cookie

نحن نستخدم ملفات تعريف الارتباط لتحسين تجربة التصفح الخاصة بك. بالنقر على "قبول الكل"، أنت توافق على استخدام ملفات تعريف الارتباط.

avatar

আল বদর

“যার হৃদয় আল্লাহর জন্য ভালোবাসায় পরিপূর্ণ সে অন্য কারো সমালোচনা বা তিরস্কারে দমে যায় না!

إظهار المزيد
لم يتم تحديد البلدلم يتم تحديد اللغةالفئة غير محددة
مشاركات الإعلانات
552
المشتركون
لا توجد بيانات24 ساعات
لا توجد بيانات7 أيام
لا توجد بيانات30 أيام

جاري تحميل البيانات...

معدل نمو المشترك

جاري تحميل البيانات...

ব্যাটল অফ মানযিকার্ট: কুফফার বাইযানটিনদের ভীত কাঁপানো মুসলিমদের ঐতিহাসিক বিজয়। #AlfirdawsNews
إظهار الكل...
আল ফিরদাউস নিউজ-৩ (1).pdf1.52 KB
বাংলাদেশে ‘USAID’ সংস্থার প্রকাশ্য শরিয়াত বিরোধী কার্যক্রম ইউসুফ আল-হাসান 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        পশ্চিমারা সব সময় ইসলাম ও মুসলিমদের ক্ষতি করার জন্য ওঁত পেতে থাকে। মুসলিমদের শরিয়াতের বিধিনিষেধ থেকে সরিয়ে পশ্চিমা সংস্কৃতি গ্রহণ করাতে তাদের কার্যক্রম এখন পুরো পৃথিবী জুড়েই। বাংলাদেশে এমন অসংখ্য সংস্থা রয়েছে যেগুলো নিরলসভাবে ইসলাম বিরোধী কাজ করে যাচ্ছে, যেন এ দেশের মুসলিমরা আর কখনোই নিজেদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ নিয়ে গড়ে উঠতে না পারে। ফলে ভুক্তভোগীরা আর কখনই পশ্চিমা স্বার্থসংশ্লিষ্ট কাজের বিরোধীতা করার যোগ্যতা থাকবেনা। এসব সংস্থার মধ্যে ‘ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট'(USAID) নামক মার্কিন এ সংস্থাটি ১৯৭১ সাল থেকে বাংলাদেশে তাদের মিশন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। জীবন বাঁচাতে, দারিদ্র্য কমাতে, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করাসহ নারী উন্নয়ন ও নারী ক্ষমতায়নের সস্তা স্লোগান তুলে মুসলিম জাতিকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে এরা। সম্প্রতি এ সংস্থাটি বাংলাদেশে শরিয়াত অনুযায়ী বৈধ বিয়েকে বাল্যবিবাহ নাম দিয়ে বন্ধ করতে তথাকথিত ১০ লাখ মানুষের গণস্বাক্ষর নিয়েছে। এবং গত ২০ আগস্ট এ সংক্রান্ত জাঁকজমকপূর্ণ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরার কাছে কথিত গণস্বাক্ষর পত্রটি জমা দিয়েছে, যাতে করে হালাল বিয়েগুলোতে আরও বেশি বেশি বাঁধা সৃষ্টি করা যায়। এবং কিশোর-কিশোরীদেরকে ফ্রিমিক্সিং-এর নামে অবাধ যৌনতা ও বেহায়াপনার সাগরে ভাসিয়ে নেওয়া যায়।  এই আয়োজনে যুক্ত ছিল ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট মিশন ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডি স্টিভেনস। অনুষ্ঠানে বক্তারা বাংলাদেশ সরকারের তথাকথিত নারী উন্নয়নের জন্য হাসিনা সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছে ভবিষ্যতে উন্নয়নের জন্য তারা একসাথে কাজ করবে। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী মার্কিনী যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে মুসলিম ভূখণ্ডগুলোতে জোরপূর্বক চাপিয়ে দিয়েছে গণতান্ত্রিক শাসন-আইন ব্যবস্থা, বাদ দিয়েছে আল্লাহ মনোনীত ওয়াহীভিত্তিক ইসলামি শাসন। আর এই শাসনব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে প্রত্যেকটি মুসলিম দেশে গড়ে তুলেছে নিজেদের অনুগত গোলাম শ্রেণি। যারা সব সময় তাদের প্রভুদের গোলামী করে যাচ্ছে। যারা গণতান্ত্রিক আইন বাস্তবায়নের জন্য শরিয়াতে বৈধ কাজকে নিষিদ্ধ এবং নিষিদ্ধ কাজকে বৈধতা দিচ্ছে৷ আর এসব বিষয় সহ নানান দ্বীনবিরোধী কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে একসাথে কাজ করতে চায় তারা। সংস্থাটিকে নির্বিঘ্নে বাংলাদেশে শরিয়াত বিরোধী এসব কাজ করতে সুযোগ দেয়ায় দালাল সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে এর পরিচালকরা। মূলত এরা সকলে মিলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ধর্মহীন একচোখা একটি প্রজন্ম বানানোর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে চলেছে। এখন তাই সময় এসেছে শত্রুমিত্র চিহ্নিত করার; কারা মুসলিম জাতিকে সাহায্যের আড়ালে ইসলাম থেকে দূরে সরাতে চাইছে, আর কারা ইসলাম ও মুসলিমের জন্য নিজেদের জান-মাল ব্যয় করে কাজ করে যাচ্ছে তাদেরকে চিনে রাখার। তথ্যসূত্র : ——– ১। বাল্যবিবাহ নিরসনে ১০ লাখ মানুষের স্বাক্ষর মন্ত্রীকে হস্তান্তর- – https://tinyurl.com/msey8u5t
إظهار الكل...
বাল্যবিবাহ নিরসনে ১০ লাখ মানুষের স্বাক্ষর

