cookie

ما از کوکی‌ها برای بهبود تجربه مرور شما استفاده می‌کنیم. با کلیک کردن بر روی «پذیرش همه»، شما با استفاده از کوکی‌ها موافقت می‌کنید.

avatar

Sabr

Our YouTube Channel : https://youtube.com/c/AlBaqiBangla টেলিগ্রাম চ্যানেল সম্পর্কে যেকোন মতামত জানাতে পারেন : @LI0N_OF_ALLAH

نمایش بیشتر
پست‌های تبلیغاتی
3 860
مشترکین
+324 ساعت
+97 روز
+3630 روز

در حال بارگیری داده...

معدل نمو المشتركين

در حال بارگیری داده...

পিতামাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার “ হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রা. বর্ণনা করেন, আমি রাসুল ﷺ এর নিকট জিজ্ঞেস করলাম, আল্লাহ তাআলার নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল কোনটি? তিনি বললেন, ওয়াক্তমতো নামায পড়া। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এর পর কোনটি? তিনি বললেন, পিতামাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এর পর কোনটি? তিনি বললেন, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।” বুখারি, মুসলিম। “ হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রা. বলেন, একব্যক্তি রাসুল ﷺ এর নিকট এসে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি এবং সওয়াব পাওয়ার উদ্দেশ্যে জিহাদের শরিক হওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করল। তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার পিতামাতা আছেন কি? জবাবে সে বলল, জি-হাঁ; দুজনই আছেন। তিনি বললেন, তা হলে যাও; ভালোভাবে তাঁদের খেদমত করো। আরেক রেওয়ায়াতে রয়েছে, রাসুল ﷺ বলেছেন, তাঁদের খেদমত করে জিহাদ করো।” বুখারি এ-সব হাদিস দ্বারা বোঝা গেল, যদি পিতামাতার খেদমতের প্রয়োজন হয় তা হলে যতক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ ফরযে-আইন না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের খেদমতে নিরত থাকা, জিহাদে যাওয়া থেকেও উত্তম। আর এ-ঘটনা মুসলমানদের অনেকেরই জানা যে, হযরত উয়াইস কারনি রহ. ইয়ামানের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি রাসুল ﷺ এর দর্শনলাভের জন্য মদিনায় আসতে চাইতেন। কিন্তু যেহেতু তাঁর মায়ের খেদমতের প্রয়োজন ছিল, তাই রাসুল ﷺ তাঁকে তাঁর নিকট আসতে নিষেধ করে মায়ের খেদমতে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে তিনি তাঁর দর্শনলাভ করতে পারেননি। কিন্তু মায়ের খেদমতের বদৌলতে আল্লাহ তাআলা তাঁকে এমন মাকাম দান করেছেন যে, বড় বড় সাহাবিও তাঁর থেকে দোয়া চাইতেন। যখন ফারুকে আযম রাযি.র খেলাফতকালে তিনি মদিনা আগমন করলেন, তখন হযরত উমর ফারুক রা. খুবই আগ্রহ সহকারে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য এবং তাঁকে দিয়ে দোয়া করানোর জন্য গিয়েছিলেন। মূল : মুফতি ত্বাকী উসমানী হাফি.
نمایش همه...
4
পিতামাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাযি. বর্ণনা করেন, আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট জিজ্ঞেস করলাম, আল্লাহ তাআলার নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল কোনটি? তিনি বললেন, ওয়াক্তমতো নামায পড়া। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এর পর কোনটি? তিনি বললেন, পিতামাতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এর পর কোনটি? তিনি বললেন, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।' হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রাযি. বলেন, একব্যক্তি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি এবং সওয়াব পাওয়ার উদ্দেশ্যে জিহাদের শরিক হওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করল। তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার পিতামাতা আছেন কি? জবাবে সে বলল, জি-হাঁ; দুজনই আছেন। তিনি বললেন, তা হলে যাও; ভালোভাবে তাঁদের খেদমত করো। আরেক রেওয়ায়াতে রয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তাঁদের খেদমত করে জিহাদ করো।' এ-সব হাদিস দ্বারা বোঝা গেল, যদি পিতামাতার খেদমতের প্রয়োজন হয় তা হলে যতক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ ফরযে-আইন না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের খেদমতে নিরত থাকা, জিহাদে যাওয়া থেকেও উত্তম। আর এ-ঘটনা মুসলমানদের অনেকেরই জানা যে, হযরত উয়াইস কারনি রহ. ইয়ামানের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দর্শনলাভের জন্য মদিনায় আসতে চাইতেন। কিন্তু যেহেতু তাঁর মায়ের খেদমতের প্রয়োজন ছিল, তাই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে তাঁর নিকট আসতে নিষেধ করে মায়ের খেদমতে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। ফলে তিনি তাঁর দর্শনলাভ করতে পারেননি। কিন্তু মায়ের খেদমতের বদৌলতে আল্লাহ তাআলা তাঁকে এমন মাকাম দান করেছেন যে, বড় বড় সাহাবিও তাঁর থেকে দোয়া চাইতেন। যখন ফারুকে আযম রাযি.র খেলাফতকালে তিনি মদিনা আগমন করলেন, তখন হযরত উমর ফারুক রাযি. খুবই আগ্রহ সহকারে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য এবং তাঁকে দিয়ে দোয়া করানোর জন্য গিয়েছিলেন। ' বুখারি; মুসলিম ১ * বুখারি ২
نمایش همه...
হিন্দুস্তানে মুসলিমদের মুক্তির একমাত্র পথ হলো পাকিস্তানের ধ্বংস। জ্বী, ঠিকই পড়েছেন। পাকিস্তানের যে রাষ্ট্রীয় কাঠামো, এর পুরোটাই পশ্চিমা বিশ্বের ইচ্ছামত পরিচালিত হয়। কাশ্মীরের স্বাধীনতা থেকে মুসলিমবঙ্গের সার্বভৌমত্ব কিংবা আরাকানের মুসলিমদের নিরাপত্তা ও নিজ ভূমি ফেরত পাওয়ার মাঝে প্রথম বাধা হলো পাকিস্তানের বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামো। ইমরান খান চেয়েছিলেন এই কাঠামো সংস্কার করতে কিন্তু তাকে করতে দেওয়া হয়নি। আসলে গণতান্ত্রিক ভাবে এই কাঠামোর পরিবর্তন সম্ভব না। এর জন্য সশস্ত্র আন্দোলনের প্রয়োজন। পাকিস্তানের এই কাঠামো ধ্বংস করার খ্যামতা আছে তালিবানের। পাকিস্তান তা ভালো মতোই জানে। আর এজন্যই এখন কাশ্মীরের ইস্যুতে তালিবানের নামে মিথ্যাচার রটাচ্ছে পাক-দালালরা। নিজেরা তো কাশ্মীরের মুক্তির জন্য উল্লেখযোগ্য কিছুই করতে পারলো না, এখন তালিবানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার পায়তারা করছে। -
نمایش همه...
💔 9
