CHINTA BINIRMAN
(ক্রমাগত পরিপক্ক চিন্তা বিনির্মাণের প্রয়াস) আমাদের লক্ষ্য ইতিহাসের মূল নির্যাস আপনাদের কাছে পৌঁছানো। এবং নতুন নতুন চিন্তার বিনির্মাণ করা। Support:- @Musliminformar YouTube channel : https://shorturl.at/ax027
نمایش بیشتر1 676
مشترکین
اطلاعاتی وجود ندارد24 ساعت
اطلاعاتی وجود ندارد7 روز
-130 روز
- مشترکین
- پوشش پست
- ER - نسبت تعامل
در حال بارگیری داده...
معدل نمو المشتركين
در حال بارگیری داده...
01:40
Video unavailableShow in Telegram
শেয়ার করুন যাতে যাতে ফুটেজ গুলো ব্যাকআপ থাকে। সবার কাছে #bangladesh
27.69 MB
❤ 3
Photo unavailableShow in Telegram
কোনো শিক্ষার্থীকে মিথ্যা মামলা গ্রেফতার ও হয়রানি করা হলে যোগাযোগ করুন অথবা আমাদের সিনিয়র ভাইয়া দের কে inbox করুন (আইনজীবীদের প্রোফাইল লিংক কমেন্টে)
বিনা ফিতে তারা আইনগত সহায়তা দিতে প্রস্তুত
আইনজীবী টিমঃ
অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম (রাবি)
মোবাইল:+880 1739-079866
ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া (ঢাবি)
মোবাইল:+880 1711-945604
অ্যাডভোকেট আলী নাছের খান (ঢাবি)
মোবাইল:+880 1729-921148
অ্যাডভোকেট তারেক আব্দুল্লাহ (ঢাবি)
মোবাইল:+8801321205400
অ্যাডভোকেট এস এম তাসমিরুল ইসলাম (এম আই ইউ, JnU)
মোবাইল: +8801686668225
@everyone
❤ 1
যারা বাসায় আছেন অন্তত এতোটুকু কাজ করতেই পারেন। সবার সহযোগিতা দরকার 😥
ছাত্রলীগের হামলার ফটোগুলাই সবাই আল-জাজিরা, সিএনএন, বিবিসি সহ ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেলের জি-মেইলে সেন্ড করেন(দরকার পড়লে গণহারে।প্লিজ)
আমাদের এখন আন্তর্জাতিক মিডিয়া সাপোর্ট সবচেয়ে বেশি দরকার।
WhatsApp Number-
1 .BBC : +44 7756 165803
2 .Al Jazeera : +974 5080 0207
3 .CNN : (646) 397-6705
4 . Al Jazeera: +974 5080 0207
5 . CNN: (646) 397-6705
6 . Reuters: +44 20 7542 9978
7 . Associated Press (AP): +1 212-621-1500
8 . The New York Times: +1 844-698-6397
9 . The Guardian: +44 20 3353 2000
10 . Reuters: +1 646-223-4000
11 . AFP (Agence France-Presse): +33 1 40 41 46 00
12 . Bloomberg: +1 212-318-2000
13 . CNBC: +1 201-735-2622
14 . BBC World Service (London): +44 20 3614 1111
বাকিটা আপনি জানেন কি পাঠাতে হবে
আপনারা দয়া করে ছাত্রদের একটু পাশে দাঁড়ান 🙏
🔥 7
🟢 ক্ষমা লাভে সেজদায় যে দোয়া পড়বেন
কুরআনুল কারিমে ক্ষমা প্রার্থনার অনেক ছোট ছোট দুআ রয়েছে। যুগে যুগে নবি-রাসুলগণ আল্লাহর কাছে গোনাহ মাফে এ দুআ গুলো করেছেন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর ক্ষমা প্রার্থনার জন্য এ দুআগুলো কুরআনে তুলে ধরেছেন।নিচে এ কুরআনি দুআগুলো তুলে ধরা হলো-
• رَبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنْتَ خَيْرُ الرَّاحِمِيْنَ
উচ্চারণ: রাব্বিগফির ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।
অর্থ: হে আমার রব! (আমাকে) ক্ষমা করুন এবং (আমার উপর) রহম করুন;আপনিই তো সর্বশ্রেষ্ঠ রহমকারী। [সুরা মুমিনুন ১১৮]
• رَبَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ
উচ্চারণ: রব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।
অর্থ: হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি।অতএব তুমি আমাদেরকে ক্ষমা কর ও আমাদের প্রতি রহম কর।তুমি তো দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়ালু। [সুরা মুমিনুন ১০৯]
• رَبِّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ فَاغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণ: রব্বি ইন্নি জ্বলামতু নাফসি ফাগফিরলি।
অর্থ: হে আমার রব! নিশ্চয়ই আমি নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি,অতএব আপনি আমাকে ক্ষমা করুন। [সুরা কাসাস ১৬]
• رَبَّنَا إِنَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারণ: রব্বানা ইন্নানা আমান্না ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ক্বিনা আজাবান নার।
অর্থ: হে আমাদের রব! নিশ্চয়ই আমরা ঈমান এনেছি, সুতরাং তুমি আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দাও এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা কর। [সুরা আল-ইমরান ১৬]
• رَبَّنَا ظَلَمْنَا أَنْفُسَنَا وَإِنْ لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِيْنَ
উচ্চারণ: রব্বানা জ্বলামনা আংফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা ওয়া তারহামনা লানাকুনান্না মিনাল খাসিরিন।
অর্থ: হে আমাদের রব! আমরা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছি।যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি দয়া না করেন,তবে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবো। [সুরা আরাফ ২৩]
• رَبَّنَا اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ
উচ্চারণ: রব্বানাগফিরলি ওয়া লিওয়ালিদাইয়্যা ওয়া লিলমুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।
অর্থ: হে আমাদের রব! যেদিন হিসাব কায়েম হবে,সেদিন তুমি আমাকে,আমার বাবা-মাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা কর।[সুরা ইবরাহিম ৪১]
• سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيْرُ
উচ্চারণ: সা'মিনা ওয়া আত্ব'না গুফরানাকা রব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির।
অর্থ: আমরা (আপনার বিধান) শুনলাম এবং মেনে নিলাম। হে আমাদের রব! আমাদের ক্ষমা করুন। আপনার দিকেই তো (আমাদের) ফিরে যেতে হবে। [সুরা বাকারাহ ২৮৫]
• رَبَّنَا ولا تُحَمِّلۡنَا مَا لَا طاقتلنابِهٖ-و اعۡفُ عَنَّا-و اغۡفِرۡ لَنَا-و ارحَمۡنَا-اَنۡتَ مَولٰىنَا فَانۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَومِ الۡكٰفِرِینَ
উচ্চারণ: রব্বানা ওয়ালা তুহাম্মিলনা মা লা ত্বক্বতালানা বিহি ওয়া'ফু 'আন্না ওয়াগফির লানা ওয়ারহামনা আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল ক্বওমিল কাফিরিন।
অর্থ: হে আমাদের রব! যে বোঝা বহন করার সাধ্য আমাদের নেই, সে বোঝা আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়ো না। আমাদের পাপ মোচন করুন। আমাদের ক্ষমা করুন এবং আমাদের প্রতি দয়া করুন। তুমিই আমাদের প্রভু। [সুরা বাকারাহ ২৮৬]
• رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِيْنَ سَبَقُوْنَا بِالْإِيْمَانِ
উচ্চারণ: রাব্বানাগফিরলানা ওয়ালি ইখওয়া-নিনাল্লাজিনা সাবাকুনা বিল ঈমান।
অর্থ: হে আমাদের রব! আমাদের ক্ষমা করুন এবং যারা আমাদের আগে যারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে,তাদেরকেও ক্ষমা করুন। [সুরা হাশর ১০]
• رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَإِسْرَافَنَا فِيْ أَمْرِنَا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِيْنَ
উচ্চারণ: রব্বানাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া ইসরাফানা ফি আমরিনা ওয়া সাব্বিত আক্বদামানা ওয়াংসারনা আলাল ক্বওমিল কাফিরিন।
অর্থ: হে আমাদের রব! আমাদের ভুল-ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন। আমাদের কাজের মধ্যে যেখানে তোমার সীমালঙ্ঘন হয়েছে, তা মাফ করে দিন। আমাদের কদমকে অবিচল রাখুন এবং অবিশ্বাসীদের মোকাবেলায় আমাদের সাহায্য করুন। [সুরা আল-ইমরান ১৪৭]
• رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْأَبْرَارِ
উচ্চারণ: রব্বানা ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া কাফফির 'আন্না সায়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফফানা মাআল আবরার।
অর্থ: হে আমাদের রব! সুতরাং আমাদের গোনাহগুলো ক্ষম করুন। আমাদের ভুলগুলো দূর করে দিন এবং সৎকর্মশীল লোকদের সাথে আমাদের শেষ পরিণতি দান করুন।[সুরা আল-ইমরান ১৯৩]
🍀 মুমিন মুসলমানের উচিত সেজদায় গিয়ে তাসবিহ পড়ে কিংবা শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ ও দুরূদ পড়ার পর নিজেদের গোনাহ থেকে মুক্তির জন্য কুরআনে বর্ণিত এ দুআগুলো বেশি বেশি পড়া।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে এ দুআ গুলো বেশি বেশি পড়ে ক্ষমা লাভের তাওফিক দান করুন,আমিন।
সংগৃহীত
আশুরার রোজা
👍 2
লোকে আপনার ব্যাপারে এমন কিছু রটাবেই, যা আপনি সত্যিই করেননি। অতএব ওদের কথায় কর্নপাত করবেন না।
নিজেকে বরং পূর্ববর্তী নেককারদের কথা স্মরণ করে সান্ত্বনা দিন। যারা ছিলেন আপনার চেয়ে শ্রেষ্ঠ। আল্লাহর অধিক প্রিয়।
- তারা তো নবীজি ﷺ কে বলেছিল পর্যন্ত জাদুকর, উন্মাদ, উগ্রবাদী, সাম্প্রদায়িক, পাগল ও মিথ্যুক!
- তারা তো দিয়েছিল ইউসুফ (আ.) কে চুরির অপবাদ!
- তারা তো মারয়াম (আ.) কে বলেছিল ব্যভিচারিণী!
এই বাস্তবতাগুলো চোখের সামনে রাখুন। মনে রাখবেন- আপনি যতই বুযুর্গ হোন না কেন, লোকদের যবান থেকে মুক্তি পাবেন না।
হিলয়াতুল আউলিয়া গ্রন্থে উল্লেখ আছে-
একবার মুসা আ. আল্লাহ তা'আলার নিকট আবদার করলেন,
হে আমার রব! আপনি আমাকে এমন করে দিন, যেন লোকে আমার ভালো ভিন্ন অন্য কোনো মন্তব্য না করে।
আল্লাহ তা'আলা বললেন, ও হে মুসা! যেটা আমি নিজের জন্য করিনি, সেটা তোমার জন্য করতে বলছ?
মানুষ বলে আল্লাহর স্ত্রী আছে! সন্তান আছে! (নাউজুবিল্লাহ)
পাঠক!
আপনি কি মনে করেন আপনি তাদের যবান থেকে নিষ্কৃতি পাবেন?
আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন-
فَلَا یَحۡزُنۡکَ قَوۡلُہُمۡ
সুতরাং তাদের কথাবার্তা তোমাকে যেন দুঃখ না দেয়... [সূরা ইয়াছিন ৭৬]Masud Alimi
❤ 3
প্রথমেই আমি ফরজ সালাত ত্যাগ করিনি। কোনো একদিন যোহরের ওয়াক্তে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে খেয়াল এসেছিল—আজ নফল টা বাদ দেই।
প্রথমেই আমি যিকির বন্ধ করিনি। কোনো একদিন আসরের ওয়াক্তের পর মন বললো—আজ যিকিরের সংখ্যাটা কমিয়ে দেই।
প্রথমেই আমি কুরআনের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করিনি। কোনো একদিন এশার ওয়াক্তের পর ভেবেছিলাম—আজ সূরা মূলক না পড়ি।
প্রথমেই আমি আউয়াল ওয়াক্তে সালাত আদায়ের অভ্যাস নষ্ট করিনি। তবে আযান কানে আসার পর কে যেন জানালো—অনলাইনের দাওয়াহ দেবার জন্য লেখাটুকু কমপ্লিট করে নেও।
প্রথমেই আমি নন মাহরামের ফিতনায় পড়িনি। কোনো একদিন লেখকের লেখা পড়া, লিস্টে নেওয়া অতঃপর ডে' তে রিপ্লাই করা। মন বললো—প্রয়োজনে কথা বলার ছাড় আছে।
আমি কোনো কিছুই প্রথমে করিনি। কেবল হিদায়েত ঘুড়ির সুতাকে কিছুটা ঢিল দিয়েছিলাম। আর আজ? সেই ঘুড়ি মুখ থুবড়ে মাটিতে পতিত হয়েছে। সেই যে নফল ছেড়ে আসলাম, ছেড়ে আসলাম যিকিরে মগ্ন থাকা, ছেড়ে আসলাম কুরআনকে—আজ তারাই আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। আমি এখনও শুনতে পাই;
'হাইয়া আলাস সালাহ
হাইয়া আলাল ফালাহ'
তবে সাথে-সাথে সালাতে দাঁড়াতে পারিনা, পারিনা নফলের হক্ব আদায় করতে কিংবা ফরজের। পারিনা মন খুলে যিকির করতে কিংবা কুরআনের পাতায় মশগুল হতে। আমি প্রথমেই ছাড়িনি.. চাইনি ছাড়তে! অথচ আজ কতখানি দূরত্ব; আমি আঁকড়ে ধরতে চাই তবু পা পিছলে যাই। আমি আমার অতীতে সুখী ছিলাম না, না আছি বর্তমানে। আমি নিজের ধ্বংস নিজেই করেছি—হেদায়েতের সুমিষ্ট স্বাদ, রহমতের ছায়া থেকে নিজেই নিজেকে সরিয়েছি। আর দাঁড়িয়ে আছি আপন ধ্বংসস্তূপের উপর! নির্বিকার, নির্লিপ্ত বোধহীন...
সংগৃহীত
😢 11👍 2
আপনি কেন সালাত আদায় করেন না?
এই প্রশ্নের জবাবে অনেকে বলে, আমার সময় নেই।
সময় নেই!
আল্লাহ আপনাকে দৈনিক ২৪ ঘন্টা সময় দিয়েছেন। চব্বিশ ঘন্টা ধরে প্রতিটি নিশ্বাসের সাথে আপনি তাঁর নিয়ামত ভোগ করছেন। আপনার এ জীবনটাই আল্লাহর দেওয়া। কিন্তু তবুও চব্বিশ ঘন্টা থেকে আধা ঘন্টা সময় আপনি আল্লাহর আদেশ পালনের জন্য ব্যয় করতে পারছেন না? সাড়ে তেইশ ঘন্টা সময় আপনি পাচ্ছেন নিজের জন্য। অথচ আপনি আল্লাহকে আধা ঘন্টা সময়ও দিতে পারছেন না?"
বই: সালাত নবীজির শেষ আদেশ
শাইখ আহমাদ মূসা জিবরীল
❤ 2
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعَفَافَ وَالْغِنَى
উচ্চারণ: আল্ল-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকাল হুদা ওয়াত তুকা ওয়াল 'আফা-ফা ওয়াল গিনা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট পথনির্দেশ, আল্লাহভীতি, চারিত্রিক উৎকর্ষতা ও সচ্ছলতার জন্য দুআ করছি।
[সহিহ মুসলিম ২৭২১]
🍀 দু'আ কবুলের উত্তম সময় চলছে.….
