উমায়ের আল হিন্দী

একজন সোয়াহিলি অভিবাসী সোমালিয়ায় অভিবাসনকে প্ররোচিত করে এবং ব্যাটালিয়নের নতুন প্রকাশনায় আল-শাবাব যোদ্ধাদের বেশ কয়েকটি সামরিক অভিযান নথিভুক্ত করে লিখছেন আন নযিআত মিডিয়া ১৬-০১-২০২২ কাতায়েব ফাউন্ডেশন, মুজাহিদিন ইয়ুথ মুভমেন্টের মিডিয়া উইং, সম্প্রতি প্রকাশিত একটি উসকানিমূলক এবং অ্যাডভোকেসি প্রকাশনার একটি সিরিজের অংশ হিসাবে এই সপ্তাহে 3টি নতুন প্রকাশনা পেশ করেছে। প্রথম সংস্করণ, 4 মিনিটেরও কম সময়ে, দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলে রাজ্যের বালাদ শহরে সরকারী মিলিশিয়াদের উপর একটি অভিযানের একটি নথি উপস্থাপন করে। একটি জিহাদি সঙ্গীতের পৃষ্ঠপোষকতায়, আন্দোলনের যোদ্ধারা রাতে মিলিশিয়াদের উপর আক্রমণ করতে দেখা যায়, এবং তারপরে তারা শহরটিতে ঝড় তুলে তার নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়। ফুটেজটির সাথে আল-এর প্রতিষ্ঠাতা শেখ ওসামা বিন লাদেনের একটি বক্তৃতা ছিল। -কায়েদা অর্গানাইজেশন অফ জিহাদ, যেখানে তিনি বলেছেন: “আমি আমার মুজাহিদীন ভাইদের, সোমালিয়ার সৎ সন্তানদেরকে সম্বোধন করছি, জিহাদের পথে তাদের পদক্ষেপ চালিয়ে যেতে, বিশ্বব্যাপী অবিশ্বাস দ্বিধা ও সংকটের মধ্যে রয়েছে, কয়েক দশক ধরে নজিরবিহীন, তাই ধৈর্য ধরুন। এবং প্রমাণ করুন, আপনি ইসলামিক মুজাহিদ বাহিনীতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেনাবাহিনী। রিলিজটি আরব উপদ্বীপের জিহাদের একজন শেখ হারিথ আল-নাজারির একটি বক্তৃতা দিয়ে শেষ করেছে, যিনি আমেরিকান বোমা হামলায় শহীদ হয়েছিলেন, যেখানে তিনি বলেছেন: "একটি শব্দ, একটি শব্দের একটি ভারসাম্য রয়েছে, এবং এর ওজন আছে, মানুষের কাছে এবং ঈশ্বরের কাছে, বরকতময় ও মহিমান্বিত, তাই সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের কাছে ভাল শব্দটি রয়েছে। বিশ্বাসীকে ডিগ্রী দ্বারা উন্নীত করা হয়, এবং একটি খারাপ শব্দ এবং একটি খারাপ শব্দ এবং একটি খারাপ শব্দ, বান্দাকে নিমজ্জিত করে। জাহান্নামের গভীরে, যেমন নবীজি, আল্লাহর দোয়া ও সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছিলেন, আল্লাহ, কিসের জন্য? শব্দ থেকে একটি শব্দের কারণে, এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আমাদের সর্বোত্তম শব্দগুলি বলতে আদেশ করেছিলেন যা সর্বশক্তিমান ঈশ্বর বলেছেন (এবং আমার বান্দাদের বলুন কোনটি ভাল বলতে) তারপর আমাদের কাছে একটি ভাল শব্দ এবং একটি ভাল শব্দ এবং একটি খারাপ শব্দ এবং একটি খারাপ শব্দ রয়েছে। শব্দ, যা প্রয়োজন তা হল সবচেয়ে খারাপ শব্দটি বলা নয়, কিছু লোক তার অভিধানে সবচেয়ে খারাপ শব্দটি অনুসন্ধান করে, এটির প্রয়োজন নেই যে আপনি সবচেয়ে খারাপ শব্দটি এবং খারাপ শব্দটি এমনকি ভাল শব্দটিও বলবেন না, তবে বরং তিনি তার বান্দাদের বলেন: বল কোনটি উত্তম, কেন? শয়তান তাদের মধ্যে বিচ্যুত হয়।) আপনি যদি সর্বোত্তম কথাটি না বলেন, তবে শয়তানের স্তনে আক্রমণ করার সুযোগ রয়েছে।" এই কথাগুলো দিয়েই প্রথম সংস্করণ শেষ হলো। সূত্র শাহাদাহ নিউজ https://shahadanews.com/?p=16258

