cookie

Ми використовуємо файли cookie для покращення вашого досвіду перегляду. Натиснувши «Прийняти все», ви погоджуєтеся на використання файлів cookie.

avatar

গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স

A creation for Truths

Більше
Рекламні дописи
7 260
Підписники
+1124 години
+577 днів
+22530 днів

Триває завантаження даних...

Приріст підписників

Триває завантаження даних...

বাসার কাজের মহিলা প্লেট ধুতে গিয়ে প্লেটগুলো ভেঙ্গে ফেলল! মালিক যদি দেখেন এই কাজ করেছে, তার চাকরি যাবে তো যাবে, রাগী কেউ হলে মার খেতে পারে। মুসলিম শাসনামলে এমন ক্ষেত্রে ওয়াকফ প্রতিষ্ঠান ছিলো। সেই প্রতিষ্ঠানে ভাঙ্গা প্লেট-গ্লাস, তৈজসপত্র নিয়ে গেলে তারা নতুন প্লেট-গ্লাস দিত। এটার জন্য আলাদা টাকা দিতে হতো না, ইন্সুইরেন্সও করতে হতো না। শুধু তাই না। মুসলিম শাসনামল কতোটা মানবকল্যাণমূলক ছিল, কয়েকটি উদাহরণ দিলে বুঝা যাবে। বিয়ের পাত্রীর জন্য দামি অলংকার প্রয়োজন, বিয়ের দিনের পরার জন্য ভালো জামা প্রয়োজন। শুধুমাত্র একদিন পরার জন্য এতো দাম দিয়ে কাপড় কেনার সামর্থ্য অনেকের থাকে না। মুসলিম শাসনামলে এমন ওয়াকফ প্রতিষ্ঠান ছিল। সেখানে গিয়ে পাত্র-পাত্রী পছন্দমতো কাপড়, স্বর্ণ-গহনা নিয়ে আসতে পারত। বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে ফেরত দিয়ে আসত। কোনো ভাড়া দিতে হতো না। রাস্তায় অনেক কুকুর থাকে, যেগুলো ময়লা-আবর্জনার মধ্যে খাবার খুঁজে খায়। কিন্তু, মুসলিম শাসনামলে রাস্তার কুকুরের জন্য পর্যন্ত খাবার-পানির ব্যবস্থা ছিল। হাসপাতালে রোগীরা ভর্তি হতো। রোগীদের মধ্যে অনেকেই ১০ দিন, ২০ দিন, ১ মাস ভর্তি থাকত। অসুস্থতার কারণে ওই সময় তারা উপার্জন করতে পার‍ত না। মুসলিম শাসনামলে তাদের চিকিৎসা খরচ ছিল সম্পূর্ণ ফ্রি। শুধু তাই নয়, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবার সময় তাদের বেতনের মতো টাকা দেয়া হতো। অর্থাৎ, ঐ সময় সে কাজ করলে বেতন পেত। অসুস্থতার কারণে কাজ না করায় পরিবার যেন কষ্টে না থাকে সেজন্য টাকাও দেওয়া হতো! মুসলিম শাসনামলের এমন সোনালী অধ্যায় সম্পর্কে জানতে পারবেন গার্ডিয়ান প্রকাশিত 'ইতিহাসের অপবাদ: অপবাদের ইতিহাস' বইয়ে।
Показати все...
52👍 4🥰 1
Фото недоступнеДивитись в Telegram
27👍 4
আপনি যদি বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশকে দেখেন, বেশ অবাক হবেন! বাংলাদেশের চারিদিকে অমুসলিম রাষ্ট্র। তার ঠিক মাঝখানে এমন একটি দেশ, যেখানকার জনসংখ্যার ৯০% মুসলিম! অনেক ইতিহাসবিদ, নৃতাত্ত্বিক এটা নিয়ে গবেষণা করেছেন, অবাক হয়েছেন। এ রকম একটি অঞ্চলে কীভাবে ইসলাম এলো? কীভাবে ইসলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্ম হলো? মুসলিমরা দিল্লি শাসন করেছে। কিন্তু দিল্লিতে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ নয়। কিন্তু ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। এই