cookie

Utilizamos cookies para mejorar tu experiencia de navegación. Al hacer clic en "Aceptar todo", aceptas el uso de cookies.

avatar

Society - Uncensored

@SocietyUncensored সমসাময়িক বিষয় নিয়ে....

Mostrar más
Publicaciones publicitarias
6 937
Suscriptores
+324 horas
+757 días
+23130 días

Carga de datos en curso...

Tasa de crecimiento de suscriptores

Carga de datos en curso...

Photo unavailableShow in Telegram
Married life এর অপ্রিয় সত্যি কথা!! ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই কথাগুলো সত্যি। এক. বিবাহিত জীবন কখনও খুব মধুর। আবার কখনও হতাশার। কখনও মনে হবে আহ্ কি চমৎকার একটা জীবন পেয়েছি, কখনও মনে হবে ঘানি টানতে জীবন শেষ!! এই দুই ধরনের অনুভূতি ঘুরে ফিরে আসে। ভাববেন না যে বিয়ে করে ভুল করেছেন; দাম্পত্য সম্পর্ক উপভোগ করুন। কষ্টের সময়টা ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করুন। দুই. আপনি যদি পার্টনারকে প্যারা দেন, সেও আপনাকে প্যারা দিবে। বেশী প্যারায় মনে হবে আপনি ভুল মানুষকে বিয়ে করেছেন। আপনি যে তাকে প্যারা দিচ্ছেন সেটা ভুলে গিয়ে পার্টনারের প্যারা নিয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। কখনও ভুল করে ভাবতে পারেন মানুষটা হয়ত gaslughting করছে। তাই ভুলতে ও ক্ষমা করতে শিখুন। সামনে এগিয়ে যান। জীবনে সুখের কিন্তু শেষ নেই!! তিন. আমরা মনে করি দাম্পত্য জীবনে ভালবাসা হতে হবে সমান সমান। ঠিক আছে। কিন্তু এটা 50/50 না। এটা হবে 100/100। দুই পক্ষ থেকে শতভাগ না হলে কেউই জিতবে না। আপনি যদি একাই 100 দিয়ে বসে থাকেন, আপনি হেরে যাবেন। ভালবাসার অর্ধেক বলে কিছু নেই; পুরাটাই নয়ত কিছুই না। দাম্পত্য জীবনে এই ভালবাসাটাই সমান সমান হয় না। অসমান ভালবাসায় আমরা ঘর বাঁধি, হেরে গিয়ে সাথে থাকি। চার. ঝগড়ার পরে অন্তরঙ্গতাকে (intimacy) না বলার ঘটনাই বেশী ঘটে। কখনও কখনও ঝগড়ার পরে আরেকটা ঝগড়ার আয়োজন চলে। এভাবে দূরত্ব বাড়ে, অভিমানের জায়গা হয় প্রশ্বস্ত। কোন ভাবে ঝগড়া মিটিয়ে অন্তরঙ্গ হোন। দেখবেন ভালবাসার আরেক অধ্যায় শুরু হয়েছে। আপনি হয়ত নতুন করে আপনার পার্টনারের প্রেমে পড়বেন। পাঁচ. বিয়ে করার সময় ভাবতেও পারবেন না যে, এই প্রিয় মানুষটির সাথে আপনার ঝগড়া হবে, মন কষাকষি হবে, বাঁধবে স্বার্থের সংঘাত। কিন্তু এটা ঘটবে। সুতরাং ঝগড়ার সময় fair ও logical থাকুন, যেন ঝগড়া মিটিয়ে আবার সম্পর্ক ঠিক করে নিতে পারেন। ছয়. দুজন এক সাথে দীর্ঘদিন কাটানো বেশ আনন্দ দায়ক। কিন্তু এক সাথে থাকতে থাকতে কখনও কখনও সংসারটা জেলখানার মত মনে হয়। কিছু সময়ের জন্য একা থাকুন, কোথাও ঘুরে আসুন। পরিবারের বাইরে বন্ধুদের সাথে কিছু সময় কাটান। আবার ফিরে আসুন পরিবারের প্রিয় মানুষটার কাছে। দেখবেন সংসারটা আর জেলখানা মনে হচ্ছে না। সাত. মাঝে মাঝে দেখবেন আপনার মনে হবে, আহা কত ভালবাসি মানুষটাকে!! আবার কখনও মনে হবে দূর, একদম ভাল্লাগে না ওকে। এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং কিভাবে ভালবেসে সাথে থেকে যেতে হয় তা শিখুন। সংসারে অনেক প্যারা থাকে, কিছু মেনে নিতেও হয়। আট. আপনার পার্টনার যতই আপনাকে ভালবাসুক, যতই টেক কেয়ার করুক বা হোক সুন্দরী/হ্যান্ডসাম, অন্য কাউকে আপনার ভাল লাগবে। নতুন কাউকে দেখে ভাল লাগার বিষয়টা এড়িয়ে চলাও কঠিন। দিবা স্বপ্ন দেখেন, ঠিক আছে। কিন্তু নতুন মানুষটার পিছে ছুটবেন না। আপনার পার্টনারের গুরুত্ব বুঝতে চেষ্টা করুন। নয়. শারীরিক সম্পর্ক আপনার পার্টনারের সাথেই সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য হয়। কিন্তু প্রত্যেকবার একই রকম সুখের অনুভূতি হবে না। সময় ও বয়সের সাথে সাথে অনুভূতিতে ভাটাও পড়তে পারে। নতুন কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক উপভোগ্য করে তোলার ভুল চিন্তা থেকে বের হোন। বরং পার্টনারের সাথে সম্পর্ক আনন্দময় করে রাখতে ক্রিয়েটিভ হয়ে নতুন কিছু যোগ করুন। সবার জন্য শুভ কামনা। জীবনের বাঁকে বাঁকে চ্যালেঞ্জ। সংসার যখন করছেন এই চ্যালেঞ্জ গুলোকেও এক্সসেপ্ট করতে হবে। তবেই দাম্পত্য জীবন সুখের ও শান্তির হবে। সুন্দর ও সুখী পারিবারিক জীবন আমাদের সবার প্রাপ্য। এটা নিজেকেই তৈরী করে নিতে হয়। শুভ কামনা। get smart. Anwar Morsalin
Mostrar todo...
18👍 6😢 1
Photo unavailableShow in Telegram
টিম Save Our Sisters এর বি'রু'দ্ধে চলছে একের পর এক ষ'ড়'য'ন্ত্র!! আজ সকালে কয়েকজন ভাই গো'প'ন একটা খ'ব'র দিয়ে আমাকে আরো স'ত'র্ক থাকতে বললো। সেটা কি আর না-ই বললাম। কিছুদিন আগে বরিশাল এর একজন ভাইকে জুমার নামাজের পর লিফলেট বিতরণ করার সময় গ্রে'ফ'তা'র করে নিয়ে গিয়ে প্র'চু'র মা'র'ধ'র করা হয়। অথচ ওই ভাই এর বাবাও একজন পু'লি'শ অফিসার। এর আগে এক ভাইয়ের কর্মস্থলে গিয়ে ৮-১০টা উ*গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী স'ন্ত্রা'সী হা'ম'লা চালায়। উনি সেদিন সে'ই'ফ জো*নে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন। এক দিনের ব্যবধানে আরেক ভাইকে হি*ন্দু সিআইডি হে'ন'স্তা করে, এবং আমাদের সব ব্যানার পু'ড়ি'য়ে