হে নবী মুমিনদের কে জিহাদের জন্য উত্তেজিত করুন! HQ 720 (82.92MB) ৭২০ রেজুলেশন [ ৮২.৯২ মেগাবাইট ]

সরকার আশঙ্কা করছে যে মুজাহিদিন ইয়ুথ মুভমেন্ট সমস্ত সোমালিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করবে, কারণ আন্দোলনটি ইসলামী শরিয়ার শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য এবং দেশে পশ্চিমা আধিপত্য রোধ করার জন্য এটিকে নামিয়ে আনার জন্য একটি যুদ্ধ চালাচ্ছে। আল-শাবাব মধ্য ও দক্ষিণ সোমালিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর সামরিক ও নিরাপত্তা কার্যক্রম রাজধানী মোগাদিশু এবং কেনিয়ার কেন্দ্রস্থল পর্যন্ত বিস্তৃত। লিখছেন আন নযিআত মিডিয়া সূত্র - শাহাদাহ নিউজ ১১জুমাদিউস সানি ১৪৪৩ 14-01-2022

হে আদম সন্তানেরা! তোমরা আল্লাহর পথ পরিহার করেছ! নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর সুন্নাত ছেড়ে দিয়েছ! তোমরা একে অপরের অধিকার ক্ষণ্ন করছ! তোমরা বনী আদমের অধিকার লংঘনের অপরাধে অপরাধী! তোমরা ভাইয়ে ভাইয়ে কাটাকাটি হানাহানি করছ। পরস্পর যুদ্ধ বিগ্রহ করছ। আজ তোমাদের দুশমনরা সশস্ত্র অবস্থায় তোমাদের ধংস সাধনে পথ খুঁজছে। তোমরা বিলাসী জিন্দেগী ত্যাগ করো। সীমা লংঘনের পথ ছেড়ে দাও। এক আল্লাহর নির্দেশ এবং রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পদাংক অনুসরণ করে চল। দেখবে, অচিরেই বিজয় তোমাদের পদচুম্বন করবে। ----------------------------------- মুসলিম জনসাধারণদের প্রতি ------------------------------------ শাহ্ ওলীউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহ) এর নসীহত

ভারতে আর এক ধাপ পরেই শুরু হবে মুসলিম গণহত্যা: অধ্যাপক স্ট্যান্টন ভারতে হিন্দুত্ববাদীরা রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিকল্পিতভাবে ধীরে ধীরে মুসলিম গণহত্যার দিকে যাচ্ছে। যার ঘোষণা এখন হিন্দুত্ববাদী উগ্র নেতারা প্রকাশ্যভাবেই দিচ্ছে। মুসলিমদের জাতিগত নির্মূল প্রক্রিয়ার পূর্ব ধাপগুলো সম্পন্ন করে মূল নিধন পর্বে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে হিন্দুত্ববাদীরা। এ ব্যাপারে প্রফেসর গ্রেগরি এইচ স্ট্যান্টন গত সোমবার (১০/০১/২২) টুইটারে ভারতে মুসলিমদের উপর গণহত্যা শুরু হওয়ার ব্যাপারে জরুরী সতর্ক বার্তা দিয়েছেন। জেনোসাইড ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক স্ট্যান্টন বলেছেন, ভারত মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর গণহত্যা চালানোর ৮ম ধাপে আছে। আর এক ধাপ পরেই শুরু হবে মুসলিম গণহত্যা। প্রফেসর স্ট্যান্টন হলো “গণহত্যার ১০ ধাপ” তত্ত্বের স্থপতি এবং অলাভজনক সংস্থা জেনোসাইড ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা। এই সংগঠন গণহত্যার পূর্বাভাস জানায় এবং গণহত্যা-সহ অন্যান্য সব উপায়ে মানুষ হত্যা প্রতিরোধে কাজ করে৷ জাস্টিস ফর অল অর্গানাইজেশনের আয়োজিত একটি ভার্চুয়াল ইভেন্টে প্রফেসর স্ট্যান্টন বলেছেন, ভারত গণহত্যা, নিপীড়নের ৮ম পর্যায়ে রয়েছে; নির্মূল করা থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে। তিনি আরও বলেছেন, দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি “এটি (গণহত্যা) করতে পারলে খুব খুশি হবে”। হিন্দু চরমপন্থী গোষ্ঠী, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) এর সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার জন্যও মোদীর সমালোচনা করেছেন অধ্যাপক স্ট্যান্টন। তিনি আরএসএসকে হিটলারের প্রতিষ্ঠিত নাৎসি সংগঠনের সাথে তুলনা করেছেন। এই নাৎসি বাহিনী অগণিত মানুষকে হত্যা করেছিল। উল্লেখ্য, ইতোমধ্যেই হিন্দুত্ববাদী উগ্র সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের গণহারে হত্যা করার প্রকাশ্য আহ্বান জানাচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় মুসলিমদের হত্যা করে ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত করার শপথ নিচ্ছে। বিভিন্ন বয়সের হিন্দুদের প্রকাশ্যে মুসলিম হত্যার জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। মুসলিমদের উপর হামলা চালানো হচ্ছে। মুসলিমদের বয়কটের শপথ নেওয়া হচ্ছে। সব মিলিয়ে মুসলিমদের অনাগত দিনগুলো আরো ভয়াবহ আকার করছে। তাই ইসলামি বিশ্লেষকগণ মতামত ব্যক্ত করেছেন যে, মুসলিমদের এখন চিন্তা করা উচিৎ তাদের খুন করতে হিন্দুত্ববাদীরা তরবারি ধার দিয়ে দিচ্ছে, অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। সুতরাং তারা কি এখন হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াবে নাকি খুন হওয়ার জন্য প্রহর গুণবে? তথ্যসূত্র: —– India is in 8th stage of genocide, just one step away from extermination: Genocide Watch founder Prof Stanton https://tinyurl.com/2p8ja52t

