cookie

Utilizamos cookies para mejorar tu experiencia de navegación. Al hacer clic en "Aceptar todo", aceptas el uso de cookies.

avatar

AQI Bangla radio একিউ আই বাংলা রেডিও

এই শতাব্দী ইসলামের বিজয়ের শতাব্দি সারা বিশ্ব জুড়ে আজ মুসলিম যুবকেরা জেগে উঠেছে, মুসলিমদের এই জাগরণ কেউ থামাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। তাই সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ্ সংবাদ গুলো পেতে আমাদের সাথেই থাকুন

Mostrar más
El país no está especificadoEl idioma no está especificadoLa categoría no está especificada
Publicaciones publicitarias
1 173
Suscriptores
Sin datos24 horas
Sin datos7 días
Sin datos30 días

Carga de datos en curso...

Tasa de crecimiento de suscriptores

Carga de datos en curso...

Repost from N/a
দাড়িয়েছে। কুফ্ফার দেশগুলো এখন পারছেনা তাদের সৈন্যদেরকে মুসলিম ভূমি থেকে উঠিয়ে নিতে, আবার পারছেনা রেখে দিতেও। ফলে তারা এখন সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে। যার বাস্তবিক উদাহরণ বর্তমানে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান, সোমালিয়া, মালি ও বুরকিনা ফাঁসো। তাইতো জাতিসংঘ কিছুদিন পরপরই আল-কায়েদার শক্তিমত্তা নিয়ে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা প্রতিবেদন তৈরি করছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতেও ‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ’ আল-কায়েদার সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে ২৩ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যাতে আল-কায়েদার নেতৃত্ব থেকে শুরু করে, এর কার্যক্ষমতা ও বিভিন্ন দেশে আল-কায়েদা শাখাগুলোর অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। মূলত ৯/১১ এর বরকতময় অভিযানের ফলেই রচিত হয়েছে মুসলিম উম্মাহর শক্তিমত্তার এই ভিত। এই ভিতের উপর দাঁড়িয়ে নিকট ভবিষ্যতে পূর্ব আফ্রিকা, পশ্চিম আফ্রিকা, শাম, মধ্য-এশিয়া, আরব উপদ্বিপ, এবং দক্ষিন এশিয়াজুড়ে অনেকগুলো ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখছে উম্মাহ। এর মধ্যে অনেকগুলোর বাস্তবায়ন হয়তো খুবই নিকটবর্তী, যার ধারাবাহিক আলোচনা আমরা সামনের কিছু প্রবন্ধে করবো ইনশাআল্লাহ্‌। আর বিশ্বজুড়ে এসকল ছোট বড় ইমারা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সুগম হবে বৈশ্বিক খিলাফা প্রতিষ্ঠার পথ, ইনশাআল্লাহ্‌। ৯/১১ এর অভিযানকে তাই বৈশ্বিক জিহাদি জাগরণের অন্যতম শক্তিশালী অনুঘটক বলা যেতেই পারে। লেখক :  ত্বহা আলী আদনান
Mostrar todo...
Repost from N/a
ইমামকে গুলি করে হত্যার এবং মসজিদ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইউপি-তে উসামা মাহমুদ 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        ভারতের উত্তর প্রদেশের বেরেলিতে নগরীর জামে মসজিদ বোমা দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার এবং ইমাম খুরশিদ আলমকে গুলি করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। গত ০৭ সেপ্টেম্বর (বুধবার) সকালে মসজিদ সংলগ্ন দেয়ালে লাগানো হাতে লেখা হুমকি-পোস্টারের ঘটনায় মুসল্লিদের মাঝে এবং ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি হুমকির চিঠির এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। হুমকির চিঠিতে বলা হয় যে, কোনো জুম্মা বারে মসজিদে বোমা রাখা হবে। এবং ইমাম খুরশিদ আলমকে গুলি খুন করা হবে। মসজিদটির ইমাম খুরশীদ আলম বলেন, কারো সঙ্গে তার কোনো শত্রুতা নেই, কোনো বিরোধ নেই, তা সত্ত্বেও এ ধরনের পোস্টার লাগিয়ে পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি বলেন, শহরের পরিবেশ নষ্ট করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে এই অপকর্ম করা হয়েছে। উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা ভারতে মুসলিম নিধন করে রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার করার জন্য আদা জল খেয়ে মাঠে নেমেছে। তারা মুসলিমদের উপর তুচ্ছ কারণে হামলা চালাচ্ছে। আর মুসলিম নিধনের আগে কোন একটি এলাকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে এধরনের কাজ করে থাকে হিন্দুত্ববাদীরা। কয়েদিন আগে আরএসএস এর প্রাক্তন এক সদস্য জানিয়েছে, তার সংগঠন ভারতে বিভিন্ন মসজিদে হামলা করার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেয়, বোমা বানায়। তাই এ হুমকি হিন্দুত্ববাদী আরএসএস সন্ত্রাসীদের পক্ষ থেকে হওয়ার কথাই জানিয়েছেন স্থানীয় মুসলিমগণ। তথ্যসূত্র: ——– ১. উত্তর প্রদেশে বোমা মেরে মসজিদ উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি – https://tinyurl.com/2s3jn6jb
Mostrar todo...
ইমামকে গুলি করে হত্যার এবং মসজিদ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইউপি-তে