অঞ্চলে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করার পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে। তার মধ্যে দুটো উল্লেখযোগ্য কারণ হলো---ধর্মান্তরিত এবং বহিরাগমন। এই অঞ্চলের লোকজন যেমন ব্যাপক হারে ইসলাম গ্রহণ করেছে, তেমনিই অন্যান্য অঞ্চল থেকে মুসলিমরা এখানে এসে স্থায়ী হয়েছে। আমরা প্রায়ই ‘হাজার বছরের সংস্কৃতি’ কথাটি শুনি। বর্তমানে বাংলাদেশে হাজার বছরের কোনো সংস্কৃতি ঠিকে থাকলে সেটা হলো মুসলিমদের সংস্কৃতি। বলতে গেলে মুসলিমদের সংস্কৃতি ছাড়া এই অঞ্চলে হাজার বছর ধরে চলা আসা কোনো সংস্কৃতি এখন আর ওইভাবে পাওয়া যাবে না। এই অঞ্চলের মুসলিম হিসেবে আমরা জানি না আমাদের সভ্যতার কথা, আমাদের সংস্কৃতির কথা, আমাদের দলিলের কথা! আপনার বাড়ির দলিল যেমন গুরুত্বপূর্ণ, আপনার ভূমির, আপনার জাতির ইতিহাসও তেমনিই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলার মানুষ যেন খুব সহজে বাংলার ইতিহাস জানতে পারে, বাংলার ইতিহাস জেনে নিজের আত্মপরিচয় জানতে পারে, সেই লক্ষ্যে গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স প্রকাশ করেছে ‘বাংলায় ইসলাম ও মুসলিম সভ্যতা’। এই বইটি আপনাকে ভাবতে শেখাবে, আপনাকে অনেক সূত্র দেবে। কীভাবে ইসলাম এমন একটি অঞ্চলের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম হলো, সেটা যেমন জানতে পারবেন, তেমনই জানতে পারবেন এই অঞ্চলে ইসলামের বিকাশধারা, মুসলিম হিসেবে আপনার আত্মপরিচয়।
Показати все...
👍 14 5
স্পেনের বিবাদমান সুলতান ও আমিরগণ মুসলিম হলেও তারা শুধু ক্ষমতার লোভে একে অপরের গলা কা-টতে ব্যস্ত থেকেছে। তাদের অধিকাংশের কাছেই বৃহত্তর মুসলিম স্বার্থের চেয়ে নিজেদের পরিবার বা বংশের স্বার্থই ছিল বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার প্রমাণ ফুটে উঠে খলিফা মুসতাইনের কর্ডোভা আক্র-মণের প্রস্তুতি কালেও। এ সময় তিনি খ্রিষ্টান রাজা ইবনে আলফানসোর কাছে গোপনে সাহায্যের আবেদন নিয়ে দূত পাঠান। অপরদিকে তার প্রতিপক্ষ আরেক মুসলিম সুলতান মাহদিও গোপনে সাহায্যের আবেদন করছেন। এমনকি তিনি খ্রিষ্টান রাজাকে আশ্বাস দেন, যদি তারা খলিফা মুসতাইনের বিরুদ্ধে তাকে সাহায্য করে, তাহলে যু*দ্ধ জয়ের পরে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ খলিফা তার রাজ্যের সীমান্তসংলগ্ন মুসলিম দুর্গগুলো খ্রিষ্টান রাজাকে হস্তান্তর করবেন! তবে খ্রিষ্টান রাজা ইবনে আলফানসো এতটা বোকা ছিলেন না। তিনি ছিলেন তার ধর্মবিশ্বাস ও আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাবান। ফলে ব্যক্তিগত লাভ-লোকসানের বিপরীতে খ্রিষ্টবাদের লাভ-লোকসানের হিসাব-নিকাশ করেই তিনি দুর্বল মাহদির বদলে শক্তিশালী মুসতাইনকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেন। কারণ তিনি জানতেন, সুলতান মাহদির যে অবস্থা, তাতে শক্তিশালী ও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা খলিফা মুসতাইনই জিতবেন। ইবনে আলফানসো কালক্ষেপণ না করে এক হাজার