cookie

نحن نستخدم ملفات تعريف الارتباط لتحسين تجربة التصفح الخاصة بك. بالنقر على "قبول الكل"، أنت توافق على استخدام ملفات تعريف الارتباط.

avatar

Trusted Apps BD

❂❂❂❂Trusted Apps BD❂❂❂❂ ❒ এই চ্যানেলে এর সাথে থাকলে আপনি প্রতিদিন ১০০৳-২০০৳ পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ⧠ ⧠ যে কোন সমস্যা হলে, কিংবা কোনো আ্যপ / সাইট প্রমোট করতে চাইলে Owner এর সাথে যোগাযোগ করুন ⧠ 📞Owner Contact :- @PriyoChowdhury

إظهار المزيد
مشاركات الإعلانات
1 452
المشتركون
-324 ساعات
-87 أيام
-3430 أيام

جاري تحميل البيانات...

معدل نمو المشترك

جاري تحميل البيانات...

00:38
Video unavailableShow in Telegram
সবাই নিজের আইডি তে টেলিগ্রাম ইউজারনেম সেভ করুন, ভিডিও দেখে! আপনার নাম দিয়ে সাথে কিছু নাম্বার দিলেই হয়ে যাবে!! 💢 তারপর জয়েন করুন এইখানে https://t.me/dogshouse_bot/join?startapp=GyEt6JTxR-Cm9zPMmwqxVA
إظهار الكل...
3.61 MB
00:54
Video unavailableShow in Telegram
আসসালামু আলাইকুম সবাই কে। আশা করি সবাই ভালো আছেন। তো অনেকদিন পর আমি আপনাদের জন্য ইনকামের ভালো একটি জিনিস নিয়ে আসলাম। সবাই নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে, Start দিবেন। এরপর সবাই নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট বা টোকেন পাবেন। এইগুলো পরবর্তী তে বিক্রি করতে পারবেন। পরে কি করতে হবে, আমি বলে দিবো। এখন শুধু জয়েন হয়ে থাকুন! 💢 Go Fast https://t.me/dogshouse_bot/join?startapp=GyEt6JTxR-Cm9zPMmwqxVA
إظهار الكل...
2.44 MB
আসসালামু আলাইকুম সবাই কে। আশা করি সবাই ভালো আছেন। তো অনেকদিন পর আমি আপনাদের জন্য ইনকামের ভালো একটি জিনিস নিয়ে আসলাম। সবাই নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে, OK দিবেন। এরপর সবাই নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট বা টোকেন পাবেন। এইগুলো পরবর্তী তে বিক্রি করতে পারবেন। পরে কি করতে হবে, আমি বলে দিবো। এখন শুধু জয়েন হয়ে থাকুন! https://t.me/dogshouse_bot/join?startapp=GyEt6JTxR-Cm9zPMmwqxVA
إظهار الكل...
Join DOGS