Repost from N/a
৯/১১ অভিযান : জিহাদি মেরুকরণের শক্তিশালী অনুঘটক 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১ সাল। বিশ্ব “শক্তির কেন্দ্র বিন্দুতে” একদল মুসলিম যুবকের যুগান্তকারী হামলা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত অ্যামেরিকার সবচাইতে গুরত্বপূর্ণ ৩টি (অর্থনৈতিক, সামরিক ও রাজনৈতিক) অবস্থান লক্ষ্য করে বরকতময় অপারেশনটি চালানো হয়। এর আগে যার কল্পনাও কেউ করেনি। এই হামলার মধ্য দিয়ে নতুন এক যুগের সূচনা হয়। যা বিশ্ব মঞ্চে ব্যাপক পরিবর্তন আনে। পৃথিবীকে ইসলাম ও কুফরের দুই তাবুতে মেরুকরণ করতে ভূমিকা রাখে। এই হামলার ফলে ক্রুসেডার আমেরিকা কর্তৃক ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে পরিচালিত দীর্ঘদিনের ক্রুসেড যুদ্ধ প্রকাশ্যে চলে আসে। যা তারা নানান সব ভুয়া অজুহাত দেখিয়ে একের পর এক স্বাধীন ভূখণ্ডে বুদ্ধিভিত্তিক ও সামরিক আগ্রাসনের মাধ্যমে চালিয়ে আসছিল। চরম ইসলাম বিদ্বেষ আর সম্পদের লোভে আমেরিকার চালানো এই আগ্রাসনের সবচেয়ে বেশী শিকার হয় খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ মুসলিম দেশগুলো। তবে ৯/১১ এর আগে ধূর্ত অ্যামেরিকা মুসলিমদের সাথে স্ব-শরীরে যুদ্ধের ময়দানে তেমনভাবে আসেনি; আসলেও এসেছে ভিন্ন অজুহাতে। কিন্তু পরোক্ষভাবে সে প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্রে পরিচালিত হত্যাযজ্ঞের নেতৃত্ব দিয়েছে। যার শিকার হয়েছে ফিলিস্তিন, ইয়েমেন, ইরাক, সুদান, লিবিয়া, সোমালিয়া, চেচনিয়া, বসনিয়াসহ বিশ্বের বহু মুসলিম দেশ। এতোগুলি রাষ্ট্রে আগ্রাসন চালানোর পরেও অ্যামেরিকা বিশ্ববাসীর কাছে ছিলো ‘মানবতাবাদী ও জনদরদী’। ৯/১১ এর হামলা তাই ছিলো পর্দার আড়ালে লুকিয়ে থাকা মুসলিম হত্যাজ্ঞের খলনায়ক অ্যামেরিকাকে জনসম্মুখে নিয়ে আসার যুগান্তকারী একটি সামরিক সিদ্ধান্ত। কেননা এই হামলার জের ধরেই আমেরিকা ঐবছর আফগানিস্তান এবং একই এজেন্ডা সামনে নিয়ে ২০০৩ সালে ইরাকে সামরিক আগ্রাসন চালায়। ফলে বিশ্বের সামনে চলে আসে পর্দার অন্তরালে লুকিয়ে থাকা আমেরিকা। সচেতন মুসলিমরাও তাদের শত্রুকে স্পষ্টভাবে চিনতে পারে। ফলে বিভিন্ন ময়দানে মুসলিম যুবকরা আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। শেষপর্যন্ত সোমালিয়া, ইরাক ও আফগানিস্তানের ময়দানে মহান আল্লাহ তাআ’লা এই ক্রুসেডার বাহিনীকে পরাজিত করেন। এর ফলে ক্রুসেডার আমেরিকার সামরিক, অর্থনৈতিক এবং সারা বিশ্বের তার রাজনৈতিক আধিপত্য নড়বড়ে হয়ে পড়ে। আজ বরকতময় ৯/১১ হামলার ২১ বছর পূর্ণ হতে চলছে, অনেক অবুঝ মুসলিম মনে করেন উক্ত হামলাটি ছিলো একটি ভুল পদক্ষেপ। যার কারণে আমেরিকা মুসলিম দেশগুলোতে আক্রমণ চালিয়েছে। কিন্তু তারা ভুলে যান যে, ৯/১১ই মার্কিন আগ্রাসন শুরু না, বরং এই আক্রমণটি ছিলো মার্কিন আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নতুন করে প্রতিরোধ গড়ে তুলার প্রথম কোনো কার্যকরী সামরিক পদক্ষেপ। যা আমেরিকা দীর্ঘদিন ধরে (ফিলিস্তিন, ইয়েমেন, ইরাক, সুদান, লিবিয়া, সোমালিয়া, চেচনিয়া, বসনিয়া) মুসলি বিশ্বে চালিয়ে আসছিলো। বরকতময় এই হামলার পূর্বে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি যে, মুসলিমরাও আমেরিকার মতো একটি পরাশক্তিধর রাষ্ট্রে হামলা চালাতে পারেন। বা মুসলিমরা চাইলেই বিশ্বব্যাপী মার্কিন আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেন। কিন্তু ৯/১১ হামলা সেই অসম্ভব ধারণাকেই পরিবর্তন করে দিয়েছে। মুসলিম যুবকরা আমেরিকার ভূমি থেকেই প্রথম আগ্রাসন বিরোধী অভিযান শুরু করেছেন। ফলে আফগানিস্তান থেকে শুরু করে ইরাক, ইয়েমেন, সোমালিয়া, সিরিয়া ও পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোতে আগ্রাসন বিরোধী প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয়। তাই এটি ভাববার কোনো কারণ নেই যে, ৯/১১ হামলার কারণে আমেরিকা মুসলিম দেশগুলোতে আক্রমণ চালিয়েছে। বরং আমাদের জানতে ও বুঝতে হবে যে, ৯/১১ ছিলো আমেরিকা কর্তৃক শুরু করা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার সূচনা মাত্র। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে মুসলিমরা ক্রুসেডারদের এসব অবৈধ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ঘুরে দাড়াতে শুরু করেছেন। ৯/১১ হামলার পূর্বে আমেরিকা যখন যেখানে যেভাবে চাইতো সেভাবেই আগ্রাসন চালাতো। এর প্রতিবাদ করার কেউ ছিলো না। কিন্তু বরকতময় এই হামলার পরবর্তি বছরগুলি আমেরিকার এই একচেটিয়া আগ্রাসনী মনোভাবকে পরিবর্তন করে দিতে সক্ষম হন মহান মুজাহিদগণ। কেননা মুসলিম যুবকরা দিকে দিকে আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে শুরু করেন। বিরোচিত এই হামলার পূর্বে মুসলিমদের শক্তিশালে মুজাহিদ বাহিনী বা সামরিক অত্যাধুনিক কোন ইউনিট ছিলোনা। কিন্তু আজ তাদের একটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামি রাষ্ট্র আছে, অঘোষিত ৩টি ইসলামি ইমারাত আছে। ঐক্যবদ্ধ একটি সামরিক বাহিনী আছে। যারা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে সম্মিলিত কুফ্ফার জোটগুলির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। যার নেতৃত্ব দিচ্ছে জনপ্রিয় বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা। আর আল-কায়েদা পূর্বের যেকোনো সময়ের চাইতে এখন আরও বেশি শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ ও বিস্তৃত। যার সামরিক কর্যক্রম পূর্ব থেকে শুরু করে  পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগরের তীর পর্যন্ত প্রসারিত। যার একটি অংশ দূর্বল হয়ে পড়লে অন্যটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে দাঁড়াচ্ছে। যা কুফ্ফার বিশ্বের মাথা ব্যথার কারণ
Mostrar todo...
৯/১১ অভিযান : জিহাদি মেরুকরণের শক্তিশালী অনুঘটক

