Tasawwuf - তাসাউফ

বাচ্চা হারানোর খবর: করণীয় বর্জনীয়। ইদানীং বাচ্চা হারানোর, বিশেষত মাদ্রাসাপড়ুয়া বাচ্চাদের হারানো সংক্রান্ত অনেক পোস্ট দেখা যাচ্ছে। এটা সত্যিই কোনো ষড়যন্ত্র কি না আল্লাহই ভালো জানেন। মাদ্রাসা বোর্ডগুলোর উচিৎ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে তদন্ত কর কোনো একটা ব্যবস্থা গ্রহণ করা। একইসাথে যারা বাচ্চা হারানোর পোস্ট দিবেন, দয়া করে সাথে হারানোর তারিখ উল্লেখ করে পোস্ট দিবেন। বাচ্চা খুঁজে পাওয়ার তথ্য জানতে পারলে নতুন পোস্ট দিয়ে আবার সকলকে জানিয়ে দেবেন। যারা বাচ্চা হারানোর পোস্ট শেয়ার দিয়েছিলেন তারা সবাই বাচ্চা ফিরে পাওয়ার পোস্টও শেয়ার দিবেন। একইসাথে যাদের বাচ্চা হারিয়ে গিয়ে আবার ফিরে পেয়েছেন আপনারা বাচ্চা ফিরে আসার পরে তার কাছ থেকে শুনে যথাসম্ভব সঠিক বর্ণনাটা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন। "বাচ্চা ফিরে পেয়েছেন, আর চিন্তা কিসের" ভেবে বসে থাকবেন না। বাচ্চাদের হারানোর কাহিনিগুলো এনালিসিস করেও এগুলোর ধরণ সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যাবে যে এটা কোনো চক্রান্তের অংশ, নাকি র‍্যান্ডম ঘটনা। চক্রান্ত হলে অনেক সিমিলার কেইস স্টাডি পাওয়া যাবে। বাংলাদেশে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা প্রায় ৪০ মিলিয়ন, মানে চার কোটি। প্রতি দশ লাখ শিশুর মধ্যে গড়ে যদি প্রতি সপ্তাহে একটি করে হারানোর ঘটনা ঘটে তাহলে সপ্তাহে ৪০ টা হারানোর ঘটনা ঘটতে পারে। এর মধ্যে মাত্র ১০টাও যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় তাহলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়তে পারে, অথচ এটা অস্বাভাবিক কোনো সিনারিও না। কোনো চক্রান্ত না হলে এসব হারানো শিশুর প্রায় সবই আবার ফেরত পাওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ! হারানোর খবরের সাথে সাথে সবাই আগেই পোস্ট দিয়ে দেয়, হয়তো বাচ্চা আশেপাশে কোথাও আছে। কিন্তু পরে আর পোস্ট ডিলিট করে না, সবাই জরুরি মনে করে শেয়ার করেন। আমার নিজের ছেলেমেয়েগুলো আতঙ্কিত। এমনিতেই ঢাকা একরকম মুরগির খোপে বসবাসের মতন ব্যাপার। ছেলেগুলো মাঝেমধ্যে বাসার সামনে আশেপাশে একটু খেলতে যেত, তা ইতিমধ্যে বন্ধ; দারোয়ানরা সতর্কবার্তাবশত কেচি গেইট লাগিয়ে রাখে; আমাদেরও মনে আতঙ্ক। আতঙ্কিত হওয়ার সত্যিই যদি কারণ থাকে হবো, ব্যবস্থা নেবো, কিন্তু সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো কারণ আছে কি না তা বোঝা দরকার। >> আলেম-ওলেমারা, আপনারা সচেতন হউন

দেশি বিদেশি শয়তান ও তাদের শয়তানী টার্মগুলো চিনে রাখুন। > ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ক আলেম ও লেখকদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার রিসোর্স

