cookie

Мы используем файлы cookie для улучшения сервиса. Нажав кнопку «Принять все», вы соглашаетесь с использованием cookies.

avatar

বাঁশেরকেল্লা - Basherkella

Official Telegram Channel of Basherkella Page. Page Link: www.facebook.com/Basherkella08

Больше
Рекламные посты
64 713
Подписчики
+10724 часа
+4617 дней
+2 10430 дней

Загрузка данных...

Прирост подписчиков

Загрузка данных...

Фото недоступноПоказать в Telegram
মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান’২৪ উপলক্ষ্যে গাছের চারা বিতরণ ও রোপণ কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। #TreePlantation
Показать все...
Фото недоступноПоказать в Telegram
ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরোধীতা করায় এদেশের ভারতীয় দালালেরা জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানদের একের পর এক ফাঁসি দিয়ে শহীদ করেছে। কিন্তু এদের কাউকে এতটুকু মাথা নত করাতে পারেনি। জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত এরা ছিল "চির-উন্নত মম শির!"
Показать все...
😢 28 5👍 1
Фото недоступноПоказать в Telegram
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে দুই নার্সের বিরুদ্ধে ছুটি নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে গিয়ে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। নিয়ম অনুযায়ী কর্মদিবসে অনুপস্থিত থাকলে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা। তবে ওই দুই নার্স বছরের পর বছর ধরে বেতন তুলছেন। তারা হলেন সিনিয়র স্টাফ নার্স সাইমা ইয়াসমিন ও জাকিয়া সুলতানা।
Показать все...
😁 61🔥 5 2😱 1
Фото недоступноПоказать в Telegram
তুরস্কের আনাতোলিয়ায় জরুরি অবতরণ করা ইসরায়েলী একটি ইএল এএল বিমানে জ্বালানি সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে তুর্কি কর্তৃপক্ষ। পরে বিমানটি জরুরি জ্বালানির জন্য গ্রীসের উদ্দেশ্যে তুরস্ক ত্যাগ করে।
Показать все...
91👍 8🔥 7😁 7
ভারতীয় আগ্রাসন পর্ব ৪ ভারতের সামরিক আগ্রাসনের শিকার গোয়া ; সাম্রাজ্যবাদী ভারতের পর্তুগিজ শাসনাধীন গোয়া দখল ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে জন্ম হয় ভারত ও পাকিস্তান। আগস্টের পূর্বে বৃটিশ ভারতে ৫৬৫ দেশীয় রাজ্য ছিল। কাশ্মির, হায়দ্রাবাদ ও গোয়া প্রদেশ ভারত-পাকিস্তান কোন দেশে যোগ দেয়নি। গোয়াকে কেন্দ্র করে সংগঠিত হয় ভারত পর্তুগাল যুদ্ধ। জওহরলাল নেহরুর ঘনিষ্ঠ নেতা কৃষ্ণ মেনন থাকতেন বিদেশে । মি. মেনন বলতেন গোয়া যেন ভারতের মুখে একটা ব্রণের মতো। প্রায়ই মি. নেহরুকে তিনি বলতেন যে গোয়াকে ‘ফিরিয়ে আনা দরকার’। তবে, গোয়া নিয়ে মি. নেহরুর এক ধরনের 'মেন্টাল ব্লক' ছিল। পশ্চিমা দেশগুলিকে আশ্বস্ত তিনি করেছিলেন যে জোর করে গোয়া দখলের চেষ্টা করবেন না তিনি। কিন্তু কৃষ্ণ মেনন মি. নেহরুকে বোঝাতে সক্ষম হন যে পর্তুগালের এই উপনিবেশটি নিয়ে তিনি দ্বৈত মনোভাব পোষণ করতে পারেন না। ভারতীয় সৈন্যদের জড়ো করা শুরু হয় দোসরা ডিসেম্বর, ১৯৬১। আগ্রা, হায়দ্রাবাদ আর তৎকালীন ম্যাড্রাস ৫০ নম্বর প্যারাসুট ব্রিগেডকে বেলাগাভিতে