনে। 🔹শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথাবোধ করা এবং পরবর্তীতে রক্তপাত: ~ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথার কারণে হতে পারে এন্ড্রোমেট্রিয়োসিস, ভ্যাজিনিসমাস এবং ছত্রাক সংক্রমণের মতো ব্যাপারগুলো। অন্যদিকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পর রক্তপাত ঘটলে এর সাথে সার্ভিকাল ক্যান্সার বা সার্ভিকাল পলিপ্সের সম্পর্ক থাকতে পারে। 🔴অসম্ভব ব্যাক পেইন আরো নানা কারণে এই ব্যথা হলেও, এর কারণে হতে পারে এন্ডোমেট্রিয়োসিস, ওভারিয়ান সিস্ট, নানাবিধ প্রদাহ ইত্যাদির মতো ব্যাপারগুলোও। অন্যদিকে মেনোপোজের সময় পার হলেও যদি আপনার রক্তপাত চালু থাকে, সেক্ষেত্রেও ব্যাপারটি গাইনি সমস্যার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।

ডিপ্রেশন ও কর্মহয়ক্ষমতা: WHO এরমতে ডিপ্রেশন পৃথিবীর তৃতীয় কর্মক্ষমতা হ্রাসকারী রোগ! 🛑 এই রোগের একটা উপসর্গ হল কোন কিছু করতে ইচ্ছে না করা ১.দৈনন্দিন কাজগুলো করতে ইচ্ছে না করা। ২.ইবাদত করতে না ইচ্ছে করা। ৩.পড়াশোনা মন না বসা। ৪.আমল কমে যাওয়া। ৫.ভাল লাগার কোনকিছু ভাল না লাগা। ৬.আগে যে কাজে দক্ষতা ছিল সেটা কমে যাওয়া। ৭.ধীরগতির হয়ে যাওয়া। 🛑 সমাধান---- ডিপ্রেশন অন্য সব রোগের মতই রোগ, অন্য সব রোগে যেমন কর্ম ক্ষমতা কমে যায় এটাতেও যাবে সেটা স্বাভাবিক ভাবে দেখা। নিজের উপর আগের মত আশা না রাখা, কাজ করতে ইচ্ছে না করলেও কিছু কাজ জোর করে করা (খাওয়া নামাজ সবার সাথে কথা বলা)। নিজেকে দিয়ে যতটুকু সম্ভব ততটুকু দক্ষতা দিয়ে সন্তুষ্ট থাকা। ডিপ্রেশন চিকিৎসায় সম্পূর্ণ সুস্থ হয়। ~ ইফফাত রহমান নিতু এম বি বি এস (খুলনা মেডিকেল কলেজ) পিজিটি (মানসিক রোগ ও মেডিসিন) গাইনী ও শিশু রোগে ও কাউন্সিলিং অভিজ্ঞ অনারারী মেডিকেল অফিসার (রেডিওলজি -খুলনা মেডিকেল কলেজ) বি এম ডিসি নং: ৯৮৬৭১ IClinic

📌আজ শুক্রবার উপলক্ষে জেনারেল শিফটে থাকছে ৫০% ছাড়!! অফার টি শুধু মাত্র আজকের জন্য। ⭕আমাদের MBBS সম্পন্ন অভিজ্ঞ ডাক্তারগণ সর্বক্ষণ আপনাদের সেবায় নিয়োজিত আছেন। ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে যেকোন সমস্যার কথা খুলে বলতে পারবেন এবং সময়মত সঠিক পরামর্শ গ্রহণ করে সতর্ক থাকতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য IClinic এর এই আইডি তে ম্যাসেজ দিন জেনারেল শিফটঃ 🔹সকাল ১০০:৩০- ০১:৩০ টা পর্যন্ত 🔹রাত ৮:৩০ টা থেকে রাত ৯:৩০ টা ©IClinic

🔴 সুন্দর আগামীর জন্য চাই সুস্থ শিশু আর একজন সুস্থ মা ই পারে সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে। মা ভাল থাকলেই সন্তান ভাল থাকবে। তাই আগামীর মায়েদের সুচিকিৎসা অতীব জরুরি। গর্ভকালীন সুস্থতা নিশ্চিতের জন্য একজন গাইনী ডাক্তারের পরামর্শ নিন ঘরে বসেই আমাদের মাধ্যমে। ⏲️ রোগী দেখার সময় প্রতিদিন সকাল ১০:৩০ টা থেকে দুপুর ০১টা ও রাত ৮টা ৩০ থেকে রাত ৯:৩০টা পর্যন্ত।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক সেবন হতে পারে মারাত্মক ঝুঁকির কারণ। ✔ শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধে তৈরি হয় ✔ অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হ্রাস পায়। ✔ সঠিকভাবে ও পূর্ণ মেয়াদে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা হয় না। ✔ চিকিৎসা অসম্পুর্ণ থাকে।

বর্তমান দিনে শতকরা নব্বই ভাগ মহিলারাই অনিয়মিত পিরিয়ড বা ঋতুস্রাবের সমস্যায় ভুগছেন। কারও ডেট এগিয়ে যাচ্ছে, কারও পিছোচ্ছে, কারও খুব কম হচ্ছে তো আবার কারও বেশি। বিশেষ করে অবিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা দিচ্ছে। অনিয়মিত পিরিয়ড নিয়ে ভুগে থাকেন অধিকাংশ নারী। এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে তা আরও অনেক সমস্যা ডেকে আনতে পারে। পরবর্তীতে সন্তানধারণে সমস্যা পর্যন্ত দেখা দিতে পারে! এমন সমস্যায় ভুগলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পাশাপাশি সচেতন হতে হবে নিজেকেও। ২৮ দিন পরপর পিরিয়ড হলে তাকে একটি স্বাস্থ্যকর মাসিক চক্র হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু ২৮ দিনের সাত দিন আগে বা সাত দিন পরে পিরিয়ড হলেএবং পিরিয়ডের মেয়াদ ৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকলে তা অনিয়মিত বলে ধরা হয়। আবার, দেরিতে পিরিয়ড হওয়া বা মিস করাও অনিয়মিত মাসিক চক্রের মধ্যেই পড়ে। 📌 ঘরে বসেই গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ।

📌আজ শুক্রবার উপলক্ষে জেনারেল শিফটে থাকছে ৫০% ছাড়!! অফার টি শুধু মাত্র আজকের জন্য। ⭕আমাদের MBBS সম্পন্ন অভিজ্ঞ ডাক্তারগণ সর্বক্ষণ আপনাদের সেবায় নিয়োজিত আছেন। ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে যেকোন সমস্যার কথা খুলে বলতে পারবেন এবং সময়মত সঠিক পরামর্শ গ্রহণ করে সতর্ক থাকতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য IClinic এর এই আইডি তে ম্যাসেজ দিন জেনারেল শিফটঃ 🔹সকাল ১০০:৩০- ০১:৩০ টা পর্যন্ত 🔹রাত ৮:৩০ টা থেকে রাত ৯:৩০ টা ©IClinic