এইবছর উমরাহ সফরে আমরা যখন একটা বড় মাইক্রোবাসে করে তায়েফে ভ্রমণে যাচ্ছিলাম, পৌঁছানোর ঠিক কিছু আগে আমাদের কাফেলার একভাই এক ভয়ানক দুঃসংবাদ পেলেন। উনার ১২-১৩ বছর বয়সী মেয়েটা দেশে সুইসাইড করেছে। কারণ খুবই সিলি ছিল, সে মাদ্রাসায় পড়তো, তার বড় ভাই সম্ভবতঃ ১৫-১৬ পারার হাফেজ। একদিন ছুটিতে এসে তার বোনকে বলেছে যোহরের পর এসে সে হিফজের শুনানি নিবে, কোন থ্রেট টাইপের কিছু না। ব্যস, সে কী না কী মনে করে অথবা ভয়ে বাসার গ্রীলের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহনন করে। উমরাহতে সাথী সেই ভাইয়ের আরেকটা সন্তান কিছুদিন আগে হয়েছে বলে মেয়েটা যে অনেকক্ষণ ধরে দেখা যাচ্ছে না - সেটা উনার আহলিয়া নোটিস করেননি। আমরা তায়েফে গাড়ি থেকে নেমেই আবার ব্যাক করি, ইভেন আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুর মসজিদেও ঢুকিনি। ফেরার পথে আবার ইহরাম করে রওনা দেই। সে ভাই, ইমারজেন্সী একটা ফ্লাইটে দুপুরের বিকালের মধ্যে দেশে রওনা করে পরদিন ভোরে পৌঁছান। -- কালকে বলছিলাম এ যুগের বাচ্চারা খুব সহজে ইনসালটেড হয়, এরা বেশি আদরে বড় হওয়াতে হালকা একটু শকও নিতে পারে না। এটা আমাদের পরবর্তী সময়ের জন্য রেড সিগনাল। আদর দেয়া ঠিক আছে, তবে শাসন করে কিছুটা টাফনেসও দরকার আছে। এই পৃথিবী তাদের মত কোমল না, বরং আগের চেয়ে অনেক বেশি কমপ্লেক্স এবং ব্রুটাল। >> বর্তমান সমাজে মুসলিমরা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করেন >> এরকম বস্তুবাদী যালিম বাবা-মা আর কারো না হোক।

এই সুদখোর ঘুষখোর সেক্যুলাররা আর যাই পারুক মসজিদে আইসা ইমামতিটা অন্তত কিছুতেই করতে পারবে না। সাধারণ জনগণ যেমন সরকারি অফিসে, রাজনৈতিক নেতাদের কাছে অনেক কিছুতে ধরা থাকে, এইখানে এইসব সুদখোর ঘুষখোর আপনাদের কাছে ধরা। এইটা একটু বুঝুন দয়া করে। সম্মানিত আলিম সাহেবগণ, একটা মসজিদ থেকে অন্যায়ভাবে কোনো ইমামকে চাকরিচ্যুত করা হলে সেই মসজিদে আপনারা কেউ ইমাম হিসেবে নিয়োগ নেওয়া অস্বীকার করুন। আপনি হানাফি-সালাফি-সুন্নি-কওমিয়া-আলিয়া যা-ই হোন না কেন, ইমাম হিসেবে এই ঐক্যবদ্ধতা আপনাদের প্রফেশনাল ফিল্ডে আপনাদেরকে শক্তিশালী করবে। সম্মানিত ইমাম সাহেবগন, আপনাদের হাতে ধরি, পায়ে পড়ি; আপনারা নামাজের ইমামতি থেকে জাতির ইমাম হয়ে উঠতে পারেন আর না পারেন, অস্তিত্ব ও আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্য এতটুকু অন্তত করুন!

প্রতি শুক্রবার রাতে একজন সাহাবী তাঁর বন্ধু, আত্মীয়দের তাঁর বাড়িতে দাওয়াত দিতেন৷ ঐদিন সবাইকে নিয়ে ভালো খাবার খেতেন, সবার খোঁজখবর নিতেন। মাসে চারবার এমন আয়োজন হতো। তাঁর বাড়িতে যারা যেতো, তারা তো খেতে পারতোই; কিন্তু, যারা যেতে পারতো না, তাদের জন্য তিনি পার্সেল পাঠাতেন, উপহার পাঠাতেন। এছাড়াও প্রতি শুক্রবার রাতে তিনি তাঁর দাসের কাছে দিনার-দিরহামের ব্যাগ দিয়ে বলতেন, "মসজিদে যাদেরকে পাবে, সবার মধ্যে দান করবে।" দাস মসজিদে দিনার-দিরহাম রেখে আসতো। সেখান থেকে যাদের প্রয়োজন অর্থ নিয়ে যেতো। কুফার মসজিদে শুক্রবার রাত হলেই জনসমাগম ঘটতো। সবাই জানতো, শুক্রবার রাত মানে মসজিদে গেলে 'টাকা' পাওয়া যাবে! কেউ যদি তার কাছে কিছু চাইতো, তিনি 'না' করতেন না। তাঁর নাম ছিলো সাঈদ ইবনুল আ'স রাদিয়াল্লাহু আনহু। তথ্যসূত্র: ড. মুহাম্মদ আব্দুল মা'বুদ, আসহাবে রাসূলের জীবনকথা, ৭/১৯৯ >> দোষ বর্ণনার জায়েয ক্ষেত্র >> বর্তমান সমাজে মুসলিমরা যেসব রীতি মেনে বিয়ে করেন

