cookie

Ми використовуємо файли cookie для покращення вашого досвіду перегляду. Натиснувши «Прийняти все», ви погоджуєтеся на використання файлів cookie.

avatar

তাওহীদবাদি যুবক!

বিশুদ্ধ তাওহিদ ও জিহাদের পথে! তাওহীদ ও জিহাদঃ- @Tawhid_Mimbar ব্যাকাপ চ্যানেলঃ- @Amra_Ababil তাওহীদ বাদি যুবকঃ-. @Tawhidbadi

Більше
Країна не вказанаМова не вказанаКатегорія не вказана
Рекламні дописи
1 160
Підписники
Немає даних24 години
Немає даних7 днів
Немає даних30 днів

Триває завантаження даних...

Приріст підписників

Триває завантаження даних...

اصلی معیار FULL HD (192.1 MB) মূল রেজুলেশন [১৯২.১ মেগাবাইট]
Показати все...
kashmir nashid finel.mp4192.07 MB
kashmir nashid.docx4.73 KB
kashmir nashid.pdf4.54 KB
kashmir-nashid-Prossod.jpg1.50 MB
یوں نہ بیٹھے ہوئے خالی ہاتھوں کو مل এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর! Don’t Sit Idly Grieving! اشعار: وسيم حجازى কথাঃ ওয়াসিম হিজাজি Lyrics: Waseem Hijazi آواز: داؤد غورى সুরঃ দাউদ ঘুরী Voice: Dawud Ghauri
Показати все...
اوسط معیار MQ 720 (109.5 MB) ৭২০ রেজুলেশন [১০৯.৫ মেগাবাইট]
Показати все...
Kashmir Nashid 720.mp4109.50 MB
أدنى معيار LQ 360 (24.9 MB) ৩৬০ রেজুলেশন [২৪.৯ মেগাবাইট]
Показати все...
Kashmir Nashid 360.mp424.93 MB
এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর! কথাঃ ওয়াসিম হিজাজি সুরঃ দাউদ ঘুরী   এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর! যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো! এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর! যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো! খোদা নিজ থেকে অবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টার আগ পর্যন্ত কারও অবস্থা পরিবর্তন করেন না এই অপরিবর্তনীয় শর্ত আল্লাহ কুরআনে পরিস্কারভাবে উল্লেখ করেছেন। শুধুমাত্র অশ্রু ঝরানোর দ্বারা অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে কবে? “আর প্রস্তুতি নাও তাদের বিরুদ্ধে, তোমার সামর্থ্যের মধ্যে থেকে”! কুরআনের এই আয়াতের উপর আমল করুন! বক্তব্যের প্রভাব ও তলোওয়ারের শক্তি-দুটিই সত্য বাকি এই দুইয়েরই রয়েছে আলাদা জায়গা আর কতকাল যালিম আর অত্যাচারীরা শাসন করবে? জেগে উঠো! আজ তুমিও অত্যাচারীর মাথা চূর্ণ করতে চল! আমরা আমাদের জীবন আজ গান ও অযথা হাসি মজাকে অতিবাহিত করছি, যেখানে প্রতিটি মুহূর্ত মুসলিম উম্মাহর জন্য আরও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। তোমাদের 'গণতন্ত্র' হচ্ছে তাগুতের একটি ডাল, তোমাদের মিথ্যাগুলোকে সত্য দ্বারা ঢাকার চেষ্টা করো না... আমরা বিনয়ের সাথে মুসলিম উম্মাহর ছাত্র ও বুদ্ধিজীবীদের প্রতি আহবান করছি- আমরা ইলম তো অনেকঅর্জন করেছি, আর এখনই সময় তার উপর আমল করার। চিরস্থায়ী বাসস্থানে উচ্ছ্বসিত জান্নাতের পাখিরাও কিন্তু আকল আমাদের বলছে এই তো আজ আর কাল...! চিরস্থায়ী বাসস্থানে উচ্ছ্বসিত জান্নাতের পাখিরাও কিন্তু আকল আমাদের বলছে এই তো আজ আর কাল...! এভাবে বসে না থেকে খালি হাতকেই মুষ্টিবদ্ধ কর! যদি নিজের ঘর রক্ষা করতে চাও, তাহলে ঘর থেকে এখনই বেরিয়ে এসো! মাওলানা আসেম উমর সামভালি রহ. এর বক্তব্যের অংশ- এখন