2 838
Підписники
+524 години
+317 днів
+11730 днів
- Підписники
- Перегляди допису
- ER - коефіцієнт залучення
Триває завантаження даних...
Приріст підписників
Триває завантаження даних...
Emad_Hamdeh_Salafism_and_Traditionalism_Scholarly_Authority_in_Modern.pdf
Emad_Hamdeh_Salafism_and_Traditionalism_Scholarly_Authority_in_Modern.pdf3.27 MB
🔥 8👍 1💯 1
Repost from Protect Our Sisters (Official)
03:53
Відео недоступнеДивитись в Telegram
শেষ আযান, আহ্~
ভারতের উত্তর প্রদেশের লখনৌর মোহাম্মাদিয়া মসজিদে শেষ আযান হচ্ছে। এরপর কুকুর মোদি সরকার এবং যোগী আদিত্যনাতের সন্ত্রাসী বাহিনী এই মসজিদটি শহিদ (ভেঙে) করে দেবে।
ভিডিওতে লোকটা যখন বলছিল "এ আখেরি আজান হ্যায়" তখন বুকটা মোচড় দিয়ে উঠলো। মনে হচ্ছে নিজের কলিজাটা ছিড়ে যাচ্ছে।
প্রতিনিয়ত ভারতে বিভিন্ন অজুহাত বাহানায় এক এক করে আমাদের অগণিত মসজিদ শহীদ করা হচ্ছে, মুসলিমদের বাড়িঘর ভেঙে দেওয়া হচ্ছে আর আমাদের ভাইদের ওপর নির্যাতন তো আছেই।
খুব বেশি পাখনা গজিয়েছে গো-মূত্রখোরদের,,, অপেক্ষা কর মূর্খের দল। পই পই করে সব কিছুর হিসাব নেওয়া হবে। অচিরেই তোদের ধ্বংস করা হবে। আমাদের নীরবতা আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতির পূর্বাভাস মাত্র। ইনশাআল্লাহ সময় সন্নিকটে ☝️
✒️ Mumin Al Hindi
Team @Protect_Our_Sister
All Liflet Pdf @POSOfficialPdf
76.01 MB
😢 14🤮 1🤣 1
Фото недоступнеДивитись в Telegram
নিজের 'ক্যারিয়ার' গড়তে গিয়ে নবজাতক শিশুকে নয়তলা থেকে নীচে ফেলে দেওয়াটা প্রগতিশীলতা!
💔 11🤣 2
তাসাউফ চর্চা করেন। এটা অজানা থাকলে আপনাদের উচিত হলো ইলম অর্জনে আরো মনোনিবেশ করা।
আমি তাসাউফের কথা বলার অর্থ আমি কোন সুফি না, বরং আপনারা যেই আবেগ লালন করেন, তা আপনাদের চেয়ে কম আমার মধ্যে নাই। আমাদের প্রকৃত ইলম ও ফাহম বুঝতে হবে। এছাড়া দ্বীনের বিজয় হবে না। একটা লুপ চলতে থাকবে শুধু, তার ফলাফল আপাতদৃষ্টিতে ভিন্ন হলেও প্রকৃতপক্ষে তা একই জায়গায় নিয়ে আসবে। It's called impossible revolution. পাখি কখনো একটা ডানা দিয়ে উড়তে পারেনা, উড়ার চেষ্টা করলেই তা মুখ থুবড়ে অবশ্যই পড়বে।
👍 12❤ 2
Impossible revolution
সম্পদের মানুষের গোমরাহীর কারণ, আবার একই সাথে এই সম্পদ মানুষের মধ্যে ইবাদত ও খুলুসিয়াত বৃদ্ধি কারণ। কিন্তু আজকাল যখন সম্পদ উপার্জনের কথা উঠে আসে, তখন উপার্জন পরবর্তী সময়ে বিলাসীতার কারণে দ্বীনের বিজয় থেকে দূরে সরে যাওয়া - এই ব্যাপারগুলো উঠে আসে। এখানে একই সাথে বাস্তবতাকে উপেক্ষা করার পাশপাশি এটাও বলা হচ্ছে যে তার উচিত দ্বীনের বিজয়ের দিকে মনোযোগ দেওয়া। অথচ সম্পদ উপার্জন এবং দ্বীনের বিজয়— এই দুইটা বিষয় কখনোই স্ববিরোধী না বরং যারা এটাকে স্ববিরোধী বলে উপস্থাপন করছে, এটা তাদের সামাজিক অবস্থা এবং পরিপূর্ণ দ্বীনের ফাহম না থাকার দুর্বলতা বলে মনে করি।
