cookie

Sizning foydalanuvchi tajribangizni yaxshilash uchun cookie-lardan foydalanamiz. Barchasini qabul qiling», bosing, cookie-lardan foydalanilishiga rozilik bildirishingiz talab qilinadi.

avatar

আন নুসরাহ - النصرة

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝ নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ। ✒ نحن الذین بایعوا محمدا علی الجھاد مابقینا ابدا

Ko'proq ko'rsatish
Mamlakat belgilanmaganTil belgilanmaganToif belgilanmagan
Reklama postlari
3 021
Obunachilar
Ma'lumot yo'q24 soatlar
Ma'lumot yo'q7 kunlar
Ma'lumot yo'q30 kunlar

Ma'lumot yuklanmoqda...

Obunachilar o'sish tezligi

Ma'lumot yuklanmoqda...

মুয়াহহিদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় প্রশ্ন : মুয়াহহিদ কাকে বলে?? উত্তর : - মুয়াহহিদ(موحد) শব্দটি আরবী তাওহীদ(توحيد) শব্দ থেকে নির্গত। অর্থাৎ যে ব্যক্তি তাওহীদ বাস্তবায়ন করে সেই হলো মুয়াহহিদ। - আরেকটু বিস্তারিত বললে, এমন প্রত্যেক ব্যক্তিই হলো মুয়াহহিদ, যে ১- তাওহীদের সমস্ত শর্ত আদায় করে এবং ২- তাওহীদ বিনষ্টকারী কোনো কাজ অর্থাৎ কোনো কুফর ও শিরক করে না। - লক্ষণীয়, প্রত্যেক মুয়াহহিদই হলো মুসলিম, আর প্রত্যেক মুসলিমই হলো মুয়াহহিদ। মুয়াহহিদ না হয়ে কেউই মুসলিম হতে পারে না। আর মুয়াহহিদের বিপরীত হলো মুশরিক, অর্থাৎ, যে বা যারাই তাওহীদ বিনষ্ট করবে বা তাওহীদের শর্ত ও রোকন আদায় করবে না, সেই হলো মুশরিক।
Hammasini ko'rsatish...
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু।। সম্মানিত দ্বীনি ভাই-বোনেরা, ইসলামের দুশমনরা আমাদের "উম্মাহর রাহবারদের বানী চিরন্তনী" চ্যানেলটিকে ডিজেবল করে দিয়েছে, তাই আমরা নতুন করে এই চ্যানেল টি খুলেছি।। ইনশা-আল্লাহ আমরা পূর্বের ন্যায় দ্বীনের খেদমত করে যাব,আপনারা আমাদের চ্যানেল টা কে সদাকায়ে জাড়িয়া (চলমান সওয়াব) এর নিয়তে শেয়ার করতে পারেন। https://t.me/Banichirontoi
Hammasini ko'rsatish...
উম্মাহর রাহবারদের বানী চিরন্তনী

উম্মাহর বীর সিপাহসালারদের বাণী গুলোকে পিকচার আকারে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে..

