cookie

Utilizamos cookies para mejorar tu experiencia de navegación. Al hacer clic en "Aceptar todo", aceptas el uso de cookies.

avatar

We Are One Ummah

https://t.me/weareoneummah1

Mostrar más
El país no está especificadoEl idioma no está especificadoLa categoría no está especificada
Publicaciones publicitarias
610
Suscriptores
Sin datos24 horas
Sin datos7 días
Sin datos30 días

Carga de datos en curso...

Tasa de crecimiento de suscriptores

Carga de datos en curso...

কে আসলে তাবেদার – আওয়ামীলীগ, বিএনপি নাকি গোটা সিস্টেম? বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ একে-অপরের বিরুদ্ধে বিদেশি শক্তির সাথে আঁতাতের অভিযোগ আনে। বাস্তবতা হলো, দুটি দলই নিজেদের স্বার্থোদ্ধারে তাদের বিদেশি প্রভুদের সাহায্য কামনা করে থাকে। বর্তমান আওয়ামী সরকার যে তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে সেই বিষয়ে সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাম্প্রতিক বক্তব্যই অনেক বড় দলিল। সেখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেছে, “আমি ভারতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখতে পারলে আমাদের দেশ উন্নয়নের দিকে যাবে এবং সত্যিকারের সাম্প্রদায়িকতামুক্ত, অসাম্প্রদায়িক একটা দেশ হবে। শেখ হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।” সরকারের এমন বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হওয়া একটা দেশের পরাধীনতাকেই নির্দেশ করে। হাসিনা সরকারের এমন কাজের ব্যাপারে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছে, জনবিচ্ছিন্ন সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে জনগণকে বাদ দিয়ে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিল, হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে তিনি ভারতের সহযোগিতা চেয়েছেন। ভারত সফররত প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় টিকে থাকতে ভারতের সহযোগিতা চাচ্ছেন কি না, জাতি তা জানতে চায়। “আগের মতোই ‘হাটে হাঁড়ি ভেঙে’ দিতে পারেন, সেই আশঙ্কায় কি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাদ দিয়েই প্রধানমন্ত্রী দিল্লিতে উড়াল দিলেন?” – এমন প্রশ্নও রাখে সে। তবে আওয়ামী সরকারের বিদেশি সাহায্য কামনার সমালোচনা করলেও, বিএনপি নিজেও ক্ষমতায় যেতে বিভিন্ন সময় বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হয়েছে, হচ্ছে । বিগত ’১৮ সালের নির্বাচনের আগে তখনকার নির্বাচন এবং ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নসহ আরও বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতে দিল্লী গিয়েছিল বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। ’১৮ এর নির্বাচনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্টভাবে বলেছিল, “বিজেপি ডানপন্থী রাজনৈতিক দল। আরএসএসও সেখানে আছে। কিন্তু বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক তৈরিতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই।” আসলে আওয়ামী সরকার যেভাবে ভারত তোষণের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়, তেমনি বিএনপিও চায় ভারতের অনুগ্রহে ক্ষমতায় যেতে। এই দুই ক্ষমতালোভী দল আসলে নিজেদের স্বার্থে বিদেশিদের কাছে দেশ বিক্রি করে দিতে কার্পণ্য করে না। ক্ষমতার সামনে এদের কাছে সবই তুচ্ছ। এক্ষেত্রে দুটি দলের একই নীতি। এজন্যই কবির কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছে, নৌকা আর ধানের শীষ, দুই সাপের একই বিষ। বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলের মুসলিমদেরকে তাই পশ্চিমাদের চাপানো গোটা এই গণতান্ত্রিক ব্যাবস্থাকেই পরিবর্তন করে ফেলতে হবে। কারণ পশ্চিমাদের লাগানো গোলামির গাছে পশ্চিমাদের গোলামির ফল-ই ধরবে। চায় সেটা আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি বা অন্য কোন ‘তৃতীয় শক্তি’ নাম ধারণ করেই আসুক না কেন; মানব-গোলামির এই বিষবৃক্ষ সমুলে উপরে ফেলতে হবে। ইহজাগতিক ও পরজাগতিক কল্যাণ লাভ করতে হলে তাই মুসলিমদেরকে অবশ্যই আল্লাহ মনোনীত জীবনব্যাবস্থা ইসলামেই ফিরে আসতে হবে, অন্যথায় শুধু নাম পরিবর্তন করে গোলামির এই ধারা চলতেই থাকবে- এমনটাই মনে করেন ইসলামি চিন্তাবিদগণ। লিখেছেন : সাইফুল ইসলাম তথ্যসূত্র : ——— ১। বিএনপি শরীয়াহ আইনে বিশ্বাস করে না: মির্জা ফখরুল – https://www.ittefaq.com.bd/14566/ ২। এই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারতকে অনুরোধ করেছি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী – https://www.manobkantha.com.bd/national/442108/ ৩। ‘ক্ষমতায় টিকে থাকতে বিদেশি শক্তির দ্বারস্থ হচ্ছে সরকার’ – https://www.dhakapost.com/country/140162 Source: Alfirdaws || অাল-ফিরদাউস
Mostrar todo...
বিএনপি শরীয়াহ আইনে বিশ্বাস করে না: মির্জা ফখরুল