ইদানিং ফেসবুকে বেশ কিছু অনলাইন বেটিং বা জুয়ার অ্যাপস এর এড দেখা যায়। চারিদিকে জুয়া। যার বিরোধিতা নিয়েও কারো কোন মাথা ব্যথা নেই। বড় বড় প্লেয়ার বা ব্যক্তিত্ব এর ভিডিও এডিট করে। তারপর এ.আই.(Artificial Intelligence) দিয়ে ভয়েস এডিট করে এপসগুলো ইন্সটল করানোর কথা বলা হয়। খুবই অবাক লাগে যে এগুলো নিয়ে কেউ কোনো কথা বলে না।এসব জুয়ায় যে কতো শত মানুষ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার ইয়ত্তা নেই।এদের প্রধান টার্গেট হচ্ছে প্রবাসী ও অল্প-শিক্ষিত শ্রমজীবী মানুষগুলো। কষ্টের বোঝা মাথায় নিয়ে তাদের ইচ্ছে হয় হঠাৎ বড়লোক হওয়ার। সত্যি বলতে বড়লোক হওয়ার কোনো সহজ পথ নেই,খারাপ পথ ছাড়া। আর বেশিরভাগ প্রবাসীদের সবাই ঠকায়। বিশেষত যারা অনলাইন কম বোঝে। আজে বাজে মেয়েদেরও প্রধান টার্গেটও এই সহজ সরল প্রবাসীরা। এসব বিভিন্ন কারনে তারা খালি হাতে দেশে ফেরত আসে। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক।আর একটু সচেতন হোন। এসব অনলাইন জুয়া এমনভাবেই ডিজাইন করা হয়, যেনো আপনাকে ফাঁদে ফেলতে পারে। তাই সাবধান।

সচরাচর কোন মেয়েই নিজ থেকে ফেমিনিস্ট হয় না। পরিবার, সমাজ, স্কুলের রোকেয়ামার্কা শিক্ষা ব্যবস্থা, বন্ধুবান্ধব অথবা আত্মীয়স্বজন তাদেরকে ফেমিনিজম শেখায়। . আজ মোটাদাগে বলতে গেলে, বাংলাদেশের বর্তমান অভিভাবক শ্রেণীর প্রায় সবাই বস্তুবাদী। তারা মেয়ের উপার্জনের উপর নির্ভরশীল হতে চায়। মেয়েকে মনে করে ছেলে। চায়, তাদের মেয়ে ত্রিশ পয়ত্রিশ বছর পর্যন্ত অবিবাহিতা থেকে, ইনকাম করে তাদেরকে আর্থিক সাপোর্ট দিক। তাই ছোট থেকেই মেয়েকে সেই কথা শিখিয়ে পড়িয়ে বড় করে। . কিন্তু চাইলেই তো একটা মেয়ে ছেলে হয়ে উঠবে না। তার বায়োলজি আলাদা, সাইকোলজি আলাদা, ফিজিওলজি আলাদা। সব কিছু ভিন্ন। কিন্তু বাবা-মা ফেমিনিজমের প্রভাবে পড়ে বিশ্বাস করতে থাকে, মেয়েরাও সব পারে। এই 'সব পারে'র ক্যাচালে পড়ে এখন কতজনের যে জীবন তছনছ হয়েছে। না শান্তিতে করতে পারছে সংসার, না করতে পারছে চাকরি, না করতে পারছে ইবাদত। জীবনের প্রতিটা মুহূর্ত তাদের বিষের মতো কাটছে। ইদানীং ব্যাক্তিগত জীবনেও আশেপাশে এমন দেখতে পাই রেগুলারই। . কিন্তু সে কথা আর বলতে পারা যায় কই। কিছু বললেই লেজকাটা শিয়ালগুলো বলে, মোল্লারা নারীদের ঘরে বন্দী করে রাখতে চায়। . এরকম বস্তুবাদী যালিম বাবা-মা আর কারো না হোক।

“যিশু খ্রিস্টধর্ম নয়, বরং ইসলাম প্রচার করেছেন!” - ব্রিটিশ সাবেক খ্রিস্টান এর ধর্মান্তরিত হওয়ার গল্প ©️Towards Eternity - বাংলা ভিডিওটিতে যা যা আছেঃ

খ্রিস্টধর্ম ও বাইবেলে কী সমস্যা ছিল যেটিকে আপনাকে ইসলামের দিকে নিয়ে গেল?

