2 488
Obunachilar
Ma'lumot yo'q24 soatlar
Ma'lumot yo'q7 kunlar
Ma'lumot yo'q30 kunlar
- Kanalning o'sishi
- Post qamrovi
- ER - jalb qilish nisbati
Ma'lumot yuklanmoqda...
Obunachilar o'sish tezligi
Ma'lumot yuklanmoqda...
Emailing সীরাতে রসুল স. (নদভী).pdf
সীরাতে রসুল স. (নদভী).pdf11.87 MB
Repost from দরসগাহ
Photo unavailableShow in Telegram
ইবলিস অভিশপ্ত এক জ্বীন, যে মানব সৃষ্টির পর থেকে কিয়ামতের আগ পর্যন্ত মাত্র একটা এজেন্ডা নিয়েই কাজ করে যাচ্ছে এবং যাবে
তা হলো মানুষ কে সরল পথ থেকে বিচ্যুত করা, আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত করে তাকে জাহান্নামের সঙ্গী বানানো।
ইবলিস নানা ভাবে কাজ করে থাকে। যখন কেউ দ্বীনে প্রবেশ করে বা মুসলিম হিসেবেই দিনানিপাত করে, সে চেষ্টা করে মানুষের অন্তরে সংশয় সৃষ্টির, যাতে করে একজন ঈমানদার থেকে কাফিরে পরিণত হয়, আল্লাহর সত্য দ্বীন থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়। তবে ইবলিস একা না, ইবলিসের সাঙ্গপাঙ্গরাও (জ্বীন এবং মানবজাতির মধ্য থেকেও) একাজে তাকে সাহায্য করে চলেছে।
দ্বীনি বিষয়ে সংশয় সন্দেহ জাগলে করণীয় কি, কিভাবে এ থেকে মুক্তি মিলবে আর শরয়ী ভাবে তার পদ্ধতি কেমন হবে, সালাফগণ কোন পথে হেঁটেছিলেন, এসব কিছু নিয়েই আলোচনা করবেন সম্মানিত উস্তাদ আনাস চৌধুরী, ফারেগ দারুল উলুম দেওবন্দ।
২৭ মে শুক্রবার, রাত ৯.১৫
শুধুমাত্র দরসগাহে
#দরসগাহ
তবে যে ব্যক্তি নামায পড়ে না, তার বিধান সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে।
প্রথমত যে ব্যক্তি নামায না পড়াকে হালাল মনে করে এবং নামায ফরয হওয়াকে অস্বীকার করে, সে সকল ইমামের মতে কাফের।
কাফের হওয়ার কারণে তাকে হত্যা করা হবে। বিচারক তাকে জিজ্ঞেস করবে, তুমি নামায আদায় কর না কেন?
তখন সে যদি বলে,
আমি নামায ফরজ হওয়া স্বীকার করি না, তাহলে সে কাফের প্রমাণিত হবে। তাকে হত্যা করা হবে।
হত্যা করার পর তাকে গােসল দেয়া হবে না, কাফন পরানাে হবে না। তার নামাযে জানাযাও পড়া হবে না। মুসলমানদের কবরস্তানে তাকে দাফন দেয়া হবে না। তার সন্তানরা তার ধন-সম্পদের উত্তরাধিকারী হবে না । বরং তাকে ইহুদী-খ্রিস্টানদের সাথে দাফন করা হবে। এ ধরনের শাস্তি ঐ ব্যক্তিকে দেয়া হবে, যে নামায ফরয হওয়াকে অস্বীকার করে।
আর যে ব্যক্তি নামায ফরয হওয়াকে অস্বীকার করে না, বিচারক তাকে জিজ্ঞেস করবে,
তুমি নামায আদায় কর না কেন?
তখন সে যদি বুলে, নামায ফরয হওয়া অস্বীকার করি না।
বিচারক তাকে জিজ্ঞেস করার পর যদি সে বলে,
আমি অলসতার কারণে বা নফসের কুমন্ত্রণায় নামায আদায় করি না, তবে সে নামায না পড়াকে হালাল মনে করে না এবং নামায ফরয হওয়াকে অস্বীকারও করে না, তাহলে তার ব্যাপারে ইমামদের মাঝে মতভেদ রয়েছে।
যে ব্যক্তি নিজের অলসতা, দুর্বলতার কথা স্বীকার করবে, বিচারক তাকে তিন দিন পর্যন্ত জেলে আবদ্ধ করে
রাখবে। যদি সে এর মধ্যে নামায আদায় করতে শুরু করে তবে তাকে মুক্ত করে দেবে। নামায আদায় না
করলে মৃত্যু পর্যন্ত সে জেলে থাকবে। হ্যা, তবে বিচারক তাকে শাস্তিমূলক বেত্রাঘাত করতে পারে।
আর ইমাম মালেক ও ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন, তাকে হদ (শরী'আত নির্ধারিত শাস্তি) হিসেবে হত্যা
করা হবে, গােসল দেয়া হবে, কাফন পরানাে হবে। তার জানাযার নামায পড়া হবে এবং মুসলমানদের কবরস্থান্ব তাকে দাফন করা হবে।
আর ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) বলেন, সে যদি বলে, আমি অলসতার কারণে বা অন্য কোন কারণে নামায আদায় করি না, তাহলে তাকে কাফের হিসেবে হত্যা করা হবে। তাকে গােসল দেয়া হবে না । কাফন পড়ানাে হবে না। তার জানাযার নামাযও পড়া হবে না। এমনকি তাকে মুসলমানদের কবরস্তানে দাফন পর্যন্ত দেয়া হবে না। কেউ কেউ বলেছেন- কুকুরের খােরাক হওয়ার জন্য তাকে ফেলে রাখবে। আবার কেউ
বলেছেন- তাকে ইহুদী-খ্রিষ্টানদের সাথে দাফন করে দেয়া হবে।
-তাফসীরে সূরা আত তাওবা
Boshqa reja tanlang
Joriy rejangiz faqat 5 ta kanal uchun analitika imkoniyatini beradi. Ko'proq olish uchun, iltimos, boshqa reja tanlang.