Photo unavailableShow in Telegram
অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়নি কাশ্মীরের গুম হওয়া মুসলিমদের স্বজনদের : ন্যায়বিচার আজ প্রহসনের মরীচিকা হিন্দুত্ববাদী ভারতের দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে গত বত্রিশ বছর ধরে হাজার হাজার কাশ্মীরি মুসলিম যুবক ভারতীয় সেনা ও পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন জোরপূর্বক গুমের শিকার হয়েছে। “আন্তর্জাতিক গুম দিবস” উপলক্ষে কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের গবেষণা বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, জম্মু ও কাশ্মীর আজ বিশ্বের সবচাইতে সামরিকায়িত অঞ্চল। গত তিন দশক ধরে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় বাহিনীর খুন, জোরপূর্বক গুম, নির্যাতন, ধর্ষণ এবং অন্যান্য ভয়াবহ পাশবিকতার সাক্ষী হয়ে আছে এই কাশ্মীর। ১৯৮৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৮ হাজার নিরীহ বেসামরিক মুসলিম নাগরিক হিন্দুত্ববাদী বাহিনীর সদস্যদের (সেনা, পুলিশ ও আধাসামরিক) দ্বারা গ্রেপ্তার হবার পর তাদের হেফাজতে থাকাকালীন নিখোঁজ হন। হিন্দুত্ববাদীদের সামরিক আগ্রাসন জোরদার ও কাশ্মীরে বিচারবহির্ভূত, ভুয়া এবং পুলিশি বা সেনা হেফাজতে থাকাকালীন খুনের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুণে। এটি মূলত হিন্দুত্ববাদী ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি-আরএসএস জোটের মুসলিম ও কাশ্মীর বিরোধী পরিকল্পনারই একটি অংশ। মূলত, কাশ্মীরি মুসলিম যুবকরাই কাশ্মীরে মোতায়েনকৃত ১০ লক্ষেরও বেশি দখলদার সামরিক ও আধা-সামরিক বাহিনীর মূল লক্ষ্য। প্রতিবেদনে বলা হয় যে, জোরপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবার-স্বজনরা তাঁদের খুঁজে বের করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবারগুলি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারীকে লক্ষ্যবস্তু করে দখলদার বাহিনী। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এসব গুম শুধু মুসলিমদের চুপ-ই করিয়ে দেয় না বরং বৃহত্তর মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে অনিশ্চয়তা ও ভীতিরও সঞ্চার করে। এই অমানবিক, বর্বর এবং অসংবেদনশীল কর্মকাণ্ডগুলি তথাকথিত ‘নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের’ দ্বারাই সংঘটিত হয়, যার মধ্যে দখলদার সেনাবাহিনী, আধাসামরিক বাহিনী ও বিশেষ টাস্ক ফোর্স এবং সশস্ত্র বাহিনীর তত্ত্বাবধান, নিয়ন্ত্রণ ও নির্দেশনার অধীনে কাজ করা বিদ্রোহী দমনকারীরাই উল্লেখযোগ্য। জোরপূর্বক গুমের এই নিষ্ঠুর প্রথা বর্তমানে কাশ্মীরে একটি নতুন শ্রেণীর মানুষের জন্ম দিয়েছে, যাদের বলা হয় অর্ধ-বিধবা এবং অর্ধ-এতিম। এটি এখন কাশ্মীরে ব্যবহৃত একটি সাধারণ বাক্যাংশ। হিন্দুত্ববাদী ভারতের