আশ-শা_বা`বের ইতিহাসে দীর্ঘতম অবরোধ : হায়াত হোটেলে হতাহত ১৭০ এরও বেশি শত্রু পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় ২০০৮ সাল থেকে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা “হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন” এর ব্যানারে তাদের শরিয়াহ্ প্রতিষ্ঠার লড়াই শুরু করেন। যা আজও চলমান রয়েছে। প্রতিরোধ বাহিনীটি গত (১৯/০৮/২২) শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানী মোগাদিশুর সবচাইতে সুরক্ষিত এলাকায় অবস্থিত গভার্নমেন্ট নিয়ন্ত্রিত ‘হায়াত হোটেল’ অবরোধ করেন এবং সেখানে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন। যা আজ ২১ আগস্ট দ্বিপ্রহরের বেশ কিছুক্ষণ পর শেষ হয়েছে। জানা যায় যে, পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকারের বিরুদ্ধে আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যুদ্ধের ইতিহাসে পরিচালিত বীরত্বপূর্ণ অভিযান সমূহের মধ্যে এখন পর্যন্ত এটিই সবচাইতে দীর্ঘতম অভিযান। বরকতময় এই অভিযানটি শুরু হয়েছিলো দু’টি ইস্তেশহাদী হামলার মাধ্যমে। পরে যা সুসম্পন্ন করেছেন হারাকাতুশ শাবাবের একদল কিংবদন্তি লড়াকু সৈনিক। আশ-শাবাবের এই কিংবদন্তি লড়াকু যোদ্ধাদের প্রতিহত করতে “হায়াত হোটেল” অভিযানে অংশগ্রহণ করে ক্রুসেডার আমেরিকা ও স্যেকুলার তুরষ্কের প্রশিক্ষিত স্পেশাল ফোর্স ছাড়াও ৫ টি সামরিক ইউনিট। কিন্তু তাদের কুফ্ফার বাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা করেও এই অভিযান প্রতিহত করতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থতার পরিচয় দেয়। ফলে শুক্রবার শুরু হওয়া অভিযান রবিবার পর্যন্ত দীর্ঘায়িত হয়। আর দীর্ঘ এই যুদ্ধে আশ-শাবাবের বীর যোদ্ধাদের হামলায় ৭ মন্ত্রী, ৪ কর্নেল এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সহ সামরিক বাহিনীর ৬৩ এরও বেশি গাদ্দার নিহত হয়। এছাড়াও অভিযানের সময় আহত হয় আরও ১০৭ এরও বেশি গাদ্দার। যাদের মাঝে দেশটির পুলিশ বাহিনীর প্রধান এবং গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান সহ উচ্চপদস্থ অনেক কর্মকর্তা রয়েছে। এই বিপুল সংখ্যক গাদ্দারের হতাহতের ঘটনায় সামরিক বাহিনী যেনো তাদের সকল প্রশিক্ষণই ভুলে যায়। ফলে তারা তাদের মিত্রদের উদ্ধার না করেই ভবন লক্ষ্য করে বিভিন্ন ভারী অস্ত্র ও শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়, সেই সাথে তুর্কি এবং মার্কিন বাহিনীর ড্রোনগুলি থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে। ফলশ্রুতিতে হায়াত হোটেলে প্রায় সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। ধ্বংসের পর সামরিক বাহিনী ঘোষণা করেছে যে, তারা ধ্বংসস্তুপ থেকে মাত্র ৩ জন আশ-শাবাব যোদ্ধার দেহ খুঁজে পেয়েছে। এবিষয়ে আশ-শাবাবের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আবু মুস’আব (হাফি.) জানান যে, আমাদের অভিযানটি ছিলো বহুমখী। যার প্রথম পর্ব ছিলো এক ঝড় তোলা, যাতে দীর্ঘ সময় ধরে এটি চলমান থাকে। দ্বিতীয়ত, চিহ্নিত গাদ্দারদের নিশ্চিহ্ন