আনা হয়েছিল। "উত্তর, পশ্চিম এবং দক্ষিণ ভারতে ১০০টিরও বেশি যাত্রীবাহী ট্রেনের যাত্রাপথ বদল করে দেওয়া হয়েছিল বেলাগাভিতে সৈন্যদের পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য। যাত্রীবাহী ট্রেনের পাশাপাশি, বেশ কয়েকটি পণ্যবাহী ট্রেনও বেলাগাভিতে সামরিক সরঞ্জাম পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। এর ফলে আহমেদাবাদের বেশ কয়েকটি কাপড়ের মিল কয়লার ঘাটতির কারণে বন্ধ করে দিতে হয়েছিল।" গোয়াতে পর্তুগিজদের রণশক্তি ছিল ভারতীয়দের তুলনায় খুবই দুর্বল। তাদের ছিল ৪,০০০ সৈন্য, সাথে ২টি হালকা আর্টিলারি ব্যাটারি। এছাড়া পর্তুগাল নেভির ছিল একটি যুদ্ধজাহাজ 'NPR Afonso' এবং তিনটি হালকা পেট্রলবোট। 'ডাবলিম বিমানবন্দরে' পর্তুগাল এয়ারফোর্সের কোনো উপস্থিতি ছিল না। শুধু একজন এয়ারফোর্স অফিসার সেখানে কর্মরত ছিলেন 'এয়ার এ্যাডভাইসর' হিসেবে। যুদ্ধ শুরুর সাথেই সাথেই পর্তুগালের মূল ইউরোপীয় ভূখণ্ড থেকে আরো যুদ্ধ জাহাজ, জঙ্গী বিমান পাঠানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। তারা ‘ইন্ডিয়া’ নামের একটি জাহাজ পাঠিয়ে দেয় গোয়ার উদ্দেশ্যে, যাতে 'বাঙ্কো ন্যাশনাল আল্ট্রামারিনো'-তে জমা করা সোনা এবং পর্তুগিজ নাগরিকদের স্ত্রী-সন্তানদের লিসবনে পাঠিয়ে দেওয়া যায়। ৯ ডিসেম্বর, ১৯৬১, পর্তুগিজ জাহাজটি থেকে মুরমুগাও পৌঁছিয়েছিল। জাহাজটি ১২ ডিসেম্বর লিসবনের উদ্দেশ্যে ফিরতি যাত্রা শুরু করেছিল। জাহাজে ৩৮০ জনের থাকার ব্যবস্থা ছিল, তবে জাহাজে চড়ে বসেন প্রায় ৭০০ নারী ও শিশু। ১৯৬১ সালে ১৭ ডিসেম্বর পর্তুগিজ রেকি গ্রুপের (গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণ) সাথে গোলাগুলির মধ্য দিয়ে মূল সামরিক সংঘাত শুরু হয়। সেনা, নৌ আর বিমানবাহিনীর সম্মিলিত অংশ ছিল এই অপারেশনে। ১৮ ডিসেম্বর ভোরে ভারতীয় বিমানবাহিনী বোমাবর্ষণ করে ডাবলিম বিমানবন্দরের রানওয়ে অকেজো করে দেয় পর্তুগিজ বিমান বাহিনীর সম্ভাব্য অবতরণ ঠেকাতে। এরপর মেজর জেনারেল কেপি ক্যান্ডিথের নেতৃত্বে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশাল দল তিন দিক থেকে গোয়া আক্রমণ করে। খণ্ড খণ্ড আকারে গোয়ার বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ হয়। যুদ্ধজাহাজ 'NPR Afonso' ভারতীয় নেভির সাথে গোলা বিনিময়ে সাংঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, নাবিকদের ৫ জন মারা যায়, ১৩ জন আহত হয়। বিমানবাহিনীর উপর্যুপুরি বোমা হামলায় পর্তুগিজ বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে ১৯ ডিসেম্বর বেলা ১২টায় আত্মসমর্পণ করে। যুদ্ধে ৩০ পর্তুগিজ সেনা এবং ২২ ভারতীয় সেনা মারা যায়। #NehruDoctrine #akhandbharat #IndianAggression #IndianImperialism #GoaAnnexation
Показать все...
👍 24 3🔥 1
01:27
Видео недоступноПоказать в Telegram
আল জাজিরার আরবি বিভাগের সাংবাদিক আনাস আল-শরীফ ফিলিস্তিনি সেই বৃদ্ধার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। গাজা উপত্যকার জাবালিয়া ক্যাম্পের পাশের একটি ভবনে থাকা এই বৃদ্ধাকে জোরপূর্বক বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিতে চেয়েছিল ইসরায়েলী দখলদার বাহিনী। কিন্তু বৃদ্ধা অস্বীকৃতি জানানোয় তাকে ইউরোপ থেকে মিলিটারি ট্রেনিং দিয়ে আনা একটি প্রশিক্ষিত কুকুর লেলিয়ে দিয়েছিল দখলদার বাহিনী।