শাসক অশান্ত এলাকা আইন, সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ ক্ষমতা আইন, জননিরাপত্তা আইন এবং বেআইনী কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের মতো বিভিন্ন সব আইন দখলদার সেনাদের প্রদান করেছে। আর প্রদানকৃত এসকল আইন ব্যবহার করেই তারা মুসলিমদের খুন করা, ভয় দেখানো, গ্রেপ্তার করা, হয়রানি করা, বলপূর্বক চুপ করা, সম্পত্তি ছিনিয়ে নেওয়া, অবরোধ করা এবং জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই মুসলিমদের সম্পত্তি ভাঙচুর করার মতো বেআইনি সব কাজ করে যাচ্ছে। নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানান, দখলদার ভারতীয় বাহিনীগুলোই তাঁদের প্রিয়জনদের ঘরবাড়ি এমনকি রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে জোরপূর্বক গুম করেছে। গোটা কাশ্মীরে যখন হিন্দুত্ববাদী ভারত এমন ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে, তখন জাতিসংঘের মহাসচিব এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের ‘সভ্য’ সদস্যরা কাশ্মীরে দখলদার ভারতীয় বাহিনীর হাতে কাশ্মীরি জনগণের গণহত্যার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছে। তারা বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব অনুসারে কাশ্মীরে যেন একটি অবাধ ও ন্যায্য গণভোটের মাধ্যমে কাশ্মীরিদের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়। যদিও তারা জানে যে, তাদের এই মিষ্টি কথার প্রতিবাদ বা কথিত গণভোট কোনটিই দখলদার ভারতের আগ্রাসী আচরণে পরিবর্তন আনবে না; তারা শুধু তাদের দায় সারছে বিবৃতি-প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তবে ইসলামি বিশেষজ্ঞ ও উলামাগণ বলছেন, জাতিসংঘের কিংবা বিশ্বের এই আহ্বানের দিকে না তাকিয়ে বরং কাশ্মীরি মুসলিমদের উচিত হবে নিজেদের অধিকার নিজেদেরই আদায় করে নেওয়া। কারণ বিগত ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘের কথিত এই ‘নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব’ মুসলিমদের স্বাধীনতা আন্দোলনের সামনে একটি ‘মূলো’ ঝুলিয়ে রাখা ছাড়া আর কিছুই না। তাই স্বাধীনতা অর্জন করতে হলে কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার বাতলে দেওয়া পথই অনুসরণ করতে হবে; ইতিমধ্যে সেখানে যে প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয়েছে, তাতে সর্বাত্মক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। কারণ একমাত্র এই পথেই তাঁদের জন্য রয়েছে সম্মান, স্বাধীনতা, গৌরব এবং ঐশ্বর্য। লেখক : আবু উবায়দা তথ্যসূত্র : 1. Families of enforced disappearance victims await justice in IIOJK – https://tinyurl.com/ybcyk2ad Source: Alfirdaws || অাল-ফিরদাউস
Mostrar todo...
Families of enforced disappearance victims await justice  in IIOJK