দেওয়া হয়। এই যে লাস্ট ১ মাসে দুইবারে ৫ জন ভাইকে গ্রে'ফ'তা'র করা হয় যদিও আমরা সঠিক জানিনা তাদের অ'প'রা'ধ কি ছিলো, তাদেরকে গ্রে'ফ'তা'রের কারণ হিসেবে দেখানো হয় তারা জ*ঙ্গি। তাদেরকে জ*ঙ্গি হিসেবে চি'হ্নি'ত করতে উ'দ্ধা'র'কৃ'ত আ'লা'ম'ত হিসেবে অন্যান্য কিছু বই ও ডকুমেন্টস এর সাথে আমাদের টিমের লিফলেট দেখানো হয়। প্র'শা'স'নের ভাইদের নিকট আমার প্রশ্ন, আমাদের কোন কা'র্য'ক্র'ম'টির কারণে আপনাদের মনে হচ্ছে আমরা জ*ঙ্গি? অ'না'কা'ঙ্ক্ষি'ত দূ'র্ঘ'ট'না'র ব্যাপারে নিজ জাতির না'রী'দে'রকে সতর্ক ও সচেতন করা কি জ*ঙ্গিদের কাজ, যেটা আমরা করি? নাকি পা'চা'র'কা'রী চ*ক্র ও ভা'গ'ও'য়া লাভ ট্র‍্যা*প স'ন্ত্রা'সী'দের বি'রু'দ্ধে আ'ও'য়া'জ তো'লা'র কারণে আমরা জ*ঙ্গি? জনসচেতনতা নিয়ে কাজ করলে কি আমাদের জ*ঙ্গি হতে হবে? নাকি স*ত্য ক*থা বলার কারণে? কই, উ*গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দীরা যে একের পর ই'স'লা'ম বি'দ্বে'ষী বা'নো'য়া'ট ও মি*থ্যা প্রো'পা'গা'ণ্ডা চালিয়ে যাচ্ছে, লাভ জি'হা'দ এর নামে মু'স'লি'ম এমনকি নও মু'স'লি'ম ভাই বো'ন'দেরকে হ'য়'রা'নি করছে তাদের বি'রু'দ্ধে আপনাদেরকে তো কোনো প'দ'ক্ষে'প নিতে দেখলাম না! জ*ঙ্গি হিসেবে চি'হ্নি'ত করতে কেন আমাদের টিমের লিফলেট ব্যাবহার করা হচ্ছে? প্র'শা'স'নের ভাইয়েরা এর স'ঠি'ক জ'বা'ব দিতে পারবেন কি? Ⓒ Team Save Our Sisters Join: Save Our Sisters (Forum) Join: Save Our Sisters (Backup) Telegram: @Save_Our_Sisters
Mostrar todo...
😢 44👍 2🤬 1
Photo unavailableShow in Telegram
ভারতীয় বিশব্বিদ্যালয়ের শাখা হলে সমস্যা কি? ১. হিন্দত্ববাদের আগ্রাসন এর একটা জায়গা তৈরী হয়, হোক আইআইটি, হোক সাধারণ কিছু, আপনার মনে হয় এরা এখানে কোনো প্রোপাগান্ডা করবে না? ঢাবির মত জায়গায় শহবাগীর জন্ম থামাতে পারি না, বুয়েটে আগ্রাসন বন্ধ হয় না, সেখানে... ২. গামেন্টস সেক্টরে ওদের কত মানুষ চাকরি করে খোজ নেবেন, দেশের রেমিটেন্স বাইরে বেতন হিসেবে নেয়ার তালিকায় ভারত কত অবস্থানে দেখবেন। ৩. পড়াশোনার বর্তমান নিউজ গুলো দেখেন? আপনার মনে হয় পড়াশোনার মান বাড়াতে আমাদের দেশ অনেক উদগ্রীব? বইয়ের ভিতর নষ্ট করসে, পরীক্ষা পদ্ধতি নষ্ট করসে, নাচানাচি এড করসে সিস্টেমে। আপনারা এত না বুঝ হলে কিভাবে হবে?
Mostrar todo...
😢 37👍 10 4
Photo unavailableShow in Telegram
ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাস বাংলাদেশে ❌
Mostrar todo...
😢 30🤬 17👍 2
Photo unavailableShow in Telegram
⚠️⚠️⚠️
Mostrar todo...