ষাঁড়, পনেরো হাজার ছাগল এবং অস্ত্রসহ কয়েক হাজার খ্রিষ্টান সৈন্য পাঠালেন বন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে। এ ভূখণ্ডে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও ক্ষমতার পালাবদলে নিয়ামক শক্তি হয়ে ওঠার জন্য খ্রিষ্টান রাজাদের জন্য এটা ছিল এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। নিজেদের মধ্যে আন্তঃকোন্দলের মতো এ হঠকারিতার মূল্য কেবল একা মাহদিই দেননি; এর মূল্য দিতে হয়েছে খোদ খলিফা মুসতাইনকেও। এমনকি সুলতান মাহদির বিরুদ্ধে যু*দ্ধে বিজয়ী হওয়ার পরেও খলিফা মুসতাইনকে এমন মাশুল গুনতে হয়েছে যে, তার চেয়ে বরং যু*দ্ধে তার পরাজয়টাও হতো আরও বেশি সম্মানের। সম্ভবত তা ওই ভূখণ্ডে মুসলমান জনগণের জন্যও কল্যাণকর থেকে পারত! জিয়াউল হক-এর নতুন বই- ‘মুসলিম উম্মাহর পতন; উত্তরণের পথ’ থেকে...
Показати все...
👍 21😢 2
Фото недоступнеДивитись в Telegram
একদিন আলি (রা.) কুফার একটি মসজিদে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিচ্ছেন।
Показати все...
Фото недоступнеДивитись в Telegram
👍 22😢 1
একদিন আলি (রা.) কুফার একটি মসজিদে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিচ্ছেন। এমন সময় মসজিদের এক কোনায় ‘লা হুকমা ইল্লা লিল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া আরও হুকুম মানি না’ স্লোগানে একটা হট্টগোল শুরু হয়। মুয়াবিয়া (রা.)-এর সাথে বিরোধের নিষ্পত্তিকল্পে গঠিত সালিশি কমিটির দিকে ইঙ্গিত করে তারা আলি (রা.)-কে উদ্দেশ্য করে বলে, আপনি বিচারব্যবস্থা মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন! অথচ বিচারের মালিক হচ্ছেন আল্লাহ। তারা নিজেদের দাবির সপক্ষে সূরা আনআমের ৫৭ নং আয়াত— ‘আল্লাহ ব্যতীত কারও ফয়সালা গ্রহণযোগ্য নয়’-এর উদ্ধৃতি তুলে দাবি করে, আলি (রা.) আল্লাহর হুকুম ভঙ্গ করেছেন। আর আল্লাহর বিধানের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের কারণে আলি (রা.) মুশরিক (!) হয়ে গেছেন! যেহেতু কাফিরের আনুগত্য করা জায়েজ নেই, তাই যে বা যারা আলি (রা.)-কে কাফির মানবে না, সে-ই কাফির হয়ে যাবে। এই হিসেবে সকল সাহাবি কাফির ও মুরতাদ হয়ে গেছে! ইতিহাসে এরা খারেজি হিসেবে পরিচিত। খারেজি শব্দের অর্থ বের হয়ে যাওয়া বা বহিষ্কৃত। এরাই সর্বপ্রথম একটি বৈধ খিলাফত অস্বীকার করে মুসলিম উম্মাহর মূল অংশ থেকে বের হয়ে মদিনার অদূরে হারুরা প্রান্তরে আলাদা বসতি স্থাপন করে। একটি ইসলামি রাষ্ট্রের ভেতর সূচনা করে স্বতন্ত্র সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ। এই উগ্র দলটি প্রকাশ্যে এসেছিল আলী (রা.) ও মুয়াবিয়া (রা.)-এর মধ্যে রাজনৈতিক ও সামরিক সমঝোতার জন্য সালিশকে কেন্দ্র করে। সালিশের ফয়সালা পছন্দ না হওয়ায় আলি (রা.)