#Enforced_Disappearances_In_IIOJK Srinagar, August 30 (KMS): In Indian illegally occupied Jammu and Kashmir, thousands of Kashmiri youth have been subjected to enforced disappearance during custody…

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে গেরিলা দল কর্তৃক পুলিশ হত্যা এবং বাংলাদেশের মুসলিমদের করনীয় সেপ্টেম্বর ৪, ২০২২ 0 1147 বাংলাদেশ সীমান্তের পাশেই আরাকানের মংডু শহর। সেখানে গেরিলা বাহিনী আরাকান আর্মির (এএ) হামলায় দেশটির সীমান্তরক্ষী পুলিশের অন্তত ১৯ সদস্য নিহত হয়েছে। মংডু পুলিশের একটি তল্লাশি চৌকি আরাকান আর্মি দখল করে, এবং পুলিশ সদস্যদের হত্যা করে। থাইল্যান্ড-ভিত্তিক মিয়ানমারের দৈনিক দ্য ইরাবতি সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন মংডু শহরের একটি তল্লাশি চৌকি দখলে নিয়ে ১৯ পুলিশ কর্মকর্তাকে হত্যা করেছে আরাকান আর্মি। এ সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা ওই তল্লাশি চৌকি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ ও অন্যান্য অস্ত্র নিয়ে গেছে। এ ঘটনার পরেই বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের বর্বর জান্তা বাহিনী যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করে অন্তত তিনবার হামলা চালিয়েছে। মংডুর এক বাসিন্দা বলেছেন, সকালের দিকে দুটি বিমান এবং একটি হেলিকপ্টার থেকে হামলা চালিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। বিকেলের দিকে আরও দুটি যুদ্ধবিমান এবং দুটি হেলিকপ্টার থেকে ফের হামলা চালানো হয়েছে। তল্লাশি চৌকির দখল পুনরুদ্ধারের অযুহাতে মিয়ানমার জান্তা সৈন্যরা মংডুর ওই এলাকার দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই অভিযানে সৈন্য সংখ্যা এবং গোলাবারুদের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। স্থানীয় গ্রামবাসীরা বলেছেন, বিমান ও হেলিকপ্টার থেকে বোমা হামলা চালানোয় মাটি কেঁপে উঠেছে। বোমার আওয়াজ এত তীব্র ছিল যে, অনেকে কিছু সময়ের জন্য কানে কিছুই শুনতে পাচ্ছিলেন না। সীমান্ত এলাকায় আরাকান আর্মির সদস্যরা হামলা শুরু করায় গত ২ আগস্ট থেকে মিয়ানমারের চিন রাজ্যের পালেৎওয়া শহর, রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের মংডু ও এর আশপাশে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে নতুন করে সংঘাত ছড়িয়েছে। যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারের পাশাপাশি মিয়ানমারের সৈন্যরা ছয়টি স্থল ঘাঁটি থেকে দিনে ৩০০ থেকে ৪০০ গোলা বর্ষণ করছে। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হামলা বৃদ্ধি পাওয়ায় মংডু এবং এর পার্শ্ববর্তী বুথিডং শহরের মুসলিম বাসিন্দারা বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। এর আগে, বুধবার পালেৎওয়ার মায়েক ওয়া গ্রামের কাাছে গোলাবর্ষণে মিয়ানমার জান্তার অন্তত ১০ সৈন্যকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আরাকান আর্মি। বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকেও রাখাইন রাজ্যের আন শহরে আরও কয়েকজন সৈন্যকে হত্যার দাবি করেছে দেশটির এই গেরিলা গোষ্ঠী। রাখাইনের স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর একটি গাড়ির বহর আন শহরের মহাসড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় আরাকান আর্মির সদস্যদের অতর্কিত হামলার মুখোমুখি হয়। এই ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর একটি গাড়ি জ্বলছে। এরই মধ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর যুদ্ধবিমান থেকে নতুন করে আরও দুটি গোলা বাংলাদেশের সীমান্তের ভেতরে নিক্ষেপ করা হয়েছে। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম এলাকায় গোলা দুটি পড়ে। এর আগে গত রোববার ও বৃহস্পতিবারও মিয়ানমার থেকে মর্টার শেল এসে পড়েছিল বাংলাদেশে। তবে এব্যাপারে বাংলাদেশ তেমন কোন জবাব দিতে পারেনি। বান্দরবানের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. তারিকুল ইসলাম আরো দুটি গোলা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এসে পড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সীমান্তের কাছে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দুটি যুদ্ধবিমান এবং দুটি ফাইটিং হেলিকপ্টার টহল দেয়। যুদ্ধবিমান থেকে প্রায় ৮-১০টি গোলা ছোড়া হয় আর হেলিকপ্টার থেকেও ৩০-৩৫টি গুলি করা হয়। এ সময় বাংলাদেশের সীমানা পিলার ৪০-এর ১২০ মিটার অভ্যন্তরে যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়া দুটি গোলা এসে পড়ে। ফলে সীমান্ত এলাকায় বসবাসকারীরা ভয়ে আছেন। একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরে এসে বর্বর জান্তা বাহিনী এমন মাস্তানি করার পর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কোন জবাব দেয়নি। তাহলে তাদের কাজটা কি?- এমন প্রশ্ম উঠেছে বোদ্ধামহলে। ভারত সীমান্তেও হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ বাংলাদেশী মুসলিমদেরকে অন্যায়ভাবে খুন করে আসছে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট, রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের মুসলিম অধ্যুষিত মংডু, বুথিডং শহরে রোহিঙ্গা মুসলিমদের গণহত্যার জন্য সামরিক অভিযান শুরু করেছিল মিয়ানমার। রাখাইনে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগের মুখে সেই সময় সাড়ে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। তার আগের তিন দশকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সহিংস নির্যাতন থেকে বাঁচতে ৫ থেকে ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। দফায় দফায় বিভিন্ন পক্ষের মধ্যস্থতায় সেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরার বিষয়ে চুক্তি ও আলোচনা হলেও এখনো তা আলোর মুখ দেখেনি। এর মাঝেই রাখাইনে ফের মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর স্থল ও আকাশ থেকে চালানো হামলায় বাংলাদেশ সীমান্তমুখী ঢল শুরু হতে পারে বলে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
Mostrar todo...
এটা শুধু মিয়ানমারের আভ্যন্তরীণ বিষয় ভেবে চুপ থাকা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ তাদের দেশের প্রভাব পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও পড়বে এটাই স্বাভাবিক। আর সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা হল এই যে, মিয়ানমারের অজ্ঞ বর্বর বামার জাতি যেকোন অজুহাতে বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ শুরু করে দিয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপ সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমি দখল করে নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। গত বছরই তারা সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে নিজেদের ভূখণ্ড দেখিয়ে ম্যাপ প্রকাশ করেছে। বিশ্লেষকরা তাই বলছেন মিয়ানমারের এমন অপতৎপরতা এবং এই পুরো অঞ্চল ঘিরে পশ্চিমা ও অন্যান্য শক্তির গেমপ্ল্যান ভবিষ্যতে পুরো অঞ্চলের ভৌগলিক সীমারেখা বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের নতজানু সরকার যেহেতু এই পরিস্থিতিতে সাহসী ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে; এদেশের আপামর মুসলিমদেরকেই তাই পরিবর্তিত পরিস্থিতি অনুযায়ী খাপ খাইয়ে নিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ। লেখক : উসামা মাহমুদ তথ্যসূত্র: ১. মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে আভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে ১৯ পুলিশ নিহত – https://tinyurl.com/4ppmnhxn
Mostrar todo...
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে আভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে ১৯ পুলিশ নিহত

বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের মংডু শহরে সেখানকার বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) হামলায় দেশটির সীমান্তরক্ষী পুলিশের অন্তত ১৯ সদস্য নিহত হয়েছেন। মংডু পুলিশের একটি তল্লাশি চৌকি আরাকান আর্মির

Photo unavailableShow in Telegram
অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি মাসআলা: এমন কাপড় পরিধান করা জায়েয নেই, যেই কাপড়ের উপর খেলোয়ারদের নাম লেখা থাকে। কেননা এরমাঝে কাফেরদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারটি পাওয়া যায়। শাইখ সালেহ আল ফাওজান হাফিজাহুল্লাহ। এমনিভাবে মুভি জগতসহ জাহেলিয়াতের সেলিব্রেটিদের প্রতি ভালবাসা ও উন্মাদনা প্রকাশ পায়, এমন যেকোন প্রতীকই হারাম হবে। কারণ এগুলো মূলত হারামের প্রতি ভালবাসা ও হারামের প্রচার প্রসারের অন্তর্ভুক্ত। কুফর, শিরক ও হারামের কোন শিআর বা প্রতীককে ধারণ করা, প্রচার করা ও ভালবাসা দেখানো ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। [ মাওলানা ইফতেখার সিফাত (হাফিঃ) এর টাইমলাইনে থেকে নেওয়া ]
Mostrar todo...
বেপরোয়া ছাত্রলীগ : আবারও ৬ ঢাবি ছাত্রকে হলে ডেকে নিয়ে নির্যাতন  ছাত্রলীগের বেঁধে দেয়া নির্ধারিত সময়ের পরে তথাকথিত গেস্টরুমে উপস্থিত হতে না পারায় ৬ শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। গত ৩০ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টার দিকে ওই হলের ১০২৭ নাম্বার কক্ষে এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়। অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ হোসেনের ছোট ভাই হিসেবে পরিচিত। হোসেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক হিন্দুত্ববাদী লেখক ভট্টাচার্যের অনুসারী। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ঘটনার সময় বাংলাদেশ-আফগানিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচ থাকায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী (ভুক্তভোগী) ছাত্রলীগের বেঁধে দেয়া নির্ধারিত সময়ে গেস্টরুমে উপস্থিত হতে পারেননি। তাই তাদের বিচার করার জন্য আলাদাভাবে গেস্টরুমে ডেকে নেয়া হয়। চড়-থাপ্পড় থেকে শুরু করে লাঠিপেটা পর্যন্ত করা হয় তাদের। গেস্টরুমে উপস্থিত থাকা বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী এসব ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী জানান, অভিযুক্ত মারুফ নিয়মিত মাদক সেবন করে। যে কারণে প্রায়শই খিটখিটে মেজাজ নিয়ে থাকে আর তার প্রভাব পরে গেস্টরুমে প্রথম বর্ষের এসব শিক্ষার্থীর উপর। প্রায়ই গেস্টরুমে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের উপর পানির বোতল, স্ট্যাম্প ও জুতো ছুড়ে মারে। আরেক অভিযুক্ত আশরাফুল শিক্ষার্থীদের মা-বাবা ধরে গালিগালাজ করে। এর আগেও গেস্টরুমে সবাইকে লাইনে দাঁড় করিয়ে স্ট্যাম্প দিয়ে মারধর করে আশরাফুল। খুবই উগ্র স্বভাবের আরেক অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী হলো নাবিল, যে গেস্টরুমে জুনিয়রদের আতঙ্ক হিসেবে পরিচিত। নাবিল প্রায়ই জুনিয়রদের ফোন চেক করতো বলে জানা যায়। নাবিলের বন্ধুদের দাবি সে নিজেকে কর্মী নয় বরং ছাত্রলীগ নেতা মনে করে। আরেক অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মী আরিফ প্রায়শই গেস্টরুমে জুনিয়রদের গায়ে হাত তুলে বলে জানা গেছে। সেও জুনিয়রদের কাছে আতঙ্ক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন। জানা যায়, হলের উক্ত কক্ষটিকে (১০২৭) ছাত্রলীগের তথাকথিত গেস্টরুম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। হল অফিসের অফিশিয়াল নথি অনুযায়ী এই রুমে কোনো আবাসিক শিক্ষার্থী নেই। দীর্ঘদিন ধরে এটি ছাত্রলীগের দখলে রয়েছে। অভিযোগ আছে, সেখানে সপ্তাহে ৬ দিন কিংবা কখনো কখনো ৭ দিন প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুমের নামে শারীরিক মানসিক ও নির্যাতন করে হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ হোসেনের গ্রুপের নেতাকর্মীরা। নিয়মিত দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা ও মাঝে মাঝে তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা এখানে গেস্টরুম পরিচালনা করে। জানা যায়, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেন না। বর্তমানে দেশের প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে এ অবস্থা বিরাজ করছে। শিক্ষাঙ্গনগুলো একদিকে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের কাছে জিম্মি নতুবা লম্পট শিক্ষকদের লালসার শিকার হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। বর্তমান অবস্থায় অবিভাবকরা নিজ সন্তানদের শিক্ষালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রেরণ করেও নিশ্চিত থাকতে পারছেনা। প্রচলিত গণতান্ত্রিক সিস্টেমের অন্তরালে সরকারি দলের পেটোয়া বাহিনী ছাত্রলীগের মতো সংগঠনগুলো শিক্ষাঙ্গন সহ সারা দেশেই আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছে। এদের সকল অপকর্ম থেকে মুক্তি পেতে চাইলে সকল স্তরের মুসলিমদেরকে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ। সেই সাথে এসব পেটোয়া সংগঠনের জন্মদাতা এলিট গণতান্ত্রিক সিস্টেম ও সিস্টেমের পরিচালক পশ্চিমা দালালদেরকে উতখাত করতেও প্রতিরোধ সংগ্রামে লিপ্ত হতে হবে বলে মনে করেন তাঁরা। তথ্যসূত্র: ——- ১। ৬ শিক্ষার্থীকে পেটালো ছাত্রলীগ – https://tinyurl.com/2p994dey
Mostrar todo...
৬ শিক্ষার্থীকে পেটালো ছাত্রলীগ