ধৈর্য... ধৈর্য হলো মুমিনের রশি, যা তাকে বেঁধে রাখে। সে হয়তো কিছুক্ষণ এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করতে পারে, কিন্তু একটা সময় পর তাকে ফেরত আসাই লাগবে। এটি হলো ঈমানের খুঁটি, যার উপর সে নির্ভর করে। যার ধৈর্য নেই, তার ঈমান নেই। যদি থাকেও, তা অত্যন্ত দুর্বল। যার ধৈর্য নেই, সে যেন একদম নড়বড়ে কিনারে দাঁড়িয়ে আল্লাহর ইবাদাত করছে। যদি তার কল্যাণ হয়, সে শান্ত থাকে। কিন্তু যদি বিপদে পড়ে, তাহলে তার দুনিয়া উল্টে যায়। সে দুনিয়া-আখিরাত দুটিই হারায়। সালাফগণ যে সর্বোত্তম জীবিকা লাভ করেছিলেন, তা সম্ভব হয়েছিল তাঁদের ধৈর্যের কারণে। কৃতজ্ঞতার কারণে তাঁরা উন্নীত হয়েছিলেন সর্বোচ্চ স্তরে। কৃতজ্ঞতা আর ধৈর্যের ডানায় ভর দিয়ে তাঁরা উড়েছিলেন মহাসাফল্যের জান্নাতে। এই নিয়ামাত আল্লাহ যাকে ইচ্ছে করেন তাকেই কেবল দান করেন। তিনি মহাদানশীল। ইমান দুই ভাগে বিভক্ত-ধৈর্য আর কৃতজ্ঞতা। যে কেউ নিজের প্রতি সৎ, যে সফল হতে ইচ্ছুক, সে যেন এই দুটি মূলনীতিকে কখনোই অবহেলা না করে। কখনোই এ দুটি রাস্তা থেকে সরে না যায়। তাহলেই কেবল আল্লাহ বিচার দিবসে তাকে শ্রেষ্ঠতর দলে (জান্নাতিদের দল) স্থান দেবেন। এরপর ধৈর্যের সংজ্ঞায় ইবনুল কাইয়্যিম এ লেখেন: এটি এক মহান গুণ, যা আত্মাকে মন্দ ও অসন্তোষজনক কাজ করা থেকে বিরত রাখে। এই চমৎকার গুণের কারণেই আত্মার সংশোধন সম্ভব হয়। যুন্নুন রহ. বলেন, “ধৈর্য হলো (আল্লাহর হুকুম) অমান্য করা থেকে নিজেকে বিরত রাখা, বিপদের কঠিন অংশগুলো সহ্য করার সময় নীরব ও স্থির থাকা, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে দারিদ্র্য আসার পরও অমুখাপেক্ষী থাকা।” মূল : ইবনুল কাইয়ুম রহ.
نمایش همه...
8
যে সমস্ত গুনাহ থেকে তাওবা করতে হবে বান্দা ততক্ষণ পর্যন্ত তায়িব বা তাওবাকারী হিসেবে পরিচয় পাবে না, যতক্ষণ-না সে ১২টি বিষয় থেকে মুক্ত থাকছে; যেগুলো আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে বর্ণনা করেছেন। সেগুলো হারামেরই বিভিন্ন প্রকার- ১. কুফর (অস্বীকার করা), ২. শিরক (আল্লাহর সাথে অংশীদার সাব্যস্ত করা), ৩. নিফাক (কপটতা), ৪. ফুসুক (পাপাচার), ৫. ইসইয়ান (অবাধ্যতা), ৬. ইছম (গুনাহ), ৭. উদওয়ান (সীমালঙ্ঘন), ৮. ফাহশা (অশ্লীল কাজ), ৯. মুনকার (মন্দ কাজ), ১০. বাগইয়ু (অত্যাচার), ১১. আল্লাহ সম্পর্কে না জেনে কথা বলা এবং ১২. আল্লাহর পথ ছেড়ে ভিন্ন পথ অনুসরণ করা। আল্লাহ তাআলা যা কিছু হারাম করেছেন, এই বারোটি প্রকারই হলো তার ভিত্তি। সৃষ্টিজগতের সবাই এতে লিপ্ত; কেবল নবি-রাসূলদের অনুসারীরা ব্যতীত। কারও মধ্যে অনেকগুলো পাওয়া যায়, কারও মধ্যে অনেক কম আবার কারও মধ্যে একটি পাওয়া যায়; কেউ তা টের পায় আর কেউ পায় না।
نمایش همه...
11😢 4
সর্বোত্তম মানুষের বৈশিষ্ট্য! জনৈক ব্যক্তি বলেছেন: সর্বোত্তম মানুষ সেই, যার মধ্যে পাঁচটি গুণাবলী পাওয়া যায়। যথা : (১) যে আল্লাহপাকের ইবাদতকারী হয়। (২) যে মাখলুকের কল্যাণ ও মঙ্গলকামী হয়। (৩) মানুষ যার অনিষ্টতা থেকে নিরাপদ থাকে। (৪) অন্যের ধন-সম্পদের প্রতি যার লোভ থাকে না। এবং (৫) মৃত্যুর জন্য যে সর্বদাই প্রস্তুত থাকে। [ মূল : ইমাম গাযালী রহঃ ]
نمایش همه...
20💔 12
00:21
Video unavailableShow in Telegram
ইবনে উমার (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মুসলিম মুসলিমের ভাই, সে তার উপর অত্যাচার করবে না এবং তাকে অত্যাচারীর হাতে ছেড়ে দেবে না। যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের প্রয়োজন পূর্ণ করবে, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূর্ণ করবেন। যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের কোন এক বিপদ দূর ক’রে দেবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার বহু বিপদের একটি বিপদ দূর ক’রে দেবেন। আর যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের দোষ-ত্রুটি গোপন করবে, আল্লাহ কিয়ামতে তার দোষ-ত্রুটি গোপন করবেন। (বুখারী ২৪৪২, মুসলিম ৬৭৪৩)
