2 861
المشتركون
+724 ساعات
+357 أيام
+12030 أيام
- المشتركون
- التغطية البريدية
- ER - نسبة المشاركة
جاري تحميل البيانات...
معدل نمو المشترك
جاري تحميل البيانات...
Photo unavailableShow in Telegram
আমার দৃষ্টিতে একজন মুসলমানের জীবনচক্র বা জীবন দর্শন যেমন হওয়া উচিৎ। এটা নিছক নেতৃস্থানীয় পর্যায় হতে হবে ব্যাপারটা এমন না, বরং প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জন্য আবশ্যক, যারা দ্বীন কায়েম করতে আগ্রহী।
🔥 4
Repost from Meer Salman
Photo unavailableShow in Telegram
আফগানিস্তানের জনসংখ্যা ধরা হয় আনুমানিক ৪ কোটি। তার মাঝে চল্লিশ লক্ষ মানুষ নেশাগ্রস্থ। দেশে চরম দারিদ্র্য। মানুষ দীন এবং দুনিয়া উভয়ক্ষেত্রেই অশিক্ষিত। এই মুহুর্তে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল ইমারত এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে কিভাবে ম্যানেজ করবে সেটা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। পঞ্চাশ বছর ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতা, ১০০ বছর ধরে চলা সেক্যুলারাইজেশান প্রক্রিয়া সব কিছু মিলিয়ে জনগণের খুব বিশাল অংশ ইসলাম সম্পর্কে উদাসীন হয়ে উঠেছে। এই মুহুর্তে সরকার কি করবে?
ফিকহের একটা উসুল হলো দুইটি খারাপের ভেতর অপেক্ষাকৃত কম খারাপকে বেছে নিতে হয়। সিয়াসাতুস শারিয়াহ একটা আলাদা শাস্ত্র। এখন ইমারত কোন খারাপ মেনে নিবে?
১) বিদ্রোহ এবং মাদকাসক্তি
২) ক্রিকেট, ফুটবল ইত্যাদি খেলার উন্মাদনা
😢 6
Photo unavailableShow in Telegram
আমরা এতটাই লাঞ্চিত হয়ে পড়েছি যে মুসলিম মা বোনদের উপর কুকুর লেলিয়ে দেওয়ার ছবিও আমাদের দেখতে হচ্ছে, অথচ এর প্রতিশোধে আমরা দুর্বল। উম্মাহর এই দুর্বলতা কি একদিনে এসেছে? না, বরং তাদের উপর এই দুর্বলতা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই দুর্বলতা চাপিয়ে দিতে তারা বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে তারা দুর্বলতা চাপিয়ে দিয়েছে জাতিরাষ্ট্র এবং জাতীয়তাবাদের নামে। কিন্তু এই জাতীয়তাবাদই নিছকই মুসলিম বিশ্বকে দুর্বল করে রেখেছে; ব্যাপারটা এমন না। জাতীয়তাবাদের ধারনার পাশপাশি তারা ধর্মীয় আবেগ ও মূল্যবোধকে নষ্ট করে দিয়েছে পশ্চিমা শিক্ষাব্যবস্থা ও ইন্টারনেটের গ্ল্যামারিস্টিক জীবন ও মুগ্ধতার মাধ্যমে।
আরব বিশ্বকে তারা দুর্বল করে দিয়েছে বিলাসবহুল জীবনকে উপভোগের নামে। গোত্রীয় অক্ষুণ্ণতা আ ফগান দেরকে এখনো তেজস্বী ও শক্তিশালী করে রাখলেও, আরবের গোত্রীয় প্রথা আজো টিকে থেকেও আজকে তা নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে নিছক বিলাসবহুল জীবনের কারণে। সন্দেহ নাই যে তবুও আরবরা জিহাদের ময়দানে অনেক সম্পদ ব্যয় করেছে। কিন্তু তারা ১৯৬৭ যে এক লজ্জাজনক পরাজয়ের পর আর কখনো ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস করেনি।
😭 12💔 2👍 1
Repost from Meer Salman
Photo unavailableShow in Telegram
ইমারতের সমালোচনার পূর্বে এই কুরবানিগুলো মনে রাখা উচিৎ। পাকিস্তান, ভারত বা বাংলাদেশ বানাতে জিন্নাহ, গান্ধী বা মুজিবকে এমন কুরবানি দিতে দেখা যায় নাই।
😢 12❤ 5
Repost from Meer Salman
ক্রিকেট নিয়ে আফগানদের মাতলামিকে অনুমোদন দেওয়ায় ইমারতের অনেক সমালোচনা হচ্ছে। তবে ইমারতের প্রতি সহানুভূতিশীলদের খোঁচানো হচ্ছে। কিন্তু আমরা সমালোচকদের ভেতর ইনসাফ এবং প্রজ্ঞা দেখছি না।
