News analysis

যুক্তরাষ্ট্র বিরত ছিল কারণ তারাও চায় যুদ্ধ বন্ধ হোক। ইসরায়েল নামক জারজ রাষ্ট্রটি ধ্বংসের কিনারায়।  এখন যুদ্ধ বন্ধ ছাড়া গতি নেই। এরপর কুটনৈতিক কৌশলে ফিলিস্তিনে আগের চাইতে বেশি আধিপত্য তৈরির ব্যবস্থা করে দেয়া হবে ইহুদিদের। 

আয়কর কখনোই জায়েজ নয়। এটা কাফের তাগুত সরকারের জুলুম যা জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়। আয়কর আদায়কারীকে হত্যা করার পারমিশন আছে। সুতরাং আয়কর দিয়ে যাকাত আদায় হবে না৷ তাগুতের অনুগত " ইসলামী চিন্তাবিদ / গবেষক " আয়করের বৈধ করে দিলেও সেটা হারামই৷

ইসলাম এবং মুসলিম শব্দ দুটো ভারতের মাটি থেকে পুরো পুরি মুছে দিতে গত ৮০ বছর যাবত কাজ করছে ভারতের কাফের সরকার।  একই কাজ করে যাচ্ছে চীন তার নিজ ভূখন্ডে । কিন্তু এতে দুনিয়ার অন্য অঞ্চলের মুসলমানদের কিছু যায় আসে না৷ মুসলমানদের মধ্যে জাতীয়তাবাদি আকিদা এতই শক্ত হয়েছে আল্লাহ'র ভয় পর্যন্ত উঠে গেছে অন্তর থেকে। 

যতক্ষণ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র থাকবে, যতক্ষণ তাগুত সরকার থাকবে ততক্ষণ এই কওম কুফফারদের ক্রীতদাস হয়ে থাকতে বাধ্য।  এ অঞ্চলের জনগণের জীবন দিন দিন কঠিন হয়েছে,  পরিশ্রম বেড়েছে কিন্তু ঋণ কমেনি বরং বেড়েছে। এসব ঋণ সুদে আসলে যতই পরিশোধ হোক মোটেই কমবে না। বরং আরও বাড়বে।  এর কারণ কুফফারদের গোলাম সরকার তাদের প্রেসক্রিপশন মোতাবেক অর্থনীতি চালায় এবং নিজেরা লুটপাট করে। 

জাতীয়তাবাদী মিনারে ফুল দেয়াকে হিন্দুদের পূজার সাথে তুলনা করা হয়েছিল সেই পোস্টে।  পোস্টটি তার নয়, সে শেয়ার করেছিল। এজন্য চাকরি চলে গেছে।  এই হচ্ছে কুফরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থা। 

মুশরিকদের ঔদ্ধত্যের কারণ খিলাফতের অনুপস্থিতি। উমাইয়া খিলাফতের আক্রমণে বিপর্যস্ত এবং অপদস্ত এই কাফের গোষ্ঠী পরবর্তীতে বিভিন্ন মুশরেকি আকিদার মুসলিম নামের রাজা - বাদশাহ, এরপর পশ্চিমা খৃষ্টান এরপর মুসলিম নামের মুরতাদ শাসকদের কারণে এই কাফেররা আজ এই অবস্থায়৷

বাংলাদেশের কুফরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নোংরামি বেড়েই চলেছে৷ একদিকে মানুষকে কাফের - মুশরিক বানানোর শিক্ষা চলছে। অন্যদিকে ব্যভিচারের অভয়াশ্রমে পরিনত হয়েছে৷  অদ্ভুত লাগে,  এসব  প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে ভর্তি করাতে পারলে  পিতামাতারা জীবন সার্থক  মনে করে।

এর দায় দুনিয়ার প্রতিটি মুসলিমের উপর৷ কারণ তারা জিহাদ থেকে দুরে ( অবশ্য যারা জিহাদে আছে তাদের কথা আলাদা) । 

মুসলমানদের ঠান্ডা রাখার কৌশল। কাফেররা ইসলামের সুরক্ষায় কাজ করবে!! বেশির ভাগ মুসলিমই খুশিতে লাফালাফি শুরু করবে।  তবে দৃষ্টিসম্পন্নরা ব্যতিক্রম।