করা, এবং বাকিদের হত্যা না করেই হোটেল থেকে সরিয়ে দেওয়া। এরপর আমাদের অধিকাংশ কমান্ডো সুস্থাবস্থায় নিরাপদ স্থানে বেরিয়ে আসা এবং অন্য কয়েকজন লড়াই চালিয়ে যাওয়া। আলহামদুলিল্লাহ্, এর সম্পূর্ণটাই হয়েছে আমাদের সামরিক পরিকল্পনা অনুযায়ী। যার জন্য আমরা পূর্ব থেকেই সবকিছু প্রস্তত করে রেখেছিলাম। ফলে অভিযানের প্রথম রাতেই অনেককে হোটেল থেকে সরানো হয়, এবং আজ অভিযানের শেষ মহূর্তে অধিকাংশ মুজাহিদই সুস্থাবস্থায় হোটেল থেকে নিরাপদ স্থানে বেরিয়ে আসেন। এসময় তাদেরক বের হতে সহায়তাকারী এবং শেষ পর্যন্ত অভিযান পরিচালনার জন্য ভিতরে কয়েকজন মুজাহিদ থেকে যান। মুখপাত্র আরও জনান যে, “পশ্চিমা-সমর্থিত নতুন প্রেসিডেন্ট হাসান এই ভূমিতে পূণরায় তার ক্রুসেডার মিত্রদের নিয়ে এসেছে। সে দাবি করেছে, মুজাহিদদের ঐক্যকে সে চূর্ণবিচূর্ণ এবং তাদের শক্তিকে ধ্বংস করে দিবে। কিন্তু তার এই দাবি ও ক্রুসেডারদের আগমনের পর মুজাহিদদের হামলা বেড়েছে। আর আজকের হামলার মাধ্যমে আমরা তার দাবির উল্টোটা বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছি। এই হামলায় তাদের সৈন্য, সামরিক অফিসার, এমপি-মন্ত্রী এবং এজেন্টরা পিষ্ট ও ধ্বংস হয়েছে। তারা এখন জানাজা ও শোকসভায় নিয়ে পড়ে রয়েছে। এটাও জানিয়ে রাখি, তার পূর্বসূরিরাও আমাদেরকে একই দাবি এবং হুমকি দিয়েছিল, কিন্তু তারা শেষ হয়ে গেছে। অপরদিকে আশ-শাবাবের সীমানা বৃদ্ধি পেয়েছে, তাঁরা এখন পূর্বের চাইতেও আরও শক্তিশালী হয়ে দাড়িয়ে আছে।” “আমি জানি, প্রেসিডেন্ট হাসান একজন বোকা লোক, যে আমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, অথচ এর জন্য সে মোটেও প্রস্তুত ছিলো না।” “জেনে রাখুন! আপনি গণতন্ত্র, ধর্মহীনতা এবং কুফরি সংবিধানের জন্য লড়াই করছেন, যাতে আপনি পরাজিত হবেন। কেননা আমরা এমন একটি ধর্মের জন্য লড়াই করছি, যাদেরকে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা বিজয় এবং ক্ষমতায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর আল্লাহ্ তাআ’লার সামনে তোমার শক্তি এবং কৌশল কিছুই না।” মুখপাত্র জনগণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “শত্রুরা পরাজিত হয়েছে, আপনারা ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণ করবেন না, শত্রুদের কথায় কান দিবেন না। আর শত্রুবাহিনী সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনারা মুজাহিদদের পাশে সীসা ঢালা প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে থাকবেন। যাতে করে আপনারা আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সুন্নাহ অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে, দুনিয়া ও আখেরাতে পূর্ণ স্বাধীনতা, নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধি উপভোগ করতে পারেন।” প্রতিবেদক : ত্বহা আলী আদনান
إظهار الكل...
Photo unavailableShow in Telegram
প্রিয় মুওয়াহিদ ভাই,বোন জয়েন করুন,প্রচার করুন। https://t.me/ShaikAyman1
إظهار الكل...
শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরি

হাকিমুল উম্মাহ শাইখ আই মা ন আয যা ও য়া হিরি (হাফিঃ) এর মহা মূল্যবান নসিহত শেয়ার করা হবে ইনশাআল্লাহ।

বৈরি আবহাওয়া : কক্সবাজারে ভেসে এলো আরও ৩ জেলের মরদেহ। এ নিয়ে ৮ জনের মৃত্যু হলো।
إظهار الكل...
>>>এইমাত্র পাওয়া<<< কক্সবাজারে ফিশিংবোট-ডুবি, ২ জেলের লাশ উদ্ধার
إظهار الكل...
হায়াত হোটেলে আশ-শাবাবের অভিযানের ২০ ঘন্টা, গাদ্দার বাহিনীতে বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা ত্বহা আলী আদনান 5 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর সবচাইতে সুরক্ষিত একটি হোটেলে গত রাতে হামলা শুরু করেছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। যা আজ দ্বিতীয় দিনেও চলমান রয়েছে। আঞ্চলিক সূত্র মতে, গত ১৯ আগস্ট রাতের প্রথমাংশে রাজধানী মোগাদিশুর একটি আবাসিক এলাকায় হামলা চালাতে শুরু করেছে আশ-শাবাব যোদ্ধারা। হামলাটি রাজধানীতে ৪টি সামরিক চেকপোস্ট দ্বারা সুরক্ষিত “হায়াত হোটেলে” চালানো হয়েছে। চারতলা বিশিষ্ট বৃহৎ আকারের এই হোটেলটি দেশটির গাদ্দার এমপি, মন্ত্রী ও সামরিক কর্মকর্তাদের বেহায়াপনার জন্য রাত্রি উদযাপনে প্রসিদ্ধ ছিলো। আর এমনই একটি হোটেলকে টার্গেট করে পর পর ২টি ইস্তেশহাদী হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার মাধ্যমে হোটেলের প্রতিরোধ সক্ষমতা ধ্বংস করে দেন মুজাহিদগণ। এরপরই অন্যান্য ইনগিমাসী মুজাহিদগণ হোটেলে ঢুকে পড়েন এবং এর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নেন। আশ-শাবাব মুজাহিদিন কর্তৃক হোটেল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরই সেখানে শুরু হয় তীব্র লড়াই। লড়াইয়ের শুরু ভাগেই আশ-শাবাবের হামলায় গুরুতর আহত হয় দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান এবং পুলিশ বাহিনীর প্রধান। যাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিতে দেখা যায়। সেই সাথে আরও ডজনখানেক সৈন্য হতাহত হয়। লড়াই শুরু হওয়ার ৪ ঘন্টার মাথায় অভিযানে অংশগ্রহণকারী একজন মুজাহিদ আল-আন্দালুস রেডিও স্টেশনে যোগাযোগ করেন, তিনি জানান যে, মুজাহিদদের হামলায় তখন পর্যন্ত দুই ডজনেরও বেশি কর্মকর্তা নিহত হয়েছে। বাকিরা মুজাহিদদের অবরোধে আছে। সেই সাথে দেশটির গাদ্দার বাহিনী তখন পর্যন্ত ৯ বার হোটেলে প্রবেশের চেষ্টা করে। কিন্তু ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের প্রবল হামলার সামনে তা প্রতিবারই ব্যর্থ হয়। শত্রুবাহিনী মুজাহিদদের হাত থেকে হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে যখন ব্যর্থ হয়, তখন তারা হোটেলে আটকা পড়া তাদের মিত্রদের কথা ভুলে গিয়েই ভারী কামান, রকেট ও মর্টার দ্বারা হোটেলে আঘাত করে। সেই সাথে গাদ্দার তুরস্কের দেওয়া ড্রোনগুলি থেকে হোটেলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে। ফলে হোটেলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। পাশাপাশি