ইসলাম সম্পর্কে আপনার কোনো বদ্ধমূল ধারণা ছিল?

ইসলামে আর কী কী সমাধান রয়েছে যা খ্রিস্টধর্মে খুঁজে পাননি?

খ্রিস্টধর্মের মূল বিশ্বাসকে খণ্ডন করার জন্য আর কোনো প্রমাণ কী দিতে পারবেন?

বাইবেল লেখক - ম্যাথিউ, মার্ক, লুক এবং জন - তাদের পরিচয় কী?

তাহলে কেন এখনো এত সংখ্যক মানুষ এমন ভিত্তিহীন ধর্মকে বিশ্বাস করে?

তাহলে কেন কিছু খ্রিস্টান নিজ ধর্ম পালনে শান্তি অনুভব করে?

বাইবেলে মহানবী (সাঃ) এর আগমনের সুসংবাদ

ইসলাম যে শতভাগ সত্য তার মূলে আপনাকে কী উদ্বুদ্ধ করেছিল?

নবী (সাঃ) এর কোন গুণতি আপনাকে মুগ্ধ করেছে?

সারাবিশ্বে নাস্তিকতার প্রসার ও খ্রিস্টধর্ম হ্রাস পাচ্ছে, ইসলামের ক্ষেত্রেও কী আপনি অনুরূপ প্রবণতা লক্ষ্য করেছেন?

ইসলাম ধর্মগ্রহণে ইচ্ছুক কিন্তু দ্বিধায় রয়েছেন - এমন ভাইবোনদের উদ্দ্যেশ্যে আপনার মন্তব্য

পূর্বের পর্বঃ “আল্লাহ্‌র সাথে যে চুক্তি করেছিলাম!” #ConvertedMuslim

ইবনু মাস্’ঊদ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, . যে ব্যক্তি কারো কোন ত্বরীক্বাহ্ (তরিকা) অনুসরণ করতে চায়, সে যেন তাদের পথ অনুসরণ করে যারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে। কারণ জীবিত মানুষ (দীনের ব্যাপারে) ফিতনাহ্ হতে মুক্ত নয়। . মৃত ব্যক্তিরা হলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণ, তারা ছিলেন এই উম্মাহর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ; উম্মাহর মধ্যে সবচেয়ে পরিশুদ্ধ অন্তরের অধিকারী, জ্ঞান-গরিমায় ছিলেন সবচেয়ে গভীরতার অধিকারী এবং লৌকিকতা ছিল তাদের মাঝে সবচেয়ে কম।আল্লাহ তাআলা নবীর সান্নিধ্য এবং দীন প্রতিষ্ঠার জন্য তাদেরকে নির্বাচিত করেছেন। . সুতরাং তোমরা তাদের ফাযীলাত ও মর্যাদা বুঝে নাও। তাদের পদাংক অনুসরণ করো এবং যথাসাধ্য তাদের আখলাক্ব ও জীবন পদ্ধতি মজবুত করে আঁকড়ে ধরো। কারণ তাঁরাই (আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশিত) সহজ-সরল পথের পথিক ছিলেন। . মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)

শংকার বিষয়। ব্র‍্যাক আসলে কি চাচ্ছে? তারা আমাদের সমাজে বিরুদ্ধে এত মরিয়া কেন? সাদাত ভাইয়ের গল্পটা পড়ুন, আর ব্র‍্যাকে কেম্পেইনের সাথে মিলাতে পারেন ----+++ একটি মুরগী তার শেয়াল বন্ধুদের সাথে ঘুরতে বনে গেছে। সেখানে মুরগীটি একটু ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এই সুযোগে এক শেয়াল বন্ধু তাকে পুরোই খেয়ে ফেলে। এই পুরো ঘটনার জন্য দায়ী কে? ১. মুরগীর বাবা-মা। কারণ তারা মুরগীকে শেয়ালদের সাথে ঘুরতে যেতে দিয়েছে। ২. মুরগীটি নিজে। কারণ সে মুরগী হয়েও শেয়ালের সাথে ঘুরতে গিয়েছে। ৩. মুরগীটি, কারণ সে মুরগী হয়ে ক্লান্ত হবে কেন? ৪. শেয়ালটির। কারণ সে অনুমতি ব্যতিত মুরগীটিকে খেয়ে ফেলে তার জীবনহানি করেছে। ৫. ব্র্যাক, কারণ সে স/ম/ত/ন্ত্রের নামে এসব তন্ত্র মন্ত্র শিখিয়ে মুরগীর মাথা নষ্ট করেছে।