মৌলবাদী
সত্যকে তুলে ধরায় আমার দায়িত্ব।
إظهار المزيدلم يتم تحديد البلدلم يتم تحديد اللغةالفئة غير محددة
1 271
المشتركون
لا توجد بيانات24 ساعات
لا توجد بيانات7 أيام
لا توجد بيانات30 أيام
- المشتركون
- التغطية البريدية
- ER - نسبة المشاركة
جاري تحميل البيانات...
معدل نمو المشترك
جاري تحميل البيانات...
লেবাননে সিরিয়ার শরনার্থী তাঁবুতে আগুন লেগেছে, কয়েকজন শরনার্থী আহত হওয়ার খবর জানা গেছে।
https://t.me/Baserkalla
1.34 KB
ছেলেটি বলল:
আপনি আগে তার মত হয়ে, তারপর উনার ভুল ধরতে যেয়েন !
আমি বললাম:
ঠিক আছে ভাই, আগে তুমি কাদিয়ানীর মত হয়ে , তারপর তাকে কাফের বলতে যেয়ো !
..........
কথা বললেই চলে না , বিবেক ও থাকা লাগে।
অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ নিজ থেকেই হয়ে থাকে .......
"কাশ্শাফ" গ্রন্থের প্রণেতা জারুল্লাহ যমখসুরি বলেছেন:
الصمت زين العاقل، وستر الجاهل
" চুপ থাকা বুদ্ধিমানের সৌন্দর্য ও মূর্খের জন্য আবরণ "
- রাবিউল আবরার , ২/১৪২ পৃষ্ঠা
.........
সকল ওলামায়ে দেওবন্দ এই বিষয়ে একমত যে, ইংরেজদের দালাল কাদিয়ানী মালাউনের মূল মিশন ছিল মুসলিম উম্মাহকে ইসলামের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জিহাদের ব্যাপারে বিভ্রান্ত করা। বর্তমানে এই দায়িত্বটি সুচারুরূপে আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন সেকেন্ড পীর অব চরমোনাই। সুতরাং কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলনের সাথে এ বিষয়টি যুক্ত করা সময়ের দাবী।
সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস – যাকে পরাজিত করার কথা চিন্তা করতেও ক্রুসেডারদের রূহ কেঁপে উঠত! পর্ব-১
“ক্রুসেড” শব্দটি শুনলেই আমাদের মনে দুটি নাম ভেসে ওঠে – সুলতান নুরুদ্দীন জঙ্গী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ও সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। কিন্তু সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস এর নাম আমরা কেউই প্রায় জানি না। কেন জানি না সেটা ক্রমশঃপ্রকাশ্য!
বাইবারস শব্দের অর্থ হল “great panther” বা “lord panther” – চিতাদের রাজা। যুদ্ধে অসাধারণ ক্ষিপ্রতার ও পারদর্শিতার কারণে এই উপাধি পান তিনি।
ব্যক্তিগতভাবে মুসলিম ইতিহাসে যে কয়জন সুলতান আমার ভীষণ প্রিয়, তাঁদের মধ্যে সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস এর স্থান একেবারে উপরে। এমন আপোষহীন, দৃঢ়চেতা, মহান যোদ্ধা ও সেনাপতি এবং ইস্পাত-কঠিন মানসিকতার কারণে উনি যে কারো সমীহ আদায় করে নেন।
সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস মুসলিম ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজেতা ও মহান সুলতান হয়েও স্রেফ প্রচারের অভাবে তিনি আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের নিকট অনেকটাই অপরিচিত। অকোতুভয় এবং আপোষহীন সেই যোদ্ধাকে কিঞ্চিত পরিচিত করাতেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
কেমন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস?
ক্রুসেডাররা সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস এর ভয়ে বাস্তবে যুদ্ধে হারার আগে মানসিকভাবেই হেরে বসে থাকত। পূর্ববর্তী ক্রুসেডের যুদ্ধে মুসলিমদের গণহত্যা করার কারণে সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস ক্রুসেডারদের উপরে এতই ক্ষীপ্ত ছিলেন যে,তিনি প্রায়ই বলতেনঃ “আল্লাহ্ আমাকে জীবিত রাখলে মুসলিম ভূখন্ডের দিকে তাকানোর অপরাধে আমি ফ্রান্স, ইংল্যান্ড আর জার্মান সাম্রাজ্যে হামলা চালাবো”।
ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস এর অভিযানগুলো এতোই অবিরাম ও ক্ষীপ্র ছিলো যে- ক্রসেডাররা তাকে “Genie” অর্থাৎ জ্বীন বলে ডাকতো।