তেলেঙ্গানায় আসামের মুখ্যমন্ত্রীর ইতিহাস থেকে মুসলিমদের মুছে ফেলার আহ্বান আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী বিভিন্ন মন্তব্য করে সমালোচিত হয়েছে বহুবার। তবে তার এবারের ঘোষণা আগের যেকোন বারের চেয়ে একটু বেশিই উগ্র। সে বলেছে, শিগগিরই নিজাম ও ওয়াইসির নাম মুছে ফেলা হবে। তেলেঙ্গানার ওয়ারাঙ্গালে এক সমাবেশে ভাষণে উগ্র হিন্দু নেতা হেমন্ত বলেছে, “আমাদের একটি নতুন ভারত গড়তে হবে, যেখানে কোনও ওয়াইসি, আওরঙ্গজেব, বাবরের জন্য কোনও স্থান থাকবে না এবং যেখানে কেউ নিজামের ইতিহাস পড়বে না এবং যদি কেউ ইতিহাস পড়ে তবে সে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ইতিহাস পড়বে।” মুসলিমদের ইতিহাস মুছে নতুন ভারত গড়ার আহ্বান জানিয়ে সে মুলত মুসলিম গণহত্যার আগুনে ঘি ঢালছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এছাড়া সে উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ এবং ভারত-দখলকৃত কাশ্মীরের বিশেষ প্রশাসনিক মর্যাদা বাতিলেরও প্রশংসা করেছে। এ মুসলিমদের গাফলতের সুযোগ নিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা ভারতের মুসলিদের অবদান সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। যেন পরর্বতী প্রজম্ম জানতেই না পারে যে, এই ভারতে এক সময় মুসলিমদের রাজত্ব্য ছিল। ইসলামি শাসন ব্যবস্থাই এই অন্ধকারাচ্ছন্ন ভারতকে সভ্যতা ও ন্যায়নীতির শিক্ষা দিয়েছিল। আর হিন্দুত্ববাদীরা এমন এক ভারতের স্বপ্ন দেখছে যেখানে কোন মুসলিম থাকবে না। মুসলিমদের অবদান মুছে ফেলতে ইসলামিক নাম পরিবর্তন করে হিন্দুয়ানী নামকরণ করা হচ্ছে। শিক্ষা সিলেবাসে মুসলিম ব্যক্তিদের লুটেরা, সন্ত্রাস হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। ভারত হবে তাদের কল্পিত হিন্দু রাষ্ট্র, যার কথা তারা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করছে। তবে হিন্দুত্ববাদীরা যাই বলুক বা করুক, বিজয়ের শেষ হাসি মুসলিমরাই হাসবেন বলে মনে করেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। কিন্তু এর জন্যে নববী মানহাজের অনুসরণ করে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রস্তুতির কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন তাঁরা। তথ্যসূত্র: —– ১। Names of Nizam and Owaisi will be eliminated: Assam CM Himanta Biswa’s hate speech in Telangana – https://tinyurl.com/2xh7ncnu – https://tinyurl.com/yysp7erh