বিষয় হল এই যে, আমাদের মধ্যে 'জিহাদ' নিয়ে কিছু ভীতি কাজ করে। আমাদের মনে হয় ' জিহাদে' শরিক হলেই আমাদের জান চলে যাবে আমাদের সম্পদের ক্ষতি হবে। আরো অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। অথচ কাশ্মির এবং হিন্দুস্তানের মুসলিমদের সাথে আজ পর্যন্ত যে আচরণ করা হয়েছে তা কি কম ক্ষতি? ১৯৪৭ এর পর থেকে এখন পর্যন্ত আমরা যা হারিয়েছি-এটা কি আমাদের ভুল ভাঙ্গার জন্য যথেষ্ট নয়? এর চাইতে খারাপ পরিস্থিতি আর কি হতে পারে? অথচ জিহাদই আমাদের জান, মাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এই যুগেও আল্লাহ এর অনন্য উদাহরণ আমাদের সামনে রেখেছেন। কাশ্মির ও ভারতের মুসলিমদের সাথে যা কিছু হচ্ছে! তারা বর্তমানে যে পরিমান জান ও মালের ক্ষতির মধ্যে আছে, সেই জান ও মাল যদি তারা জিহাদের জন্য ব্যয় করতেন, তবে আজকের চিত্র অন্যরকম হতে পারতো। ১৯৪৭ এর পর থেকে মুসলিমরা কি পরিমাণ হত্যার স্বীকার হয়েছেন এবং কি পরিমাণ সম্পদ হারিয়েছেন তা আপনারা পরিসংখ্যান দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন। এই জান ও মালগুলো যদি জিহাদের পথে ব্যয় হতো তবে আজকের মুসলিমদের এত ক্ষতি হত না। জিহাদের ক্ষেত্রে মুসলিমরা যা হারায় তা অনেক কম, তার চাইতে অনেক বেশি হারায় কুফফাররা। আফগানিস্তানসহ পৃথিবীর অন্যান্য ময়দানগুলোর পরিসংখ্যান দেখলেই বিষয়টা আপনাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এই পথকে ইজ্জতের জীবন ও ইজ্জতের মৃত্যু’র পথ বানিয়েছেন। যদি আপনি নিজের দুর্বল অবস্থার অজুহাত দেখান, তবে কুরআন খুলে দেখুন! দেখুন, সেখানে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করার একটি কারণ বলেছেন-জিহাদের দ্বারা দুর্বল শক্তিশালী হয়। যদি আপনার মনে হয় যে, ভারত অনেক শক্তিশালী-তাহলে মনে রাখবেন! আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করেছেন অহংকারীর দম্ভকে চুরমার করে দেয়ার জন্য। হিন্দুস্তানের মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজ। আমাদের কাশ্মীরের ভাইদের নিরাপত্তা, আসামের মুসলিম ভাইদের নিরাপত্তা, এমনকি আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জিহাদ আজ ভারতের সকল মুসলিমদের উপর ফরজ। আজকে ভারতের এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের জীবন ও সম্পত্তি ক্ষতির মধ্যে নেই? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের মাল ও ব্যবসা লুণ্ঠনের স্বীকার হচ্ছে না? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের সম্পত্তি ও ব্যবসা ধ্বংস করা হচ্ছে না? এটাই আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালার ওয়াদা। হে আমার মুসলিম ভাইয়েরা! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার ওয়াদার কথা স্মরণ করুন! যদি তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে সাহায্য কর, তবে আল্লাহও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং জমিনে তোমাদের সুদৃঢ় করবেন। যদি আপনি আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্য করেন, তবে আল্লাহও আপনাদের সাহায্য করবেন এবং শক্তিশালী করে দিবেন। আপনার অস্ত্র না থাকলেও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আপনাকে সাহসী করে দিবেন। যদি আপনি হাতে ঢিল তুলে নেন তবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সেটাকে বোমাতে রুপান্তর করে দিবেন। যদি আপনার হালকা অস্ত্র থাকে, এটার দ্বারাই আল্লাহ আপনাকে সেই বাহিনীর উপর বিজয় দান করবেন যাদের কাছে ভারী ভারী অস্ত্র রয়েছে।
Показати все...
موبائل معيار Mobile Qoality (11.8 MB) 3GP রেজুলেশন [১১.৮ মেগাবাইট]
Показати все...
kashmir nashid.3gp11.84 MB
হিন্দুস্তানে 'আল্লাহু আকবার' কেবল দুটো শব্দ নয়। একই সাথে ইসলামের শি'আর, মুসলিম জাতিসত্তার কেন্দ্রীয় স্লোগান, ঈমানী শক্তির বহিঃপ্রকাশ, গায়রতের অনুভূতি। সাথে আরেকটা জিনিস ফ্রিতে পাওয়া যায়—হিন্দুত্ববাদী দুশমনদের অন্তরের জ্বলন। হে বোন! ঈমানের দৌলতে ধন্য তুমি, আল্লাহু আকবারে প্রকম্পিত করলে বিশ্বভূমি।
Показати все...
মাওলানা আসেম উমর সামভালি রহ. এর বক্তব্যের অংশ- এখন বিষয় হল এই যে, আমাদের মধ্যে 'জিহাদ' নিয়ে কিছু ভীতি কাজ করে। আমাদের মনে হয় ' জিহাদে' শরিক হলেই আমাদের জান চলে যাবে আমাদের সম্পদের ক্ষতি হবে। আরো অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। অথচ কাশ্মির এবং হিন্দুস্তানের মুসলিমদের সাথে আজ পর্যন্ত যে আচরণ করা হয়েছে তা কি কম ক্ষতি? ১৯৪৭ এর পর থেকে এখন পর্যন্ত আমরা যা হারিয়েছি-এটা কি আমাদের ভুল ভাঙ্গার জন্য যথেষ্ট নয়? এর চাইতে খারাপ পরিস্থিতি আর কি হতে পারে? অথচ জিহাদই আমাদের জান, মাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। এই যুগেও আল্লাহ এর অনন্য উদাহরণ আমাদের সামনে রেখেছেন। কাশ্মির ও ভারতের মুসলিমদের সাথে যা কিছু হচ্ছে! তারা বর্তমানে যে পরিমান জান ও মালের ক্ষতির মধ্যে আছে, সেই জান ও মাল যদি তারা জিহাদের জন্য ব্যয় করতেন, তবে আজকের চিত্র অন্যরকম হতে পারতো। ১৯৪৭ এর পর থেকে মুসলিমরা কি পরিমাণ হত্যার স্বীকার হয়েছেন এবং কি পরিমাণ সম্পদ হারিয়েছেন তা আপনারা পরিসংখ্যান দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন। এই জান ও মালগুলো যদি জিহাদের পথে ব্যয় হতো তবে আজকের মুসলিমদের এত ক্ষতি হত না। জিহাদের ক্ষেত্রে মুসলিমরা যা হারায় তা অনেক কম, তার চাইতে অনেক বেশি হারায় কুফফাররা। আফগানিস্তানসহ পৃথিবীর অন্যান্য ময়দানগুলোর পরিসংখ্যান দেখলেই বিষয়টা আপনাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এই পথকে ইজ্জতের জীবন ও ইজ্জতের মৃত্যু’র পথ বানিয়েছেন। যদি আপনি নিজের দুর্বল অবস্থার অজুহাত দেখান, তবে কুরআন খুলে দেখুন! দেখুন, সেখানে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করার একটি কারণ বলেছেন-জিহাদের দ্বারা দুর্বল শক্তিশালী হয়। যদি আপনার মনে হয় যে, ভারত অনেক শক্তিশালী-তাহলে মনে রাখবেন! আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালা জিহাদকে ফরজ করেছেন অহংকারীর দম্ভকে চুরমার করে দেয়ার জন্য। হিন্দুস্তানের মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজ। আমাদের কাশ্মীরের ভাইদের নিরাপত্তা, আসামের মুসলিম ভাইদের নিরাপত্তা, এমনকি আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জিহাদ আজ ভারতের সকল মুসলিমদের উপর ফরজ। আজকে ভারতের এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের জীবন ও সম্পত্তি ক্ষতির মধ্যে নেই? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের মাল ও ব্যবসা লুণ্ঠনের স্বীকার হচ্ছে না? এমন কোন জায়গা আছে যেখানে মুসলিমদের সম্পত্তি ও ব্যবসা ধ্বংস করা হচ্ছে না? এটাই আল্লাহ সুব হানাহু ওয়া তায়ালার ওয়াদা। হে আমার মুসলিম ভাইয়েরা! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার ওয়াদার কথা স্মরণ করুন! যদি তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে সাহায্য কর, তবে আল্লাহও তোমাদের সাহায্য করবেন এবং জমিনে তোমাদের সুদৃঢ় করবেন। যদি আপনি আল্লাহর দ্বীনকে সাহায্য করেন, তবে আল্লাহও আপনাদের সাহায্য করবেন এবং শক্তিশালী করে দিবেন। আপনার অস্ত্র না থাকলেও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আপনাকে সাহসী করে দিবেন। যদি আপনি হাতে ঢিল তুলে নেন তবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সেটাকে বোমাতে রুপান্তর করে দিবেন। যদি আপনার হালকা অস্ত্র থাকে, এটার দ্বারাই আল্লাহ আপনাকে সেই বাহিনীর উপর বিজয় দান করবেন যাদের কাছে ভারী ভারী অস্ত্র রয়েছে। كَم مِّن فِئَةٍ قَلِيلَةٍ غَلَبَتْ فِئَةً كَثِيرَةً بِإِذْنِ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ مَعَ الصَّابِرِينَ ‎﴿٢٤٩﴾‏ সামান্য দলই বিরাট দলের মোকাবেলায় জয়ী হয়েছে আল্লাহর হুকুমে। আর যারা ধৈর্য্যশীল আল্লাহ তাদের সাথে রয়েছেন। (সূরা বাকারা ২:২৪৯)
Показати все...
আলহামদুলিল্লাহ! অবশেষে ফিরে এলাম খারেজীদের মানহায থেকে! (লিখাটা বেশী বেশী শেয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ) বেশি দিন নয়, মাত্র ২/৩ মাস হল। কিভাবে যেন জড়িয়ে পড়েছিলাম খারেজীদের ফাঁদে। খারেজিদের ফাঁদে পা দেয়ার সবচেয়ে বড় মাধ্যম ছিলো টেলিগ্রাম। যদিও একপ্রকার ধর্মহীন পরিবেশে বড় হচ্ছি, ইসলামের প্রতি আমার ভালোবাসা যেন হাড়-মাংসে মেশা। এই প্রতিকূল পরিবেশেও নিজের ঈমানকে ধরে রাখতে আমার অনেক প্রচেষ্টা। কিন্তু কতদিন সঠিক পথে ধরে রাখবো! নেই কোন গাইডলাইন দেওয়ার কেউ। কেউ আমাকে দেখিয়ে দেবে না যে এই পথটা ফেতনার। ওই পথটা শয়তানের। নিজের পরিবারের লোকজনও প্র্যাকটিসিং মুসলিম না। নামেমাত্র মুসলিম। নেটে বিভিন্ন ইসলামী বইপুস্তক ও অ্যাপস নামিয়ে পড়ার মাধ্যমে আমার ইসলামী শিক্ষার হাতে খড়ি। কারো প্ররোচনায় টেলিগ্রাম বিভিন্ন ইসলামী বইপুস্তক হোস্টিং চ্যানেলে যুক্ত হয়ে যাই। অল্পবিস্তর সবকিছুই পড়ার অভ্যাস আছে। হাতে যা পাই তাই পড়তে ইচ্ছে করে। উপন্যাস থেকে হাদীস। তাই বিভিন্ন ইসলামী বইপত্র নামিয়ে পড়া শুরু করি। যা পড়তাম বিভিন্ন অ্যাপস থেকে কপি করে আমার একটা ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দিতাম। আমি নিজেও বিভিন্ন বিষয়ে লিখালিখি করতাম।ফেসবুকে এক আল-কায়েদাপন্থী ভাইয়ের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। তার লেখা পড়তাম। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে তিনি নিজেও হঠাৎ গায়েব হয়ে গেলেন। *************************** একদিন এক লোক আমাকে নক দিয়ে বললেন যে, আসসালামু আলাইকুম! ভাই আমি দাওলা সম্পর্কে জানতে চাই। আমাকে তাদের বিষয়ে বলুন। তখন আমি তাকে দাওলার বিষয়ে সামান্য কিছু কথা বলে তাকে দাওলা সম্পর্কে টেলিগ্রামে পাওয়া কিছু বই পড়তে দিলাম। কিছুদিন পর সে আবার আমাকে নক দিয়ে বললেন যে, আপনার দেওয়া বইগুলো আমি পড়েছি এখন আমি আপনাকে একটা বই দিব সেটা পড়ে আমাকে আপনার মতামত জানান। আমিও বললাম যে আচ্ছা দেন দেখি কি বই? তারপর সে আমাকে খেলাফত বনাম জাহালত বইটি দিলো।। তার এই বইটি দেখার পর আমি বুঝে