Abdur Rahman Al Hasan

Shame on BGB. সীমান্তে পারো না, ঢাবিতে এসে বাহাদুরি দেখাও। Shame Shame. কিছু মেয়ে গিয়ে পুলিশগোরে যেমনে টিজিং করছে, ঐ ভাবে বিজিবিরে কতখন টিজিং করা দরকার। ফেলানীরে মাইরা ঝুলায়ে রাখে, জিরো রেঞ্জ থেকে লাইভ ভিডিওতে কৃষককে গুলি করে, বিজিবি জওয়ান মেরে ভারতে নিয়ে যায়, চুড়ি পরে বসে থাকো। এখন এসেছো কচিকচি বাচ্চাদের উপর মেয়েদের উপর মর্দানগি ফলাইতে। হাপলেডিসের দল। এই পোস্ট আমার নাম ছাড়া কপি করে গণপোস্ট করেন। #Shame_on_BGB

আল্লাহ চাহে তো আগামীকাল আমরা গাজ্জায় অনুদান পাঠাবো। যদিও দেশের পরিস্থিতি অনুযায়ী, এখন এটা প্রচার করা জানি না কতটুকু ফায়েদা দিবে। তবে বড় কথা হলো, গাজ্জার ক্ষুধার্তরা খাবার পাবে। প্রজেক্ট পরিচালনায় আর-রিহলাহ ফাউন্ডেশন

যে পুলিশটা গুলিটা করেছে, সে দাড়িওয়ালা। এ মনে করেছে, হুকুমের গোলামের কোনো হিসাব নেই। মনে করেছে পেশার ক্ষেত্রে আল্লাহ-রাসুলকে পাত্তা দেয়া লাগে না। জালেমের জুলুমের সমান অংশীদার এইসব দাড়িওয়ালা হুকুমের গোলামরা। আল্লাহ এদের দুনিয়া সংকীর্ণ করে দিক।

এই বইটা গুরুত্বপূর্ণ। উপরের পোস্টের প্রেক্ষাপটে পড়তে পারেন। তারা প্ল্যান যে কতটা ভয়ংকর, আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না

ভুলেও এই কাজ করার চিন্তা করিয়েন না ভাইয়েরা। আপনাদের ব্যবহার করতে চায় তারা

বয়কট শুরু। পরিবারে, সমাজে, ক্লাসে, হলে, হাটে, বাজারে ছাত্রলীগের সাথে ন্যূনতম সম্পৃক্ত ছেলেদেরকে চূড়ান্ত অসহযোগ। এদের সাথে.... কেউ কথা বলবে না। কেউ সাহায্য করবে না কেউ সামাজিকতা রাখবে না কেউ কিছু বিক্রি করবে না পাবলিক শেমিং করবে

২০১৮ পরবর্তী এবং আবরার হত্যা পরবর্তী যারা জেনে-বুঝে ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হয়েছে বা যুক্ত আছে, তাদেরকে ঘৃণা করার জন্য আর কোনো কারণ লাগে না! কারণ, সে স্রেফ একটা রাজনৈতিক সংগঠনে যুক্ত হয়নি। সে যুক্ত হয়েছে মানবিকতার বিরুদ্ধে, নৈতিকতার বিরুদ্ধে, ইনসাফের বিরুদ্ধে! আমার ঈমানের ন্যূনতম দাবি হলো— তাকে অন্তর থেকে ঘৃণা করা। ©

এটা একটা গল্প,গল্পটাই এখন বাস্তবতা। আগাগোড়া একটা ছেলে মনে মনে নিজেকে মেয়ে মনে করলেই তাকে মেয়ে বলে মেনে নিতে হবে। আগাগোড়া একটা মেয়ে মনে মনে নিজেকে ছেলে মনে করলেই তাকে ছেলে বলে মেনে নিতে হবে। এটা নাকি তার অধিকার! হৌচির কী দোষ যদি সে নিজেকে মনে মনে মাছি মনে করে! [বিষয়টা হাস্যকর হলেও হা হা রিয়্যাক্ট না দিলে ভালো হয়, কথিত আছে এতে রিচ কমে যায়, ফ্যাক্ট জানি না।] সাদাত ভাই

ফিলিস্তিনের জন্য আমাদের অধিকাংশ ডোনেশন আসে আর-রিহলাহ ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেজ থেকে। কিছু পোস্ট রিচ হয় হঠাৎ হঠাৎ। আলহামদুলিল্লাহ অনেক অনুদান আসছে। এটার জন্য আল্লাহর নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার ভাষা আমার নেই। তবে প্রায় সময়েই এমন অশালীন, অহেতুক, বিদ্রুপাত্মক, আক্রমণাত্মক কমেন্ট আসে। এই ছবিগুলো শুধুমাত্র আজকের কমেন্টের। এমন কমেন্ট আমরা বিগত ফেব্রুয়ারি থেকেই পেয়ে আসছি। খেয়াল করে দেখবেন, এরা সবাই প্রায় হিন্দু। মূর্তিপূজক। আজকাল অনেকেই মুসলিম মনে করেন হিন্দুরা নিরীহ। দুধে ধোয়া তুলসী পাতা। তাদের সাথে গলায় গলায় ভাব জমাতে হবে। অথচ আপনি জানবেন ও না, আপনার প্রতি সে বিদ্বেষ পোষণ করে। আপনার ধর্ম নিয়ে সে প্রকাশ্যেই আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিবে। আপনি কিছুই করতে পারছেন না শক্তির অভাবে। দুইটা জিনিস খুবই বাজে জিনিস, প্রথমত মডারেট চিন্তাধারা লালন করা। দ্বিতীয়ত নিজের ইতিহাস ঐতিহ্য ভুলে যাওয়া। একটা প্রশ্ন আমি অনেকদিন ধরেই খুঁজছি, হিন্দুরা কেন ইসরাইলকে সাপোর্ট করে? উদ্দেশ্য কি? বিপরীত মেরুর দুই চিন্তাধারা এক হলো কেন? তবে একটা আয়াত মনে পড়লে এই প্রশ্নটা আমার সমাধান হয়ে যায়।

"নিশ্চয়ই কাফেররা মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরষ্পর পরষ্পরের বন্ধু"

ওসমানীয় বিখ্যাত নৌ সেনাপতি আরুজ রেইস বারবারোসার সম্পূর্ণ জীবনী। এই জীবনী টি সংকলন করা হয় ইতিহাস গ্রন্থ থেকে। তার জীবনটির বিষ্ময়কর কিছু দিক রয়েছে। পড়তে পারেন এখান থেকে