তিনি ক্রুসেডের যুদ্ধে পরাজিত খ্রীষ্টানদের শর্ত দেনঃ “হয় ইসলাম গ্রহন করে আমাদের ভাই হয়ে থাকো; তাহলে তোমাদের জমি–সম্পত্তি দেওয়া হবে। আর সেটা করতে না পারলে বিনা ক্ষতিপূরণে ইউরোপে চলে যাও, কারণ এটা তোমাদের দেশ না, আমাদের দেশ- তোমরা ডাকাতের মতো এসেছিলে, অন্যায়ভাবে আমাদের আক্রমণ করেছিলে”।
সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারস এর এই হুকুম যারা মানেনি তাদের হত্যা করা হয়। এইসব কারণেই ক্রসেডাররা তাঁর নাম দিয়েছিলো “শেষ আঘাত” অর্থাৎ যে আঘাতে মৃত্যু ঘনিয়ে আসে। এসব কারণেই ক্রুসেডাররা সুলতান রুকনউদ্দীন বাইবারসকে ঘৃণা করতো।
@itihashnama
লাস্ট দুই শতকে ইসলাম সবচে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেক্যুলারিজম দ্বারা। অন্য কোন ইজম-মতাদর্শ মুসলিমদের ভেতর থেকে এভাবে ধ্বসিয়ে দিতে পারে নাই, যেটা সেক্যুলারিজম পেরেছে। এটা মূলত ঔপনিবেশিক শাসনের মাধ্যমে মুসলিম সমাজে শিকড় গেড়েছে এবং মুসলিমদের মন-মননকে প্রবলভাবে আক্রান্ত করেছে। কুফর/শিরক/নাস্তিকতা সরাসরি জীবন থেকে ইসলামকে প্রত্যাখ্যান করতে বলে। কিন্তু সেক্যুলারিজম মুসলিমকে নামে মুসলিম রেখেই ভেতর থেকে পরিবর্তন করে দেবার পন্থা অবলম্বন করে। ফলে প্রথমটা তেমন সুবিধা করতে না পারলেও দ্বিতীয়টা ভালোভাবেই পেরেছে। সেক্যুলারিজমের সবচে বড় সফলতা হলো, ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠার কথা টানলে এখন সবার আগে একদল মুসলিমই এর প্রতিপক্ষ হয়ে প্রতিবাদ করে। ফলে যে কাজ আগে কুফফারদের করতে হতো, সেক্যুলারিজমের সামাজিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেটা নামধারী মুসলিমদের দ্বারাই সম্ভব হচ্ছে। তাদের এই সফলতাকে আমি প্রযুক্তিগত বিভিন্ন সফলতা থেকেও এগিয়ে রাখছি। এটাকে ধ্বসাতে হলে ইসলামের পূর্ণাঙ্গতাকে ব্যাপাকহারে তুলে ধরার বিকল্প নেই। অর্থাৎ এটি নিছক ব্যক্তিগতভাবে পালনীয় কোন দ্বীন নয়, বরং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে এর প্রতিষ্ঠা ও এর আইনের দ্বারা সবকিছু পরিচালিত হলেই কেবল তার পূর্ণ সুফল ভোগ করা সম্ভব।
ভালোবাসা গোপন করা যায় না।
মানুষের জন্য মানুষের যে ভালোবাসা সেটাই বাঁধভাঙা। উপচেপড়া। হিসেব ছাড়া! তাহলে চিন্তা করুন, আল্লাহর জন্যে বান্দার যে পবিত্র, বিশুদ্ধ, ভালোবাসা সেটা কেমন হবে? আল্লাহ্ বলেন -
وَالَّذِينَ آمَنُوا أَشَدُّ حُبًّا لِّلَّـهِ
কিন্তু যারা মু’মিন আল্লাহর সঙ্গে তাদের ভালোবাসা প্রগাঢ় [তরজমা, সূরা বাক্বারা, ১৬৫]
.
এটা কি আদৌ সম্ভব যে আপনি আল্লাহকে ভালোবাসবেন আর সেটা প্রকাশ পাবে না? ভালোবাসা কি কোনো-না-কোনোভাবে প্রকাশ হয়েই যায় না? তাহলে এই তীব্র ভালোবাসার প্রকাশ কীভাবে না হয়? নিরন্তর এ ভালোবাসার প্রকাশ কি আপনাকে আনন্দ ও সন্তুষ্টি এনে দেবে না?
আমরা যখন মুসলিমদের স্বতন্ত্র লেবাস বা পোশাকের গুরুত্বের কথা বলি, তখন অনেকে নারাজ হন। অনেকে কাছে একে খুব বড় একটা বোঝা মনে হয়। অনেকে তো মনে করেন এ হলো ‘ধার্মিক’ হবার ‘ট্যাক্স’। কিন্তু যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ-কে ভালোবাসে, তার কাছে এটা কখনো বোঝা মনে হয় না; বরং সে এতে আনন্দ পায়। পোশাকের মাধ্যমেও সে নিজের মুসলিম পরিচয়ের ঘোষণা দেয়। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে।
.
হে মুসলিম, তাওহিদ ও রিসালাতে বিশ্বাস করে না এমন লোকের চেহারা, বেশভূষার সাথে তোমার কোন পার্থক্য পাওয়া যায় না, এটা কেমন কথা?
.
হে মুসলিমাহ, কুরআন ও নবী ﷺ-কে বিশ্বাস করে না এমন একটা মেয়ের সাথে তোমার কোনো পার্থক্য পাওয়া যায় না, এটা কেমন কথা?
.
নিজের পোশাক, নিজের বাহ্যিকতার মধ্যে ইসলামকে ধরে রাখাকে কঠিন কোনো দায়িত্ব হিসেবে দেখার দরকার নেই; বরং এ হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ﷺ-এর প্রতি আন্তরিক ভালোবাসার প্রকাশ।
আর জানেনই তো, ভালোবাসা গোপন করা যায় না।
- ড. ইয়াদ কুনাইবী হাফিজাহুল্
اختر خطة مختلفة
تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.