প্রচলিত মাদ্রাসাগুলোতে না পড়লে আলেম হওয়া যাবে না—এ ধারণা সঠিক নয়। জেনারেল লাইনে পড়ুয়ারাও প্রাইভেট ভাবে আলেমদের সোহবত নিয়ে অনেকে দিনের গভীর জ্ঞান অর্জন করতে পারেন তথা আলেমে দ্বীনে পরিণত হতে পারেন। প্রফেশনাল আলেমদের যেমন স্বাধীনভাবে নিজেদের মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে এই ভাইদেরও রয়েছে দ্বীন প্রচারের অধিকার। কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করছি, তাদের সাথে মতানৈক্য হলে মূল দলিলকে ফোকাস করার মাধ্যমে তাদের ভুল সংশোধনে সীমাবদ্ধ না থেকে জেনারেল লাইন থেক উঠে আসার কারণে বিভিন্নভাবে ট্রল কটাক্ষ করে তাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়। নিশ্চিত ভাবে,‌ বলছি এগুলো অসুস্থ মানসিকতার পরিচয় বহন করে। তাদের ভুলের কারণে তাদেরকে কটাক্ষ করার আগে আমাদের ভাবা উচিত ছিল যে, দিন বিকৃতির ক্ষেত্রে জেনারেলদের তুলনায় প্রফেশনাল আলেমদের ভূমিকা কি কম? বরং আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখেছি, দিন বিকৃতির ক্ষেত্রে প্রফেশনাল আলেমরা জেনারেল লাইন থেকে উঠে আসা আলেমদের তুলনায় বহুগুণে এগিয়ে। আর এটা সচেতন মহলের কাছেও অজানা নয়। কোরআনের ভাষায় বলতে গেলে, "তাদের মধ্যে কিছু তো ঈমানদার। আর অধিকাংশই ফাসিক।" সুতরাং অথেন্টিক দলিলকে ফোকাস করার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে এধরনের ট্রল কটাক্ষের মাধ্যমে দিন শেষে ট্রলকারীরাই সচেতন মহলের কাছে উপেক্ষিত হবেন। আমি খুছুছি জামাত থেকে দাওরায়ে হাদিস পর্যন্ত দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রচলিত কওমি মাদ্রাসাগুলোতে পড়েছি। অথচ ইসলামের বেসিক বিষয়গুলোই জানতে পারিনি। কালিমার বিস্তারিত ব্যাখ্যা পর্যন্ত আমি মাদ্রাসা সিলেবাসে পাইনি। সঠিক ব্যাখ্যাও না, ভুল ব্যাখ্যাও না। কোনো শিক্ষকও এ বিষয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন বোধ করেননি। এমনকি আমি যখন non-professional আলেমদের কাছ থেকে বিষয়গুলো জানলাম এবং ইফতার বছর আরও ঘাটাঘাটি করলাম তখন অনেক বড় বড় প্রফেসনাল আলেমদের কাছে সফর করলাম আমার জানার সঠিকতা উপলব্ধি করার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ তাদের বেশিরভাগই বিষয়গুলো স্বীকার করেছেন। কিন্তু তবুও হাতে গোনা কয়েক জন ব্যতীত তাদের পক্ষ থেকে এই গ্যাপ পূরণের জন্য কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। আরো আশ্চর্যজনক বিষয় হল, আমি যখন