ছাত্রলীগের বেঁধে দেয়া নির্ধারিত সময়ের পরে তথাকথিত গেস্টরুমে উপস্থিত হতে না পারায় ৬ শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে হল

Photo unavailableShow in Telegram
যখন একজন আলিম জনসাধারণের থেকে এক পদক্ষেপ দূরে অবস্থান করেন তখন অনুরূপ তাঁরাও তাঁর থেকে এক পদক্ষেপ দূরে অবস্থান করে। এজন্য নাবি (ﷺ) ছোট-বড়, স্বাধীন গোলাম, দাস, ধনী-গরিবের সাথে থাকতেন। _____ শাইখ আবদুল আযীয আত-তারিফি (হাফিঃ)
Mostrar todo...
Photo unavailableShow in Telegram
#আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, মাওলাবী মুহাম্মদ ইয়াকুব মুজাহিদ: "আমাদের তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকান ড্রোন #পাকিস্তান থেকে আফগানিস্তানে প্রবেশ করছে এবং আমরা চাই পাকিস্তান যেন তাদের ভূখণ্ড আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে না দেয়।"
Mostrar todo...
আসামে হিন্দুত্ববাদী বিএসএফের গুলিতে মুসলিম মৎস্যজীবী খুন আসামের দক্ষিণ সালমারা জেলায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মনিরুজ্জামান নামে একজন মুসলিম জেলেকে গুলি করে খুন করেছে হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, তিনি গত ২৪ আগস্ট বুধবার রাতে মাছ ধরার জন্য জাল ফেলতে গিয়েছিলেন। তখনই হিন্দুত্ববাদী সীমান্ত সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা তাকে গুলি করেছে। দক্ষিণ সালমারা জেলার ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ (বর্ডার) সাইফুর আলি পিটিআই নিউজ এজেন্সিকে গুলির ঘটনার কথা স্বীকার করে বলেছে, মনিরুজ্জামান, যিনি মাছ ধরার জন্য জাল ফেলতে গিয়েছিলেন, তাকে গুলি করেছে হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ। এবং বাড়ি ফেরার পথে তিনি মারা গেছেন। এক মুসলিমকে খুন করার পর দক্ষিণ সালমারায় মুসলিমদের মাঝে ভয় ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। মুসলিমদের ভয় দেখাতে সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে উপস্থিতি বাড়িয়ে কড়াভাবে টহলদারি করেছে হিন্দুত্ববাদীদের দালাল গাদ্দার পুলিশ। এভাবেই নিরপরাধ মুসরিমদের খুন করে চলেছে হিন্দুত্ববাদী বাহিনী। সীমান্তজুড়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে মারাঠা বর্গিদের এই উত্তরসুরিরা। এপার-ওপার কোন দেশের মুসলিমদেরকেই বাদ দিচ্ছে না সন্ত্রাসী বিএসএফ। অথচ আমরা কিন্তু এখন পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে কোন হিন্দু নিহত হওয়ার খবর খুব কমই শুনেছি। পাঠক তাই বুঝে নিন, হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ কি উদ্দেশ্যে সীমান্তে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলিমদের হত্যার বিষয়টা সকলের গা-সওয়া করা, এবং সীমান্তে তাদের যেকোনো আগ্রাসনকেও সাধারণ বিষয় বানিয়ে ফেলা। তথ্যসূত্র: ——– 1. Assam: Muslim Fisherman shot dead near Bangladesh border, locals allege BSF personnel fired – https://tinyurl.com/3ypcty9t Source: Alfirdaws || অাল-ফিরদাউস
Mostrar todo...
Assam: Muslim Fisherman shot dead near Bangladesh border, locals allege BSF personnel fired

After a Muslim fisherman, Maniruzzaman, was killed along the India-Bangladesh border in Assam’s South Salmara district, locals alleged that a Border Security Force personnel shot at him, PTI reported on Thursday.

Elige un Plan Diferente

Tu plan actual sólo permite el análisis de 5 canales. Para obtener más, elige otro plan.