😢 28🤬 11
দীর্ঘদিন ধরে আলোচনার পর অবশেষে নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী কেন্দ্রভিত্তিক পাবলিক পরীক্ষার (এসএসসি) মূল্যায়ন–কাঠামো চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, লিখিত অংশের ওয়েটেজ হবে ৬৫ শতাংশ এবং কার্যক্রমভিত্তিক অংশের ওয়েটেজ ৩৫ শতাংশ। একেকটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে সর্বোচ্চ এক স্কুল দিবস (দিনে যতক্ষণ স্কুল চলে)। আগের মতো জিপিএর ভিত্তিতে ফল প্রকাশ হবে না। তবে ফলাফলের (রিপোর্ট কার্ড) বিষয়টি সহজে বোঝার জন্য সাতটি স্কেলের ঘরে আলাদা ইংরেজি বর্ণ দিয়ে বোঝানো হবে। অবশ্য এই লেটার গ্রেড নম্বরের ভিত্তিতে হবে না। নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী, মূল্যায়ন–কাঠামো অনুমোদন দিতে গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয় মাধ্যমিক স্তর এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা স্তরের যৌথ জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) সভা। শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত সভায় কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের মূল্যায়ন কৌশলের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। এখন কার্যপত্র লেখা হলে সে অনুযায়ী মূল্যায়ন–কাঠামোর বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
Mostrar todo...
👍 7
আলেম-ওলেমারা, আপনারা সচেতন হউন সম্প্রতি মেরিকার অর্থায়ণের এক প্রজেক্টের ফাইনাল মূল্যায়ন রিপোর্ট নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ। পা/ য়ু সংগম অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে দেশের শ্রদ্ধেনীয় ইসলামিক স্কলারদের টার্গেট করা হয়েছে। দেশের স কামী প্রতিষ্ঠান বন্ধু সোস্যাল বিভিন্ন মাদ্রাসায় গিয়ে ধোঁকা দিয়েছে। এমনকি তারা ৬৪ জেলার বার এসোশিয়েন (আইনজীবী) এর প্রধানদেরও হাত করেছে যার প্রতিবেদন তারাই প্রকাশ করেছেন। সেই ইউএসএইডের প্রতিবেদনের কয়েকজনের নামও এসেছে। এদের মধ্যে একজন হচ্ছে একটি আলিয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল সাহেব। সংবেদনশীল করতে ওয়ার্কশপ করেছে। প্রশিক্ষণের পর একজন ধর্মীয় নেতা RGDPকে তার মাদরাসায় অধিকতর সংবেদনশীলতা ও সচেতনতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য আমন্ত্রণ জানান। একটি মাদ্রাসায় ১০০ জনের অধিক ছাত্রদের নিয়ে অধিকতর সংবেদনশীলতা ও সচেতনতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। রমযান মাসে নিজেদের কম্যুনিটির ভেতরে নিজস্ব প্রশিক্ষণের আয়োজনে ধর্মীয় নেতাগণ আগ্রহী ছিলেন। একজন ধর্মনেতা বলেনঃ এই কর্মশালায় অংশগ্রহণের জন্য আমার জ্ঞান ও প্রেরণা লুপ্ত হয়ে যাবে না। আজকে সেই মাদ্রাসার প্রিন্সিপালের সাথে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বিস্তারিত শুনে বিস্মিত। এই ফিল্ডের শব্দ সম্পর্কেই তেমন কিছুই জানেন না, কিন্তু উনার নাম স কামীতা প্রতিষ্ঠার লিস্টে চলে এসেছে!!! । ওরা সমাজের অবহেলিত হি/ জ /ড়াদের কথা বলেছিল! গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হচ্ছে- এ ন জি ও রা দেশের হিজ্ররাদের কে ট্রাgen'দা হিসেবে ধরে। ওরা সরকারী ডেফিনেশন মানে না। অসচেতন থাকার কারণে আপনি পা য়ু সংগম অধিকার আদায়ে অংশ হয়ে যেতে পারেন। ভেবে দেখেছেন? #এ_যুগের_চ্যালেঞ্জ
Mostrar todo...