Get rewarded with the most Telegram-native memecoin

কয়েক শ্রেণির মানুষ আছে, যাদের সাথে অতিরিক্ত মেলামেশা আমাদের আল্লাহর পথে চলাকে কঠিন করে দেয়। যেমনঃ ট্রলবাজ ট্রল, সার্কাজম, মিম---এগুলো মুসলিমদের সংস্কৃতি না। যতটুকু জানি, লাইফলেস বিধর্মীরা এগুলোর উদ্ভাবক। কিন্তু, বর্তমানে মুসলিমদের মাঝেও এই বিষয়টা এত বাজেভাবে ছড়িয়ে গেছে যে, তরুণ প্রজন্মের একটা বড় অংশ এসব করাকেই নিজেদের জীবনের উদ্দেশ্য বানিয়ে নিয়েছে। মানুষকে হাহাহিহি করাতে পারলে বা কাউকে পচাতে পারলেই তারা খুশি। আরও দুঃখের বিষয়, ইসলাম মানা বা মানতে চাওয়া তরুণ ছেলেমেয়েরাও  এই ভাইরাসে আক্রান্ত। কোন বিষয়ে এখন আর কেউ সুস্থভাবে আলোচনা করতে চায় না। নিজের মতের বিপরীত হলেই অন্যদের ট্রলিং করা শুরু করে দেয়। হাহাহিহি ছাড়া আমাদের কোন কিছুই এখন আর জমে না। কিন্তু এই ধরণের মানুষ আল্টিমেটলি ভাল কিছু শেখায় না। সবসময় ট্রল করা মানুষেরা গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে মতামত দেওয়ার যোগ্যতা রাখে না। এদের লাইফের সেরা এচিভমেন্ট---কাউকে ছোট করা। প্রায়ই দেখি, দ্বীনি ভাইদের মাঝে কোন বিষয়ে কখনো মতানৈক্য হলে কিছু লাইফলেস ছেলেপুলে সেটা নিয়ে মিম, ট্রলিং আরম্ভ করে দেয়। এদের আশেপাশে যারা থাকে, তারাও এদের মতোই ভাইরাসে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ভাল কিছু তারা সমাজকে কখনো দিতে পারে না। এছাড়াও সবসময় ট্রলিং ফলো করে বেড়ালে নিজের মাঝে সিরিয়াসনেস কমে যায়। হয়তো অনেকেই খেয়াল করে থাকবেন, দুঃখের কোন ঘটনা ঘটলেও দেখা যায় অনেকে হাসাহাসি করছে। কারণ, এদের মাঝে গুরুত্ববোধটাই কমে গেছে। এভাবেই মানুষের অন্তর মরে যায়। ট্রলিং একটা নির্দিষ্ট লেভেল পর্যন্ত মানা যায়। আর সেটা সেকু লিবাদেরদের বিপক্ষে। সেটাও করবে যোগ্য কিছু মানুষ। সবাই এ কাজে ইনসাফ রক্ষা করতে পারবে না, যুলুম করে ফেলবে। কিন্তু অল্পবয়সী মুসলিমদের সব বিষয়ে ট্রলিং চূড়ান্ত লেভেলের ফালতু কাজ। আমি বলতে চাই না যে, আমরা কখনোই হাসাহাসি করবো না। সুস্থ বিনোদন হারাম নয়। বিনোদনের জন্য অনেক কিছুই আছে। কিন্তু যারা এসব ফালতু কাজকে নিজেদের প্রধান কাজে পরিণত করেছে, এমন সঙ্গী এড়িয়ে চলাই মঙ্গল। লাইফে ভাল কিছু করতে চাইলে, জান্নাতে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় সেরাদের কাতারে থাকতে হলে চাই ভাল মানুষের সঙ্গ। ট্রলিং, মিমবাজি আর সার্কাজম নিয়ে ব্যস্ত কোন মানুষ আপনাকে জান্নাতের পথে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে না। ক্রিস্টাল ক্লিয়ার। আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসটিতে একজন মুসলিমকে ভালো সাথী গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি বলেছেন, "সৎ সঙ্গীর উদাহরণ হল, কস্তুরী বহনকারীর (আতরওয়ালা) ন্যায়। কস্তুরী বহনকারী (আতরওয়ালা) হয়তো তোমাকে কিছু বিনা মূল্যে দান করবে অথবা তার কাছ থেকে তুমি কিছু খরিদ করবে অথবা তার কাছ থেকে সুবাস লাভ করবে। আর অসৎ সঙ্গীর দৃষ্টান্ত হল, হাপরে ফু দানকারীর (কামার) মতো। হয়ত সে আগুনের উড়ন্ত আগুনের কণা দিয়ে তোমার কাপড় পুড়িয়ে দেবে অথবা তুমি তার কাছ থেকে দুর্গন্ধ পাবে।” তাই, সতর্ক হই। নিজেকে যাচাই করি। অহেতুক ট্রলিং ছেড়ে প্রোডাক্টিভ কাজে ফোকাস করি। অপরকে খুচিয়ে বেড়ানো সঙ্গী থাকলে বন্ধুত্ব পুণঃযাচাই করি। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভাল কাজে অগ্রসর হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন। ~সাজিদ হাসান ভাই। ©️ তাসাউফ
إظهار الكل...
- অপেক্ষার শেষটা একদিন সুন্দর হবে, ক্লান্ত হৃদয়টাও একদিন প্রশান্ত হবে। প্রার্থনার আওয়াজগুলোও একদিন কবুল হবে। - ইং-শা-আল্লাহ.🤍✨
إظهار الكل...
1
✅রেফার করে আয় করার বোট। 100% পেমেন্ট করে! ✔️তাদের পেমেন্ট প্রুফ ✅ Bot Link https://t.me/income_guru_bot?start=r06008458220
إظهار الكل...
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা! এখন তো সব আ্যপস বন্ধ। কোনো কাজ নাই। কিন্ত সমস্যা নেই, আমি একটু রিয়েল বট পেলাম যেখানে আপনি টাস্ক এবং রেফার করে মোটামুটি একটি আয় করতে পারবেন।। প্রতি রেফার এ 0.45 টাকা। আর প্রতি টাস্ক এ 0.25 - 2 টাকা। এই বট এ কম টাকা দেয়, অর্থাৎ এটি রিয়েল বট আর এইখানে সরাসরি এডমিন সাপোর্ট এবং গ্রুপ সাপোর্ট রয়েছে। কোনো সমস্যা হলে সেখানে রিপোর্ট করতে পারবেন!! সবাই বেশি বেশি রেফার করুন আর কাজ করুন! ♣️ বট লিঙ্ক https://t.me/Daily_IncomeBDBot?start=r06008458220
إظهار الكل...
Daily Income Bot

