cookie

نحن نستخدم ملفات تعريف الارتباط لتحسين تجربة التصفح الخاصة بك. بالنقر على "قبول الكل"، أنت توافق على استخدام ملفات تعريف الارتباط.

avatar

মাজলুমানের আর্তনাদ

⚔️খালিদের তলোয়ার শান দাও ••••বিশ্বকে করে দাও হুঁশিয়ার ••••জেগে ওঠো হে ঘুমন্ত খালিদ ••••তোমাকে আজ দরকার ,,,,,,,⚔️

إظهار المزيد
مشاركات الإعلانات
3 544
المشتركون
+1424 ساعات
+567 أيام
+35530 أيام

جاري تحميل البيانات...

معدل نمو المشترك

جاري تحميل البيانات...

একদিকে একজন মুসলিম বেছে নিতে পারে একজন দক্ষ ও জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব হিসাবে গড়ে ওঠার পথ, অথবা তিনিই হতে পারেন এমন একজন যে কখনো আত্মউন্নয়নের বা, কিছু শেখার চেষ্টা করেনি, যে শুধু খায়, পান করে, ঘুমায় এবং শুধু আনন্দের জন্য বাঁচে। যখন মুসলিমরা হয়ে ওঠেন জ্ঞানী, দক্ষ, এবং যোগ্য ইতিহাসের ধারায় তখন ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে শুরু করে কারন আমাদের ধর্মেই আমাদের এসব যোগ্যতা অর্জনে উৎসাহিত করে।
إظهار الكل...
3
আপনি কখনো ইবনে সিনার কথা শুনেছেন, যিনি আবিসেনা নামেও পরিচিত? তাকে চিকিৎসকদের গুরু বলা হয়। তার বইগুলো ইউরোপে প্রায় ৬০০ বছর ধরে পাঠ্যপুস্তক হিসাবে পড়ানো হয়েছিলো। জাবির ইবনে হাইয়ানের দিকে লক্ষ্য করি। তাকে বলা হয় রসায়নের প্রতিষ্ঠাতা। এরপর আরও আছেন আল জাহরাবি যাকে সার্জারির জনক গন্য করা হয়, এরকম আরো অসংখ্য নাম রয়েছে। যখন জ্ঞান আমাদের হাতের মুঠোয় ছিলো, আমরা, মুসলিম ছিলাম কর্তৃর্ত্বে, ছিলাম পথপ্রদর্শক। এমন চিত্র আমরা দেখতে পেয়েছি আন্দালুসিয়ান উমাইয়াদ রাজ্যের সময়ে, দেখিছি অটোমান সাম্রাজ্যের সূচনার সময়সহ বেশ কিছুকালে। মনে করে দেখুন রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সময়কাল। খন্দকের যুদ্ধের সময়ে, সালনান আল- ফারসি একটি পরামর্শ দেন। শুধু মাত্র কয়েকটি বাক্য আর মুসলিমরা খন্দক খনন করতে শুরু করলেন। এই কারনেই যুদ্ধের চিত্রপট নাটকীয়ভাবে পাল্টে গেলো। এমন আরো অনেক উদাহরণ আমাদের সামনে রয়েছে।
إظهار الكل...
উদাহরণস্বরুপ " আলী কুশজি" এক প্রতিভাবান জ্যোতির্বিদ এবং গণিত বিশারদ। সুলতান তাকে নিজের দেশে আনতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছিলেন তাকে তিনি আত্নীয় পরিজন-সহ আমন্ত্রণ জানান এবং প্রতিটি শহর পরিভ্রমণের জন্য হাজার স্বর্নমুদ্রা প্রদান করেন। চলুন আরেক যুগে ফিরে যাই। আপনি কখনো আন্দালুসের উমাইয়াদ রাজ্যের কথা শুনেছেন? এটা এমন এক রাজ্য যা কিনা জ্ঞান বিজ্ঞানের দিক দিয়ে ছিল সবচেয়ে উঁচুতে। বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী পিয়েরে কুরী বলেন, ‌" মুসলিম আন্দালুসিয়া থেকে মাত্র ত্রিশটি বই উদ্ধার হয়ে আমাদের হাতে এসেছিল, সেগুলোর সাহায্যে পরমাণু পর্যন্ত দ্বিখণ্ডিত করতে সক্ষম হয়েছি " বাকি বইগুলো মোগলরদের আক্রমণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। পিয়েরে কুরী আরও বলেন, " যদি পুড়ে যাওয়া ১০ লক্ষ বইয়ের অর্ধেকও বেঁচে যেত, হয়তো এতদিনে আমরা মহাকাশের গ্যালাক্সি গুলোতে ঘুরে বেড়াতাম। "