Показать все...
ajplus_.mp411.97 MB
😢 82👍 1 1🔥 1😁 1
Фото недоступноПоказать в Telegram
মোহাম্মদপুরের রামচন্দ্রপুর খাল দখল করে বানানো সাদিক অ্যাগ্রোর স্থাপনা উচ্ছেদ হলেও ভাঙা হয়নি রেজোয়ানা চৌধুরী বন্যার অবৈধ সংগীত একাডেমি ভবন।
Показать все...
👍 43😁 15🔥 3
08:15
Видео недоступноПоказать в Telegram
বাণিজ্যিক দা'য়ীগণ এভাবে কথা বলার হিম্মত রাখেন?
Показать все...
449017493_1418381782070393_5199877086693746319_n.mp46.83 MB
91🔥 5
Фото недоступноПоказать в Telegram
মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান’২৪ উপলক্ষ্যে গাছের চারা বিতরণ ও রোপণ কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। #TreePlantation
Показать все...
137👍 6😁 6🔥 3
জুলাইয়ে পরীক্ষামূলকভাবে বাংলাদেশের পেট ছিড়ে যাবে ভারতের ট্রেন জুলাইতে ভারতের কলকাতা থেকে বাংলাদেশ হয়ে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত যাবে একটি মালবাহী ট্রেন। সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী পাইলট প্রকল্পের অংশ এটি। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য নীলফামারীর চিলাহাটি স্টেশন পরিদর্শন করেছেন ভারতের সহকারী হাই কমিশনার মনোজ কুমার। কিন্তু এই রুট থেকে বাংলাদেশ কতটা লাভবান হবে, তা অনিশ্চিত বলছেন বিশেষজ্ঞরা। রেল ট্রানজিট নিয়ে গত ২২ জুন দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত সমঝোতা স্মারক সই হয়। সে অনুযায়ী, ভারতের এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে পণ্যবাহী ট্রেন যাবে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে। এর অংশ হিসেবে প্রথম পাইলট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর আওতায় কলকাতা থেকে বাংলাদেশের দর্শনা-চিলাহাটি হয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত যাবে মালবাহী ট্রেন। পরবর্তীতে এই রুট ভারতের হলদিবাড়ী হয়ে ভুটান পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে ভারতের। ভারতের সহকারী হাইকমিশনার মনোজ কুমার বলেন, ‘আপনারা ইতোমধ্যে পত্রপত্রিকায় জেনেছেন দুই দেশের সরকার ঘোষণা দিয়েছে। প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। যা ভালো হবে তার জন্য দুই দেশের সরকার ও জনগণ অপেক্ষা করছে।’ দুদেশের মধ্যে মালবাহী ট্রেন চালু হলে বাংলাদেশের চেয়ে ভারতই বেশি লাভবান হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ভারতের ট্রেন বাংলাদেশের রেললাইনে চালানোর সক্ষমতা রয়েছে কি না, তা যাচাই করা উচিত। ভারতের শিলিগুড়ি থেকে কলকাতা হয়ে আগরতলা পর্যন্ত রেলপথে দূরত্ব প্রায় এক হাজার কিলোমিটার। ট্রেনে সময় লাগে ৩১ থেকে ৩৬ ঘণ্টা। কিন্তু বাংলাদেশ হয়ে গেলে দূরত্ব কমবে পাঁচশ থেকে সাড়ে পাঁচশ কিলোমিটারে। সময় লাগবে ১১ থেকে ১২ ঘণ্টা।
Показать все...
👎 73😢 29 8🔥 6👍 4
Выберите другой тариф

Ваш текущий тарифный план позволяет посмотреть аналитику только 5 каналов. Чтобы получить больше, выберите другой план.