বেসামরিক এলাকায় গাদ্দার বাহিনীর ছুড়া এসব মারণাস্ত্রগুলি আঘাত হানছে। ফলে একটি বাড়ির নবদম্পতি সহ অন্তত ২০ জন হতাহত হয়েছে। হয়তো হলুদ মিডিয়াগুলো এই হতাহতের ঘটনাকেও কিছুক্ষণ পর আশ-শাবাবের মাথায় চাপানোর চেষ্টা করবে। কেননা প্রতিটি হামলার পরে সংবাদ মাধ্যমগুলোর এমন চিত্রই দেখা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে আশ-শাবাব যোদ্ধারা, হোটেলে আটকা পড়া এমপি মন্ত্রীদের সাথে থাকা নারী ও শিশুদের ভোর রাতে নিরাপদে হোটেল থেকে বের করে দেয়। ভোর রাতে আশ-শাবাবের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুসা’আব (হাফি) আল-আন্দালুস রেডিওকে জানান যে, হোটেলে চলমান অভিযানটি পরিকল্পনা অনুযায়ী চলছে এবং যেখানে অনেক বিদেশি দখলদার কর্মকর্তারাও হোটেলের ভিতরে আছে। গতকাল সন্ধ্যায় শুরু হওয়া যুদ্ধ এখন পর্যন্ত চলছে। আমাদের বাহিনী এখনও শত্রুদের আশ্রয় কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন। ধর্মত্যাগী মিলিশিয়া ও কুফ্ফার বাহিনী অনেক চেষ্টা করেছে হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নিতে, কিন্তু ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর কিংবদন্তিরা, আল্লাহর ইচ্ছায় তাদেরকে হাঁটু গেড়ে বসতে বাধ্য করেছেন এবং তাদের অনেক ক্ষতি সাধন করে চলছেন। মুখপাত্র যোগ করেছেন যে, আমাদের কমান্ডোরা জানিয়েছে যে, তাদের হামলায় হোটেলের ভিতরে শত্রুদের অনেক মৃতদেহ পড়ে রয়েছে এবং বাকিদেরকে এখনও মুজাহিদরা চিহ্নিত করে করে হত্যা করছেন। অপরদিকে “শত্রুরা বিল্ডিংটি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছে, তারা ভারী অস্ত্র দিয়ে হোটেলে আঘাত করছে, তাদের বন্ধুদের যত্ন নেওয়ার কোন চিন্তা ছাড়াই, যারা এখনও হোটেলের ভিতরে আটকে আছে,”। যাইহোক এই নিউজটি লেখা পর্যন্ত (৩:৪৫ মিনিট) হোটেলে আশ-শাবাবের অভিযান ২০ ঘন্টা অতিক্রম করেছে। বিস্তারিত জানতে সাথেই থাকুন…
إظهار الكل...
ইসলাম গ্রহণ করায় ১৩ বছর ধরে চলছে হিন্দুত্ববাদীদের হয়রানি 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমদের উপরে নানাভাবে অত্যাচার নির্যাতন চালায়। আর কেউ নতুন মুসলিম হলে তার হিন্দুত্ববাদীদের নির্যাতন মুষলধারে বর্ষণ করতে থাকে। তারা মুসলিমদেরকে জোর করে হিন্দু বানানোর চেষ্টা চালায় কিন্তু কোন হিন্দু ইসলামের সত্যতা, সৌন্দর্য দেখে মুসলিম হলে তারা সে নব মুসলিমদেরকে নানাভাবে হয়রানি করে। এমনই একজন নব মুসলিম জিনি ওরিশার বাসিন্দা। সেখানেই তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি বর্তমানে উত্তর প্রদেশের রামপুরে বসবাস করেন। তিনি জানিয়েছেন, ১৩ বছর আগে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর থেকেই তিনি নানাভাবে হিন্দুত্ববাদীদের হয়রানের শিকার হচ্ছেন। এমন কোন দিন বাদ নেই যেদিন তিনি কোন না কোন ভাবে এই হয়রানির শিকার হচ্ছেন না। এমনকি হিন্দুত্ববাদী পুলিশ প্রশাসনও তাকে হয়রানির করছে। “অথচ, আমি স্বাধীন দেশের নাগরিক।” একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির নিজস্ব ধর্ম অবলম্বন করার অধিকার থাকা সত্ত্বেও শুধু ইসলাম গ্রহণ করার কারণে হয়রানি করা হচ্ছে। ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম বা মতাদর্শ গ্রহণ করলে এটাকে তারা ব্যক্তি স্বাধীনতা অথবা মত প্রকাশের অধিকার বলতো। তিনি অত্যন্ত দুঃখের সাথে আরো জানিয়েছেন, “আমি তো খারাপ কিছু করছি না বরং মানুষকে দ্বীনের দাওয়াত দিচ্ছি। তাহলে কেন আজকে ১৩ বছর পরেও আমাকে হয়রানি করা হচ্ছে আমি বিবাহ করেছি, আমার সন্তানাদি আছে, তবুও কেন পুলিশ আমাকে কিছুদিন পরপর তুলে নিয়ে যায়? আমাকে অত্যাচার করে, নির্যাতন করে, এই নির্যাতন আমাকে আর কতদিন সহ্য করতে হবে?” সর্বশেষ তিনি ভিডিও বার্তায় সকলের দোয়া চেয়েছেন। আর আল্লাহ তাআলার কাছেও ফরিয়াদ করেছেন আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে এই সমস্ত পেরেশানি, হয়রানি থেকে হেফাজত করেন তার সন্তান-সন্ততি নিয়ে যেন সুখে শান্তি দেয় জীবন যাপন করতে পারেন। আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে সেই ব্যবস্থা করে দেন। উপমহাদেশে মুসলিমরা দীর্ঘ সময় শাসকের মসনদে থাকলেও পরে হিন্দুত্ববাদীদের বিশ্বাসঘাতকতা আর স্যেকুলারদের গাদ্দারীর কারণে পরাধীনতার শিকার হয়ে আছে। মুসলিমদের শক্তি সাহস ক্ষমতা বলতে কিছুই আজ অবশিষ্ট নেই। তাই কেউ ইসলামের সৌন্দর্য, ইসলামের সত্যতা দেখে মুসলিম হলেও হিন্দুত্ববাদীদের অত্যাচার নির্যাতন আর নিপীড়ন থেকে বাঁচতে পারে না। আর মুসলিমরাও দুর্বল হওয়ার কারণে নব মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে পারে না। সাহায্য সহযোগিতা করতে পারেনা। যদি মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ থাকতো, শক্তিশালী হত, মুসলিমদের রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ভালো অবস্থান থাকতো, তাহলে হিন্দুত্ববাদীরা কখনোই নব মুসলিমদেরকে নির্যাতন করার সাহস পেত না। তাই ইসলামি চিন্তাবিদগণ সমস্ত মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজেদের মতানৈক্যগুলোকে দূরে রেখে এবং দুনিয়াবী লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে উঠে ইসলামি জীবনবিধানে ফিরে আসার আহবান জানিয়েছেন। তাহলেই আর মুসলিমদের সামনে হিন্দুত্ববাদীরা কখনোই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবেনা। কোন মুসলিম কিংবা নব মুসলিমের দিকে চোখ তুলেও তাকাতে সাহস দেখাতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ্‌। তথ্যসূত্র: ——– 1. In India’s largest state, you can be harassed and arrested by police for converting to Islam. – https://tinyurl.com/543csy97 2. VIDEO LINK: – https://tinyurl.com/mry5z96b
إظهار الكل...