Repost from N/a
কে আসলে তাবেদার – আওয়ামীলীগ, বিএনপি নাকি গোটা সিস্টেম? 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ একে-অপরের বিরুদ্ধে বিদেশি শক্তির সাথে আঁতাতের অভিযোগ আনে। বাস্তবতা হলো, দুটি দলই নিজেদের স্বার্থোদ্ধারে তাদের বিদেশি প্রভুদের সাহায্য কামনা করে থাকে। বর্তমান আওয়ামী সরকার যে তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে সেই বিষয়ে সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বক্তব্যই অনেক বড় দলিল। সেখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেছে, “আমি ভারতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখতে পারলে আমাদের দেশ উন্নয়নের দিকে যাবে এবং সত্যিকারের সাম্প্রদায়িকতামুক্ত, অসাম্প্রদায়িক একটা দেশ হবে। শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।” সরকারের এমন বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হওয়া একটা দেশের পরাধীনতাকেই নির্দেশ করে। হাসিনা সরকারের এমন কাজের ব্যাপারে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছে, জনবিচ্ছিন্ন সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে জনগণকে বাদ দিয়ে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিল, হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে তিনি ভারতের সহযোগিতা চেয়েছেন। ভারত সফররত প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় টিকে থাকতে ভারতের সহযোগিতা চাচ্ছেন কি না, জাতি তা জানতে চায়। “আগের মতোই ‘হাটে হাঁড়ি ভেঙে’ দিতে পারেন, সেই আশঙ্কায় কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাদ দিয়েই প্রধানমন্ত্রী দিল্লিতে উড়াল দিলেন?” – এমন প্রশ্নও রাখে সে। তবে আওয়ামী সরকারের বিদেশি সাহায্য কামনার সমালোচনা করলেও, বিএনপি নিজেও ক্ষমতায় যেতে বিভিন্ন সময় বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে, হচ্ছে । বিগত ’১৮ সালের নির্বাচনের আগে তখনকার নির্বাচন এবং ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নসহ আরও বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতে দিল্লী গিয়েছিল বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। ’১৮ এর নির্বাচনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্টভাবে বলেছিল, “বিজেপি ডানপন্থী রাজনৈতিক দল। আরএসএসও সেখানে আছে। কিন্তু বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক তৈরিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।” আসলে আওয়ামী সরকার যেভাবে ভারত তোষণের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়, তেমনি বিএনপিও চায় ভারতের অনুগ্রহে ক্ষমতায় যেতে। এই দুই ক্ষমতালোভী দল আসলে নিজেদের স্বার্থে বিদেশিদের কাছে দেশ বিক্রি করে দিতে কার্পণ্য করে না। ক্ষমতার সামনে এদের কাছে সবই তুচ্ছ। এক্ষেত্রে দুটি দলের একই নীতি। এজন্যই কবির কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে, নৌকা আর ধানের শীষ, দুই সাপের একই বিষ। বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলের মুসলিমদেরকে তাই পশ্চিমাদের চাপানো গোটা এই গণতান্ত্রিক ব্যাবস্থাকেই পরিবর্তন করে ফেলতে হবে। কারণ পশ্চিমাদের লাগানো গোলামির গাছে পশ্চিমাদের গোলামির ফল-ই ধরবে। চায় সেটা আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি বা অন্য কোন ‘তৃতীয় শক্তি’ নাম ধারণ করেই আসুক না কেন; মানব-গোলামির এই বিষবৃক্ষ সমুলে উপরে ফেলতে হবে। ইহজাগতিক ও পরজাগতিক কল্যাণ লাভ করতে হলে তাই মুসলিমদেরকে অবশ্যই আল্লাহ মনোনীত জীবনব্যাবস্থা ইসলামেই ফিরে আসতে হবে, অন্যথায় শুধু নাম পরিবর্তন করে গোলামির এই ধারা চলতেই থাকবে- এমনটাই মনে করেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। লিখেছেন : সাইফুল ইসলাম তথ্যসূত্র : ——— ১। বিএনপি শরীয়াহ আইনে বিশ্বাস করে না: মির্জা ফখরুল  https://www.ittefaq.com.bd/14566/ ২। এই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারতকে অনুরোধ করেছি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  https://www.manobkantha.com.bd/national/442108/ ৩। ‘ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে সরকার’  https://www.dhakapost.com/country/140162
Mostrar todo...
কে আসলে তাবেদার – আওয়ামীলীগ, বিএনপি নাকি গোটা সিস্টেম?