বিষয়টি দুইটি কথা মনে রাখতে হবে
১) ইমারত সাহাবাদের জামায়াত না। কাউকে সমর্থন করার জন্য তার ত্রুটিমুক্ত হওয়া জরুরী না। বরং তার ভেতর কল্যাণ অধিক থাকা জরুরী। আল্লাহ মিযানেও মানুষকে এভাবেই মাপবেন।
২) ইমারতকে সময় দেওয়া উচিৎ। নাহী আনিল মুনকারের ক্ষেত্রে তাদের অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য অনেক কিছু আছে।
❤ 17👍 9
আপনি যদি একটা আন্দোলন করতে চান, এবং এটাও আশ করেন যে এর প্রভাব হতে হবে সুদূরপ্রসারী, তাহলে আপনাকেই অবশ্যই আপনার আশেপাশে চার ধরনের লোক জমা করতে হবে। তাদের মধ্যে এই চারটা গুণ থাকা আবশ্যক।
১- তাদের মধ্যে ইলম থাকতে হবে,
২- তাদের মধ্যে বাস্তববাদীতা থাকতে হবে।
৩-তাদের মধ্যে আবেগ থাকতে থাকতে হবে।
৪- তাদের মধ্যে আখলাক, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের সর্বোচ্চ থাকতে হবে।
অনেক বড় বড় সম্ভাবনা অতীতে মাঠে মারা যাওয়ার কারণ হলো তারা নিছক জজবাতিদের সাথে নিয়ে কাজ করেছে। যারা আজো ময়দানের টিকে আছে, তারা এই চারটা জিনিসের কারণেই টিকে আছে। ইসলাম আর লিবারেল মূল্যবোধের সমন্বয় করতে গিয়ে আহমাদ শাহ মাসউদও কিন্তু এই ময়দান থেকে হারিয়ে গেছে। জি*দ করলেই আমি হকের উপর থাকবো ব্যাপারটা এমন না, জি*দের ময়দানেই খারেজিদের উত্থানের সুযোগ হয়েছে। কেন তারা এতো বড় পবিত্র আমলে জড়িত থাক সত্ত্বেও বিপথগামী হয়েছে? তাদের মধ্যে ইলমের গভীরতা ছিলো না, বাস্তববাদিতা ছিলো না, আর আখলাকের কমতির কথা তো বলার প্রয়োজন নেই।
বাংলাদেশে অতীতে যতগুলো আন্দোলন হয়েছে, সেগুলো মাঠে মারা যাওয়ার অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে এগুলো একটা। এটা ভিন্ন বিষয় ঘাঁটি যদি তাদের কন্টিনেন্টাল স্ট্রাটেজি হিসাবে বাংলাদেশকে কৌশলগতভাবে ব্যবহার করে, সেটার আলাপ ভিন্ন হতে পারে। তাদের নিজস্ব পলিসি আছে পরিকল্পনা আছে। কিন্তু জেনারেলি স্থানীয় আন্দোলন মুখ থুবড়ে পড়ার অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে এগুলো একটা। কোন একটা ফরমেট ছাড়া যারা যেকোনো আন্দোলন মাঠে মারা যাওয়াই স্বাভাবিক।
অনেক অভিজ্ঞ এবং প্রভাবশালী ব্যাক্তিত্বও যদি তাঁর আশেপাশে বুদ্ধিমান এবং জ্ঞানী লোকদের জড়ো করতে না পারে, তাহলে দুঃখের সাথে বলতে হবে সেটা বেশিদূর আগাবেনা। তবে আল্লাহ চাইলে সেটা অনেক কিছুও করতে পারে, কিন্তু সেটার ফলাফল কি দাঁড়াবে এটা নিয়েও আমাদের ভাবতে হবে। তবে এমনও হতে পারে যে আল্লাহ তার মাধ্যমে তাদের মধ্যে পরিবর্তন আনবেন, এমনটাও ইতিহাস ঘটতে দেখা গেছে। তবে তিনটা গুণ অবশ্যই সবার মধ্যে থাকতে হবে যারা ময়দানের লোক হবে- ইলম (শরিয়তের ব্যাপারে গভীর ইলম থাকা) তাসাউফ (আত্মশুদ্ধি ও আখলাকের সর্বোচ্চ থাকা) জি**দ ( আল্লাহ রাস্তায় নামার এবং লড়াই করার পরিপূর্ণ আবেগ ও জজবা থাকা সুযোগ মতো এই কাজে নেমে যাওয়া)
❤ 18👍 2
Repost from Sorwar Alam
রাশিয়ার দাগেস্তানে হামলার দায় স্বীকার করেছে আই এস।
আই এস ককেশাস প্রদেশ (IS- CP) এই হামলা করেছে বলে দাবি করেছে।
- সোর্স রাশিয়ান চ্যানেল
🤮 6👍 1🔥 1
রাশিয়ার দাগিস্তানে এক সিনাগগে নাকি হামলা হয়েছে। কারা করছে নিশ্চিত না, তবে ওখানকার ইতিহাস নিয়ে আমরা অজ্ঞাতই বলা যায়। একটা বই পেয়েছিলাম অনেক আগে। এটা পড়ে দেখিয়েন, যদিও আমি পড়ার সুযোগ পাই নাই।
👍 8
اختر خطة مختلفة
تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.