نمایش همه...
0630(1).mp47.89 MB
20
সূরা ফাতির ৩২-৩৭... ৩৬. যারা কুফর অবলম্বন করেছে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। সেখানে তাদের কর্ম সাবাড় করা হবে না যে, তাদের মৃত্যু ঘটবে এবং তাদের থেকে জাহান্নামের শাস্তিও লাঘব করা হবে না। প্রত্যেক অকৃতজ্ঞ (কাফের)কে আমি এভাবেই শাস্তি দিয়ে থাকি। ৩৭. তারা তাতে আর্তনাদ করে বলবে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে মুক্তি দান করুন, আমরা আগে যে কাজ করতাম তা ছেড়ে ভালো কাজ করব। (উত্তরে তাদেরকে বলা হবে) আমি কি তোমাদেরকে এমন দীর্ঘ আয়ু দেইনি যে, তখন কেউ সতর্ক হতে চাইলে সতর্ক হতে পারত? এবং তোমাদের কাছে সতর্ককারীও এসেছিল। সুতরাং এখন মজা ভোগ কর। কেননা এমন জালেমদের কোন সাহায্যকারী নেই।
نمایش همه...
0630 (1)(1).MP32.68 MB
7
দুঃখজনক একটি পরিসংখ্যান মানুষের অবসর সময় ও ব্যস্ত সময়ের গতি ও পরিমাণ বেশকম হওয়াকে কেন্দ্র করে ১৩০ বছরের দীর্ঘ সময়ের ওপর গবেষণা করে ১৯৫০ সালের শেষদিকে তুলনামূলক একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে যে, ১৮৭৫ সালে সাধারণত মানুষের কর্মবিমুখ অবসর সময় ছিল ৮-৭%, আর কর্মমুখর সময় ছিল ২৬%। ১৯৫০ সালে এসে মানুষের কর্মবিমুখ অবসরের সময় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০% এ, আর কর্মমুখর সময়ের অবনতি হয়ে তা এসে পৌঁছেছে ১৫% এ। ২০০০ সালে মানবজীবনের কর্মবিমুখ অবসর সময়ের গতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭% এ, পক্ষান্তরে কর্মমুখর সময়ের গতি পৌঁছেছে আনুমানিক ৮% এ। এভাবে মানুষের কর্মবিমুখ হয়ে অবসর থাকার প্রবণতা ক্রমবর্ধমান, আর কর্মমুখর হয়ে ব্যস্ত থাকার প্রবণতা ক্রমহ্রাসমান। অন্য একটি পরিসংখ্যান পরিচালনা করা হয়েছিল আরববিশ্বের চারটি দেশের ওপর। যার মধ্যে ছিল আরব-আমিরাত, তিউনিসিয়া, সুদান ও মৌরতানিয়া। এই পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে যে, ছাত্রদের শিক্ষানবিশকালীন অবসর মুহূর্ত থাকে ৩-৪%, আর ছুটিকালীন অবসর মুহূর্ত থাকে ৯%। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান চালানো হয়েছিল নারী-পুরুষের ওপর, যাতে বেরিয়ে এসেছে যে, কর্মনবিশকালীন আমাদের শহরে পুরুষদের প্রাত্যহিক কর্মবিমুখ অবসর সময় কাটে চার ঘণ্টা, আর নারীদের কর্মবিমুখ সময় কাটে প্রাত্যহিক প্রায় তিন ঘণ্টা। পক্ষান্তরে ছুটির দিনগুলোতে পুরুষদের কর্মবিমুখ সময় কাটে পাঁচ থেকে আট ঘণ্টার মাঝামাঝি, আর নারীদের কর্মবিমুখ অবসর সময় কাটে পাঁচ থেকে দশ ঘণ্টার মাঝামাঝি। বই :মুমিনের বিনোদন
نمایش همه...
😢 6
ভুলে গেছি! মুখস্থ কুরআন ভুলে গেলে 'ভুলে গেছি' বলা মাকরূহ। কারণ তাতে গাফলতি ও অবজ্ঞা প্রকাশ পায়। বরং সেই সময় বলতে হয়, 'আমাকে কুরআন ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। ‎ ‎ রাসুল ﷺ বলেন, কারো এ কথা বলা নিকৃষ্ট যে, 'আমি অমুক অমুক আয়াত ভুলে গেছি।' বরং তাকে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। [ বুখারী তাওহীদ পাবঃ হা/ ৫০৩৯, মুসলিম আল-মাকতাবাতুশ-শামেলা হা/৭৯০ ] সংগৃহীত
نمایش همه...
😢 40💯 1
یک طرح متفاوت انتخاب کنید

طرح فعلی شما تنها برای 5 کانال تجزیه و تحلیل را مجاز می کند. برای بیشتر، لطفا یک طرح دیگر انتخاب کنید.