Repost from N/a
নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে না, ভবিষ্যতেও মামলা করা যাবে না – ভারতের সুপ্রিম কোর্ট মুহাম্মাদ ইব্রাহীম 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        মহানবী হজরত মোহাম্মদ (ﷺ)-কে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ইস্যুতে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির সাবেক নেত্রী নূপুর শর্মাকে গ্রেফতার করার আবেদন উঠতেই পত্রপাঠ মামলা খারিজ করে দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আবেদন শুনতেই চাইল না হিন্দুত্ববাদী দেশটির শীর্ষ আদালত। সর্বোচ্চ আদালত শুক্রবার জানিয়ে দেয়, কোনো নির্দেশ দেয়ার আগে আদালতকে পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হয়। আমাদের পরামর্শ হলো, এই আবেদন খারিজ করা। এমনটাই জানিয়েছেন, প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত। সংবাদসংস্থা বার অ্যান্ড বেঞ্চ জানিয়েছে, এর পর আবেদন প্রত্যাহার করে নেন মামলাকারী। তিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগে নূপুর শর্মাকে গ্রেফতারের দাবি জানান। গত জুলাই মাসে শীর্ষ আদালত নির্দেশ দেয় নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে কোনোরকম কঠোর পদক্ষেপ নেয়া যাবে না। গোটা দেশের বিভিন্ন জায়গায় মামলায় দায়ের হয়েছিল নূপুরের বিরুদ্ধে। কিন্তু বিজেপির সাবেক নেত্রীর বিরুদ্ধে কোনো কঠোর পদক্ষেপ না নেয়ার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত এও জানায়, নূপুরের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতেও কোনো মামলা দায়ের করা যাবে না। করলেও তাতে কোনো রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টকে কেন্দ্র করে তুচ্ছ অযুহাতে অসংখ্য মুসলিমকে সাংবাদিক ও লেখককে গ্রেফতার করে রেখেছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। অথচ নবী (ﷺ)-কে অবমাননা করার পরও নূপুর শর্মারা নিরাপদে রয়েছে; বরং তাদের নিরাপত্তা আরও জরদার করা হয়েছে। এমনকি তার বিরুদ্ধে পুনরায় গ্রেফতার ও অভিযোগ করার বিষয়েও নিষেধ করে দিয়েছে ভারতীয় আদালত। এই হচ্ছে উগ হিন্দুত্ববাদী ভারতের প্রহসনের গণতান্ত্রিক আইন ব্যবস্থা; আর এর উপরেই ভরসা করার সবক দেয় একদল নাদান মুসলিম! বর্তমান ভারতের উত্তপ্ত পরিস্থিতিও এই নাদানদের দিবানিদ্রা ভাঙাতে পারেনি বলে আফসোস প্রকাশ করেছেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। এ অবস্থায় তাই প্রাণপ্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবমাননার শাস্তি মুসলিমদের নিজেদেরকেই আদায় করে নেয়ার পক্ষে মতামত দিয়েছেন আলেম-উলামার। তথ্যসূত্র: ——– ১। নূপুর শর্মাকে গ্রেফতারের আবেদন শুনলই না ভারতের সুপ্রিম কোর্ট – https://tinyurl.com/2jajsjhr
Mostrar todo...
নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে না, ভবিষ্যতেও মামলা করা যাবে না – ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