কালিমার প্রথম রোকন তা গু ত বর্জনের বিষয়ে প্রথম প্রথম অনলাইনে এবং অফলাইনে আলোচনা শুরু করলাম তখন অনেক প্রফেশনাল আলেম বলতে শুরু করলেন, আমাদের আকাবিরদের থেকে তো তাগুত সম্পর্কে তেমন আলোচনা দেখা যায় না। আর এই ব্যক্তি এত তা গু ত নিয়ে মাতামাতি করে কেন? সে মনে হয় কোন পথ ভ্রষ্ট ফের্কার লোক হবে। নাউজুবিল্লাহ। অথচ আল্লা'হ তা'আলা বলেন, আমি প্রত্যেক উম্মতের মধ্যেই রাসূল প্রেরণ করেছি এই মর্মে যে, তোমরা আল্লাহর এবাদত কর এবং তা গু ত বর্জন করো। অতঃপর তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যককে আল্লাহ হেদায়েত করেছেন এবং কিছু সংখ্যকের জন্যে বিপথগামিতা অবধারিত হয়ে গেল। সুতরাং তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর এবং দেখ মিথ্যারোপকারীদের কিরূপ পরিণতি হয়েছে। [সূরা: নাহল, আয়াত: ৩৬] আরো একটি তিক্ত বাস্তবতা হলো মাস্টার্স সমমান সার্টিফিকেটধারী প্রফেশনাল আলেমদের শতকরা ৯০ ভাগের বেশি আলেম আরবী বিশুদ্ধভাবে রিডিং পড়তেও জানেন না। তাহলে কিসের এত বড়াই? বিঃদ্রঃ ১, প্রফেশনাল আলেমদের অধিকাংশের মধ্যে উপরোক্ত বিচ্যুতিগুলো থাকলেও তাদের দাঁড়াও দিনের অনেক খেদমত হচ্ছে এ কথা অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।‌ এজন্য জেনারেল লাইন থেকে উঠে আসা আলেমরাও যেন এ কথা না ভাবেন যে, প্রফেশনাল আলেমরা সমাজে অপ্রয়োজনীয়। ২, কোন আলেমের সোহবত গ্রহণ না করে শুধু কিছু পৃষ্ঠা উল্টিয়ে বা গুগোল গুলিয়ে যারা নিজেদেরকে আলেম ভাবেন সেসকল অর্বাচিনরা যেন এই পোস্ট পেয়ে আত্মতুষ্টিতে না ভোগেন। আল্লাহতাআলা আমাদের প্রফেশনাল আলেম সমাজ ও জেনারাল লাইন থেকে উঠে আসা আলেম সমাজের মাঝে ভালোবাসার সেতুবন্ধন তৈরি করে দিন। আমীন। ✍️আতাউর রহমান বিক্রমপুরী @Talibtimes2bn
Hammasini ko'rsatish...
السلام عليكم ورحمه الله وبركاته প্রিয় ভাই,ও বোনেরা, আপনারা প্রায় সকলেই অবগত আছেন যে,ইদানীং টেলিগ্রাম কর্তৃপক্ষ অনেক দ্বীনি ভাই বোনদের চ্যানেল ডিজেবল্ড (ব্যান) করে দিচ্ছে তাই আমরা আগেই সতর্কতা (সুন্নাহ্) হিসেবে একটা ব্যাকআপ চ্যানেল খুলে রাখলাম।আল্লাহ না করুন যদি আমাদের এই চ্যানেল টা ডিজেবল্ড হয়ে যায়,তাহলে আমরা আল্লাহ চাহেন তো এই চ্যানেলে একটিভ হব।আপনরা সকলেই আমাদের সাথে থাকুন এবং দাওয়ার নিয়্যতে আমাদের ব্যাকআপ চ্যানেলের লিংক টা শেয়ার করুন ইনশাআল্লাহ। জাযা কুমুল্লাহ্ খাইর। https://t.me/Narisahabi
Hammasini ko'rsatish...
খাওলা বিনতে আজওয়ার