🤬 9👍 3
Photo unavailableShow in Telegram
৩ হাজার ১৭০ কোটি টাকা লিখতে কয়টা সংখ্যা লাগে বলেন তো? আপনার মাসিক ইনকাম যদি ১ লাখ টাকা হয়, তাহলে কত সময় লাগবে এই টাকা ইনকাম করতে বলেন তো? লিটারেলি ২৬ হাজার ৪১৬ বছর++!
Mostrar todo...
😢 28🤬 9👍 1
সহশিক্ষা কেয়ামত পর্যন্ত হারাম। এরকম কত হাজার হাজার বোনের ঘটনা কোথাও লিপিবদ্ধ হয়নি তা আল্লাহ ভালো জানেন! “অনুগ্রহ করে আমার নাম-পরিচয় হাইড রাখবেন। আসলে মানসিকভাবে পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে এটা লিখছি। আত্মহত্যা জায়েয হলে হয়তো এই পোস্ট লিখা হতো না আমার। কীভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না৷ আমি খুব রক্ষণশীল একটা পরিবারের একটা মেয়ে হিসেবে বেড়ে উঠেছি। ছোট থেকেই দ্বীনি তালিমের মাধ্যমে বড় হয়েছি। আমার পিতা-মাতা দুজনই ধর্মীয় দিক থেকে খুব প্র‍্যাক্টিসিং, আমিও সেই তরবিয়ত পেয়েই বড় হয়েছি। ধর্মীয় দিকে তালীম দেওয়ার পাশাপাশি দুনিয়াবী উপকারী শিক্ষাতেও আমাকে যোগ্য করে তুলেছিলেন। সেই লক্ষ্যে এইচএসসির পর ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি করিয়ে দেন। যদিও ইউনিভার্সিটির পর্দাহীনতার পরিবেশের কিছু ভয় প্রকাশ করেছিলাম আমার পিতা-মাতার নিকট, কিন্তু পরবর্তীতে সহপাঠী মেয়েদের মধ্যে দাওয়াতী কাজ চালানোর প্রয়াসে এডমিট হয়ে যাই। আব্বু-আম্মুও খুশি ছিলেন কারণ দেশের প্রথম সারির একটা ইউনিভার্সিটিতেই ভর্তি হয়েছিলাম। প্রথম দিকে ভালোই যেতো, টুকটাক দ্বীনি দাওয়াতের কাজও করতাম সহপাঠী মেয়েদের উপর। কঠোরভাবে বাহ্যিক পোশাক ও কন্ঠের পর্দা করতাম, গাইরে মাহরম এভয়েড করে চলতাম। তবে সময়ের সাথে সাথে নিজের অন্তরের অবস্থায় পরিবর্তন আসে। কিছু কোর্সে গ্রুপ করে প্রেজেন্টেশন দিতে হয়। গ্রুপে ছেলেরাও পড়ে যেতো। এভাবে জড়তা কমে আসে অনেকটা নিজের অজান্তেই। তখনও পূর্ণ পর্দা করতাম বাহ্যিক পোশাকের, তবে কন্ঠের ও গাইরে মাহরম মেইন্টেইনে কঠোরতা কমে আসে আমার। এক সেমিস্টারে একটা প্রজেক্ট গ্রুপে মোটামুটি ভালো দ্বীনদার একটা ছেলে ছিল। প্রজেক্টের প্রয়োজনে অনলাইনে টুকটাক কথা হয়েছিল, সেই থেকে প্রজেক্টের প্রয়োজনের তাগিদেই কিছুটা কথা বাড়তে থাকে। অফলাইনেও দেখা যায় প্রজেক্ট নিয়ে কথা হতো। এছাড়া সে মুসলিম বিশ্বের দুরবস্থা নিয়ে আফসোস প্রকাশ করতো। এগুলো ভালো লাগতো আমার। এভাবে একসময় দুজনের মধ্যেই একটা দুর্বলতা, টান চলে আসে। দুজনই সেটা বুঝতে পারি। এর মধ্যে সে সাহস করে বলে যে আমাকে তার কাছে যোগ্য মনে হয় বিয়ের জন্য। এই