গেলাম যে সে আগের থেকেই একজন খারেজী সমর্থক! আমাকে টার্গেট করেছে। তার দেওয়া বইটি দেখে আমি তাকে কিছু না বলে তারাতাড়ি ব্লক করে দিলাম। এর কিছুদিন পর আমি দাওলার বিরুদ্ধে আমার ফেসবুক আইডিতে একটা পোস্ট দিলাম। আমার পোস্ট দেখে আরেকজন খারেজী সমর্থক তালেবানের বিরুদ্ধে কিছু এডিট করা ছবি দিল। তার দেওয়া ছবিগুলো দেখে আমি ওকে ইনবক্সে নক দিয়ে তর্ক শুরু করে দিলাম সেও আমাকে বারবার খেলাফত বনাম জাহালত বইটি পড়তে বলছিল। আমি তার সাথে তর্ক করে বুঝলাম যে খারেজিদের জন্য খেলাফত বনাম জাহালত বইটি ওহীর মত গুরুত্বপূর্ণ। তর্কের এক পর্যায়ে আমি বিরক্ত হয়ে তাকে ব্লক করে দিলাম! তবে তখন থেকেই আমার ইচ্ছা করল যে দাওলা নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করতে হবে। আমি তাদের বই পড়া শুরু করে দিলাম। আমার মনোযোগ নষ্ট না হয় তাই আমি ফেসবুক আইডি নষ্ট করে দিলাম এবং দাওলার বইগুলো পড়তে শুরু করলাম। খারেজীদের বিভিন্ন বইপত্র ও পুস্তিকা তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত হতো। আমি তাদের দশটা বই ছাড়া সবগুলো বই পড়েছি। আর আমি খেলাফত বনাম জাহালত বইটি পড়ে বুঝতে পেরেছি যে এই বইটি খারেজীদের জন্য কেন এত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটিতে এত মিথ্যা এবং বানোয়াট বিষয় আছে যা দাজ্জালকেও হার মানায়। খারেজীদের  বিভিন্ন চ্যানেল থেকে সংবাদ প্রচার হতো নিয়মিত আক্রমণের। তারা দেখাতো প্রতিদিন গড়ে তারা তিনটি আক্রমণ করছে যেখানে তালিবান আল-কায়েদার বসে বসে আঙ্গুল চুষছে। তারা দেখাতো তালিবানরা ক্ষমতায় যাওয়ার পর শরীয়াহ কায়েম করছে না। পর্দার বিধান কায়েম করেছেনা, চুরের হাত কাটছে না। কাফেরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাইছে। শিয়া ইরানকে নিজেদের বন্ধু বলছে। শিয়াদের রসম-রেওয়াজ এ অংশ নিচ্ছে। প্রচুর প্রোপাগান্ডামূলক ফটো দিতো যেগুলো বেশিরভাগই এডিট করা। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে এসব প্রোপাগান্ডা মূলক খবর দেখে এবং বই পড়ে আমার ছোট্ট মনে ক্ষোভ তৈরি হতে থাকলো মুজাহিদদের প্রতি। একপর্যায়ে কি তালিবানসহ ওইসব তানজিম আল কায়েদার মুজাহিদদের মুরতাদ মনে হতে থাকলো যারা নাকি আমার জন্মের অন্তত ৭ বছর আগে ক্রুসেডার আমেরিকার মাথায় আঘাতের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী জিহাদের সূচনা করেছিলেন একবিংশ শতাব্দীর প্রথম প্রহরেই। মুরতাদ মনে করতে শুরু করলাম উম্মাহর একজন দরদী ব্যক্তিত্ব, হাকীমুল উম্মাহ, আমীরুল মুজাহিদীন শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহকে। অবশেষে খারেজিয়্যাত নামক এই মাকড়সা আমার ভিতর খুব ভালো করেই তার জাল তৈরি করে ফেলল। আমার কলব ভালো করেই জড়িয়ে গেলো এর জালে।(যদিও আল্লাহপাক মাকড়শার ঘরকে সবচেয়ে দুর্বল ঘর বলেছেন) আমি টেলিগ্রাম চ্যানেল খুললাম, তাদের সংবাদ প্রচার শুরু করে দিলাম। ওয়ার্ডপ্রেস সাইট খুললাম তাদের সংবাদ প্রচারের জন্য। প্রতিনিয়ত এসব চালিয়ে যাচ্ছিলাম। খারেজী কর্তৃক তালিবান হত্যার সংবাদও প্রচার করতাম। এতো সব কিছু মাত্র ২/৩ মাসের মধ্যে! আমার অন্তর ছিল নিষ্কলঙ্ক, শুধু আল্লাহর দ্বীনের প্রচার এর জন্যই আমি এসব করছিলাম।
Показати все...
Оберіть інший тариф

На вашому тарифі доступна аналітика тільки для 5 каналів. Щоб отримати більше — оберіть інший тариф.