এইখানেই তাসাউফের গুরুত্ব চলে আসে। মুসলিম শাসনামলে আব্বাসীরা হলো সবচেয়ে সম্পদশালী, ধনাঢ্য এবং দুনিয়াবি দিক থেকে অগ্রগামীতাথ শীর্ষে কোন সন্দেহ ছাড়াই। উমাইয়াদের আমলে ভূমি বিস্তৃতির সাথে সাথে সম্পদের জোয়ার আসতে থাকে। এরপরে আব্বাসীরা খেলাফতে আসলে তারা সেই সম্পদ বিনিয়োগ করতে শুরু করে জ্ঞান বিজ্ঞান ও বিলাসীতার খাতে। আব্বাসী আমলের সবচেয়ে বড় বড় সুফি দরবেশ ও হাম্বলী ফকিহ শায়খ আব্দুল কাদির জালানি রহ তখন ছিলেন আব্বাসীদের মাথার তাজ। হাম্বলি ফিকহ এতো বেশি টেক্সচুয়াল হওয়ার পরও শায়খ আব্দুল কাদের জিলানী রহ ছিলেন সুফি দরবেশ। এর কারণ কি? এই তত্ত্বটা আপনাদের বুঝতে হবে।
সাহাবাদের গড়ে তুলেছেন স্বয়ং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এজন্য তাদেরকে আলাদাভাবে ইসলাহের প্রয়োজন পড়তো না, বরং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারার নূর এবং তাঁর দিদারই মানুষের অন্তরকে পরিষ্কার করে দিতো। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এজন্য যারা দেখেছেন এবং ঈমান অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছেন, তারা সবাই আমাদের জন্য উজ্জ্বল নক্ষত্র হওয়ার কারণ এটাই- স্বয়ং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের করা ইসলাহ, অন্যদের ইসলাহের সমান হবে না। তাঁকে দেখামাত্রই মানুষ প্রভাবিত হয়ে পড়তো, ইসলাম গ্রহণ করতো, কিন্তু আমাদের বেলায় তা অসম্ভব। বরং উমাইয়া এবং আব্বাসীদের সময়েও তা সম্ভব ছিলো না। এজন্য যখন সম্পদের জোয়ার শুরু হয়, তখন ইখলাস ও খুলুসিয়াত দূর হতে থাকে।
ফলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগের সেই ঈমানী আবেগ ও বাস্তবতা ফিরিয়ে আনার জন্য তাসাউফের সূচনা হয়। তাসাউফ কাজ করে মানুষের আত্মার পরিশুদ্ধিতে। তাবলিগ এই তাসাউফ চর্চারই একটি শাখা। এজন্য অনেক ধনী ধনী ব্যাক্তিরাও তাবলীগে গিয়ে চটি পায়ে ঘুরতে দেখা আমাদের কারো কাছে অজানা বিষয় না। শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ এজন্য সম্পদ এবং তাসাউফের গুরুত্বকে সমানভাবে প্রয়োজন মনে করেছেন। দেওবন্দীরা এজন্য ইলম অর্জনের পাশাপাশি যেমন নিজের সম্পদ উপার্জনের প্রতি গুরুত্বারোপ করে, ঠিক একইভাবে তারা জি**দের ময়দানেও তাসাউফকে প্রাধান্য দান করেন। দ্বীন বিজয়ের জন্য নিজেকে অভাব অনটনের মধ্যে রেখে, পরিবারকে প্রয়োজনীয় সুবিধা দিতে ব্যর্থ—এটাকে ইখলাস মনে করা মারাত্মক ভুল, আবার আবার বিলাসীতাও করাও ভুল। তাহলে সমন্বয় কিভাবে সম্ভব?