কথা আমাকে আরো দুর্বল করে। অনেক লম্বা হয়ে যাচ্ছে কথা, এরপর থেকে আসলে শয়তান আমাদের দুজনকেই কাবু করে ফেলে। বুঝেও দুজন না বুঝার মতো করে চলছিলাম। দেখা-সাক্ষাৎ হচ্ছিলো৷ যাইহোক, ইউনিভার্সিটি থেকে ভিজিট বা ট্যুর থাকে একটা নির্দিষ্ট সেমিস্টারের শেষে, স্পেসিফিক কোর্সে । আমাদেরকে শয়তান এতোটাই বিভ্রান্ত করে ফেলে যে তেমন একটা ম্যান্ডেটরি দুই ক্রেডিট এর একাডেমিক ট্যুরের শেষ দিন দুজনেই অনেক ডেসপারেট হয়ে পড়ি এবং সুযোগও তৈরি হয়ে যায়। জঘন্যতম কবীরাহ গোনাহ চূড়ান্ত যিনা হয়ে যায় দুজনের। আল্লাহর কসম! এটা ঘটার পর থেকে আমি বাস্তবতায় ফিরে আসি। কী হয়ে গেলো হিসাব মিলাতে পারছিলাম না। সুইসাইডাল চিন্তা আসতে থাকে। পুরোপুরি ভেঙে পড়েছি এক প্রকার। কাউকে বলতেও পারছি না, এই যন্ত্রণা সইতেও পারছি না। অপরাধবোধ আমাকে শেষ করে দিচ্ছে। বারবার মনে হচ্ছে যদি আমার উপর হদ প্রয়োগ হতো আর এতে আমি মারা যেতাম, তাহলে হয়তো স্বস্তি পেতাম। কিন্তু সেটারও সুযোগ নেই। সুইসাইড করলেও জাহান্নাম নিশ্চিত। সেই ভিজিট শেষে আমাদের ব্রেক চলছে, আমি বাসায়৷ আমার আব্বু-আম্মুও পেরেশান আমাকে নিয়ে, কিন্তু তাদের সাথে শেয়ার করারও কোনো সুযোগ নেই। এই অপরাধ আল্লাহ এবং আমরা দুজন ছাড়া আর কেউ জানে না। কিন্তু আমি ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে যাচ্ছি। হতাশা, নিজের প্রতি ঘৃণা আমাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমাকে আপনাদের বোন মনে করে পরামর্শ দিন, সুইসাইড ছাড়া কীভাবে নিজেকে কঠিন শাস্তি দিতে পারি, কীভাবে আমার সেই পূর্বের 'আমি' কে ফিরে পেতে পারি? কীভাবে অন্তরকে প্রশান্ত করতে পারি? এই অশান্ত অবস্থা আর বরদাশত করতে পারছি না। পাগলের মতো হয়ে যাচ্ছি দিন দিন। আল্লাহর ওয়াস্তে আমাকে সুপরামর্শ দিন। (অনেকে সেই ছেলেকে বিয়ের পরামর্শ দিচ্ছেন। উত্তম পরামর্শ । কিন্তু সমস্যা হলো সে বিয়েতে আর আগ্রহী না। সে বলেছে তাওবা করে নিজেকে শুধরে নিতে। আর যার যার মতো থাকতে। এতোকিছুর পর বিয়ের মাধ্যমে নতুন কারো সাথে নিজেকে জড়ানোর স্বপ্নও আর দেখি না, কেননা এতে নতুন মানুষটার সাথে প্রতারণা করা হবে। আমি নিজেকে চূড়ান্ত রকম শাস্তি দিয়ে এই গোনাহটার কাফফারা করতে চাই, তবে সেটা সুইসাইডের মাধ্যমে না, আল্লাহর সীমারেখার ভিতরে থেকেই। সুতরাং সেই অনুপাতে নাসীহাহ দেওয়ার অনুরোধ)” -(সংগৃহীত)
Mostrar todo...
😢 51👍 7 4
Elige un Plan Diferente

Tu plan actual sólo permite el análisis de 5 canales. Para obtener más, elige otro plan.