In India’s largest state, you can be harassed and arrested by police for converting to Islam.

শাম| সন্ত্রাসী আসাদ বাহিনীর ভয়াবহ হামলা, নিহত ১৫ আহত ৩৫ ইউসুফ আল-হাসান 0 𝗔𝗹 𝗙𝗶𝗿𝗱𝗮𝘂𝘀 𝗻𝗲𝘄𝘀        সিরিয়ায় জনাকীর্ণ একটি বাজার ও লোকালয়কে টার্গেট করে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসী আসাদ ও ইরান জোট। বর্বরোচিত এ হামলায় শিশুসহ ১৫ জন মুসলিম নিহত ও ৩৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে শিশুও রয়েছে। সিরিয়ান সিভিল ডিফেন্স সার্ভিস (হোয়াইট হেলমেট) বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, ইদলিব প্রদেশের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত আল-বাব শহরে হামলাগুলো চালানো হয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই গভীর রাতে হামলা চালিয়ে সাধারণ মানুষের শান্তি কেড়ে নিচ্ছিল কুখ্যাত নুসাইরি আসাদ জোট। এর পর পরই গতকাল বেসরকারি এলাকা ও বাজারকে লক্ষ্য করে বর্বর হামলাগুলো চালানো হয়। দীর্ঘ এক দশক ধরে সিরিয়ার মুসলিম জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে সন্ত্রাসী আসাদ-ইরান-হিজবুল্লাহ-রাশিয়া জোট। হত্যা করা হয়েছে লাখ লাখ নারী-শিশুসহ বেসামরিক মানুষকে। শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য-বাসস্থানসহ সকল মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত এখানের মুসলিমরা। উদ্বাস্তু হয়েছেন লাখ লাখ সিরিয়াবাসী। এরপরও তাদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি আন্তর্জাতিক বিশ্ব। এমনকি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন সত্বেও সিরিয়ার মুসলিমদের নিয়ে কোন উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায়নি বিশ্ব সম্প্রদায়কে। কোন মিডিয়াকে দেখা যায়নি সিরিয়ার মুসলিমদের দুঃখ-দুর্দশা গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করতে৷ উল্টো অ্যামেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্ব বেশ কয়েকবারই আসাদের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নিয়েছে। কথিত মানবাধিকার সংস্থা, বিশ্ব সম্প্রদায় ও হলুদ মিডিয়ার মাথাব্যথা শুধু আফগানিস্তানের তথাকথিত নারী স্বাধীনতা নিয়ে। এমনকি গতকাল ভয়াবহ হামলায় যখন ১৫ জন মুসলিম নিহত ও ৩৫ জন আহত হওয়ার মতো খবরটিও স্থান পায়নি হলুদ মিডিয়ায়। গবেষকরা বলছেন, এটা এখন স্পষ্ট যে বর্তমান বিশ্বে মানবাধিকার বলতে বুঝায় অমুসলিমদের মানবাধিকার। মুসলিমদের মানবাধিকার নেই। এ জন্যই সিরিয়ায় নারী-শিশুদের হত্যা করা হলেও সেটি কোন মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়। অন্যদিকে আফগানিস্তানের মেয়েদের কথিত স্বাধীনতার নামে পশ্চিমা সংস্কৃতি ধারণ করা থেকে রক্ষা করতে চাইলে সেটি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়! তথ্যসূত্র: ——– 1. 15 dead, 35 injured after rocket hits market in Syria’s Albab. – https://tinyurl.com/54dvdvub 2. 14 dead, 35 injured after rocket hits market in Syria’s Albab – https://tinyurl.com/yc8syb4c
إظهار الكل...

اختر خطة مختلفة

تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.