-এর দল থেকে কয়েক হাজার সৈন্য বিদ্রোহ করে দল ত্যাগ করেছিল। তাদের অভিযোগ— খলিফা আলি (রা.) কাফির (!) হয়ে গেছেন! তাঁর ঈমান চলে গেছে। কেননা, তিনি সূরা হুজুরাতের ৯ নং আয়াতের নির্দেশনাটি মানেননি। সেই আয়াতে বলা আছে—‘মুমিনদের দুই দল যু- দ্ধে লিপ্ত হলে তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দাও। অতঃপর তাদের একদল যদি সীমালঙ্ঘন করে, তবে সীমালঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে যু- দ্ধ করো; যতক্ষণ না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে না আসে।’ মুয়াবিয়া (রা.)-এর দল যেহেতু সীমালঙ্ঘনকারী, তাই তারা আত্মসমর্পণ না করা পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে যু- দ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। কিন্তু আলি (রা.) তা না করে মুয়াবিয়া (রা.)-এর সাথে সন্ধি করার মাধ্যমে সূরা হুজুরাতের উক্ত আয়াতটির স্পষ্ট লঙ্ঘন করেছেন। ফলে তিনি কাফির (!) হয়ে গেছেন। খারিজিদের উগ্রতার সীমা ছাড়িয়ে গেলে সকল সচেতন মহল থেকেই তাদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু হয়। এ লক্ষ্যে খলিফা আলি (রা.) খারিজিদের নিকট পাঠান আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-কে। তাঁর এই প্রচেষ্টা একেবারে বিফলে যায়নি। দীর্ঘ আলোচনার পর খারেজিদের একটা অংশ সঠিক পথে ফিরে আসে। তবে অধিকাংশ পথভ্রষ্টই থেকে যায়। এরা প্রায় সকলেই ছিল কট্টরপন্থি, অত্যন্ত উগ্র মতাবলম্বী। আলি (রা.)-এর প্রতি অনুগত এবং তাঁর খিলাফতের অধীনে থাকা সকল মুসলিমকে তারা কাফির বলে মনে করত। এই সূত্র ধরেই তারা প্রখ্যাত সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে খাব্বাব (রা.)-কে সপরিবারে হ+/ত্যা করে। সম্মানিত এই সাহাবির অপরাধ কেবল এতটুকুই ছিল, তিনি আলি ও মুয়াবিয়া (রা.)-সহ এই রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে জড়িত পক্ষ-বিপক্ষের সাহাবিদের কাফির মনে করতেন না। শুধু এ কারণেই তারা ইবনে খাব্বাব (রা.)-কে নদীর পার নিয়ে গিয়ে জবাই করে। শুধু তাই নয় তাঁর সন্তানসম্ভবা স্ত্রীর পেট চিরে তাঁকেও নৃশংসভাবে হ+/ত্যা করে! খলিফা আলি (রা.) নৃশংস ও বর্বর এই হ+/ত্যাকাণ্ডের তদন্ত শুরু করলে হ+/ত্যাকারীরা অত্যন্ত দম্ভভরে এ হ+/ত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়, এই কাফিরকে (!) তারাই হ+/ত্যা করেছে। জিয়াউল হক-এর নতুন বই- ‘মুসলিম উম্মাহর পতন; উত্তরণের পথ’ থেকে...
Показати все...
👍 2
বর্তমানে ইখওয়ানুল মুসলিমিন নিত্যনতুন সংস্কারের মুখাপেক্ষী হচ্ছে। আর তাদের সেই সংস্কার হচ্ছে নিম্নের ৮টি মূলনীতির আলোকে : ১. তারা ইসলামের জন্য বন্ধুত্বকে সবকিছুর ওপর অগ্রাধিকার দেবে। কারণ, একতাবদ্ধ থাকার জন্য বন্ধুত্ব ও ঘনিষ্ঠতা অত্যন্ত জরুরি। ২. দাওয়াতের আগে তারা আমলকে অগ্রাধিকার দেবে। আর আমলের আগে অগ্রাধিকার দেবে পরিকল্পনাকে। ৩. নতুন নতুন চিন্তা ও গবেষণার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ ও উৎসাহিত করবে। যদিও সে হয় ইখওয়ানের নতুন কোনো সদস্য। ৪. অন্য দলগুলোর সাথে তারা সমঝোতাকে অগ্রাধিকার দেবে। যদিও সে দলগুলো হয় মতাদর্শিকভাবে