বোনদের নিয়ে বিশেষ আয়োজন,পশ্চিমাদের নোংরা সংস্কৃতি নয়,ইসলামেই নারীকে দিয়েছে সম্মান এবং গৌরব।

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দ্বীনি ভাইয়েরা! সারা বিশ্বের মুজাহিদদের খবর জানতে ও বিভিন্ন ডকুমেন্টস পিডিএফ ভিডিও ইত্যাদি পেতে এই চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন, একে অপরের চ্যানেল প্রমোট করে ইসলামি মিডিয়া গুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ। https://t.me/Baserkalla
Hammasini ko'rsatish...
বাঁশের কেল্লা!!

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দ্বীনি ভাইয়েরা! সারা বিশ্বের মোজাহিদদের খবর জানতে ও বিভিন্ন ডকুমেন্টস পিডিএফ ভিডিও ইত্যাদি পেতে আমাদের চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন, একে অপরের চ্যানেল প্রমোট করে ইসলামি মিডিয়া গুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করুন।

https://t.me/Baserkalla

একজন মুওয়াহীদ ভাইয়ের চ্যানেল সবাই যুক্ত হতে পারেন, https://t.me/Baserkalla
Hammasini ko'rsatish...
বাঁশের কেল্লা!!

দ্বীন প্রচারের ছোট খাটো উদ্যোগ! মানুষের কাছে প্রসিদ্ধ হওয়া উদ্দেশ্য না, আল্লাহ কে সন্তুষ্ট করাই উদ্দেশ্য।

Hammasini ko'rsatish...
আন নুসরাহ - النصرة

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ☝ নিয়মিত মজলুম উম্মাহ ও মুজাহিদীনের যাবতীয় খবরাখবর জানতে আমাদের "আন নুসরাহ || AN Nusrah" চ্যানেলের সাথেই থাকুন ইং শা আল্লাহ। ✒ نحن الذین بایعوا محمدا علی الجھاد مابقینا ابدا

💕 আল ওয়ালা ওয়াল বারা 💕 আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দ্বীনি ভাইরা! সবাই কেমন আছেন? বিগত কয়েকদিন ধরে দেখছি আমাদের অনেক মুয়াহ্হিদীন ভাইদের টেলিগ্রাম চ্যানেল ও আইডি ডিলিট হয়ে যাচ্ছে যারা নিয়মিত মজলুম উম্মাহর জন্যে লিখালিখি ও তাদের খবর প্রচার করতো। তাদের সত্য প্রচারকে বাধা দিতে টেলিগ্রাম কর্তৃপক্ষ চ্যানেলগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। ইন্না-লিল্লাহ! মজলুম উম্মাহর সাহসী সেনারা দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে তাদের দাওয়াত এবং জিহাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। তাগুদ মুরতাদরা যতই চেষ্টা করুক না কেন, দ্বীনের এই আলোকে নিভিয়ে দিতে পারবেনা মহান আল্লাহর এই জমিন থেকে। তাদের এই অপচেষ্টা কখনোই সফল হবেনা। আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, یُرِیۡدُوۡنَ لِیُطۡفِـُٔوۡا نُوۡرَ اللّٰهِ بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ اللّٰهُ مُتِمُّ نُوۡرِهٖ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡکٰفِرُوۡنَ "তারা চায় মুখের ফুৎকারে আল্লাহ্'র নূরকে নিভিয়ে দিতে, কিন্তু আল্লাহ্ তার নূরকে পরিপূর্ণ দান করবেন। যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে" প্রিয় মুজাহিদ ভাইরা আপনারা আক্ষেপ করবেন না আপনারা যারা নতুন চ্যানেল খুলেছেন তারা নিম্নে উল্লেখিত আমাদের এই বটে আপনার চ্যানেলের লিংক দিবেন। আমরা সেগুলো প্রমোট করে দ্বীনের দাওয়াত ও সত্য প্রচারে সহযোগিতার অংশীদার হবো ইনশাআল্লাহ। আমাদের ব্যাকাপ চ্যানেলঃ- https://t.me/boycotttagut যোগাযোগ করুন আমাদের বটেঃ https://t.me/An_Nusrah_bot
Hammasini ko'rsatish...

💕 আল ওয়ালা ওয়াল বারা 💕 আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দ্বীনি ভাইরা! সবাই কেমন আছেন? বিগত কয়েকদিন ধরে দেখছি আমাদের অনেক মুয়াহ্হিদীন ভাইদের টেলিগ্রাম চ্যানেল ও আইডি ডিলিট হয়ে যাচ্ছে যারা নিয়মিত মজলুম উম্মাহর জন্যে লিখালিখি ও তাদের খবর প্রচার করতো। তাদের সত্য প্রচারকে বাধা দিতে টেলিগ্রাম কর্তৃপক্ষ চ্যানেলগুলো ডিলিট করে দিয়েছে। ইন্না-লিল্লাহ! মজলুম উম্মাহর সাহসী সেনারা দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে তাদের দাওয়াত এবং জিহাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ। তাগুদ মুরতাদরা যতই চেষ্টা করুক না কেন, দ্বীনের এই আলোকে নিভিয়ে দিতে পারবেনা মহান আল্লাহর এই জমিন থেকে। তাদের এই অপচেষ্টা কখনোই সফল হবেনা। আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, یُرِیۡدُوۡنَ لِیُطۡفِـُٔوۡا نُوۡرَ اللّٰهِ بِاَفۡوَاهِهِمۡ وَ اللّٰهُ مُتِمُّ نُوۡرِهٖ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡکٰفِرُوۡنَ "তারা চায় মুখের ফুৎকারে আল্লাহ্'র নূরকে নিভিয়ে দিতে, কিন্তু আল্লাহ্ তার নূরকে পরিপূর্ণ দান করবেন। যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে" প্রিয় মুজাহিদ ভাইরা আপনারা আক্ষেপ করবেন না আপনারা যারা নতুন চ্যানেল খুলেছেন তারা নিম্নে উল্লেখিত আমাদের এই বটে আপনার চ্যানেলের লিংক দিবেন। আমরা সেগুলো প্রমোট করে দ্বীনের দাওয়াত ও সত্য প্রচারে সহযোগিতার অংশীদার হবো ইনশাআল্লাহ। আমাদের ব্যাকাপ চ্যানেলঃ- https://t.me/boycotttagut যোগাযোগ করুন আমাদের বটেঃ https://t.me/An_Nusrah_bot
Hammasini ko'rsatish...
বিষয় সম্পর্কের খোঁজ পেয়েছি। যেগুলো এক সূত্রে গাঁথলে হয়তো পুরো চিত্রটা পরিষ্কার বোঝা যাবে। ক) তার উস্তাদ ছিল গুগল এবং পিডিএফ। কোনো আলিমের সোহবতে সে সাধারণত যেত না। এটা একটা বড়ো ফিতনা। কিতাব আর ইন্টারনেট ইলম অর্জনে সহযোগী হতে পারে। কিন্তু উস্তাদ হতে পারে না। আমাদের সালাফ, আমাদের ইমামরা কিতাবকে উস্তাদ বানাতে বারবার নিষেধ করে গেছেন। ইমাম আহমাদের উস্তাদ ইমাম শাফিঈ রহ. তো কড়া ভাষায় বলেছেন, "কিতাবের পাতা থেকে যারা ফিকহ শিখে, তারা শরিয়তের আহকামগুলোকে নষ্ট করে ফেলে"। (২) ইমাম শাফেয়ীর বক্তব্য যে কতটা বাস্তব, তা আমি পলাশের মধ্যে দেখেছি। এমন হাস্যকর মতামত সে দিত, ভাবলে অবাক লাগে। একবার সে আমায় বলল, আগের যুগে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিল না, সেজন্য জি/হা/দের মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়া হত। এখন যেহেতু যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত, স্যোশাল মিডিয়া সহ নানান মাধ্যমে কোনো অঞ্চলে সশরীরে না পৌঁছেও ইসলামের দাওয়াত পৌঁছানো যায়, সেজন্য এখন আর জি/হা/দের প্রয়োজন নেই। পলাশের ইলমি হালাত এরকম বেহাল ছিল। খ) পলাশ আরবি পড়তে পারত না। অথচ দ্বীনের জটিল সব বিষয়ে ইলমি আলাপের পাশাপাশি নাস্তিক-মুশরিক-আহলে কিতাবদের খণ্ডন করার চেষ্টা করত। যে আরবি পারে না, যার দ্বীনের মৌলিক জ্ঞান নেই, যার উস্তাদ গুগল এবং কিতাব, সে যখন তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের ময়দানে নেমে যায়, তখন তার কী অবস্থা