إظهار الكل...
শুধু চিন্তা করে দেখুন। যে অর্জন বিগত কয়েক শতাব্দীতে সম্ভব হয়নি কেবল মাত্র এই অস্ত্রের জোরে সেটা অবশেষে অর্জন সম্ভব হলো। এখন ঠিক বিপরীত চিত্রটি কল্পনা করা যাক। যদি বাইজেন্টাইন সম্রাট শুরুতেই কামান নির্মাতাকে বলতেন, " ঠিক আছে, এই স্বর্ণমুদ্রা গুলো নাও আর অস্ত্রটি প্রস্তুত করো" ফলাফল কিন্তু একেবারেই ভিন্ন হতে পারতো। আপনি কি জ্ঞান, প্রচেষ্টা আর সংগ্রামের মূল্য বুজতে পারছেন? ঐ কাগজের টুকরার লেখাগুলোকে সামান্য মনে হলেও এর মূল্য বুঝলে, অপরপক্ষকে জয় আর শাসন করার ক্ষমতা পেয়ে যাবেন। আপনি কি যানেন, যাকে আমরা "মেধা প্রচার" বলি সেটা নতুন কিছু নয়? মোহাম্মদ ফতেহ তার সময়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন মেধাবী এবং জ্ঞানী লোকদের ইস্তাম্বুলে জোর করতে, তিনি তাদের উপহার উপঢৌকন পাঠিয়ে আমন্ত্রণ জানাতেন।
إظهار الكل...
কারন কনস্টান্টিনোপোলে তার কিছু গুপ্তচর ছিল। গুপ্তচরেরা তাকে জানালো সেই কামান নির্মাতার পরিনণতি তখন সুলতান উৎসাহী হয়ে বললেন, " তাকে অন্ধকূপ থেকে বের করে আনতে যা কিছু প্রয়োজন করো আর তাকে আমার কাছে নিয়ে এসো।" তার লোকেরা অর্বান কে উদ্ধার করে সুলতানের কাছে নিয়ে এলেন। মোহাম্মদ ফতেহ তাকে প্রত্যাশার চাইতে দ্বিগুণ পারিশ্রমিক দিলেন এবং সেই ধাতু দিয়ে অনেকগুলো বিশাল এবং বিধ্বংসী কামান তৈরি করলেন। এরপরই শুরু হলো কনস্টান্টিনোপল দখলের যুদ্ধ, সেইসব ভয়ংকর বিধ্বংসী অস্ত্রেই শহরের প্রতিরক্ষা দেওয়ালে বিরাট ফাটল এবং গর্ত তৈরি হলো। আর সবশেষে তিনি শহরটি দখল করে নিলেন।
إظهار الكل...
ইস্তাম্বুল বিজয় পূর্ব নাম কনস্টান্টিনোপোল মানব ইতিহাসের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট একটি যুগের সমাপ্তি ঘটিয়ে অন্যটির সূচনা করেছিলেন এটি। যা ইসলামের ইতিহাসেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এক মূহুর্ত। বিখ্যাত অটোমান সুলতান "মেহেমেত দ্য কনকোয়ারার" তিনি মোহাম্মদ ফাতেহ নামেও পরিচিত, তিনি ভীষনভাবে কনস্টান্টিনোপল জয় করতে চাইতেন। যাই হোক, সেটাকে জয় করার লক্ষ্য একেবারেই সহজ কিছু ছিল না। বহু জাতি ইতিমধ্যেই একাধিকবার চেষ্টা করেছে, কিন্তু কেউই সফল হতে পারিনি। কনস্টান্টিনোপল এমন এক শহর যাদের ছিল দুর্ভেদ্য কিছু দুর্গ আর অসাধারণ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই দুর্গ জয় করতে অভূতপূর্ব কিছু প্রয়োজন যা আগে কেউ কখনো করেনি, যেমনটা আগে কখনো চেষ্টাই করা হয়নি। এই জয় অর্জনে মূলত যে জ্ঞানের প্রয়োজন তা পৃথিবীর বুকে কোথাও লুকানো ছিলো। সে বিশেষ জ্ঞানের উৎস ছিলেন এক দক্ষ কামান নির্মাতা। অর্বান নামক এক হাঙ্গেরিয়ান কামান শিল্পী, তিনি একাধিক ধাতুর মিশ্রনে একটি সংকর ধাতু আবিষ্কার করেন এবং তিনি বুঝতে পারলেন, এই ধাতু দিয়ে, তিনি ভীষণ শক্তিশালী কামান প্রস্তুত করতে পারবেন। সেই সময়টাতে, অর্বান জানতে পারলেন, মোহাম্মদ ফতেহ কনস্টান্টিনোপল দখল করতে যাচ্ছেন। তার পরিকল্পনা ছিলো এই বিশেষ জ্ঞান বিক্রি করা, কিন্তু সুলতানের কাছে নয়, তিনি প্রথমে গেলেন বাইজেন্টাইন সম্রাট এর কাছে। আমি একজন দক্ষ কামান শিল্পী, আমি একটি বিশেষ সংকর ধাতু আবিষ্কার করেছি এর ফলে কামানের গোলাগুলো অনেক শক্তিশালী হবে ও অনেক দূরের লক্ষ্যভেদ করবে। এই ধাতু আমি তোমাকে দিতে প্রস্তুত কারণ আমি শুনেছি যে অটোমানরা এই শহর দখল করতে আসছে, তুমি এটিকে তাদের বিপক্ষে কাজে লাগাতে পারবে। বাইজেন্টাইন সম্রাট এসব শুনে ভীষণ খুশি হলেন। তিনি বললেন, এই সংকর প্রস্তুতের ফর্মুলা আমি দেখতে চাই। অর্বান বললেন, তুমি যদি আমাকে এই পরিমান স্বর্ন দাও, তাহলে আমি এর কৌশল লেখা কাগজ তোমাকে দিয়ে দিতে পারি। শুনে সম্রাট তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বললেন, তো তুমি বলতে চাও তুমি আমাদের একটুকরো কাগজ দেবে আর তার বিনিময়ে এতগুলো স্বর্ণমুদ্রা দিতে হবে? আর তিনি তার সৈন্যদের আদেশ দিলেন, " এই লোকটিকে অন্ধকূপে নিক্ষেপ করো"। কিছু সময়ের মধ্যেই এই ঘটনার কথা মোহাম্মদ ফতেহ এর কানে পৌঁছালো। কিভাবে?
إظهار الكل...
কিছু ব্যাপার আমরা একেবারেই বুঝে উঠতে পারছি না। আজ আমরা এইসব প্রশ্নের পিছনে লুকিয়ে থাকা কারণগুলো খুঁজে বের করবো, এবং এই কারনগুলো থেকেই তাদের সম্ভাব্য সমাধান গুলো বের করে আনবো, কারন সমস্ত সমাধান ঠিক এই কারনগুলোর ভেতরেই লুকিয়ে আছে।
إظهار الكل...
ভারতে কিছু সশস্ত্র দল শর্তবর্ষ পুরনো মসজিদ আর লাইব্রেরিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। সত্তর দশক থেকে মায়ানমারে ১০ লক্ষ মুসলিম জোরপূর্বক বাস্তুহারা হয়েছে। এবং অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। দুইশরও অধিক ইউঘুর শিশু চায়নায় কারাবন্দী হয়েছে শুধু মাত্র ইসলামী শিক্ষা গ্রহণের অপরাধে। এবং এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি মাসের পর মাস ফিলিস্তিনে সংঘর্ষ বেড়েই চলছে। আপনি যখন এই আর্টকেল টা পড়ছেন, এই পৃথিবীর বুকেই কোথাও না কোথাও, মুসলিমরা নিপিড়ীত হচ্ছে। হাজারো মানুষের হত্যা এবং ধ্বংসলীলা ঘটেই চলছে বছরের পর বছর। এই পাশবিকতার যেন কোনো শেষই হচ্ছেনা। আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, কিন্তু ভাই, আমরা মুসলিমরা না ২০০ কোটি? কেন আমরা আমাদের ভাই বোনদের কে রক্ষা করতে পারছি না? যখন পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই যেটি জনসংখ্যার দিক দিয়ে মুসলিম উম্মার সমান, তবে কেন আমরা এত দুর্বল? ঠিক কবে থেকে আমরা নিজেদের আওয়াজকে এতটা দমিয়ে ফেলেছি? ঠিক কি কারনে আমরা এতটা পিছিয়ে পরলাম?
إظهار الكل...
আস_সারিমুল_মাসলুল_আলা_শাতিমির_রাসূল_ইমাম_ইবনে_তাইমিয়্যাহ_রহ_.pdf25.05 MB
eto2l-justpasteit.pdf1.47 KB
اختر خطة مختلفة

تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.