🔥 টাস্ক করে এবং রেফার করে আনলিমিটেড ইনকাম করুন 🔥 ১০০ % গ্যারান্টি পেমেন্ট পাবেন

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা! এখন তো সব আ্যপস বন্ধ। কোনো কাজ নাই। কিন্ত সমস্যা নেই, আমি একটু রিয়েল বট পেলাম যেখানে আপনি টাস্ক এবং রেফার করে মোটামুটি একটি আয় করতে পারবেন।। প্রতি রেফার এ 0.45 টাকা। আর প্রতি টাস্ক এ 0.25 - 2 টাকা। এই বট এ কম টাকা দেয়, অর্থাৎ এটি রিয়েল বট আর এইখানে সরাসরি এডমিন সাপোর্ট এবং গ্রুপ সাপোর্ট রয়েছে। কোনো সমস্যা হলে সেখানে রিপোর্ট করতে পারবেন!! সবাই বেশি বেশি রেফার করুন আর কাজ করুন! ♣️ বট লিঙ্ক https://t.me/Daily_IncomeBDBot?start=r06008458220
إظهار الكل...
Daily Income Bot

🔥 টাস্ক করে এবং রেফার করে আনলিমিটেড ইনকাম করুন 🔥 ১০০ % গ্যারান্টি পেমেন্ট পাবেন

Part 2 ইমাম গাজ্জালী (র.) আরও বলেন, ❝কুদৃষ্টি অন্তরে খটকা তৈরি করে। পরে তা কল্পনায় রূপ নেয়। কল্পনা জৈবিক তাড়নাকে উসকে দেয়। আর জৈবিক তাড়না ইচ্ছার জন্ম দেয়।❞ সুতরাং পরনারীর প্রতি দৃষ্টি দেয়ার পরই ব্য*ভিচারের ইচ্ছা জাগে। ব্যবিচারের প্রথম সিঁড়ির নাম হল কুদৃষ্টি। ব্য*ভিচার থেকে বাঁচতে হলে তার প্রথম ধাপ কুদৃষ্টি পরিহার করতে হবে। আবু হুরাইরাহ্ (রা.) এর সনদে রাসূল (ﷺ) বলেছেন, ❝আদম সন্তানের উপর ব্য*ভিচারের যে অংশ লিখিত রয়েছে তা অবশ্যই সে, প্রাপ্ত হবে। নিঃসন্দেহে দু’চোখের যি*না হলো (যা হারাম সেদিকে) তাকানো, দু’কানের যি*না হলো শোনা, জিহ্বার যি*না হলো কথোপকথন করা, হাতের যি*না হলো শক্ত করে ধরা, পায়ের যি*না হলো হেঁটে যাওয়া, হৃদয়ের যি*না হচ্ছে কামনা-বাসনা করা। আর লজ্জাস্থান তা সত্যায়িত করে বা মিথ্যা সাব্যস্ত করে।❞ - (সহীহ্ মুসলিম : ৬৬৪৭) ইমাম গাজ্জালী (র.) বলেই গেছেন ❝চোখ নিয়ন্ত্রণ ব্যতীত, পাপ নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব।❞ চোখ সংযত তো মস্তিষ্ক সংযত। আর মস্তিষ্ক সংযত তো অন্তর সংযত। আর অন্তর সংযত তো লজ্জাস্থান সংযত। ফলে জীবন সংযত, ইনশাআল্লাহ্। একটার সাথের আরেকটার সম্পর্ক বেশ গভীর ভাবুন চিন্তা করুন কতইনা সুন্দর ব্যবস্থা, সুবহানাল্লাহ। পোশাকের পর্দা ছাড়াও একজন পুরুষের চোখের পর্দা, মনের পর্দা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারী যে অবস্থাতেই থাকুকনা কেন তাদের দিকে তাকানো যাবেনা কারণ আপনাকে জান্নাতে যেতে হবে আপনার আল্লাহ ভীতির উপর নির্ভর করে সেই নারীর কর্ম আপনার ঝুলিতে উঠবেনা। তাই নিজের দিকে আঙুল তুলতে হবে। ভুলবশত নজর গেলেও বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে সামনে পরে গেলেও নিজেকে সংযত করে চোখ তুলে নিতে হবে, এটাই একবার চোখ পরার বিধান। তখন চোখ অবনত করতে হবে, দৃষ্টিকে স্থানান্তর করতে হবে। কারণ এটাই আল্লাহর আদেশ। বিনা তর্কে দ্বীন মেনে নেওয়াই মুমিন বান্দার উত্তম পরিচয়। ইসলামের দৃষ্টিতে যেসব নারী-পুরুষের মধ্যে বিয়ে বৈধ নয়, তাদেরকে মাহরাম বলে। তাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ জায়েজ আছে। আর যাদের মধ্যে বিয়ে বৈধ, তাদেরকে গায়রে মাহরাম বা নন মাহরাম বলে। এই নন মাহরাম নারী-পুরুষের পর্দাহীনভাবে বিয়েপূর্ব দেখা-সাক্ষাৎ জায়েজ নয়। তা হারাম ও কবিরা গুনাহ। পুরুষের জন্য মাহরাম হলেন : মা/দুধ মা/সৎ মা, দাদী, নানী, বোন/দুধ বোন/সৎ বোন, শাশুড়ি, মেয়ে/দুধ মেয়ে/সৎ মেয়ে, ফুফু, খালা, ভাই-বোনের মেয়ে, ছেলের স্ত্রী/দুধ ছেলের স্ত্রী/সৎ ছেলের স্ত্রী এবং নাতনি। আর আজকাল তো কাজিন রা যেন বোনের মতো হয়ে গেছে। মা - বাবাই বলে 'যা তোর চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো বোন/ভাই সাথে গল্প কর।' এইগুলো আমাদের বুঝতে হবে যে, ছেলেদের ক্ষেত্রে মেয়ে কাজিন এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ছেলে কাজিন, থেকে দূরে থাকতে হবে। কিন্তু বর্তমানে কেউ ই তার পরোয়া করে না। কাজিন তো বাদই দিলাম, অনেকের তো আবার ছেলে/মেয়ে ফ্রেন্ড ও আছে!! পর্দার কিছু বিধান আছে, যা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। যেমন- সতরের বিধান, নজরের বিধান, নারী-পুরুষের মেলামেশার বিধান ইত্যাদি। আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, ❝হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা পুরোপুরি ইসলাম গ্রহণ কর এবং শয়তানের পথ অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। কিন্তু তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলী আসার পরও যদি তোমরা পথভ্রষ্ট হও, তবে জেনে রাখ যে আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।❞ (সূরা বাকারা : ২০৮,২০৯) অতএব, বর্তমান এই ফেতনার যুগে প্রত্যেক মুমিনের উচিৎ নিজের দৃষ্টিকে হেফাজত করা, নিজের জিহ্বাকে হেফাজত করা, নিজের অন্তরকে হেফাজত করা এবং নিজের লজ্জাস্থানকে হেফাজত করা এবং সর্বদা মাহরাম/নন মাহরাম মেনে চলার মাধ্যমে নিজের ইমানকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকা। এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় নারীর ছবি আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ্ তা'আলা আমাদের সকলকে সত্য জানা, বুঝা এবং মেনে চলার তৌওফিক দান করুন। আমিন।
إظهار الكل...
Photo unavailableShow in Telegram
আপনার চোখ দিয়ে যিনায় লিপ্ত হচ্ছেন না তো⁉️ Part 1 আল্লাহ্ তাআ'লা বলেন, ❝মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত।❞ - (সূরা আন্-নূর : ৩০) নারীদের জন্য যেমন পর্দা পালন ফরজ, পুরুষদের জন্যও তেমনই ফরজ। ইসলামের বিধানে উভয়কেই পর্দা পালন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই আয়াতের শুরুতেই ঈমানদার পুরুষদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে। ইচ্ছাকৃত দৃষ্টিপাত কিংবা তাকানোই হচ্ছে যৌ*ন প্রবৃত্তির সূচনা এবং এর শেষ পরিণতি পাপ ও ফেতনাসহ যি*না-ব্যভি*চার, যার পরিণাম ভ*য়ঙ্কর। হজরত বুরায়দা ইবনে আল-হাসিব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) হযরত আলীকে (রা.) বলেন, ❝হে আলী! দৃষ্টির পর দৃষ্টি ফেলো না। অনিচ্ছাকৃত যে দৃষ্টি পড়ে এর জন্য তুমি ক্ষমা পাবে। কিন্তু পরবর্তী দৃষ্টির জন্য ক্ষমা পাবে না।❞ - (আবু দাউদ : ১/২৯২)। তিনি (ﷺ) পুরুষদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, "পথের হকগুলোর একটি অন্যতম হক হলো, দৃষ্টিকে সংযত রাখা।" - ( সহীহ্ বুখারি : ৬২২৯)। লেখা : মাহমুদুল হাছান
إظهار الكل...
اختر خطة مختلفة

تسمح خطتك الحالية بتحليلات لما لا يزيد عن 5 قنوات. للحصول على المزيد، يُرجى اختيار خطة مختلفة.