Beauty_of_islam

اِنَّمَا ذٰلِکُمُ الشَّیۡطٰنُ یُخَوِّفُ اَوۡلِیَآءَہٗ ۪ فَلَا تَخَافُوۡہُمۡ وَ خَافُوۡنِ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ ﴿۱۷۵} নিশ্চয়ই শাইতান শুধুমাত্র তার অলী হতে তোমাদেরকে ভয় প্রদর্শন করে; কিন্তু যদি তোমরা বিশ্বাসী হও তাহলে তাদেরকে ভয় করনা; এবং আমাকেই ভয় কর। (আল-ইমরান:১৭৫)

আমাদের ভালোবাসা হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য💝 হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত-‘রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন– আল্লাহতায়ালার বান্দাগণের মধ্যে এমন কিছু লোক রয়েছে, যারা নবীও নয়, আর শহীদও নয়। কিন্তু বিচার দিবসে তাদের মর্যাদা দেখে নবী ও শহীদগণ তাদের ওপর ঈর্ষা করবেন। জিজ্ঞেস করা হলো- হে আল্লাহর রাসুল! তারা কারা? উত্তরে তিনি বললেন– তারা হচ্ছে সেসব লোক, যারা শুধু আল্লাহর মহব্বতে একে অপরকে মহব্বত করেছে। তাদের মধ্যে নেই কোনো রক্তের সম্পর্ক, নেই কোনো বংশের সম্পর্ক। তাদের মুখমণ্ডল হবে জ্যোতির্ময় এবং তারা নূরের মিম্বরের ওপর অবস্থান করবে। কিয়ামতের বিভীষিকাময় অবস্থায় মানুষ যখন ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে, তখন তারা ভীত হবে না। আর মানুষ যখন দুঃখে থাকবে, তখন তাদের কোনো দুঃখ থাকবে না। (তিরমিজি)। ভালোবাসা দিবসের নামে ইসলামবহির্ভূত নির্লজ্জ দিবস উদযাপন ইসলামে নিষেধ। বিবাহের আগে তরুণ-তরুণীর পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ, কথাবার্তা-মেলামেশা, প্রেম-ভালোবাসা ইসলাম ধর্মে সম্পূর্ণভাবে হারাম। কোরআন-হাদিসের দৃষ্টিতে ভালোবাসা কেবল বিয়ের পরেই। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যে ভালোবাসা সৃষ্টি হয়, এর মধ্যে অনেক সওয়াবও কল্যাণ রয়েছে। অশ্লীলতা-নোংরামিতে ভরপুর বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উদযাপনের নামে এমন বেহায়াপনা কর্মকাণ্ড কখনও ইসলাম সমর্থন করে না। শরীয় গর্হিত অশ্লীল বিনোদন উদযাপন করা ইসলামে মহাপাপ। কাজেই এসব অপসংস্কৃতি থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে। 👉@beauty_ofislam

وَ الَّذِیۡنَ صَبَرُوا ابۡتِغَآءَ وَجۡہِ رَبِّہِمۡ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰہُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً وَّ یَدۡرَءُوۡنَ بِالۡحَسَنَۃِ السَّیِّئَۃَ اُولٰٓئِکَ لَہُمۡ عُقۡبَی الدَّارِ ﴿ۙ۲۲﴾ আর যারা তাদের রবের সন্তুষ্টি লাভের জন্য ধৈর্য ধারণ করে, সালাত সুপ্রতিষ্ঠিত করে, আমি তাদেরকে যে জীবনোপকরণ দিয়েছি তা হতে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে এবং যারা ভাল দ্বারা মন্দ দূর করে তাদের জন্য শুভ পরিণাম।" (সূরা আর-রাদ: ২২)

পার্থিক সম্পদ ক্ষনস্থায়িত্বের উদাহরণ মাকহুল (রাহিমাহুল্লাহ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: ঈসা ইবনে মরিয়ম (আলাইহিস সালাম) বললেন: ওহে হাওয়ারিগন [সাহাবীগণ] তোমাদের মধ্যে কে সমুদ্র তরঙ্গের উপর একটি গৃহ নির্মাণ করতে পারবে? "তাঁরা বললেন হে আল্লাহ'র রুহ! এ কাজ আবার কে করতে পরে? ঈসা (আলাইহিস সাল্লাম) বললেন: সুতরাং দুনিয়ার ব্যাপারে সাবধান হও! দুনিয়াকে স্থায়ী নিবাস বানিও না।" 👉@beauty_ofislam

ওয়াহাব ইবনে মুনাব্বিহ (রহিমাহুল্লাহ) বলেন: ঈসা (আলাইহিস সাল্লাম) তাঁর হাওয়ারিদেরকে বললেন, আমি তোমাদের সত্যি বলছি, [ঈসা (আলাইহিস সাল্লাম) "আমি তোমাদের সত্যি বলছি" ---এ বাক্যটি প্রায়ই বলতেন] তোমাদের মধ্যে যার দুনিয়াপৃতি বেশি, বিপদ-মুসিবদ নিয়েই তারই দুচ্ছিন্তা বেশি।" 👉@beauty_ofislam

یَوۡمَ تَجِدُ کُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ مِنۡ خَیۡرٍ مُّحۡضَرًا ۚۖۛ وَّ مَا عَمِلَتۡ مِنۡ سُوۡٓءٍ ۚۛ تَوَدُّ لَوۡ اَنَّ بَیۡنَہَا وَ بَیۡنَہٗۤ اَمَدًۢا بَعِیۡدًا ؕ وَ یُحَذِّرُکُمُ اللّٰہُ نَفۡسَہٗ ؕ وَ اللّٰہُ رَءُوۡفٌۢ بِالۡعِبَادِ ﴿٪۳۰﴾ সেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি সৎকাজ হতে যা করেছে ও দুস্কর্ম হতে যা করেছে তা দেখতে পাবে; তখন সে ইচ্ছা করবে - যদি তার মধ্যে এবং ঐ দুস্কর্মের মধ্যে সুদূর ব্যবধান হত! আল্লাহ তোমাদেরকে স্বীয় পবিত্র অস্তিত্বের ভয় প্রদর্শন করছেন এবং আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের প্রতি স্নেহশীল। [সূরা আলে-ইমরান:৩০] 👉@beauty_ofislam

একজন শিখ পাঞ্জাবি পরে, এবং তার ধর্ম পালন করার সময় পাগড়ি পরে সরকারি অফিসে কাজ করতে পারে। একজন হিন্দু তার কপালে তিলক পরে এবং বেগুনি রঙের পোশাক পরে সংসদ সদস্য হতে পারেন। তাহলে মুসলিম নারীরা কেন মাথায় হিজাব বোরকা পরে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারবে না? প্রত্যেক জাতির পোশাক, জীবিকা ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা সরকারের কাজ নয়। কর্ণাটক সরকারের বর্ণবাদী মানসিকতার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। Stand With #Muskan_Khan @rokonation

مَاۤ اَصَابَ مِنۡ مُّصِیۡبَۃٍ اِلَّا بِاِذۡنِ اللّٰہِ ؕ وَ مَنۡ یُّؤۡمِنۡۢ بِاللّٰہِ یَہۡدِ قَلۡبَہٗ ؕ وَ اللّٰہُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ ﴿۱۱﴾ আল্লাহর অনুমতি ব্যতিরেকে কোন বিপদই আপতিত হয়না এবং যে আল্লাহকে বিশ্বাস করে তিনি তার অন্তরকে সুপথে পরিচালিত করেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক অবগত। সূরা আত-তাগাবুন-১১ 👉@beauty_ofislam