Repost from Al Firdaws
আজ বরকতময় ৯/১১ হামলার ২১ বছর পূর্ণ হতে চলছে আলহামদুলিল্লাহ। গাযওয়াতুল ম্যানহাটন | ৯/১১ হামলার টাইমলাইন । ভিডিও লিংক: https://www.youtube.com/watch?v=Hs8ImV2Ue5E
Mostrar todo...
গাযওয়াতুল ম্যানহাটন | ৯/১১ হামলার টাইমলাইন

#AFN_Radio গাযওয়াতুল ম্যানহাটন | ৯/১১ হামলার টাইমলাইন #9/11 #টুইন_টাওয়ার #নাইন_এলেভেন

00:30
Video unavailableShow in Telegram
৯/১১ ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দেয়ার এক রোমাঞ্চকর গল্প। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া এক উম্মাহর ঘুরে দাঁড়াবার দুঃসাহসী উপাখ্যান। পথ দেখালেন এক নায়ক, মুখ থুবড়ে পড়ল কথিত সুপার পাওয়ার,,, ঘুরে দাড়াতে শুরু করলো উম্মাহ, দীর্ঘমেয়াদী ফল হিসাবে পেলাম ইমারতে ইসলামিয়া আফগা/নিস্তান, পেতে যাচ্ছি মালি, সোমালিয়া, ইয়েমেন,পাকিস্তান ইনশাআল্লাহ,, শতাব্দীর পথপ্রর্দশক কে আল্লাহ জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন, (কপি)
Mostrar todo...
1.59 MB
Repost from N/a
দশজন রোহিঙ্গা যুবককে গ্রেফতার করলো মিয়ানমার জান্তা বাহিনী মুহাম্মাদ ইব্রাহীম 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠেছে রাখাইনে অবস্থানরত রোহিঙ্গা মুসলিমদের জীবন। বর্তমানে মিয়ানমারে বৌদ্ধ বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সাথে সামরিক জান্তা বাহিনীর সংঘাত বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে রোহিঙ্গা মুসলিমদের জীবন এখন সামরিক জান্তা ও আরাকান আর্মির যুদ্ধের মাঝে চরম হুমকিতে পড়েছে। অন্যদিকে, মিয়ানমার জান্তা বাহিনী রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর বিধিনিষেধ আগের থেকে আরও বেশি কঠোর করার খবর পাওয়া যাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের শিবির ও এলাকাগুলো থেকে বের হওয়া একদম নিষিদ্ধ করে রেখেছে জান্তা বাহিনী। ফলে যারাই কোন কারণে এলাকা থেকে বের হচ্ছেন, তাদেরকেই গ্রেফতার এমনকি খুন করছে জান্তা বাহিনী। এখন পর্যন্ত অসংখ্য রোহিঙ্গা মুসলিমকে গ্রেফতার করেছে মিয়ানমার জান্তা বাহিনী। গত ৬ সেপ্টেম্বরও নিজেদের শিবির থেকে বের হবার কারণে ১০ জন রোহিঙ্গা কিশোরকে গ্রেফতার করেছিল মিয়ানমার বাহিনী। অনেকেই গবেষক বলছেন যে, জান্তা বাহিনী বিদ্রোহী গোষ্ঠীর হামলা থেকে বাঁচতে রোহিঙ্গা মুসলিমদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এজন্যই রোহিঙ্গাদের এলাকা ত্যাগে কঠোরতা আরোপ করছে মিয়ানমার। তবে বরাবরের মতোই মুসলিমদের ক্ষেত্রে কথিত বিশ্ব সম্প্রদায় নিরব থাকছে। এবং কেউই রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচতে এগিয়ে আসবে না। এজন্য রোহিঙ্গা মুসলিমদের উদ্ধারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ মুসলিমদেরকেই নিতে হবে বলে মনে করছেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। তবে সেটি অবশ্যই কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক হতে হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তথ্যসূত্র: ——- 1. 10 Rohingya teenagers were arrested by a joint team with the Burmese military near of Kyet Kwa in Magway Region Min Don Township on September 6.  https://tinyurl.com/ymy7x6ye
Mostrar todo...
দশজন রোহিঙ্গা যুবককে গ্রেফতার করলো মিয়ানমার জান্তা বাহিনী

Elige un Plan Diferente

Tu plan actual sólo permite el análisis de 5 canales. Para obtener más, elige otro plan.