বিরোধী। ৫. নতুন নতুন উপকরণ ও উপায় অবলম্বনের মাধ্যমে সংস্কারসাধনের চিন্তা-ফিকিরকে তারা গুরুত্ব দেবে। ৬. একাকিত্ব ও নিজেকে গুটিয়ে রাখা তারা কখনোই অনুমোদন করবে না। সব সময় আঞ্চলিক চিন্তাধারায় তারা নিজেদের ব্যস্ত রাখবে। তবে বৈশ্বিক ব্যাপারেও তারা চিন্তাভাবনা করবে। ৭. কোনো রাজনৈতিক নিপীড়নই যেন তাদের একেবারে নিঃশেষ করতে না পারে, এজন্য তারা বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি কাজেও লিপ্ত হবে। যা দলের জন্য যেমন কল্যাণ বয়ে আনবে, তেমনই তা হবে সাধারণ জনতার জন্যও উপকারী। ৮. এমন কিছু পথ ও পন্থা আবিষ্কার করতে হবে, যাতে দলের সদস্যদের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কালচার সুদৃঢ় হয়। আর তারা প্রতিষ্ঠিত হয় মজবুত উসুল ও মূলনীতির ওপর। তাদের মাঝে সংস্কার মেনে নেওয়ার মানসিকতা তৈরি হয়। তারা আত্মসমালোচনা করতে সক্ষম হয়। বিরোধীদের সাথে উদারতা প্রদর্শন এবং যেকোনো ব্যাপারে তাদের সাথে আলোচনায় বসাকে অগ্রাধিকার দিতে পারে। লিখেছেন উসতাজ : ইউসুফ আল কারজাভি (রহ.) বই : ইসলামি চেতনা
Показати все...
ইতিহাসপাঠ কেন জরুরি? মনে করুন, আপনার বাবার অনেক জায়গাজমি, বাসাবাড়ি ছিল।; কিন্তু তিনি সেগুলোর কথা কাউকে বলে যাননি, দলিলপত্রও দিয়ে যাননি। আপনি ২০ বছর একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। যে অফিস আছে, সেটার ভাড়া দেন ১০ বছর। পরে জানতে পারলেন, আপনি নিজেই তো সেটার মালিক! নিজেই নিজের জায়গার, নিজের বাসার ভাড়া দিয়েছেন এতদিন! এখন আর সেই টাকাও পাবেন না; সেটা না জানার কারণে দখলও হয়ে গেছে। এ রকম ঘটনা সাধারণত হয় না। কারণ, মানুষ নিজের সম্পদের ব্যাপারে খুব সচেতন। কিন্তু আপনি মুসলিম হিসেবে যদি ইতিহাস না জানেন, তার মানে আপনি সেই ছেলের মতো, যে কিনা নিজের সম্পদ কোথায় আছে, শত্রু কারা, সেগুলো না চিনেই জীবনযাপন করছেন। যে ছেলে তার বাবার সম্পত্তির কথা না জেনে এতদিন ভাড়া দিয়ে থেকেছে, তাকে সবাই বোকা বলবে। অথচ আপনি নিজের ইতিহাস জানেন না, সেটার আগ্রহবোধ করেন না; নিজেকে চালাক ভাবেন? ইতিহাস হলো একটি জাতির দলিল। বাড়ির দলিলপত্র যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই ইতিহাস কোনো কোনো ক্ষেত্রে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র কুরআন, আল্লাহর নাজিলকৃত সর্বশেষ আসমানি কিতাব। দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে যে কিতাব নাজিল হয়। মাত্র ৬ হাজারের বেশি আয়াত আছে যে কিতাবে, সেই কিতাবেরও প্রায় এক-তৃতীয়াংশ জুড়ে আল্লাহ তায়ালা ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ থেকেই বোঝা যায়, ইতিহাসপাঠ কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি মনে করেন, ইতিহাস পড়া গুরুত্বপূর্ণ? আপনার মতামত কমেন্টে জানাবেন প্লিজ।
Показати все...
39👍 7
Оберіть інший тариф

На вашому тарифі доступна аналітика тільки для 5 каналів. Щоб отримати більше — оберіть інший тариф.