মুসলিমদের ‘জারজ’ সম্বোধন বিজেপি মন্ত্রীর, ফেসবুকে আযানকে শিয়ালের ডাকের সাথে তুলনা ভারতে লোকসমাগমে প্রকাশ্যে মুসলিমদের জারজ বলে গালি দিয়েছে মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপির এক মন্ত্রী। তার ভাষায়- মুসলিমরা বিশৃঙ্খল; তাদেরকে সন্ত্রাসী আইনে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক ও হয়রানি করার কথাও বলেছে ঐ হিন্দু সন্ত্রাসী। ভারতে প্রকাশ্যেই মুসলিমদের বিরুদ্ধে জিঘাংসা ও বিদ্বেষ ছড়ানো হলেও অপরাধীদের বিরুদ্ধে হিন্দুত্ববাদী কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। আর তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না যেনেই তারা মুসলিমদেরকে জারজ বলে গালি দেওয়া দুঃসাহস পাচ্ছে। এদিকে, ভারতের রানা ঘাটে দিবাকর ঘোষ নামে ফেসবুক আইডি থেকে ১১/০১/২২ মঙ্গলবার ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান পাঁচ ওয়াক্তের আযানকে শিয়ালের ডাকের সাথে তুলনা করে অবমাননাকর এক পোস্ট দিয়েছে। পোস্টে প্রিয়নবী (সা:) এর সুন্নত দাড়ি নিয়েও ব্যঙ্গ করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে মুসলিমরা রানা ঘাটে বিক্ষোভ করেছেন। এদিকে, জিশান খান নামের ৩২ বছর বয়সি এক মানসিক ভারসাম্যহীন মুসলিম যুবককে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে ও একইসঙ্গে থুতু চাটতে বাধ্য করেছে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ শহরের বিজেপি কর্মীরা। সে সময় সেখানে উপস্থিত ছিল, ধানবাদের বিজেপি বিধায়ক রাজ সিনহা এবং ধানবাদের সাংসদ পি এন সিং। তাদের উপস্থিতিতে এই ধরনের ঘটনা ঘটায় কথিত বুদ্ধিজীবীরা বিস্ময় প্রকাশ করছে। যদিও এটাই বিজেপি’র আসল রূপ, তবুও ঐ কথিত বুদ্ধিজীবীরা বিস্ময় প্রকাশ করে ঘটনার গভিরতা আড়াল করার চেস্তাই হয়তো করছে। ঐ ঘটনার একটি ভিডিও সােশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে দ্রুত তা ভাইরালও হয়েছে। জিশান খানের ভাই রেহান জানান, তাঁর ভাই জুমুআ’র নামায পড়তে মসজিদে গিয়েছিল। কিন্তু সে কখন মসজিদ থেকে বের হয়ে গিয়েছিল তা খেয়াল করেননি তারা। তিনি আরও বলেন, এক সময়ে চেন্নাইতে সে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গিয়েছিল। কিন্তু শেষ করতে পারেনি। তখন থেকেই তার মানসিক ভারসাম্যহীনতার সমস্যা দেখা দেয়। হঠাৎ হঠাৎ ওর মুড বদলে যায়। ভারতে মুসলিম নির্যাতন এখন চরম মাত্রায় পৌছে গেছে, এখন কেবল নিধনযজ্ঞ শুরু হওয়াই বাকি। মুসলিমদের মধ্যে কোন ঐক্য ও শাসন-কর্তৃত্ব না থাকার সুযোগে হিন্দুত্ববাদীরা ইসলাম ও মুসলিদের উপর আঘাত করতে এক মূহুর্তের জন্যও চিন্তা করছে না। মুসলিমদেরকে তাই ঘুরে দাঁড়াতে হলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজেরাই হিন্দুত্ববাদীদেরকে প্রতিরোধ করতে হবে বলে মোট অধিকাংশ বিশ্লেষকের। তথ্যসূত্র: —– ১। বিজেপি নেতার মুসলিমদের জারজ গালি দেওয়ার ভিডিও https://tinyurl.com/4a5f6kmm ২। আযানকে শিয়ালের ডাকের সাথে তুলনা ফেসবুকে হিন্দু যুবকের পোস্ট https://tinyurl.com/2p8mhchj ৩। মানসিক ভারসাম্যহীন মুসলিম যুবককে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে ও একইসঙ্গে থুতু চাটতে বাধ্য করেছে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ শহরের বিজেপি কর্মীরা। https://tinyurl.com/2p82jjnz