হয় সেটার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল পলাশ। সে হিন্দু দর্শন এবং ইসলামের তুলনামূলক আলোচনা করত, নাস্তিক্যবাদের জবাব দিত, আহলে কিতাবদের রদ করত, মাযহাব মানা না মানা বিষয়ে আলোচনা করত, সিফাতের সূক্ষ্ম মাসয়ালা নিয়ে লেখালেখি করত। ইলম অর্জনের আগেই যে এতগুলো বিপজ্জনক ময়দানে নেমে যায়, ঈমান আনার পরেও কুফরের গর্তে তার হারিয়ে যাওয়া তখন আর অস্বাভাবিক মনে হয় না। গ) পলাশের আদব ছিল না। ভিন্ন মতের আলিম কিংবা সাধারণ মুসলিমের প্রতি সে সম্মান দেখাত না। সবার দোষত্রুটি খুঁজে বেড়াত। তাচ্ছিল্য করত। নিজস্ব ঘরানার আলিমদের প্রতিও ওকে কখনও তেমন শ্রদ্ধাশীল পাইনি। এটা অনেক বড়ো একটা সমস্যা। আলিমদের যারা শ্রদ্ধা করে না, যারা সবসময় অন্যের দোষত্রুটি খুঁজে বেড়ায়, তাদের দ্বীন সন্দেহজনক। তাছাড়া একজন মুমিন দ্বীনের প্রতি যতটা আবেগী থাকে, পলাশের মধ্যে তার সামান্য নিদর্শন‌ও আমি কখনও পাইনি। সবসময় সে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে থাকত। এটা কোনো ছোটখাটো সমস্যা নয়। অতিরিক্ত তর্কবিতর্ক মুমিনের অন্তরকে মেরে ফেলে। আমার ধারণা ওর অন্তর নষ্ট হয়ে গেছিল। আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাঃ প্রতি মহব্বত, আবেগ, শ্রদ্ধা যদি অন্তরে বেঁচে থাকত, এভাবে খ্রিস্টান হয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না। | শেষ কথা | নিছক স্মৃতিচারণা কিংবা পলাশ কত খারাপ ছিল সেটা জানানো এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। আমি এমন একজন মুমিনকে কাছ থেকে দেখেছি, যে মুরতাদ হয়ে গেছে। আর কোনো মুমিনের সঙ্গে যেন এমন না ঘটে, সে উদ্দেশ্যেই এই লেখা। আমি চেষ্টা করেছি ওর সমস্যাগুলো আপনাদেরকে জানানো। লেখাটা পড়ার পর মনে হতে পারে আমি কেবল খারাপ দিকগুলোই বললাম। কিন্তু আমাদের মাথায় রাখতে হবে, মুর/তাদের গুণ বর্ণনা মুমিনের শান নয়। তাছাড়া তার গুণ জেনে আমাদের লাভ কী? বরং যে সম্ভাব্য কারণগুলো তাকে কুফরের গর্তে ফেলে দিয়েছে, সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের সচেতন হ‌ওয়া উচিত। আমাদের অনেকের মধ্যেই কিন্তু পলাশের দোষগুলো কমবেশি রয়েছে। আমাদের অনেকের‌ই উস্তাদ নেই। আমাদের অনেকের‌ই ফরজ ইলম নেই, অথচ অনলাইনে অফলাইনে তর্কবিতর্ক করে সময় পার করি। আমরা অনেকেই আলিমদের শ্রদ্ধা করি না। মুমিনদের দোষত্রুটি খুঁজে বেড়াই। অত‌এব এখন‌ই আমাদের সাবধান হ‌ওয়া উচিত। কে বলতে পারে আমাদের পা পিছলে যাবে না? কে বলতে পারে মহামূল্যবান ঈমান আমরা হারিয়ে ফেলব না? ঈমান আনা কঠিন। ঈমান টিকিয়ে রাখা আর‌ও কঠিন। রাসূলুল্লাহর হাদীস স্মরণ রাখা উচিত, যেখানে বলা হচ্ছে শেষ যুগে ঈমান ধরে রাখা হাতে জ্বলন্ত কয়লা ধরে রাখার চেয়েও কঠিন হবে। (৩) | তথ্যসূত্র | ১) আহমদ আল উবাইদুল্লাহর পূর্ব নাম পলাশ নয়। অনলাইনে প্রাইভেসির কারণে সে নিজের প্রকৃত পরিচয় দিত না। কারণ তার পরিবার থেকে সে ক্ষতির আশংকা করত। আমরাও তাই প্রকৃত নাম গোপন রাখছি। ২) তাযকিরাতুস সামি ওয়াল মুতাকাল্লিম, পৃষ্ঠা-৮৭ ৩) তিরমিজি, ২২৬০ @Talibtimes2bn
Hammasini ko'rsatish...
Boshqa reja tanlang

Joriy rejangiz faqat 5 ta kanal uchun analitika imkoniyatini beradi. Ko'proq olish uchun, iltimos, boshqa reja tanlang.