নিউজ আপডেট

এই জেলখানাটাকে আমরা মনে করি ছোট জেল খানা। আর বৃহত্তর বাংলাদেশ হলো বড় জেল খানা। আপনারা যারা বাহিরে আছেন, এটা বড় একটি বাউন্ডরীর ভিতরে (জেলখানার) মধ্যে ত্বাগুতের একটা নিয়মের উপর চলতে আপনারা বাধ্য!!! ত্বাগুত-কুফফারদের বানানো সেই আইন কানুনের উপর চলতে আপনারা বাধ্য!!! যারা মুক্ত ময়দান মনে করেনছেন তারাও একটা জেলখানায় আছেন, বড় জেলখানায়!!! যার চতুর্দিকে সীমানায় প্রচুর পাহারাদার বসিয়ে রাখা হয়েছে, ইচ্ছা করলেই সীমানা অতিক্রম করতে পারবেন না। ~ শাইখ সাইদূর রহমান (হাফিঃ) @Al_Ansar_Media1

পর্নোগ্রাফির মরণ ছোবলে আজ আমাদের তরুণ প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এই পর্নোগ্রাফির ভয়াবহতা এখনই উম্মাহ্ মাঝে তুলে ধরতে হবে নয়তো আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় এই পর্নোগ্রাফির মরণ ছোবলে ধ্বংস হয়ে যাবে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আপনাদের দোয়ায় রাখবেন ইনশাআল্লাহ https://t.me/Pornographyisatooltosilently

আসসালামু আলাইকুম নিয়মিত মুসলিম উম্মাহর সত্য নিউজের জন্যে সাবস্ক্রাইব করতে পারেন https://t.me/Talibtimes2bn

সত্যের সন্ধানী এক মুয়াহিদীন ভাইয়ের চ্যানেল। সবাই সাবস্ক্রাইব করবেন ইনশাআল্লাহ ❤️ https://t.me/mawlabadi

যখন হক আসে তখন বাতিল বিলুপ্ত হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা বাতিলের দাপট দেখে হতভম্ব হয়ে যাই। মুসলিম উম্মাহর বিজয়ের ব্যাপারে সন্দেহ সৃষ্টি হয়। কিন্তু বাতিল সব সময় স্থায়ী হয় না। সময়ের পরিক্রমায় বাতিল ঠিকই হকের কাছে নাস্তানাবুদ হয়ে যায়। সকল বাতিল শক্তিগুলো অপরাজেয় হক্বের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হয়। আল্লাহ তা'আলা বলেন- وَ قُلۡ جَآءَ الۡحَقُّ وَ زَهَقَ الۡبَاطِلُ ؕ اِنَّ الۡبَاطِلَ کَانَ زَهُوۡقًا ﴿۸۱﴾و قل جاء الحق و زهق الباطل ان الباطل کان زهوقا ﴿۸۱﴾ আর বল, ‘হক এসেছে এবং বাতিল বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় বাতিল বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল’। বল, ‘সত্য এসে গেছে আর মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে, মিথ্যা তো বিলুপ্ত হওয়ারই। সবকিছুরই পরিবর্তন আসে। এই পৃথিবীতে কোন কিছুই স্থায়ী নয় এবং এই পৃথিবীও স্থায়ী নয়। বিশ্বসেরা গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই -এর প্রধান পাগড়ি ওয়ালাদের (ত|দিব|ন দের) সাথে দেখা করতে যান এবং তারপর তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে গর্ব করেন। এরা এমন মানুষ, যে তাদের দেশের দূরবীন বা চিরুনি তল্লাশি দিয়েও কারো কাছে এরা দৃশ্যমান নয়। আর এখন তারা ইসলামী ইমারতের চৌকাঠে দৌড়াচ্ছে।একেই বলে খিলাফাত। এটাই মুসলিম উম্মাহর ইজ্জত-সম্মান। এটাই একমাত্র সত্য দ্বীনের বিজয় যে, সকল বাতিল শক্তি তার সামনে মাথা নত করবে। মূলত হক যখন আসবে বাতিল পালিয়ে যাবে। আর বাতিল তো পালাবারি ছিলো। যারা পরাজিকতার ভাবনা নিয়ে কাফেরদের সামনে মাথা নত করে,যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহকে ছেড়ে ত|গুত কে ভয় করে এবং ত|গুত কে সন্তুষ্ট রাখার জন্য দ্বীন ঈমানকে বিক্রি করে,যারা সত্য জেনেও তা গোপন করে, যারা নিজেদের পেট-পিঠ ঠিক রাখার জন্য আল্লাহ তায়ালার হুকুম সমূহের পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন করে এমন সব সংশয় এবং শর্তযুক্ত করে যা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিধানে নেই, যারা আল্লাহ তায়ালার বিধান এর পরিবর্তে তুচ্ছমূল্য গ্রহণ করে। তাদের জন্য এখানে শেখার রয়েছে অনেক কিছু। নিশ্চয় সকল ইজ্জত সম্মান একমাত্র আল্লাহ তাআলার হাতে তিনি যাকে খুশি দিয়ে থাকেন। ~ নববী মানহাজ