তাসাউফের মাধ্যমে। শায়খ নজদীর অষ্টাদশ শতাব্দীর হিজায অঞ্চল বাদ দিলে পুরো মুসলিম বিশ্বের সকল আলেমরা ইলম অর্জনের পাশাপাশি তাসাউফকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছেন। তাসাউফ নিয়ে আধুনিককালের মিথ্যাচার প্রোপাগান্ডার পেছনে নজদী চিন্তাধারার ভূমিকা আছে তাতে কোন সন্দেহ নাই। কারণ শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়া তাসাউফকে যেভাবে ভাগ করেছেন, শায়খ নজদী সেটা করেন নাই। বরং তিনি ভালো মন্দ একই কাতারে ফেলে দিয়ে একটা বিভ্রান্তির দরজা উন্মুক্ত করেছেন। এটা শায়খ নজদীর অন্যতম তাসামূহগুলোর অন্যতম।
সাহাবারা সম্পদের উপার্জন করেছেন, কিন্তু সম্পদের ব্যয় করেছেন দ্বীনের কাজে। সাহাবাদের আলাদা আলাদা মাজহাব বা জুরিসপ্রুডেন্সের প্রয়োজন হয়নি, কারণ তারা নিজেরাই মুজতাহিদ ছিলেন। আমাদের জন্য মাযহাবের প্রয়োজন আছে, এবং আছে তাসাউফের প্রয়োজন। আমাদের সম্পদের প্রয়োজন আছে, আবার আছে ইখলাস ও দুনিয়া বিমুখতার প্রয়োজন। একজন মানুষ নিজে ধনী হওয়ার পর অন্যকে দারিদ্র্যতার প্রতি উৎসাহিত করা একচেটিয়া মনোভাব। সম্পদের উপার্জনের অধিকার সবারই আছে। আমরা সম্পদ উপার্জনের বিপদের পড়ে যাওয়া, বিলাসী আর দুনিয়াবি হয়ে যাওয়ার কারণ হলো তাসাউফ আমাদের মধ্যে না থাকা। প্রয়োজনীয় সম্পদ উপার্জন আর বিলাসীতা- এটা দুইটা স্টেজ; এক না।
তাসাউফের চর্চা মানুষের মধ্যে এমনিতেই দুনিয়াবিমূখতা তৈরি করে। এজন্য শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ তাঁর জিদী আন্দোলনে তাসাউফ চর্চাকারীদের গুরুত্ব দিয়েছেন বেশি। এটাই দেওবন্দীয়াত। অর্থাৎ ভারসাম্যতা ধরে রাখা। এই তাসাউফ জীবনের সবখানেই থাকবে, জিদের ময়দানে, ইলমের ময়দানে, ব্যবসার ময়দানে এবং পারিবারিক অঙ্গনে। তাসাউফ মুসলমানদের জীবনে এখন ফিকহের মতো গুরুত্বপূর্ণ। আপনাদেরকে বলেছিলাম খলিফা সিরা জুদ্দীন হাক্কানী হাফিজাহুল্লাহ নকশবন্দী তরীকায়
❤ 4👍 2
বাঙ্গালায় কোরবানির ঈদ আসলে সবার প্রথম মনে আসে ইব্রাহিম আলাইহিস সালামের কথা। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস হলো ইয়ামেনি সুফি মু**হিদ শাহ জালাল রহিমাহুল্লাহ। মুসলিম বাঙ্গালার ইতিহাসে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস হলেন তিনি। গরু কোরবানির ইতিহাসের সাথে শাহ জালালের আর গৌড় গোবিন্দের ঘটনা একটা উজ্জ্বল উদাহরণ। প্রতি যুগেই শাহ জালালের উত্তরসূরী আর গৌড় গোবিন্দের উত্তরসুরীদের সংঘর্ষ অনিবার্য।
❤ 18🔥 4😁 1
Repost from Meer Salman
00:30
Відео недоступнеДивитись в Telegram
ইমারতের কুয়ালালামপুর অ্যাম্বাসি। যারা ভেবেছিল ইমারতকে Pariah state বানাবে তাদের জন্য সমবেদনা। প্রশ্ন হলো ঢাকায় অ্যাম্বাসি খুলবে কবে?
4.33 MB
🔥 23
Оберіть інший тариф
На вашому тарифі доступна аналітика тільки для 5 каналів. Щоб отримати більше — оберіть інший тариф.