👍 2
যারা আশুরার রোজা রাখতে চান, তারা জেনে নিন: আশুরার রোজা ৩টি পদ্ধতিতে রাখা যায়।
▫️ প্রথম পদ্ধতি (এটিই সর্বোত্তম):
আশুরা মানে মুহাররাম মাসের ১০ তারিখ। আশুরার রোজা রাখার সর্বোত্তম পদ্ধতি হলো, আশুরার আগের দিন (৯ই মুহাররাম) ও আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) রোজা রাখা। অর্থাৎ, আগামী ১৬ ও ১৭ই জুলাই (মঙ্গলবার ও বুধবার) এই দুই দিন রোজা রাখা উত্তম হবে।
ইবনু আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, যখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশুরার রোজা রাখলেন এবং (অন্যদের) রোজা রাখার নির্দেশ দিলেন, তখন লোকেরা বললো, ‘হে আল্লাহর রাসুল! এটিতো এমন দিন, যাকে ইহু -দি ও খ্রিস্টানরা বিশেষ মর্যাদা দেয় (তাহলে এমন দিনে আমরা রোজা রাখবো কেনো?)!’ তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আগামী বছর এই দিন আসলে, আমরা (আশুরার দিনের সাথে) ৯ তারিখেও রোজা রাখবো ইনশাআল্লাহ।’’ বর্ণনাকারী বলেন, পরের বছর আসার আগেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তেকাল হয়ে যায়। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৫৫৬]
▫️দ্বিতীয় পদ্ধতি:
কেউ চাইলে আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) এবং এর পরের দিনও (১১ই মুহাররাম) রোজা রাখতে পারেন। অর্থাৎ বুধ ও বৃহস্পতিবার।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
তোমরা ইহুদিদের বিরোধিতা কোরো—আশুরার আগে বা পরে আরও একদিন রোজা রাখো।’’ [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ২১৫৫; ইমাম বাইহাকি, আস-সুনানুল কুবরা: ৪৩১৫; হাদিসটি হাসান (শায়খ আহমাদ শাকিরের তাহকিক)]
▫️ তৃতীয় পদ্ধতি:
শুধু আশুরার দিন (১০ই মুহাররাম) রোজা রাখাও জায়েয; এতে কোনো সমস্যা নেই। তবে, উত্তম হলো, দুইটি রোজা রাখা। [ইমাম ইবনুল কায়্যিম, যাদুল মা‘আদ]
আশুরা মানে ‘দশম’। অর্থাৎ, মুহাররামের দশ তারিখের (১৭ই জুলাই) রোজাটি হলো আশুরার রোজা। তাই, কেবল ১৭ই জুলাই, বুধবারের রোজাটিই আশুরার নিয়তে রাখবেন। এর আগের দিন বা পরের দিনের রোজা সাধারণ নফলের নিয়তে রাখবেন।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
আশুরার দিনের রোজার ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে আশা করি—তিনি (এর দ্বারা) পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।” [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৬৩৬]
এক ব্যক্তি আশুরার রোজা সম্পর্কে প্রশ্ন করলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন—
‘‘এটি এক বছরের (নফল) রোজা(র সমতূল্য)।” [ইমাম ইবনু হিব্বান, আস-সহিহ: ৩৬৩১; হাদিসটি সহিহ]
অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
রামাদানের পর সর্বোত্তম রোজা হলো আল্লাহর মাস মুহাররাম (মাসের রোজা)। [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ২৬৪৫]
তাই, এই মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা উত্তম ও ফজিলতের ব্যাপার। আমরা শুধু আশুরার রোজা রাখার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবো না, বরং আল্লাহর মাসের বাকি দিনগুলোতেও সাধ্যানুসারে বেশি বেশি রোজা রাখার চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।
Nusus
❤ 5
یک طرح متفاوت انتخاب کنید
طرح فعلی شما تنها برای 5 کانال تجزیه و تحلیل را مجاز می کند. برای بیشتر، لطفا یک طرح دیگر انتخاب کنید.