সমসাময়িক নিউজ পেতে জয়েন করতে পারেন- https://t.me/Talibtimes2bn

সমসাময়িক নিউজ পেতে জয়েন করতে পারেন-

মুজ|হিদদের জন্য একটি শিক্ষনীয় গল্প। সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তা'আলার জন্য। একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল।হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিল।মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল।বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল। বাঘ রেগে মেগে বলে,"কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম।এখনতো দুজনেই মরবো রে.....। গরু হাসতে লাগলো। বাঘ বললো এতো হাসছিস কেনো তোর মরার আগে বুঝি হাসতে ইচ্ছে করছে? গরু হেসে বলে না তা নয় কিন্তু তুই আমার কিছুই করতে পারবি না! বাঘ বললো কেনোরে তুই কি আমার সাথে লড়াই করবি? তোর কি আমার মতো শক্তি আছে? আমার মতো কি দৌড়াতে পারিস?আমার মতো কি শক্ত চোয়াল ওয়ালা দাঁত, শক্ত পেশি এবং ধরালো নখ আছে? গরু বললো না নেই  কিন্তু  "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে,বেটা আমি হলাম বনের রাজা আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দূর্বল,একটু পর আমার মালিক আসবে।এসে আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল।হায়!হায়! কয়কি? ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে ফেললো এবং গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল। মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত জুলুম, অত্যাচার নির্যাতনই হোক না কেন।আমাদের মালিক ঠিকই আমাদের রক্ষা করবে। হয়তো একটু সবর ও ধৈর্যের পরীক্ষা আল্লাহ তাআলা নিবেন এবং হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। এবং তোদের বলছি- ঐ কাফেরের বাচ্চারা শুন। আমাদের কোনো সংখ্যার বরাই নাই, আমাদের কোনো অস্ত্রের বরাই নাই, আমাদের কোনো শক্তির বরাই নাই। আমাদের আছে ঈমানের বড়াই, আমাদের আছে এক আল্লার নুসরতের বরাই, যিনি ছাড়া কোনো মাবুদ নাই। নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনদের অভিভাবক পক্ষান্তরে কাফেরদের কোনো অভিভাবক নেই। এবং একমাত্র  আল্লাহ তাআলাই মুমিনদের সাহায্য করেন। অতএব হে আমার প্রাণ প্রিয় দ্বীনদার মুমিন ভাইয়েরা ট্র|ম্পের ,যুব|ই ডেনের কোনো সাহায্য কারী  নাই,মোদীর কোনো সাহায্য কারী নাই, ত্ব|গুদ   হ|সিন|র কোনো সাহায্য কারী নাই। তাই মুমিন দের কোনো ভয় নাই। কারণ মুজ|হিদের কোনো হার নাই, তারা কোনো দিন হারতে শিখেনি। আল্লাহ তাআলাই মুজ|হিদের বিজয় দান করেন।কখনো শাহাদাত দিয়ে আবার কখনো খেলাফাত বা বিজয় দিয়ে। অনেক সময় দেখা যায়, দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে অনেক রকম বাধা বিপত্তি এবং অনেক ধরনের আপত্তিকর ঘটনা ঘটে থাকে।অনেক হেয়পতিপন্ন হতে হয় এবং অনেক মানুষের কটু কথা শুনতে হয়। জেল জুলুম ফাঁসির কাষ্টে যেতে হয়।কিন্তু আমাদেরকে মনে রাখতে হবে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হক্ব দলের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন "তারা তিরস্কারকারীর তিরস্কার কে ভয় করবে না" আমরাও দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারকে ভয় করিনা। অতএব ("মন্তব্য কখনো গন্তব্য ঠেকাতে পারে না!") ইনশাআল্লাহ, নিশ্চয়ই ইসলামের বিজয় আসবেই, নিশ্চয়ই পৃথিবীর প্রত্যেক প্রান্তে প্রান্তে কালেমার পতাকা উড়বেই, নিশ্চয়ই হক্ব সব সময় সুউচ্চ অবস্থান করবেই এবং তার সুনির্দিষ্ট পথে চলবেই। আল্লাহ তাআলার দ্বীনেকে সমুন্নত করবেই যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে। নিশ্চয়ই এ শতাব্দী ইসলামের বিজয়ের শতাব্দি। হে কাফের, জালেম, মুশরিকেরা__ আমরা আসছি, আমরা আসছি,! ঐ সত্তার কসম করে বলছি যার হাতে আমার প্রাণ, ইনশাআল্লাহ মুমিন মুজ|হিদের হাতেই তোদের  মৃত্যু হবে,আমরা আসছি তোদের ঘার থেকে কল্লা আলাদা করার জন্য। তোদের ঘাড় মটকে দেওয়ার জন্য। যা মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের উপর ফরজ করেছেন। ~ নববী মানহাজ